আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:১৯ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২২

বিমানের ইঞ্জিনে পাখি, সৌদিগামী যাত্রীরা ভোগান্তিতে

রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঢাকা থেকে সৌদি আরবের রিয়াদগামী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটের জন্য যাত্রীরা অপেক্ষা করছেন। ক্ষুব্ধ যাত্রীরা বলছেন, গতকাল গভীর রাত থেকে আজ সকাল পর্যন্ত প্রায় সাত ঘণ্টা ধরে তাঁরা ফ্লাইটের জন্য অপেক্ষা করছেন। বিমান কর্তৃপক্ষ বলছে, ইঞ্জিনে পাখি ঢুকে যাওয়ায় ফ্লাইট ছাড়তে দেরি হচ্ছে। ফ্লাইট ছাড়ার সময় নিয়ে যাত্রী ও বিমান কর্তৃপক্ষ আলাদা তথ্য দিয়েছে।
অপেক্ষারত যাত্রীরা বলছেন, ফ্লাইট ছাড়ার নির্ধারিত সময় ছিল গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টা ১৫ মিনিট। তাঁদের টিকিটেও ফ্লাইট ছাড়ার এই সময় উল্লেখ আছে। তবে বিমান কর্তৃপক্ষ বলছে, ফ্লাইট ছাড়ার নির্ধারিত সময় ছিল আজ শুক্রবার সকাল ৭টা ১৫ মিনিট। সূত্র: প্রথম আলো

তিন খাতে সংস্কার চায় বিশ্বব্যাংক

বর্তমান প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে বাংলাদেশকে তিনটি খাতে কার্যকর সংস্কার আনতে হবে। এই তিন চ্যালেঞ্জ উত্তরণ না হলে গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশ যে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জন করেছে তা ঝুঁকিতে পড়বে। মাথাপিছু আয়ের যে বৃদ্ধি তা-ও কমে যাবে।বিশ্বব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন সতর্কতা জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, খাত তিনটি হলো—দুর্বল ও ঝুঁকিপূর্ণ আর্থিক খাত, রপ্তানি বাণিজ্য বহুমুখীকরণ এবং স্থিতিশীল নগরায়ণ। ‘বাংলাদেশ কান্ট্রি ইকোনমিক মেমোরেন্ডাম চেঞ্জিং অব ফেব্রিক’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এই তিন খাতে সংস্কার না হলে ২০৩৫ থেকে ২০৪১ সালের মধ্যে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ৫ শতাংশে নেমে যেতে পারে। আর মোটামুটি ধরনের সংস্কার হলে ৫.৯ শতাংশ এবং কার্যকর সংস্কার হলে ৭.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। এই তিন খাতে সংস্কার করতে পারলে উন্নয়ন আরো ত্বরান্বিত হবে এবং ভবিষ্যতে প্রবৃদ্ধি আরো টেকসই হবে বলে মনে করছে বিশ্বব্যাংক। সূত্র: কালের কণ্ঠ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কমিটি অধ্যক্ষ সবই অবৈধ

সরকারের স্বীকৃতি ও পাঠদানের অনুমতির মেয়াদ নেই। এভাবেই বছরের পর বছর চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। অধ্যক্ষও চেয়ারে বসে আছেন অবৈধভাবে। বৈধতা নেই পরিচালনা কমিটিরও। এভাবে গুরুত্বপূর্ণ সবকিছুই অবৈধ রাজধানীর অন্যতম বৃহত্তম ও খ্যাতনামা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের। সব নিয়মকে পদদলিত করে প্রতিষ্ঠানটি চালাচ্ছে অধ্যক্ষ ও পরিচালনা কমিটি। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তদন্তে মিলেছে এ অবিশ্বাস্য চিত্র। বিস্ময়ের এখানেই শেষ নয়; বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির (সরকারি বেতন চালু) জন্য বছরের পর বছর চাতক পাখির মতো চেয়ে থাকেন। অথচ সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র এ প্রতিষ্ঠানে। এখানকার ৬৯ জন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা বাবদ প্রতি মাসে প্রায় ১৫ লাখ টাকা দিচ্ছে সরকার। সে টাকা গ্রহণ না করে তা ফেরত দিচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। তবে এর পেছনে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য নেই। বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের টাকা আয় হয়। এমপিওভুক্ত থাকলে সেখানে সরকারের কর্তৃত্ব ও তদারকির সুযোগ থাকে। এ জন্য পরিচালনা কমিটি ও অধ্যক্ষ মিলে প্রতিষ্ঠানটিকে পুরোপুরি সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে রাখার জন্য এমপিওভুক্তি চান না। সূত্র: সমকাল

Nagad

কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদন
নিত্যপণ্য ও সেবার দাম বেড়েছে ৩১ শতাংশ
বাজারে পণ্যমূল্যের দাম যেভাবে বাড়ছে, সে হারে মূল্যস্ফীতিতে তার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না

মানুষের জীবনযাত্রায় ব্যবহৃত ১১টি নিত্যপণ্যসহ বিভিন্ন সেবার মূল্য এক বছরের ব্যবধানে সর্বনিম্ন ৭ থেকে সর্বোচ্চ ৩১ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে চাল, ডিম, মাংস, সবজি, ভোজ্যতেল, বিবিধ খাদ্যপণ্য, কোমল পানীয়, কাপড় ও জুতা এবং বাসা ভাড়া ও জ্বালানি।এছাড়াও গৃহসামগ্রী, গণপরিবহণ, বিনোদন ও শিক্ষা এবং বিবিধ পণ্য ও সেবাও আছে এ তালিকায়। এসব পণ্য ও সেবার দাম হুহু করে বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়। কিন্তু দেশীয় ও বৈশ্বিক বিদ্যমান পরিস্থিতিতে মানুষের আয় বাড়েনি। তাই জীবনযাত্রার মানের সঙ্গে আপস করে জীবিকানির্বাহ করছে মানুষ। বিশেষ করে স্বল্প ও মধ্য-আয়ের মানুষের অবস্থা ‘নুন আনতে পান্তা ফুরানো’র মতো। খাদ্যপণ্য ও জ্বালানির দামের কারণে মূল্যস্ফীতিতে প্রবল চাপ পড়ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। সূত্র: যুগান্তর

ঘুষ দিয়ে চাকরি নেওয়া শিক্ষক কর্মচারীদের পদত্যাগের নির্দেশ
শিক্ষক এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী মিলিয়ে ৮ হাজার ১৬৩ জন ঘুষ দিয়ে চাকরি পেয়েছেন

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ঘুষ দিয়ে স্কুলশিক্ষক এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী যারা চাকরি পেয়েছে তাদের নিজে থেকেই ইস্তফা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাই কোর্ট। রায়ে বলা হয়েছে, নিজ থেকে চাকরি না ছাড়লে তাদের এমনিতেই বরখাস্ত করা হবে। এমনকি, ভবিষ্যতে তারা যাতে কোনো সরকারি চাকরি করতে না পারেন, সে ব্যবস্থাও করবে আদালত। এ জন্য আগামী ৭ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বুধবার এই নির্দেশ দিয়েছেন। শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরই তিনি এই নির্দেশ দেন। সিবিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজ্যের স্কুলশিক্ষক নিয়োগে মন্ত্রী থেকে শুরু করে স্কুল সার্ভিস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা, ও অন্য শীর্ষ কর্মকর্তারা ব্যাপক দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। অযোগ্য প্রার্থী, এমনকি চাকরির জন্য পরীক্ষা না দিয়েও ঘুষের মাধ্যমে চাকরি পেয়েছেন অনেকে। সাদা খাতা জমা দিয়ে বা একটি-দুটি প্রশ্নের জবাব দিয়েও ঘুষের মাধ্যমে চাকরি পেয়েছেন। আবার নম্বর ফর্দে ঘষামাজা করে অনেককে চাকরি দেওয়া হয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

সেবা পেতে ভোগান্তির মাঝে আশার আলো ভূমি হটলাইন

২০১৯ সালে একটি ফ্ল্যাটের নামজারি করতে ১২ হাজার টাকার বেশি খরচ করতে হয়েছিল যশোরের বাসিন্দা কল্যাণ তরপদারকে। নামজারির কাজটি সম্পন্ন হতে প্রায় তিন মাস লেগে গিয়েছিল।কিন্তু এখন, দুই মাস আগে এই সেবা নিতে গিয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন অভিজ্ঞতা হয় কল্যাণের। ‘এবার আমি যখন ভূমি সেবার হেল্পলাইন নম্বর ১৬১২২-তে ডায়াল করে নামজারির সেবা নিয়েছি, তখন খরচ হয়েছে মাত্র ১ হাজার ১০০ টাকা। কোনো ভোগান্তিও পোহাতে হয়নি,’ দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন তিনি।চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি জাতীয় ভূমি সেবা কল সেন্টার চালু হওয়ার ফলে কল্যাণ তরপদারের মতো দেশের প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের জীবন অনেক সহজ হয়ে গেছে। এই কল সেন্টারে ফোন করে ঘরে বসেই যেকোনো সময় নেওয়া যায় বিভিন্ন সেবা। কল সেন্টার সেবাটির নাম ‘নাগরিক ভূমি সেবা ২৪/৭’।
বর্তমানে হটলাইন সেবাটি পরিচালনা করছে ডিজিকন টেকনোলজিস লিমিটেড নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। ডিজিকনের তথ্য বলছে, ভূমি সেবা হটলাইন ১৬১২২-এ ফোন করে এবং ফেসবুক পেজে (www.facebook.com/land.gov.bd) মেসেজ পাঠিয়ে গত আট মাসে কল্যাণের মতোই প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষ বিভিন্ন ধরনের সেবা নিয়েছেন এবং তথ্য জেনেছেন। সেবা গ্রহীতারা বলছেন, এ সেবা চালু হওয়ার পরে ভূমি অফিসে গিয়ে এখন আর ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। তারা এখন হটলাইন ১৬১২২-এর মাধ্যমে ও অন্যান্য ডিজিটাল সেবার মাধ্যমেই ভূমি সেবা পাচ্ছেন। এছাড়া ভূমি অফিস-সংক্রান্ত কাজগুলো শেষ করতেও নির্ধারিত ফি প্রদান করেই সেবা পাচ্ছেন গ্রাহকরা। এতে তাদের আর্থিক খরচ ও ভোগান্তিও কমে গেছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

আমদানি করা ১০২টি গাড়ি নিলামে তুলছে মোংলা বন্দর

আমদানির পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে না নেয়ায় বিভিন্ন মডেলের ১০২টি গাড়ি নিলামে তুলছে মোংলা কাস্টমস হাউস। আগামী ৪ অক্টোবর এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। মোংলা কাস্টমস হাউসের নিলাম শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আবু বাসার সিদ্দিকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আগ্রহীরা অনলাইন ও সিল করা টেন্ডারের মাধ্যমে নিলামে অংশ নিতে পারবেন বলে জানান তিনি।এবারের নিলামে উঠছে নিশান, টয়োটাসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হাইয়েস, নোয়াহ, অ্যালিয়ন, প্রাডোসহ বিভিন্ন মডেলের ১০২টি গাড়ি ও ১০টি অন্যান্য আমদানিপণ্য।আবু বাসার জানান, এর মধ্যে ই-অকশন ও মোংলা কাস্টমসের ওয়েবসাইটে নিলামের পণ্যের মূল্যসহ ক্যাটালগ প্রকাশ করা হয়েছে। ২-৪ অক্টোবর ই-অকশনের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে নিলামে অংশ নিতে পারবেন। তবে অনলাইনে অংশ নিতে দরপত্র কেনার প্রয়োজন নেই।বন্দর সূত্রে জানা গেছে, মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানি করা এ সব গাড়ি ৩০ দিনের মধ্যে ছাড়িয়ে নেওয়ার নিয়ম থাকলেও সংশ্লিষ্টরা তা করেননি। তাই নিয়মানুযায়ী নিলামে ওঠানো হচ্ছে। নিলামে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ দরদাতার তালিকা প্রকাশের পর গাড়িগুলো বিক্রি করা হয়। সূত্র: বণিক বার্তা।

মা আত্মগোপনই করেছিলেন, এখন বলছেন মরিয়ম
খুলনায় বাড়ি থেকে রহিমা বেগমকে তুলে নেওয়া হয়েছিল বলে আগে দাবি করলেও এখন সেই অবস্থান থেকে সরে এসে মরিয়ম মান্নান বললেন, তার মা আত্মগোপনেই ছিলেন।আদালত ও পুলিশের কাছে রহিমা বেগম ‘অপহৃত হয়েছিলেন’ বলে নিজে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা প্রত্যাহারে আবেদন করা হবে বলেও জানিয়েছেন তার মেয়ে। খুলনার মহেশ্বরপাশার বণিকপাড়ার বাড়ি থেকে গত ২৭ অগাস্ট নিখোঁজ হন ৫৫ বছর বয়সী রহিমা বেগম। এরপর থেকে তার সন্ধান করছিলেন তার মেয়ে মরিয়ম মান্নানসহ চার বোন।
এনিয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। মরিয়মের কান্নার ছবি সবার হদয়ও ছুঁয়ে যায়।
প্রথমে ফুলবাড়িয়ায় একটি লাশ দেখে তা নিজের মায়ের বলে দাবি করেন মরিয়ম। অন্যদিকে প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে অপহরণের মামলা করেন তার বোন।এর মধ্যেই ২৯ দিন পর ফরিদপুরের একটি বাড়ি থেকে রহিমাকে উদ্ধার করে পুলিশ। রহিমা অপহৃত হওয়ার দাবি করলেও ওই বাড়ির লোকজনের বক্তব্য ছিল ভিন্ন। সূত্র: বিডি নিউজ

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে মুরগি ও সবজির দাম বেড়েছে। এছাড়া বাজারে অপরিবর্তিত আছে অন্য সব পণ্যের দাম। শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। বাজারে সবজির কেজিতে দাম বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা। শসা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা। গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। বাজারে শিমের কেজি ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। করলা ৮০ টাকা, চাল কুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা, প্রতিটি লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চি
চিঙ্গা ৬০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৭০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, পেঁপের কেজি ৪০ টাকা, বরবটির কেজি ৮০ টাকা, ধুনধুলের কেজি ৬০ টাকা। সূত্র: বাংলানিউজ

এখনো অবহেলিত কন্যাশিশু

সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পুরুষের পাশাপাশি এগিয়ে যাচ্ছে নারীও। শত বাধা পেরিয়ে সব ক্ষেত্রে হয়ে উঠছে স্বাবলম্বী। দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে উচ্চ পর্যায়ের সব ক্ষেত্রে এখন নারীর শক্ত অবস্থান। তবু সামাজিকভাবে বিভিন্ন দিক থেকে এখনো দলিত। সন্তান জন্মের সময় এখনো প্রত্যাশায় থাকে ছেলে সন্তান। অপ্রত্যাশিত রয়ে গেছে কন্যাশিশু।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে যুদ্ধ-বিগ্রহ, সমাজ বা দেশে নতুন বা পুরোনো যে কোনো ধরনের অস্থিরতাতেই কন্যাশিশু ও নারীর ওপর নির্যাতন কমে না বরং তা সব সময় বাড়ে। এ নির্যাতন শুধু ঘরের বাইরেই নয়, নিজ ঘরেও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। প্রতিনিয়তই ঘটে যাওয়া ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনসহ বিভিন্ন ধরনের লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা সাধারণ মানুষকে করে তুলেছে আতঙ্কগ্রস্ত। নিজ দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে কন্যাশিশুরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। লঙ্ঘিত হচ্ছে কন্যাশিশু ও নারীর মানবাধিকার। একটি সুস্থ সুন্দর সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য কন্যাশিশুদের অধিকার, তাদের শিক্ষা, সুস্বাস্থ্য, মানসিক ও শারীরিক বিকাশ নিশ্চিতকরণসহ নিরাপদ পরিবেশ গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। কন্যাশিশু কারও বোঝা নয়, বরং সম্পদে পরিণত হতে পারে।