আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:২৩ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ১৯, ২০২৩

শোভাযাত্রা-পদযাত্রায় রাজপথে উত্তাপ
সরকার সংবিধান থেকে একচুলও নড়বে না

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ফখরুল আজ কী বলেছেন? পদযাত্রা জয়যাত্রা, বিজয়যাত্রা। আসলে পদযাত্রা হলো পরাজয়যাত্রা আর পতনযাত্রা। তাঁদের পতনযাত্রা শুরু হয়ে গেছে। সরকার সংবিধান থেকে একচুলও নড়বে নাওবায়দুল কাদের গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা শুরুর আগে সমাবেশে এ কথা বলেন।ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনের সামনে এই সমাবেশ হয়।বিএনপির উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন কী দিয়েছে? তত্ত্বাবধায়ক সরকার, শেখ হাসিনার পদত্যাগ, সরকারের পদত্যাগ দিয়েছে? তাদের কাছে দাবি করে বিএনপি কী পেয়েছে?
একটা হাঁসের ডিম, ঘোড়ার ডিম।’সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমেরিকানরা এসেছে, মনে করছে তারা তত্ত্বাবধায়ক দেবে। তারা এলো, চলে গেল। সূত্র: কালের কণ্ঠ

পণ্য রপ্তানি খাতে প্রণোদনার ২৪১ কোটি টাকা নয়ছয়
জালিয়াতি ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ ভেঙে ৩৭টি উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ব্যাংক থেকে রপ্তানি খাতে নগদ সহায়তার ২৪১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। বিপুল অঙ্কের এ অর্থ ৩৭টি ব্যাংকের ৮৯ শাখার মাধ্যমে বের করে নেওয়া হয়। জালিয়াতির মাধ্যমে অন্য প্রতিষ্ঠানের পণ্য নিজের বলে মিথ্যা ঘোষণা দেওয়া এবং অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে উৎপাদিত পণ্য রপ্তানি দেখানো হয়। এছাড়া এক দেশে রপ্তানি করে অন্য দেশের প্রত্যাবাসিত মূল্য দেখানোর মতো কারসাজি করা হয়েছে। ২০২৩ সালে উপস্থাপিত সর্বশেষ ২০২১ সালের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে আসছে অনিয়মের এ চিত্র। যদিও উদ্যোগ নিয়ে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আত্মসাতের প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা ফেরত আনা হয়। কিন্তু বাকি ২৩০ কোটি টাকা উদ্ধার সম্ভব হয়নি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া গেছে এসব তথ্য।নথির সূত্র ধরে যুগান্তরের পক্ষ থেকে এই অনিয়মের নেপথ্যের কারণ, কারা জড়িত, কীভাবে টাকা তুলে নেওয়া হয়, এর বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, রপ্তানি খাতের নগদ সহায়তা ঘিরে দুর্নীতি ও অনিয়মের একটি বড় অংশই ঘটেছে বস্ত্র খাতে। এর কারণ হচ্ছে এ খাতে নগদ সহায়তা নিরূপণের জটিল পদ্ধতি। এই সুযোগ নিচ্ছে ব্যাংকের একশ্রেণির কর্মকর্তা ও অসাধু প্রতিষ্ঠানগুলো। সূত্র: যুগান্তর

পুলিশের তৈরি মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকায় পুলিশের নাম
ডিএমপি মাদক ব্যবসায়ীর তালিকাটি করেছে। শুধু একটি বিভাগের তালিকায় দেখা যায়, নাম এসেছে পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তার।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) থানাভিত্তিক মাদক ব্যবসায়ীদের যে তালিকা তৈরি করেছে, তাতে পুলিশ কর্মকর্তাদের নামও এসেছে। তালিকা অনুযায়ী, ঢাকার কদমতলী ও শ্যামপুর থানার পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাঁদের কেউ মাদক বিক্রির জায়গা (স্পট) থেকে টাকা তোলেন। কেউ কেউ তথ্যদাতার (সোর্স) মাধ্যমে নিজেরাই চালান মাদক ব্যবসা। মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকাটি তৈরি করা হয় গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। ডিএমপির আটটি অপরাধ বিভাগে সেই তালিকা পাঠানো হয়। সূত্র বলছে, সেই তালিকা ধরে মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি পুলিশ সদস্যদের মধ্যে যাঁরা মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের তালিকায় দেখা যায়, এই বিভাগের ছয় থানায় মাদক ব্যবসায়ী রয়েছেন ৫৮ জন। এঁদের বিরুদ্ধে ঢাকার বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে শতাধিক। কদমতলীতে পুলিশের তিন কর্মকর্তা মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। সূত্র: প্রথম আলো

নির্বাচনের খুঁটিনাটি জানল ইইউ
মনোনয়নপত্র দাখিল, নির্বাচনী অভিযোগ নিষ্পত্তি কীভাবে হয়, সংবিধান থেকে আরপিওর সবশেষ সংশোধন নিয়েও জানতে চেয়েছেন তারা

Nagad

ভোটের প্রক্রিয়া, আইনকানুন, মনোনয়নপত্র দাখিল পদ্ধতিসহ নির্বাচনের খুঁটিনাটি নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের দায়িত্বশীলদের কাছে জানতে চেয়েছে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক-নির্বাচনী কারিগরি ও লিগ্যাল টিম। এ ক্ষেত্রে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংবিধান, আইন, বিধি, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়োগ, মনোনয়নপত্র দাখিল-বাছাই, নির্বাচনী আইনি ঝামেলা, সবশেষ আইন সংশোধনীর বিষয়ে জেনেছেন তারা। এ ছাড়া নির্বাচনী আইনের বেশ কিছু বই-পত্র নিয়েছেন তারা। গতকাল বিকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে তিন ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠকে ইইউ প্রতিনিধি দলকে সার্বিক বিষয় তুলে ধরেছে ইসি সচিবালয়ের কর্মকর্তারা। ১১ জুলাই নির্বাচন কমিশনের সব ধরনের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক-নির্বাচনী অনুসন্ধানী দল। এর এক সপ্তাহের মাথায় ইসির আইন, নির্বাচন ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা বিষয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে ইইউর কারিগরি টিম।
দুই পক্ষের এ বৈঠকে ইসি সচিবালয়ের আইন শাখার যুগ্মসচিব মো. মাহবুবার রহমান সরকারের নেতৃত্বে নির্বাচন পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা শাখার যুগ্মসচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান ও আবদুল বাতেন উপস্থিত ছিলেন। আর ইইউর ইলেকটোরাল/পলিটিক্যাল এক্সপার্ট (এক্সটারনাল কনসালটেন্ট) ডিমিট্রা ইওয়ানোর নেতৃত্বে চার সদস্য অংশ নেন। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

চাচা-ভাতিজা ‘দ্বৈরথ’ জাতীয় নির্বাচনেও
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতের পক্ষে ছিলেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীম। এবার তিনি তৎপর হয়েছেন বরিশাল-৫ (সদর) আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে। পাশে পাচ্ছেন খোকন সেরনিয়াবাতকে। অন্যদিকে দলীয় সিদ্ধান্তে সিটি নির্বাচন থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন খোকনের ভাতিজা সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। নির্বাচন ঘিরে তিনিও মাঠে নেমেছেন। কাছে টানছেন দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, শক্তির জানান দিতে এরই মধ্যে দুই পক্ষ পৃথক কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। সিটি নির্বাচনের মতো সংসদ নির্বাচনেও খোকন-জাহিদ জুটির লক্ষ্য এককাট্টা হয়ে বিভাগের সবচেয়ে মর্যাদার আসনটি দখলে নেওয়া। এ জন্য জাহিদ ফারুকের সঙ্গে মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন মেয়র খোকন। অন্যদিকে বর্ধিত সভাসহ দলীয় কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছেন সাদিক। অনুসারীরাও তাঁকে বরিশাল-৫ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) হিসেবে দেখতে চান। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

আওয়ামী লীগের ভোটাররাও কেন এলো না

ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে নানা ঘটনা-দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে শেষ বেলায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ভোটের দিনের ঘটনা-দুর্ঘটনা মøান হয়ে গেছে। বিভিন্ন মহলে আলোচনা চলছে, গুরুত্বপূর্ণ এ আসনটিতে আওয়ামী লীগের ভোট মাত্র ২৮ হাজার ৮১৬। ভোট দেওয়ার ব্যাপারে আওয়ামী লীগের কর্মীরা ছিলেন না, নাকি দল মনোনীত প্রার্থী দলের স্থানীয় নেতাকর্মী ও ভোটারদের আকৃষ্ট করতে পারেনি এমন আলোচনাও চলছে। বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে, আওয়ামী লীগের ভোট কমল না বাড়ল? আওয়ামী লীগের ভোট কোথায় গেল? ১৯৯৬ সালের নির্বাচন থেকে ২০১৮ সালের সর্বশেষ নির্বাচন পর্যন্ত ফল গবেষণা করে দেখা গেছে, এ উপনির্বাচনের আগে কখনই এ আসনের কাস্টিং ভোট এত কম হয়নি। ঢাকা জেলাসহ ঢাকায় ১৩টি সংসদীয় আসন ছিল। ২০০৮ সালের আগপর্যন্ত এ আসন ঢাকা-৫ আসনের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৯৬ সালে এ আসনে ভোট কাস্ট হয় ৪৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। সে সময় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ মনোনীত একেএম রহমতউল্লাহ। ২০০১ সালের নির্বাচনে এ আসনে আওয়ামী লীগের কাস্টিং ভোট ছিল ৪০ দশমিক ১৩ শতাংশ। ওই নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী কামরুল ইসলাম নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কাস্টিং ভোট ৪৮ দশমিক ০৩ শতাংশ। ২০১৪ সালে এ আসনে মোট ভোট পড়ে ৪০ দশমিক ০৪ শতাংশ। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-১৭ আসনে নৌকা নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন প্রয়াত ফারুক পাঠান ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

বিভেদ ভুলে বাচ্চুর প্রচারে নাছির
চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের রাজনীতি দুই ধারায় বিভক্ত। এক ধারার নেতৃত্বে রয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। আরেকটি ধারা রয়েছে নগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর নামে। সাবেক মেয়র মহিউদ্দিনের মৃত্যুর পর তাঁর বড় ছেলে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীকে ঘিরে চলে এই ধারার নেতাকর্মীর কার্যক্রম। তবে নিজের গ্রুপ থাকার কথা অস্বীকার করেন উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। দলটির নেতাকর্মীরা বলেন, নওফেল গ্রুপের অন্যতম একজন হলেন মহানগর যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু। সে কারণে দীর্ঘদিন থেকে নাছিরের সঙ্গে বাচ্চুর বিভেদ ও দূরত্ব। বলা যায়, ‘দা-কুমড়া’ সম্পর্ক। এদিকে চট্টগ্রাম-১০ (হালিশহর-ডবলমুরিং) আসনে উপনির্বাচনে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন মহিউদ্দিন বাচ্চু। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে নির্বাচনী প্রচারণা। নেতাকর্মী ও সমর্থকদের অবাক করে বাচ্চুর এই নির্বাচনী প্রচারে ‘প্রধান’ হয়ে উঠেছেন আ জ ম নাছির! বাচ্চুকে নিয়ে প্রতিদিন নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। বিষয়টি দলে ও দলের বাইরে অনেকের নজর কেড়েছে, চলছে নানামুখী আলোচনা। সূত্র: সমকাল

উত্তরা-মতিঝিল মেট্রোরেল
বেশির ভাগ স্টেশন ‘‌আদর্শ’ নয়, জনভোগান্তি বিশৃঙ্খলার শঙ্কা

উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের স্টেশন রয়েছে ১৬টি। সব স্টেশনই তৈরি হয়েছে বিদ্যমান সড়কের ওপর। মেট্রোর মূল উড়ালপথ একটি পিয়ার বা খুঁটির ওপর তৈরি হলেও স্টেশনগুলোয় ব্যবহার করা হয়েছে তিনটি করে পিয়ার। এর মধ্যে একটি পড়েছে রাস্তার মাঝখানে। রাস্তার দুই প্রান্তে ফুটপাত ঘেঁষে রাখা হয়েছে আরো দুটি পিয়ার। স্টেশনে প্রবেশ ও বের হওয়ার সিঁড়িগুলো পড়েছে ফুটপাতে। এতে বেশির ভাগ মেট্রো স্টেশনসংলগ্ন ফুটপাত সংকুচিত হয়ে পড়েছে। স্টেশনের নিচে তৈরি হয়েছে অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশ। মেট্রো স্টেশনগুলোকে কেন্দ্র করে রাখা হয়নি কোনো ফিডার রোডের ব্যবস্থা। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটি আদর্শ মেট্রো স্টেশনে যেসব অনুষঙ্গ থাকা জরুরি, উত্তরা-মতিঝিল মেট্রোরেলের (এমআরটি লাইন-৬) বেশির ভাগ স্টেশনে তা নেই। যেভাবে স্টেশনগুলো তৈরি হয়েছে তাতে এ স্টেশনগুলো যানজট, ভোগান্তি ও বিশৃঙ্খলা বাড়িয়ে দিতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। মেট্রোরেলের মতো বড় অবকাঠামো তৈরির ক্ষেত্রে স্টেশন ও স্টেশনসংলগ্ন এলাকার নকশা এবং নির্মাণকাজ সবচেয়ে নিখুঁতভাবে করতে হয় বলে মনে করেন নগর পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সামছুল হক। সূত্র: বণিক বার্তা।

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহার এবার বেশি কোন কারণে?
এবার ডেঙ্গুর উপসর্গ বদলে গেছে; চিকিৎসকরা বলছেন, অনেক ক্ষেত্রে হাসপাতালে দেরিতে আসায় বাঁচানোর পথ থাকছে না।

ডেঙ্গুর ব্যাপক বিস্তারের পাশাপাশি এবছর মৃত্যুহার আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও উদ্বিগ্ন। এইডিস মশাবাহিত এই রোগে শতাধিক মৃত্যুর ঘটনা আগেও ঘটেছে। তবে এবারই এত দ্রুত মৃত্যুহার শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।২০২৩ সালের ১৬ জুলাই পর্যন্ত ২২ হাজার ৪৬৭ জনকে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যেতে হয়েছে, যাদের মধ্যে মারা গেছেন ১২৭ জন। সে হিসেবে এবার ১৮৯ জন রোগীর বিপরীতে একজন মারা যাচ্ছেন, মৃত্যুহার শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ।
এর আগে ২০১৯ সালে রেকর্ড ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগীকে হাসপাতালে দেখেছিল বাংলাদেশ। তার মধ্যে মারা গিয়েছিলেন ১৭৯ জন। অর্থাৎ গড়ে ৫৬৬ জন রোগীর মধ্যে ১ জনের মৃত্যু হয়, মৃত্যুহার ছিল শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ।২০২১ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান ১০৫ জন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। অর্থাৎ প্রতি ২৭০ জনে ১ জন মারা গেছেন; মৃত্যুহার ছিল শূন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ। সূত্র: বিডি নিউজ

‘নির্বাচনের খারাপ বার্তা পেলেন বিদেশিরা’

সংঘর্ষ গুলি, আহত ৫ শতাধিক – দৈনিক ইত্তেফাকের শিরোনম এটি। এ খবরে বলা হচ্ছে, সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে মঙ্গলবার রাজধানীসহ সারা দেশে বিএনপি পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করেছে। দৈনিক ইত্তেফাকের খবরটিতে আরো বলা হয়েছে, একই দিন এ কর্মসূচির বিপরীতে আওয়ামী লীগ রাজধানীসহ সারাদেশে ‘শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা পালন করেছে। দেশের বড় দুই রাজনৈতিক দলের এই পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থানে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।এতে আরও বলা হয়, বগুড়া, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, খাগড়াছড়ি, কিশোরগঞ্জ ও জয়পুরহাটে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়েছে।এ সংবাদটি ছাড়াও পত্রিকাটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নিজ নিজ দলের সমাবেশে দেয়া বক্তব্যের খবর আলাদা করে প্রকাশ করেছে। সূত্র:  বিবিসি বাংলা।