আরাভ খানকে আমি চিনি না : বেনজীর আহমেদ

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৫:৩৯ অপরাহ্ণ, মার্চ ১৮, ২০২৩

দুবাইয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ী ও পুলিশ পরিদর্শক হত্যা মামলার আসামি আরাভ খানকে চেনেন না বলে দাবি করেছেন পুলিশের সাবেক আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ।

শনিবার (১৮ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এ দাবি করেন।

সাবেক আইজিপি তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, সম্মানিত দেশবাসী, আমি আপনাদের সবাইকে আশ্বস্ত ও সম্পূর্ণ ভাবে নিশ্চিত করতে চাই যে, ‘আরাভ ওরফে রবিউল ওরফে হৃদয়’ নামে আমি কাউকে চিনি না। আমার সাথে তার এমনকি প্রাথমিক পরিচয়ও নেই।

তিনি আরও লেখেন, আমি আমার ল’ এনফোর্সমেন্ট ক্যারিয়ারের পুরোটা সময় খুনি, সন্ত্রাসী, ড্রাগ ব্যবসায়ী, চোরাকারবারি, ভেজালকারী ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, কখনোই সখ্যতা নয়। আপনাদের অফুরান ভালোবাসা, সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।

এদিকে পুলিশ খুনের মামলার আসামি দুবাইয়ের সোনা ব্যবসায়ী আরাভ খানের বিষয়ে আজ শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাকে (আরাভ খান) ধরতে ইন্টারপোলের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। দেশে ফেরাতে সব রকম চেষ্টা চলছে।

ওই জুয়েলার্সটির মালিক আরাভ খানের প্রকৃত নাম রবিউল ইসলাম। তিনি পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন এমরান খান হত্যা মামলার আসামি। দুবাই থেকে তাকে দেশে ফেরাতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলে চিঠিও দিয়েছিল বাংলাদেশ পুলিশ।

Nagad

তবে গতকাল শুক্রবার ফেসবুক লাইভে এসে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন আরাভ খান। তিনি বলেন, ‘আমি খুনের সঙ্গে জড়িত না। ওই দিন আমি ছিলাম না। মামলায় আমার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ আনা হয়েছে। সেটা যদি আমার অপরাধ হয়, আমি কথা বলেছি, গুমের সঙ্গে আমি জড়িত। সেই শাস্তি আমি মাথা পেতে নেব।’

প্রসঙ্গত, ওই জুয়েলার্সটির মালিক আরাভ খানের প্রকৃত নাম রবিউল ইসলাম। তিনি পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন এমরান খান হত্যা মামলার আসামি। দুবাই থেকে তাকে দেশে ফেরাতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলে চিঠিও দিয়েছিল বাংলাদেশ পুলিশ।

তবে গতকাল শুক্রবার ফেসবুক লাইভে এসে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন আরাভ খান। তিনি বলেন, ‘আমি খুনের সঙ্গে জড়িত না। ওই দিন আমি ছিলাম না। মামলায় আমার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ আনা হয়েছে। সেটা যদি আমার অপরাধ হয়, আমি কথা বলেছি, গুমের সঙ্গে আমি জড়িত। সেই শাস্তি আমি মাথা পেতে নেব।’

আরাভ খান বলেন, ‘২০১৮ সালে বনানীতে আমার অফিস ছিল। আপন বিল্ডার্স নামে আমার রিয়েল এস্টেটের ব্যবসা ছিল। আমি সেদিন বাসায় ভাত খাচ্ছিলাম। আমার সহকারী খুনের বিষয়টি ফোনে জানায়। যিনি খুন হয়েছিলেন তিনি একজন পুলিশ কর্মকর্তা। সেটি একটি দুর্ঘটনা ছিল। আমার অপরাধ ছিল আমি ওই অফিসের মালিক।’