আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৩৮ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৪, ২০২৩

কার্যকর হয়েছে ডলারের এক দাম, যেভাবে এই পদ্ধতি কাজ করবে

বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো দীর্ঘ সময় ধরে মার্কিন ডলার কেনা ও বেচার ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন দাম নির্ধারণ করে আসছিল। তবে সেই পদ্ধতি থেকে শেষ পর্যন্ত সরে এসে ডলার কেনাবেচার ক্ষেত্রে এক দরব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে। ডলারের এই এক দামপদ্ধতি অবশ্য চালু করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে।এখন থেকে প্রবাসী আয়ের ডলার ও রপ্তানি আয়ের ডলার কেনায় একটিই দাম হবে। অন্যদিকে ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে দাম হবে আরেকটি। তবে সবাই এক দামেই ডলার বিক্রি করবে। এক ব্যাংক আরেক ব্যাংকের কাছে যে দামে ডলার বিক্রি করবে, বাংলাদেশ ব্যাংকও সেই দামে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করবে।গতকাল রোববার থেকে এই ব্যবস্থ চালু হয়েছে। তবে রোববার আন্তর্জাতিক বাজার বন্ধ থাকায় সেদিন সাধারণত বিদেশি মুদ্রার লেনদেন খুব কম হয়। এ জন্য আজ সোমবার থেকে পুরোপুরি কার্যকর হচ্ছে ডলারের এক দর। সূত্র: প্রথম আলো

১০ জেলায় ৭১ শতাংশ সংক্রমণ

দেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আরো ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে দুই হাজার ৬০৮ জন। গতকাল রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টার দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির এমন তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গত শনিবার এক দিনে মৃত্যু হয়েছিল ২১ জনের, হাসপাতালে ভতি হয়েছিল দুই হাজার ৩৫২ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, নতুন রোগীদের নিয়ে চলতি বছরে হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে এক লাখ ৩০ হাজার ৩০২ জন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরে ৬০ হাজার ৪৮৪ জন, ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলায় ৬৯ হাজার ৮১৮ জন। এই সময়ে মারা যাওয়া ৬৩৪ জনে মধ্যে ঢাকার হাসপাতালে ৪৬৪ ও ঢাকার বাইরে ১৭০ জন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

উচ্ছ্বাসে নির্বিঘ্ন চলাচল
কাঙ্ক্ষিত এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠার কৌতূহল, আগ্রহ ও উচ্ছ্বাসের কমতি ছিল না রাজধানীবাসীর অনেকেরই। এর প্রমাণ মেলে এক্সপ্রেসওয়ের টোল কাউন্টারগুলোর সামনে অপেক্ষমাণ বেশ কয়েকটি গাড়ি দেখে। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই কাকডাকা ভোরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এক্সপ্রেসওয়েতে উঠতে গাড়ি নিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ ছিলেন তারা। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী সকাল ৬টায় টোল কাউন্টার দিয়ে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ি প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। টোল পরিশোধ করে একে একে গাড়ি প্রবেশ করে স্বপ্নের এ উড়াল সড়কে। এমন দৃশ্য ছিল রাজধানীর বিমানবন্দরসংলগ্ন কাওলা টোল প্লাজায়। কয়েকটি গাড়ির মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, কাওলা থেকে মাত্র ১০-১২ মিনিটে তারা পৌঁছে গেছেন ফার্মগেট। তাদের কয়েকজন আবার এই এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ফিরেও এসেছেন।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুধু কাওলা নয়, কুড়িল ও বিজয় সরণি প্রবেশপথেও প্রায় একই ধরনের চিত্র ছিল। চালুর প্রথম প্রহরে এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করে ইতিহাসের সাক্ষী হতে চেয়েছেন এসব নগরবাসী। কেউ কেউ গাড়ির খোলা ছাদেও ঘুরে বেরিয়েছেন। নিষেধাজ্ঞা উপক্ষো করে কয়েকজন গাড়ি থামিয়ে সেলফি ও ছবি তুলেছেন। যদিও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠা ও নামার পথেও ছিল কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা। চালুর প্রথম দিনে ১৪ ঘণ্টায় ১৪ হাজার ৭২৭টি গাড়ি এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করেছে। এতে ১১ লাখ ৯৭ হাজার ৪০ টাকা টোল পেয়েছে সরকার। সূত্র: যুগান্তর

অর্থনীতিকে বড় বিপদে ফেলছে ডলার সংকট

Nagad

বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে যেসব সমস্যার মুখে পড়েছে, এর মূলে রয়েছে মার্কিন ডলারের সংকট। নীতিনির্ধারকরা মনে করেছিলেন, ডলারের সংকট এবং এর দাম বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা সাময়িক। তারা দীর্ঘদিন ধরে বলছেন, অচিরেই এর সমাধান হবে। কিন্তু সেই ‘অচিরেই’ আর আসছে না। ডলার সংকট ও দর বৃদ্ধির ফলে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এর ফলে উচ্চ মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। জিনিসপত্রের বাড়তি ব্যয় মেটাতে মানুষের কষ্ট হচ্ছে। সব মিলিয়ে এই পরিস্থিতি অর্থনীতিকে বিপদে ফেলছে।এর মধ্যে গতকাল রোববার আরও উদ্বেগজনক তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, গেল আগস্টে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স কমেছে ২১ শতাংশ। আগস্টের রেমিট্যান্স গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন, যা বৈদেশিক মুদ্রার কমতে থাকা রিজার্ভের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করতে পারে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, মাঝে কয়েক বছর বিশ্ববাজারে ঋণের সুদহার অনেক কমেছিল। ওই সময়ে বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণ অনেক বাড়িয়েছে বাংলাদেশ। এর সঙ্গে প্রতিবছরই রপ্তানি ও রেমিট্যান্সেও ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। সুত্র; সমকাল

স্বপ্নের যাত্রা অস্বস্তির জট

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বাধাহীন যাত্রা শুরু হয়েছে। গতকাল রবিবার সকাল ৬টা থেকে বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেটের দুই প্রান্ত দিয়ে গাড়ি ১০ থেকে ১২ মিনিটের মধ্যে যাওয়া-আসা করছে। অনেকেই প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ওঠার জন্য সকাল থেকেই র‌্যাম্পগুলোর সামনে অপেক্ষায় ছিলেন। অল্প সময়ে এক্সপ্রেসওয়ে পাড়ি দিয়ে স্বস্তি প্রকাশ করলেও মহাখালী, বনানী ও ফার্মগেটের যাত্রীদের সড়কে নেমে যানজটের মুখে পড়তে হয়েছে।এক্সপ্রেসওয়েতে সিএনজি ও মোটরসাইকেল না চলাচল করায় ব্যক্তিগত গাড়ি শুধু চলতে দেখা যায়। কোনো গণপরিবহন চলতে দেখা যায়নি। সকালের দিকে কয়েকটি অফিসের স্টাফ বাস চলতে দেখা গেছে। এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির সংখ্যা অনেকটাই কম ছিল। যার ফলে সড়কে নিত্যদিনের যানজট আগের মতোই ছিল। একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করা মো. মনিরুজ্জামান দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘আমি বিজয় সরণি থেকে বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছিলাম। গতকাল (শনিবার) রাত থেকে চিন্তা ছিল এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বিমানবন্দর যাব। তাই বিজয় সরণির দিকে আসলাম। তবে কোম্পানি যাওয়ার জন্য আমাকে ৮০ টাকা দেবে না। আমার নিজের টাকা দিয়ে টোলের টাকা দিয়ে এখন যাচ্ছি। খুব ভালো লাগছে এক্সপ্রেসওয়ের চালক হয়ে।’ ভোর ৬টা থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে যাওয়ার জন্য বিজয় সরণির প্রান্তে হাজির হোন মো. আদনান। তিনি বলেন, ‘তেজগাঁও থেকে উত্তরায় আগে সকালের দিকে আসতেও অনেক যানজটে পড়তে হতো। সকালের দিকে মহাখালী বাসস্টেশনের দিকে বাইরের বাসের গাড়ির জটলার জন্য যানজটে বসে থাকতে হতো। কিন্তু এখন বিজয় সরণি থেকে বিমানবন্দরে ১১ মিনিটে চলে যাওয়া যাবে। এগুলো অনেকটা স্বপ্নের মতোই লাগছে।’ সূত্র: দেশ রুপান্তর

যুগ্ম সচিব হচ্ছেন আরও ২০০ জন

পদ না থাকলেও প্রশাসনে নতুন করে আরও অন্তত ২০০ কর্মকর্তা যুগ্ম সচিব হিসেবে পদোন্নতি পেতে যাচ্ছেন। এই পদোন্নতিতে নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে ২২তম বিসিএসের কর্মকর্তাদের বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে। এ জন্য ২২তম ব্যাচের ২৪৫ জন, ইকোনমিক ক্যাডার থেকে একীভূত হওয়া ৩৯ জন, আগে বঞ্চিত ১০০ কর্মকর্তাসহ পদোন্নতিযোগ্য অন্তত ৪৫০ কর্মকর্তার কর্মজীবনের সব নথি যাচাই-বাছাই শেষ করেছে পদোন্নতির জন্য সুপারিশকারী কর্তৃপক্ষ সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি)। তাঁদের মধ্যে অন্তত ২০০ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেতে পারেন বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে আভাস পাওয়া গেছে। সূত্র; আজকের পত্রিকা।

খোলাবাজারে ডলার উধাও

চিকিৎসার জন্য ভারতে যাবেন মোস্তফা মাহমুদ। যাত্রাবাড়ী থেকে ডলার খুঁজতে দিলকুশা এসেছেন; কিন্তু কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না মার্কিন এই মুদ্রা। বললেন, বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জে ধর্ণা দিয়েও ডলার মিলছে না। কয়েকটি ব্যাংকও নেই বলে জানিয়ে দিয়েছে। বলা হচ্ছে, ডলার নেই। মানি এক্সচেঞ্জের বেশিরভাগ দোকানই বন্ধ।মোস্তফার মতো অনেকেই ডলারের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন এদিক-সেদিক; কিন্তু কোথাও মিলছে না ডলার। বলা যায়, খোলাবাজার থেকে ডলার উধাও। নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে ডলার বিক্রি করায় অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সিলগালাও করে বেশ কয়েকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। আর সেই ভয়ে ডলার বিক্রি বন্ধ করে রেখেছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। মানিচেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সহ-সভাপতি এম এস জামান দৈনিক বাংলাকে বলেন, সরবরাহ নেই বললেই চলে। তাই বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই বিক্রি বন্ধ রেখেছে। তিনি জানান, সবার মধ্যে আতঙ্ক কাজ করছে। কখন কে এসে ধরবে। সার্বিক বিষয় নিয়ে আজ (সোমবার) সংগঠনের সদস্যরা বৈঠকে বসবে। সেখানে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ হবে। সূত্র: দৈনিক বাংলা ।

শেখ হাসিনায় অটল আ.লীগ, সংবিধানের বাইরে যাবে না

ভোটের রাজনীতিতে কোনোভাবেই বিএনপির দাবির কাছে নতি স্বীকার করবে না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর দলটি। এর বাইরে ভিন্ন কিছু ভাবছেন না দলের নীতিনির্ধারকরা। এমনকি তারা বিএনপিসহ বিরোধীদের একদফার আন্দোলনও খুব বেশি পাত্তা দিতে নারাজ। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই দায়িত্ব পালন করবেন। এতে কোনো দল নির্বাচনে না এলে তার দায়ভার সেসব দলের। কেউ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে তা প্রতিহত করতেও প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের নীতিনির্ধারকরা।আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, দলীয় সভা, এমনকি কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠকেও সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন। নীতিনির্ধারক থেকে শুরু করে দলের সব স্তরের নেতারাও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একই সুরে কথা বলছেন। গতকাল রোববার এক বিবৃতিতে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘নির্বাচন নির্দিষ্ট কোনো দলের জন্য অনুষ্ঠিত হয় না বা কোনো দলের জন্য থেমে থাকে না। সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’জানা গেছে, সংবিধানের নির্দেশনা মেনে নির্বাচন করার প্রশ্নে এক চুল ছাড় দিতেও রাজি নয় আওয়ামী লীগ। এ কারণে বিএনপিসহ অন্য দলগুলোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে কোনো ধরনের আলোচনায় রাজি নয় ক্ষমতাসীন দল। সূত্র: কালবেলা

নির্বাচনের আগে সক্রিয় হয়ে উঠেছে জোট রাজনীতি এবং তার হিসাব-নিকাশ
বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক তৎপরতা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। একদিকে ক্ষমতাসীন দল এবং তাদের সমমনা দলগুলো নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, অন্যদিকে বিরোধী দলগুলো নির্বাচন সামনে রেখে আরও জোরালো আন্দোলন শুরু করার ইঙ্গিত দিচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সামনের বছর জানুয়ারি মাস নাগাদ বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচনের ব্যাপারে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বদ্ধপরিকর হলেও বিরোধী দলগুলো নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চাইছে ।
নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক জোটগুলোর হিসাব-নিকাশও এর মধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।
নির্বাচন ঘিরে জোটের হিসাবনিকাশ-বাংলাদেশের রাজনীতিতে জোটের রাজনীতির সূচনা হয়েছিল ১৯৮০ সালের গোঁড়ার দিকে। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে তিনটি রাজনৈতিক দল একত্রে জোট করে আন্দোলন করেছিল। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

নীরবে পকেট কাটছে কোক-পেপসি

দশ বছর ধরে নিয়মিত কোকাকোলা পান করছেন বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা আশিকুর রহমান। যেকোনো আয়োজনে কোকাকোলা তার চা-ই চাই। সম্প্রতি এ কোমল পানীয় পান করা বন্ধ করেছেন তিনি। শুধু তিনি নন, কোকাকোলার ন্যায় পেপসিতে আকৃষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া তাসনিম মনিও বর্জন করেছেন এ কোমল পানীয়।দীর্ঘদিন কোকাকোলা বা পেপসি পান করলেও হঠাৎ কেন এগুলো বর্জন করছেন— জানতে চাইলে তারা জানান, বছর না ঘুরতেই এসব পণ্যের দাম প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে। তাদের মতো অনেকে এসব পণ্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। অনেকে খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন। দাম বাড়ার পেছনের কারণ হিসেবে তারা ‘নিয়ন্ত্রণহীন খোলাবাজার ব্যবস্থাপনা’-কে দায়ী করছেন। এতে একদিকে ভোক্তারা যেমন বিপাকে পড়ছেন, অপরদিকে নীরবে পকেট কেটে লাভের পাল্লা ভারী করছে প্রতিষ্ঠানগুলো।যেভাবে ঘুরছে মূল্যবৃদ্ধির চক্র-কোমল পানীয়গুলোর বাজারদর বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত এক বছরে পেপসির সব পণ্যের দাম ৮০ থেকে ১০০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। অপরদিকে, কোকাকোলার সব পণ্যের দাম প্রায় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট