আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:২৩ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২৮, ২০২৩

নেত্রকোনা মেডিকেল কলেজ
ব্যবহারিকে ঘাটতি নিয়েই শিক্ষাজীবন শেষ
পাঁচ বছরেও নিজস্ব ক্যাম্পাস হয়নি। সদর হাসপাতালের কোয়ার্টারেই ক্লাস হচ্ছে। বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের সংকট আছে। তত্ত্বীয় জ্ঞান পেলেও ব্যবহারিক জ্ঞান পাচ্ছেন না শিক্ষার্থীরা।

২০১৯ সালে ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে নেত্রকোনা মেডিকেল কলেজ। প্রতিষ্ঠার সাড়ে চার বছর পরেও কলেজের নিজস্ব ক্যাম্পাসের জায়গায়ই ঠিক হয়নি। নেই কোনো একাডেমিক ভবন বা পরীক্ষাগার। নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে কয়েকটি কক্ষে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম।আবাসন ও শ্রেণিকক্ষ–সংকটের মতো বিষয়গুলো শিক্ষার্থীরা মেনে নিয়ে পড়াশোনা করলেও যে সংকট তাঁদের মধ্যে হতাশা তৈরি করছে, তা হলো ক্লিনিক্যাল ক্লাস (হাতে-কলমে শিক্ষা) ও বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকস্বল্পতা।দেড় বছরের মধ্যে ১০ মাস ক্লাস হয়ে গেছে। আর আট মাস পর তাঁদের চূড়ান্ত পরীক্ষা। অথচ এখন পর্যন্ত ক্লিনিক্যাল ক্লাস তাঁদের তেমন একটা হয়নি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চতুর্থ পর্বে পড়া কয়েকজন শিক্ষার্থী শিক্ষার্থীরা বলছেন, তাঁদের চতুর্থ পর্ব চলছে। বছরখানেকের মধ্যে তাঁ ইন্টার্ন চিকিৎসক হবেন। কার্ডিওলজি, নাক কান গলা (ইএনটি), অর্থোসার্জারিসহ বিশেষায়িত চিকিৎসায় হাতে-কলমে শিক্ষার সুযোগ নেই। ক্লিনিক্যাল শিক্ষায় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। চিকিৎসাশিক্ষা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আশঙ্কা, শিক্ষকের বিদ্যমান সংকট শিগগিরই দূর না হলে শিক্ষার্থীদের অনেক বিষয়ে জানার ঘাটতি নিয়েই শেষ হতে পারে পাঁচ বছরের শিক্ষাজীবন। সূত্র: প্রথম আলো

সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা

ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় ঘাটতির কারণে সামনে আরো বড় বিপর্যয় আসতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। রাজধানীতে উচ্চ পর্যায়ের এক মতবিনিময়সভায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। গতকাল রবিবার বিকেলে রাজধানীর শেরাটন হোটেলে ‘ডেঙ্গু মোকাবেলায় করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়সভায় বিশেষজ্ঞরা ওই আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তাঁরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে বছরব্যাপী কার্যক্রম পরিচালনাসহ বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধু শহর নয়, এখন গ্রাম পর্যায়েও ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু মশা নিয়ে যত গবেষণা হয়েছে, সব শহরভিত্তিক। যত প্রচারণা হচ্ছে, সব এডিস মশা এজিপ্টি নিয়ে, যেটি শহর অঞ্চলে বেশি থাকে। কিন্তু সম্প্রতি ঢাকার বাইরে যে সার্ভেগুলো হয়েছে, সব জায়গাতেই এডিস মশা এলবোপিকটাসের পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে। সূত্র; কালের কণ্ঠ

অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল কাউকে পাত্তা দিচ্ছে না
এখনো অবৈধ পার্কিংয়ে ৩০০ ফিট সড়ক যানজটে আটকা ঘণ্টার পর ঘণ্টা

রাজধানীর ৩০০ ফিট এক্সপ্রেসওয়ে। দৃষ্টিনন্দনভাবে নির্মিত হলেও এখন অবৈধ পার্কিংয়ের দখলে সড়কটি। বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনের সড়কটি অবৈধ পার্কিংয়ের দখলে থাকে সব সময়। পার্কিংয়ের কারণে দিনভর যানজট থাকে এক্সপ্রেসওয়েটির একাংশ। এতে সড়ক ব্যবহারকারীরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকা থাকছে। মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও পুলিশ যাওয়ার পর আবার দখলে চলে যায়। সড়ক দখল করে পার্কিং না করতে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হলেও কাউকে পাত্তা দিচ্ছে না স্কুল কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার ‘উদ্বোধনের আগেই দখল ৩০০ ফিট সড়ক’ শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পরও টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের। প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এখনো সড়কে পার্কিং করছে শিক্ষার্থীদের বহন করা ব্যক্তিগত গাড়িগুলো। গতকাল সরেজমিনে দেখা যায়, অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনে ৩০০ ফিট সড়কটি এখনো অবৈধ পার্কিংয়ের দখলে রয়েছে। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে কাঞ্চন ব্রিজ যেতে সড়কটির একাংশ শিক্ষার্থীদের বহন করা ব্যক্তিগত গাড়ির দখলে। বিশেষ করে স্কুল শুরু ও ছুটির সময় যানজট তীব্র হয়। শিক্ষার্থীদের স্কুলে নামিয়ে দেওয়ার পর কিছু গাড়ি চলে গেলেও অধিকাংশ গাড়ি সড়কের একপাশ দখল করে থাকে বিকাল পর্যন্ত। ওই সময় যানজট কিছুটা কম থাকলেও সকাল সাড়ে ১০টা, সাড়ে ১১টা, দুপুর ১টা, আড়াইটা ও সাড়ে ৩টায় স্কুল ছুটি হলে সড়কটি গাড়ির দখলে চলে যায়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

চালের মজুত পর্যাপ্ত, কারসাজি না হলে বাড়বে না দাম
সেদ্ধ চালের দাম স্থির, পোলাওর চাল কেজিতে বেড়েছে সর্বোচ্চ ১০ টাকা

চাল রপ্তানিতে ভারত একের পর এক বিধিনিষেধ আরোপ করছে। সম্প্রতি মিয়ানমারও রপ্তানি বন্ধের আভাস দিয়েছে। এতে উদ্বেগ বাড়ছে চাল আমদানিকারক দেশগুলোতে। তবে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এর কোনো আঁচ লাগেনি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ধান-চালের পর্যাপ্ত মজুত আছে। বাজারে প্রভাব পড়বে না।সরকারি কর্মকর্তারা জানান, বোরো ফলন ভালো হওয়ায় সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে ধান-চালের পর্যাপ্ত মজুত আছে। এই চাল শেষ হওয়ার আগেই কৃষকের ঘরে উঠবে আমন ফসল। তাই আমদানির প্রয়োজন হবে না। সরকারের এমন বক্তব্যকে সমর্থন করছেন চালকল মালিক ও ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, দেশে এই মুহূর্তে যে পরিমাণ ধান ও চাল মজুত আছে, তাতে কোনো দেশ রপ্তানি বন্ধ করলেও প্রভাব পড়বে না। ভোক্তা অধিকার নিয়ে যারা কাজ করেন তারাও মনে করেন, কেউ কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে কারসাজির চেষ্টা না করলে বাজার অস্থির হবে না। ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় চাল রপ্তানিকারক দেশ। বিশ্ববাজারে মোট চালের ৪০ শতাংশই সরবরাহ করে দেশটি। অভ্যন্তরীণ বাজার স্বাভাবিক রাখতে গত জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে ভারত আতপ চাল (নন-বাসমতী হোয়াইট রাইস) রপ্তানি বন্ধ করে। গত শুক্রবার নতুন করে সেদ্ধ চাল রপ্তানিতে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়। ভারত সরকার বলেছে, ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত এ শুল্ক বহাল থাকবে। নিজেদের বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাল রপ্তানিতে শিগগিরই সাময়িক বিধিনিষেধ আরোপের পরিকল্পনা করছে মিয়ানমারও। তবে দেশটির রপ্তানি কম। এসব সিদ্ধান্তে কিছুটা অস্থির হয়ে উঠছে চালের আন্তর্জাতিক বাজার। সূত্র; সমকাল

যমুনা নদীর টেকসই ব্যবস্থাপনা
পরামর্শকের থাবা পুনর্বাসন প্রকল্পে

বন্যার হাত থেকে নদীর তীরবর্তী জনগোষ্ঠীর সহায়তায় বাস্তবায়ন করা হবে পুনর্বাসন প্রকল্প। কিন্তু এ কাজের জন্য পরামর্শক ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে ৪১ কোটি ৬০ লাখ টাকা। পুরো প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ১০২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এ হিসাবে পরামর্শকের পকেটেই যাবে প্রকল্প ব্যয়ের ৪১ শতাংশ অর্থ। ‘যমুনা রিভার সাসটেইনেবল ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্ট-১ : ডিজাস্টার রিস্ক ফাইন্যান্সিং (কম্পোনেন্ট-৩)’ শীর্ষক প্রকল্পে এমন প্রস্তাব করা হয়েছে। অনুমোদন পেলে এটি বাস্তবায়ন করবে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ।প্রকল্পটি বাস্তবায়নে অনুদান হিসাবে ‘গ্লোবাল রিস্ক ফাইন্যান্সিং ফ্যাসিলিটি’ তহবিল থেকে অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। পরামর্শক খাতে এ ধরনের ব্যয় প্রস্তাবকে অযৌক্তিক বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশনও। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনুদানের টাকায় পরামর্শকের থাবা ছাড়া এটি আর কিছুই নয়। এছাড়া বৈদেশিক অর্থায়নের প্রকল্পে দেশীয় পরামর্শকদের প্রাধান্য দেওয়া হয় না। তাদের টাকা থাকায় তারাই সুবিধা নিতে চায়। তবে দেশীয় পরামর্শকদের যথেষ্ট দক্ষতা, অভিজ্ঞতার অভাব এবং সংকটও অস্বীকার করা যায় না। সূত্র: যুগান্তর

সরকারবিরোধী অপপ্রচার ঠেকাতে হ্যাকারদের পাশে চায় পুলিশ

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারবিরোধী গুজব (ভিডিও ও কনটেন্ট) ঠেকাতে ক্ষতিকর—নয় এমন হ্যাকারদের সহায়তা নেওয়ার চিন্তা করছে পুলিশ। তাদের পরিকল্পনায় থাকা তিনটি উপায়ের মধ্যে এই বিষয়েই বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। অন্য দুটি উপায় হলো আপত্তিকর কনটেন্ট সরাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে আবেদন করা এবং অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে কঠোর হওয়া। পুলিশের সূত্র বলেছে, সম্প্রতি পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) কাছে এমন পরিকল্পনা তুলে ধরেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরিকল্পনায় এথিক্যাল হ্যাকারদের সহায়তা নিতে চুক্তির কথা বলা হয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী সিআইডির সাইবার গোয়েন্দারা কাজও শুরু করেছেন। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

অনিয়মে লুট ১৫০০ কোটি

অন্যের থিসিস পেপার চুরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পিএইচডি ডিগ্রি হাতিয়ে নেওয়া এখন পুরনো খবর। থিসিস পেপার চুরি তো নৈতিকতাবিবর্জিত অপরাধ, কিন্তু এখন শিক্ষকরা নানা ধরনের আর্থিক কেলেঙ্কারিতেও নিজেদের কলুষিত করছেন। সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠের শিক্ষকরা এখন নির্ধারিত ছুটি শেষে কাজে যোগ না দিয়েও বেতন-ভাতা তুলে নিচ্ছেন। গবেষণার নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে।বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন সুবিধা ভোগ করলেও তাদের কাছ থেকে নির্ধারিত হারে বাড়ি ভাড়া কাটা হচ্ছে না। অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করে নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে বেশি ভাতা দেওয়া হচ্ছে তাদের। তবে শিক্ষকরা যতটা না অবৈধ সুবিধা নিচ্ছেন, তার চেয়ে বেশি অনিয়ম করছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষ। ভবন নির্মাণে অনিয়ম, ভর্তি পরীক্ষা থেকে প্রাপ্ত অর্থ হাতিয়ে নেওয়াসহ নানাভাবে লুটপাট চালাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। নানা অনিয়মের মাধ্যমে দুই বছরে রাষ্ট্রের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সরকারি ২৫ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি বাংলাদেশের মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) অধীন শিক্ষা অডিট অধিদপ্তরের নিরীক্ষিত প্রতিবেদনে বিশ^বিদ্যালয়গুলোর লুটপাটের এ চিত্র পাওয়া গেছে। ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকারি এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়-ব্যয় নিরীক্ষা করেছে তারা। নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন প্রোগ্রামে অননুমোদিতভাবে শিক্ষা ছুটিতে বিদেশে অবস্থান করছেন। এসব শিক্ষকের অনেকেই শিক্ষাছুটি শেষে কাজে যোগ দেননি। তবে তাদের বেতন-ভাতা দিয়ে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষকরা ছুটি শেষে কাজে যোগদান না করায় এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। সূত্র: ;দেশ রুপান্তর

খাদ্যপণ্যের দামে দিশেহারা

বেশ কিছুদিন ধরেই কাঁচাবাজারে প্রায় সব সবজিই বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। ঊর্ধ্বমুখী মাছ-মাংস-ডিমের দাম। বাড়ছে আদা-রসুন-পেঁয়াজের দামও। বাজারে সবচেয়ে কম দামে যে সবজি বিক্রি হচ্ছে তার কেজিও ৪০ টাকা। চড়া মূল্যের এই বাজারে প্রতিনিয়তই হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। ক্রেতারা বলছেন, সব পণ্যই তাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। সংসারের খরচ নিয়ে ভাবতে হচ্ছে নতুন করে। গত শনিবার রাজবাড়ীর বিভিন্ন এলাকার বাজার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, প্রায় সব সবজির দামেই বেড়েছে আগের সপ্তাহের তুলনায়। লম্বা বেগুন প্রতি কেজি ৭০ টাকা, গোল বেগুন ৮০ টাকা, শসা ৬০-৮০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, উচ্ছে ৭০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, পটোল ৬০-৭০ টাকা, কাঁকরোল ৭০ টাকা, মূলা ৫০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৪০-৬০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৭০-৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, কচুরমুখী ৮০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল বাজারে। লাউ একেকটি ৬০-৮০ টাকা ও চালকুমড়া বিক্রি হচ্ছিল ৫০ টাকায়। বাজারে সবচেয়ে কম দামি সবজি পেঁপে ও আলুর কেজি ছিল ৪০ টাকা। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

এইডিস মশা ছড়াচ্ছে ঢাকার বাইরেও, সঙ্গে বাড়ছে ডেঙ্গুর ভয়

টুয়াখালীর দুমকির আঙ্গারিয়া ইউনিয়নের একটি গ্রামের ১০টি বাড়ির সাতটিতেই এইডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। এসব বাড়ির ৩৭টি পাত্রের ১০টিতেই মিলেছে ডেঙ্গুর ভাইরাসবাহী এ মশার লার্ভা।স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গত ২৩ জুলাই ওই জরিপ চারায়। এর সপ্তাহ দুয়েক আগে ১১ জুলাই আরেক জরিপে পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়িনের ১০টি বাড়িতে গিয়ে সাতটিতে এইডিসের লার্ভা পাওয়া যায়। এগুলোর ১৬টি পাত্রের মধ্যে আটটিতে লার্ভা ছিল।এ বছর দেশজুড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ বিস্তারের মধ্যে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় এইডিস মশার এমন উপস্থিতিকে ঝুঁকিপূর্ণ বলছেন বিশেষজ্ঞরা।এইডিস মশার লার্ভা শনাক্ত করা হচ্ছে। জুলাই থেকে অগাস্ট পর্যন্ত করা এ জরিপে গ্রামেও যে পরিমাণ লার্ভা শনাক্তের তথ্য মিলেছে সেটিকে উদ্বেগজনক বলছেন তারা। আগে মশাবাহী এ রোগের প্রাদুর্ভাব ঢাকায় এবং বিভিন্ন নগরীতে বেশি ছড়ালেও এখন দেশজুড়ে বিস্তার লাভ করেছে। সূত্র: বিডি নিউজ

‘ভুয়া মামলায় প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার অপচেষ্টা’

ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম, “ভুয়া মামলায় প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার অপচেষ্টা”। এ খবরে বলা হচ্ছে, নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ভুয়া মামলা, পুরনো মামলাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ কর্মীদের কারাগারে আটকে রাখার কৌশল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে এই ভুয়া মামলা। এ কাজে সহযোগীর ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরও।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সঠিক তদন্ত ছাড়াই গোঁজামিলের চার্জশিট দাখিল হচ্ছে আদালতে। যদিও আদালতে এসব মামলা শেষ পর্যন্ত টিকছে না। তবু প্রতিপক্ষকে কারাগারে কিছুদিন আটকে রাখার কৌশল হিসেবেই এই কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ মিলেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।