আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৫৫ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১, ২০২৩

কড়া নজরদারিতেও চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজে চুরি-ডাকাতি

চট্টগ্রাম বন্দর জলসীমায় জাহাজে চুরি–ডাকাতি শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছিল বছর দেড়েক আগে। এখন আবার তা বাড়তে শুরু করেছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত জেটি ও বহির্নোঙরে ছয়টি জাহাজে চুরি–ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে বন্দরের তথ্যে বলা হয়েছে।এ পরিস্থিতিতে জেটি ও সাগরে অবস্থানরত জাহাজে নজরদারি আরও বাড়াতে চায় বন্দর কর্তৃপক্ষ। এ জন্য বন্দরের একটি সেল থেকে ওয়াচম্যান বা পাহারাদার জাহাজে নিয়োগ দেওয়ার জন্য শিপিং এজেন্টদের চিঠি দিয়ে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে শিপিং এজেন্টরা খরচ বেড়ে যাওয়ার কথা বলে তাতে আপত্তি জানিয়েছেন। সূত্র: প্রথম আলো

তফসিল ঘোষণার আগে ১১ প্রকল্প উদ্বোধন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আলোচিত বড় প্রকল্পগুলো একে একে চালু করছে সরকার। পাশাপাশি প্রকল্পগুলোর উদ্বোধন ঘিরে দলীয় সমাবেশ ডেকে রাজনীতির মাঠে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ আরো শক্ত করছে ক্ষমতাসীন দল। তা ছাড়া নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই এসব প্রকল্প উদ্বোধনের কাজ শেষ করতে চায় সরকার। তফসিল ঘোষণার আগে ১১ প্রকল্প উদ্বোধনভোটের আগে এমন ১১টি প্রকল্প নির্বাচন করা হয়েছে।এর মধ্যে ১০টিই যোগাযোগ খাতের। বাকিটি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এই ১১ প্রকল্পে খরচ হচ্ছে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা। রাশিয়া, চীন, জাপান, ভারত ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এসব প্রকল্পে ঋণ দিয়েছে। সুত্র; কালের কণ্ঠ

৪৫ বছরের কঠিন চ্যালেঞ্জে বিএনপি
আন্দোলন করে নিজেদের অবস্থান ফিরিয়ে আনা, দলের শৃঙ্খলা ধরে রেখে পছন্দের সরকারে ভোট করা

আজ পয়লা সেপ্টেম্বর, বিএনপির ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। ১৯৭৮ সালের এই দিনে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ও ১৯ দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে বিএনপি গঠন করেন। তবে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বর্তমানে সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছে দলটি। বিএনপির সামনে এখন কঠিন থেকে কঠিনতর চ্যালেঞ্জ। সরকারের পদত্যাগ দাবিতে এক দফা আন্দোলনের মাধ্যমে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবি আদায় দলটির প্রধান চ্যালেঞ্জ। বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে, রীতিমতো অস্তিত্বের লড়াই করছেন তারা। দলীয় শৃঙ্খলা বজায় রেখে নিজেদের পছন্দের নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে লড়াই করছে রাজপথের এই বিরোধী দলটি। সমমনা রাজনৈতিক দল ও জোট নিয়ে ঘোষণা করেছে সরকার পতনের এক দফা যুগপৎ আন্দোলন। এর মাধ্যমে ক্ষমতাসীন সরকারের অবস্থান নড়বড়ে করে নিজেদের শক্তিশালী অবস্থান ফিরিয়ে আনতে চায়। বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপির প্রধান চ্যালেঞ্জ দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা ও মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা। এজন্য দরকার একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

বিশ্বব্যাংকের ঋণের টাকা নয়ছয়ের আশঙ্কা
অপ্রয়োজনে ৯০ শতাংশ ব্যয়
১ হাজার ২৮ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব

Nagad

বিশ্বব্যাংকের ঋণের প্রকল্পে লুটপাটের আয়োজন করা হয়েছে। ১ হাজার ২৮ কোটি টাকার মধ্যে পরামর্শক নিয়োগ ও প্রয়োজন নেই এমন জনবল খাতেই ধরা হয়েছে ৯২৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
এটি মোট প্রকল্প খরচের প্রায় ৯০ শতাংশ। সেই সঙ্গে যেনতেন সম্ভাব্যতা সমীক্ষার মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে প্রকল্প প্রস্তাব। এক্ষেত্রে একেকজন পরামর্শকের বেতন ৫ লাখ টাকা ধরা হলেও তাদের অভিজ্ঞতা ছাড়াই শুধু এমএ পাশ যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে। অন্যান্য জনবল নিয়োগের ক্ষেত্রেও আছে শিথিলতা।এ অবস্থায় ঋণের টাকা নয়ছয়ের আশঙ্কা করছে পরিকল্পনা কমিশন। প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় এসব ত্রুটি ধরা পড়লে প্রকল্পটি ফেরত দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে এটি নতুন করে পুনর্গঠন করার সুপারিশ দেওয়া হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের ‘আরলি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্ট ক্যাপাসিটি এনহ্যান্সমেন্ট অব পারটিসিপেটিং ইউনিয়ন পরিষদ’ শীর্ষক প্রকল্পে ঘটেছে এমন ঘটনা। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন প্রস্তাব যারা তৈরি করেন তাদের জবাবদিহিতা না থাকা এবং উল্লেখযোগ্য শাস্তির নজির নেই বলেই এ ধরনের প্রস্তাব আসা বন্ধ হচ্ছে না। জানতে চাইলে পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বৃহস্পতিবার যুগান্তরকে বলেন, এটা ভয়ংকর প্রস্তাব। আমরা চাই প্রকল্প হোক, মানুষের উপকারে লাগুক। কিন্তু এমন অপ্রয়োজনীয় ব্যয় প্রস্তাব কারও কাম্য নয়। সূত্র: যুগান্তর

নির্মাণের ২ বছরেই ভেঙে গেল ২ কোটি টাকার ঝুলন্ত সেতু

বান্দরবানের থানচি উপজেলার সীমান্ত অঞ্চলের বড় মদকে ২০১৯-২১ দুই অর্থবছরে নির্মিত ২ কোটি টাকা ব্যয়ে সাঙ্গু নদীর ওপর দৃষ্টিনন্দন ঝুলন্ত সেতুতি নির্মিত হয়। এটি নির্মিত হওয়ায় মিয়ানমার সীমান্তবর্তী সাঙ্গু নদীর দুই পাড়ের প্রায় ৫ হাজার মানুষের মধ্যে তৈরি হয় মেলবন্ধন। এটি শুধু স্থানীয় বাসিন্দাই নয়, দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছেও ছিল আকর্ষণীয় একটি সেতু। এটি নির্মাণের মাত্র ২ বছর পার হতে না হতেই ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে হওয়া প্রথম বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে গেছে। নির্মাণকাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার, নির্মাণের সময় সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীর অনুপস্থিতির, বিভিন্ন কৌশলগত ত্রুটির কারণেই এটি ভেঙেছে বলে দাবি স্থানীয়দের। আর এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে পুরো এলাকায়। জানা গেছে, পার্বত্য জেলা পরিষদের তথ্যমতে, ২০১৯-২১ এই দুই অর্থবছরে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রকৌশল বিভাগের ১ কোটি ৯৯ লাখ টাকা ব্যয়ে থানচির রেমাক্রী ইউনিয়নের বড় মদকে সাঙ্গু নদীর ওপর নির্মাণ করা হয় ৮০ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১.৮ মিটার প্রস্থের দৃষ্টিনন্দন এ ঝুলন্ত সেতুটি। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঝুলন্ত সেতু হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করেছে। কাজটি বাস্তবায়ন করেন মি. ইউটি মংয়ের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের নামে ঠিকাদার মংউয়েনু মারমা ও থানচির রেমাক্রী ইউপি চেয়ারম্যান মুইশৈথুই মারমা রনি। সূত্র; দৈনিক বাংলা।

মাঠ গরম সেপ্টেম্বরে
চলতি বছর ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ বা নতুন বছরের মধ্য জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপি এক দফা ঘোষণা করায় এক ধরনের সংকট দেখা দিয়েছে। আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান সম্মতভাবেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির এক দফা দাবি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। সরকারি ও বিরোধী দলের এ চাওয়া নিয়ে ভোটের আগে সেপ্টেম্বর মাসকে গুরুত্বপূর্ণ ধরে নিয়েই এগোচ্ছে আওয়ামী লীগ। এ মাস থেকে মাঠের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা এবং আরও সোচ্চার থাকার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে ক্ষমতাসীনরা। নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের একটুও ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর দলের প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ ৪৬ বছরে পা দিচ্ছে রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি। দলটি এমন একসময়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করছে যখন সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি আদায়ে রাজপথে চূড়ান্ত আন্দোলনে রয়েছে। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর থেকে বর্তমানে সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছে। সূত্র; দেশ রুপান্তর

আগের হারে ফিরতে পারে জমি–ফ্ল্যাটের নিবন্ধন কর

রাজস্ব আদায়ে হোঁচট খাওয়ার পর এবার জমি ও ফ্ল্যাটের নিবন্ধনে উৎসে কর কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। চলতি অর্থবছরের বাজেটে এনবিআর জমি-ফ্ল্যাটের নিবন্ধনে উৎসে কর দ্বিগুণ করেছে। এতে খরচ বেড়ে যাওয়ায় জমি ও ফ্ল্যাট নিবন্ধনে আগ্রহ কমে গেছে ক্রেতাদের। শুধু ঢাকা ও আশপাশের এলাকায়ই জমি ও ফ্ল্যাটের নিবন্ধন এক-তৃতীয়াংশ কমেছে। ফলে এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ও প্রায় এক-তৃতীয়াংশে নেমেছে। তবে গবেষণা ছাড়া করহার দ্বিগুণ করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট খাতের ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকেরা। এনবিআর সূত্রে জানা যায়, রাজস্ব আদায়ে ভাটা পড়ায় এনবিআর এ খাতে উৎসে কর পুনরায় সমন্বয় করার সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। জমি ও ফ্ল্যাটের নিবন্ধনে উৎসে কর আবার আগের মতো হতে পারে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

সংকট কাটছে না
ভোটের বছরে বই নিয়ে শঙ্কা

দেরিতে কার্যাদেশ (ওয়ার্ক অর্ডার) দেওয়া, পাল্প আমদানি বন্ধ এবং কাগজের মূল্য বৃদ্ধির কারণে চলতি বছরের পাঠ্যবই ছাপার কাজে বড় ধাক্কা খেয়েছিল সরকার। সে অভিজ্ঞতা থেকে এবার আগেভাগেই প্রক্রিয়া শুরু করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ছাপাখানার ব্যস্ততা এবং উপকরণের দাম বাড়তে পারে— সেটিও বিবেচনায় রাখা হয়েছিল। সব মিলিয়ে এবার লক্ষ্য, নভেম্বরের মধ্যে ছাপার কাজ শেষ করা। তবে এতকিছুর পরও পাঠ্যবই নিয়ে সংকট কাটছে না। বোর্ডের প্রাক্কলিত দরের চেয়ে কম দরে কাজ বাগিয়ে নিয়েছে প্রেসগুলো। সে কারণে মানসম্মত বই পাওয়া নিয়ে শঙ্কা তো আছেই; সেইসঙ্গে যোগ হয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাণ্ডুলিপি জমা না দেওয়া, বইয়ের উজ্জ্বলতা ৫ শতাংশ কমিয়ে ফেলা, এনসিটিবির টেন্ডার ও বইয়ের কার্যাদেশে দেরি, কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে সক্ষমতার বাইরে কাজ দেওয়া, কাছাকাছি সময়ে বেশিরভাগ কাজ শুরুর প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক অস্থিরতার শঙ্কা। সব মিলিয়ে এবারও নিম্নমানের কাগজে বই ছাপার পাশাপাশি ডিসেম্বরের মধ্যে সব বই পাওয়া নিয়ে শঙ্কিত সংশ্লিষ্টরা। এনসিটিবির তথ্য অনুসারে, এবার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলিয়ে ৩৩ কোটির মতো বই ছাপা হবে। শিক্ষক গাইডসহ এ সংখ্যা প্রায় ৩৫ কোটি। প্রাথমিকে এবার ২ কোটি ১৪ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর জন্য ৯ কোটি ৩৮ লাখের বেশি এবং মাধ্যমিকের ১ কোটি ৬৭ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য ২৩ কোটির বেশি বই ছাপানো হবে। চলতি বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বই নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ছাপা হয়েছিল। এবার সেখানে যোগ হচ্ছে দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণির বই। অন্যান্য শ্রেণির ক্ষেত্রে পুরোনো শিক্ষাক্রমের বই ছাপানো হচ্ছে। সূত্র: কালবেলা

‘সামনে কঠিন সময় ভাবাচ্ছে বিএনপিকে’

বিএনপির ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে সমকালের প্রধান শিরোনাম সামনে কঠিন সময় ভাবাচ্ছে বিএনপিকে। আসন্ন নির্বাচন, আন্তর্জাতিক চাপ, দাবি আদায়ে সরকারকে বাধ্য করা ও রাজপথে বিএনপির সক্রিয়তার মতো বিষয়গুলো তুলে ধরে প্রতিবেদনটি করা হয়েছে।এছাড়াও জামায়াতের সঙ্গে দলটির সম্পর্কের টানাপড়েন নিয়ে খবরে বলা হয়েছে, দেশের মানুষ এবং বিদেশিদের আস্থায় নিতে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বিএনপি দূরত্ব বজায় রাখলেও সন্দেহ রয়ে গেছে এখনও।অন্য সমমনা দলগুলো নিয়ে রাজপথে যুগপৎ আন্দোলনে বড় ধরনের সভা-সমাবেশ হলেও এখনও সরকারের ওপর তেমন চাপ তৈরি করতে পারেনি। এছাড়া হামলা-মামলা ও গ্রেপ্তার সামলাতেও নাকাল অবস্থা দলটির। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

নির্বাচনের আগে গ্রামীণ সড়ক তালিকাভুক্তির প্রস্তাবের হিড়িক

নির্বাচনের আগে নতুন গ্রামীণ সড়ক নির্মাণের তালিকা প্রস্তুত ও পুরোনো সড়ক সংস্কারের চাপে রয়েছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। এই অবস্থায়, নতুন সড়ক তৈরির বিপুল প্রস্তাবও আসছে পরিকল্পনা কমিশনে।সারা দেশে নতুন করে ৭৩ হাজার ৩৭৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৬০ হাজার ১৭৭টি পল্লী সড়ক তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য জমা দিয়েছে এলজিইডি, যা গত বছরের তুলনায় আটগুণ বেশি।এলজিইডির প্রতি কিলোমিটার সড়ক নির্মাণে গড় ব্যয় এখন ৮০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা। সে হিসাবে, মোট ব্যয় চলতি বছরের বাজেটে গ্রামীণ সড়কের জন্য যে বরাদ্দ, তার চেয়েও অনেক বেশি দাঁড়ায়। তারপরও সরকারি সংস্থাটি, শহরের সকল সুবিধা প্রত্যন্ত গ্রামগুলোয় পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি থাকা ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ কর্মসূচির সাথে সামঞ্জস্য করে এই তালিকা প্রস্তুত করেছে বলে মতপ্রকাশ করেন এলজিইডির কর্মকর্তারা। তবে পরিকল্পনা কমিশনের কর্মকর্তারা তাদের উদ্বেগ তুলে ধরে জানান, সবগুলো প্রস্তাব একসাথে অনুমোদন দেওয়া হলে তা জাতীয় বাজেটকে চাপের মধ্যে ফেলবে।
২০২২ সালে এলজিইডি মোট ৯ হাজার ৯৫ কিলোমিটারের ৬ হাজার ২৫৭টি পল্লী সড়ক তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিল।২০২১ সালে ২ হাজার ৫৯৩.৭৫ কিলোমিটারের ১ হাজার ৭০০টি পল্লী সড়ক তালিকাভুক্ত করা হয়। এর আগের তিন বছর (২০২১৮-২০) নতুন করে কোনো সড়ক তালিকাভুক্ত করা হয়নি। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।