আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:৪৮ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৩

একুশে বইমেলায় পুলিশের চাঁদাবাজি, ‘অসহায়’ বাংলা একাডেমি

একুশে বইমেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশের কয়েকটি খাবারের দোকান থেকে কিছু পুলিশ সদস্য নিয়মিত চাঁদা নিচ্ছেন ও বিনা মূল্যে খাবার খাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে পুলিশের ছত্রচ্ছায়ায় বইমেলার টিএসসিসংলগ্ন প্রবেশমুখে বসে ভাসমান দোকানের আরেক মেলা। অবৈধ এসব দোকান বসানোর সুযোগ দিয়ে সেখান থেকেও কিছু পুলিশ সদস্য এককালীন টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, এমন অভিযোগ উঠেছে।খাবারের দোকানিরা এসব কর্মকাণ্ডের জন্য বইমেলার ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা রাজধানীর শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জুন্নুন হোসাইনকে দায়ী করছেন। তবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। খাবারের দোকানে চাঁদাবাজি-বইমেলায় এবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পূর্ব অংশে খাবারের দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি ভাড়া দেওয়া হয়েছে প্রায় কোটি টাকায়। এই কয়টি দোকান থেকে দৈনিক অন্তত ২০ হাজার টাকা চাঁদা নিচ্ছে পুলিশ।এক দোকানি নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রতিদিন বেলা তিনটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত দোকানগুলো চলে। অর্থনৈতিক সংকটসহ নানা কারণে এবার খাবারের দোকানে ক্রেতা কম। অনেক টাকা খরচ করে খাবারের দোকান নিয়েছি। এর মধ্যেই আমিসহ সব দোকানি পুলিশের এসআই জুন্নুন হোসাইনকে দৈনিক চাঁদা দিতে বাধ্য হচ্ছি। সব মিলিয়ে এবার ১০-১৫ লাখ টাকা লোকসানের মুখে পড়তে যাচ্ছি।’ সূত্র: প্রথম আলো

সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন ও মানবাধিকার সুরক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন। মার্কিন প্রতিনিধিদল র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) কার্যক্রমের ইতিবাচক পরিবর্তনকে সাধুবাদ জানিয়ে তা টেকসই করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের কাউন্সেলর ডেরেক শোলে গতকাল বুধবার ঢাকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনসহ সরকার ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। গতকালই তিনি ঢাকা ছেড়ে যান। এসব বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকটসহ মিয়ানমার পরিস্থিতি বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফেরাতে জান্তাবিরোধীদের ‘প্রাণঘাতী নয়’ এমন সামরিকসহ বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা দিতে ‘বার্মা অ্যাক্ট’ প্রণয়ন করেছে যুক্তরাষ্ট্র। সেই সহযোগিতার প্রভাব বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলে পড়বে না—বাংলাদেশকে এমন আশ্বাস দিয়ে গেছেন ডেরেক শোলে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে বৈবাহিক অবস্থা জানতে বাধ্য করা যাবে না: হাইকোর্ট

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে বৈবাহিক অবস্থার তথ্য জানতে বাধ্য করা যাবে না বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে ‍বৃহস্পতিবার এ রায় দেন বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাস গুপ্ত।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে অমিত দাস গুপ্ত বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে কাউকে বাধ্য করা যাবে না। এ বিষয়ে যখন পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হবে, তখন হয়তো আরও বিস্তারিত থাকবে।শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে বৈবাহিক অবস্থা চাওয়া কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে ২০১৭ সালের ১১ ডিসেম্বর রুল জারি করেছিল হাইকোর্ট। এ নিয়ে দীর্ঘ শুনানি শেষে আজ এ রায় ঘোষণা করা হয়। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

শিক্ষার্থীরা বই পাচ্ছে না, বিক্রি হচ্ছে লাইব্রেরিতে
জানুয়ারির মধ্যেই সব শিক্ষার্থী নতুন বই পেয়ে যাবে—আশ্বাস দিয়েছিল জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। কিন্তু সেই আশ্বাস পূরণ করতে পারেনি সরকারি সংস্থাটি। এখনো বই পায়নি অনেক শিক্ষার্থী। কারণ হিসেবে বই ছাপানোর কার্যাদেশে দেরি ও কাগজ সংকট তো আছেই, সেইসঙ্গে অল্প কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে সক্ষমতার বাইরে বই ছাপানোর দায়িত্ব দেওয়া এবং তাদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বই আদায়ে এনসিটিবির ব্যর্থতাকে দূষছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে, শিক্ষার্থীরা নতুন বই না পেলেও চড়া দামে সেগুলো বিক্রি হচ্ছে রাজধানীর বাংলাবাজার, নীলক্ষেতসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংলগ্ন লাইব্রেরিগুলোতে। শ্রেণি কার্যক্রমে সন্তান যাতে পিছিয়ে না পড়ে, সেজন্য অনিচ্ছা সত্ত্বেও ফুটপাত থেকে এসব পাঠ্যবই কিনছেন অভিভাবকরা। গত সোমবার রাজধানীর নীলক্ষেত বই মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, ফুটপাতের ওপর চার-পাঁচটি দোকানে বোর্ড বই বিক্রি হচ্ছে। দোকানগুলোর সামনে সাজিয়ে রাখা হয়েছে ২০২২ শিক্ষাবর্ষের পুরোনো বই। তাদের কাছে নতুন শিক্ষাক্রমের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বই আছে কিনা জানতে চাইলে কয়েকজন নেই বলে জানান। এই ‘না’ এর পেছনে ছিল সামনে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশ। তবে, একটি দোকানে বইয়ের কথা জিজ্ঞেস করতেই তিনি দাম হাঁকানো শুরু করলেন। ষষ্ঠ শ্রেণির এক সেট বইয়ের দাম হাঁকালেন ২ হাজার টাকা। মার্কেটের ভেতরে গিয়ে আরেকটি দোকানের অস্তিত্ব পাওয়া গেল, যেখানে সরকারি পাঠ্যপুস্তক বিক্রি করা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেল, সরাসরি গেলে তারা বোর্ড বই দেন না। সেজন্য বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করতে হলো। মাধ্যম ব্যবহার করে জানা গেল, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বোর্ড বই পুরো সেট তারা বিক্রি করছেন ৯০০ করে ১৮শ টাকায়। সূত্র: কাল বেলা।

Nagad

ঢাকায় ডেরেক শোলের ব্যস্ত দিন
শক্তিশালী গণতন্ত্র চায় যুক্তরাষ্ট্র
অন্যথায় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সীমিত হতে পারে * আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক হবে-আশাবাদ, তা না হলে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বেগ প্রকাশ করতে থাকবে * টেকসই সংস্কার হলে র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা উঠতে পারে

বাংলাদেশে শক্তিশালী গণতন্ত্র না থাকলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সীমিত হতে পারে-এমন মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিশেষ উপদেষ্টা ডেরেক শোলে। তিনি বলেন, গণতন্ত্র নিয়ে সুনির্দিষ্ট পথরেখা না দেওয়ায় জো বাইডেনের গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশ নেই। তার আশা-আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক হবে। আর তা না হলে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বেগ প্রকাশ করতে থাকবে। এছাড়া টেকসই সংস্কার হলে র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠতে পারে বলেও জানান তিনি।
বুধবার ডেরেক শোলের ঢাকা সফরের শেষ আয়োজন ছিল গণমাধ্যমের কয়েকজন সম্পাদকের সঙ্গে মতবিনিময়। সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। মতবিনিময়কালে বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কারণ তুলে ধরেন ডেরেক শোলে। বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগ ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ঢাকাকে গুরুত্ব দিচ্ছে ওয়াশিংটন।বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গ উঠলে মার্কিন এই শীর্ষ কূটনীতিক আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আগামী নির্বাচন ভালো হবে। আন্তর্জাতিকভাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করা হবে। এ সময় বাংলাদেশে শক্তিশালী গণতন্ত্রচর্চার আহ্বান জানিয়ে বলেন, তা না হলে সম্পর্কে প্রভাব পড়তে পারে। সূত্র: যুগান্তর।

রহস্যময় ব্যাংক ঋণে উৎকণ্ঠা
♦ মুদি ও পান দোকানদারের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের আড়ালে কারা বের করার দাবি ♦ বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্ত অবস্থান চান ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞরা
জাল-জালিয়াতি, অনিয়মের মাধ্যমে পারস্পরিক যোগসাজশে অজানা, অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নাম দেখিয়ে বেনামে ঋণ নিয়ে দেশের ৬০টি ব্যাংকের সর্বনাশ করে ছাড়ছে বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালক নিজেরাই। তাদের ভয়াবহ অপতৎপরতায় ধ্বংস হচ্ছে ব্যাংকিং খাত। বিদেশে পাচার হচ্ছে দেশের অর্থ। মানুষের মাঝে প্রশ্ন উঠেছে ব্যাংক পরিচালকদের কার্যক্রম ও অপতৎপরতা নিয়ে। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে অনেক অনিয়মে দেখা গেছে, চট্টগ্রামে বাড়ি অনেক পান ও মুদি দোকানি ঋণ পেয়েছেন। তারা কী করে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ পেলেন, সে বিষয় খতিয়ে দেখার দাবি উঠেছে। পান ও মুদি দোকানির নামের এ ঋণকে রহস্যজনক মনে করে অর্থনীবিদরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত দ্রুত অডিট করে আসল ঘটনা বের করা। পাশাপাশি এসব অনিয়ম ও দুর্নীতি রোধে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মতো কঠোর ও শক্তিশালী ভূমিকা নেওয়া। ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক এখনই ব্যাংক পরিচালকদের জালিয়াতির ঋণ বন্ধ না করতে পারলে শৃঙ্খলা আসবে না ব্যাংকিং খাতে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা হতে হবে কঠোর, যাতে সব ব্যাংক ভয় পায় তাদের। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনসূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাত থেকে জালিয়াতি হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি। রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংক থেকে তিন গ্রুপ মিলে ১১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা লোপাট করেছে। নতুন প্রজন্মের দুই ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

এক মাস পর রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

দীর্ঘ এক মাস বন্ধ থাকার পর রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে আবারও উৎপাদন শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কয়লা সংকটে বন্ধ হওয়া রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে উৎপাদন শুরু হয়। এর আগে কয়লা সংকটের কারণে গত ১৪ জানুয়ারি রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) উপমহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম বলেন, বন্ধ হওয়া প্রথম ইউনিট থেকে আবারও উৎপাদন শুরু করতে পেরেছি। কয়লা আমদানিতে যে জটিলতা ছিল তা এখন কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে।তিনি আরও বলেন, এখন থেকে নিয়মিত উৎপাদন করা সম্ভব হবে বলে আশা করি। আগামী জুন থেকে দ্বিতীয় ইউনিটে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। বাগেরহাটের রামপালে বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ বিনিয়োগে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের দুই ইউনিটের বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মিত হয়েছে। প্রথম ইউনিটি এর উৎপাদন ক্ষমতা ৬৬০ মেগাওয়াট। গত ১৫ আগস্ট প্রথম ইউনিটে পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। সূত্র: সমকাল

ঢাকার তেলুগু সুইপার কলোনিতে উচ্ছেদ আতঙ্ক, যা ঘটেছে

ঢাকায় তেলুগু ভাষাভাষী পরিছন্নতা কর্মীদের একটি কলোনি খালি করে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়ায় শতাধিক পরিবার আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ওই নির্দেশে প্রতিবাদ ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন ও হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদসহ কয়েকটি সংস্থা।ত্রিশ বছরের বেশি সময় ধরে ওই কলোনিতে বসবাস করে আসছে তেলুগু ভাষাভাষী পরিবারগুলো। তবে এখন সেখানে সিটি কর্পোরেশন কর্মীদের জন্য আবাসন এবং ওয়ার্কশপ তৈরি করার পরিকল্পনা নিয়েছে ডিএসসিসি।বে জোর করে উচ্ছেদের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন বলছে, অন্যত্র থাকার জায়গা তৈরি করেই তেলুগু সম্প্রদায়ের লোকজনকে স্থানান্তর করা হবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

ইবি ছাত্রীকে রাতভর নির্যাতন
কমিটি করে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ কুষ্টিয়ার ডিসিকে
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক ছাত্রীকে একটি কক্ষে আটকে রেখে রাতভর নির্যাতনের ঘটনা তদন্তে বিচারবিভাগীয় কমিটি করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।এ সংক্রান্ত রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিথ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।এর আগে নির্যাতনের ভিডিও ধারণের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। একই সঙ্গে রিটে জড়িতদের হাইকোর্টে তলব করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ধারণ করা ভিডিও অপসারণের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।গত রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাতে ইবির দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের গণরুমে এক নবীন ছাত্রীকে রাতভর নির্যাতন করার অভিযোগ পাওয়া যায়। সূত্র: জাগো নিউজ

ডলার সংকট
জীবন রক্ষাকারী ওষুধ আমদানি কমেছে ৯১%

দেশে ওষুধের জোগানের ৯০ শতাংশেরও বেশি সরবরাহ করে স্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো। বাকি যেটুকু বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়, সেগুলো প্রধানত ক্যান্সার, হৃদরোগ, কিডনি ও স্নায়বিকসহ বিভিন্ন জটিল রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। জটিল পরিস্থিতিতে রোগীর জীবন রক্ষায় ব্যবহূত এসব ওষুধের আমদানিতেও এখন বিরূপ প্রভাব ফেলছে ডলার সংকট। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) অতিপ্রয়োজনীয় এসব ওষুধের আমদানি কমেছে ৯১ শতাংশ। ওষুধের পাশাপাশি হ্রাস পেয়েছে কাঁচামাল আমদানি। একই সঙ্গে কমেছে ওষুধ শিল্পের মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিও। আমদানীকৃত ওষুধ ও উপকরণের অভাবে এখন জটিল অস্ত্রোপচারও হ্রাস পেয়েছে বলে চিকিৎসক ও বিভিন্ন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। তাদের ভাষ্যমতে, বাজারে এখন আমদানীকৃত যেসব ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলোরও দাম অনেক বেড়েছে। এ পরিস্থিতি চলমান থাকলে আগামী জুন-জুলাই নাগাদ প্রয়োজনীয় ওষুধের সংকট তীব্র হওয়ার পাশাপাশি জটিল অস্ত্রোপচার বন্ধ হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে।