আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:২০ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১৭, ২০২৩

দাদার দ্বিতীয় বিয়ের পর পরিবারে অশান্তি, গভীর রাতে খুন হয়ে গেল এক বছরের মাহতাব

এক বছরের ছোট্ট শিশু শেখ মাহতাব উদ্দিনের বাবা শেখ মহিন উদ্দিন মাছ বিক্রি করেন। ১০ দিন আগে (৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে মাছ বিক্রির জন্য ঢাকার দক্ষিণখান থেকে আবদুল্লাহপুরে যান তিনি। দোতলা বাসার নিচতলার একটি কক্ষে শেখ মাহতাবকে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন মা ইসরাত জাহান। রাত দুইটার পর তিনি ছিলেন রান্নাঘরে। তাঁর ছেলে মাহতাব তখন গভীর ঘুমে। হঠাৎ রাত তিনটার দিকে ছেলের চিৎকার শুনতে পান ইসরাত। ঘরের আলো জ্বেলে দেখতে পান, মাহতাবের পেটের নাড়িভুড়ি বেরিয়ে গেছে। পরে তাঁকে উদ্ধার করে আবদুল্লাহপুরের স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে শিশুটির বাবা শেখ মহিন উদ্দিন অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে খুনের মামলা করেন। এই খুনে জড়িত সন্দেহে পুলিশ শিশুটির সৎদাদি উম্মে হাবিবা আফরিন (৩৫), আফরিনের মা নিলুফা বেগম (৬০) ও ভাই কাজী সিয়ামকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে। এই তিনজনকে কয়েক দফা রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। সূত্র: প্রথম আলো

নির্বাচনের তফসিল এক সপ্তাহ পেছাতে পারে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা পিছিয়ে যেতে পারে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল ঘোষণা করার কথা বলা হয়েছিল, কিন্তু নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত একাধিক উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন এবং জনসভার কর্মসূচি রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী। ফলে নির্বাচন কমিশন কিছু না বললেও একে তফসিল অন্তত এক সপ্তাহ পিছিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। সরকারি দলের একাধিক সূত্র জানায়, একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের উদ্বোধন করা এবং মেয়াদের শেষবেলায় নিজেদের আরেকটু গুছিয়ে নিতে চাইছে সরকার।সে জন্য তারা নভেম্বরের প্রথমার্ধ পর্যন্ত সময় নিতে চায়। যদিও নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বা তারিখ চূড়ান্ত করার ক্ষমতা একমাত্র নির্বাচন কমিশনের। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকারের সহযোগিতাও গুরুত্বপূর্ণ। সুত্র: কালের কণ্ঠ

গ্রাম-শহরে হুন্ডির ছড়াছড়ি
♦ বৈধ পথে কমছে রেমিট্যান্স ♦ চাপ পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে

হুন্ডি ঠেকাতে কোনো পদক্ষেপ কাজ করছে না। গ্রামে-শহরে সবখানেই হুন্ডির মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে। রিজার্ভ সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্যাংক নানা উদ্যোগ নেওয়ার মধ্যেও হুন্ডি বাড়ছে দেশের গ্রাম-শহর সবখানেই। ডলারের দাম বাড়ায় প্রবাসীরা হুন্ডির ওপরই ভরসা করছে। এমনকি ব্যাংকিং খাতে ডলার সংকট থাকায় ব্যবসায়ীরাও হুন্ডিতে লেনদেন করছেন। প্রবাসী, বিদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসরত অনাবাসি বাংলাদেশিরা (এনআরবি), ফ্রিল্যান্সার ও ব্যবসায়ীরা ব্যাংকিং চ্যানেলের পরিবর্তে হুন্ডির মাধ্যমে অবৈধভাবে দেশে টাকা নিয়ে আসছেন। আমদানির ক্ষেত্রেও হুন্ডিতে লেনদেন বেড়েছে। ফলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ বাড়ানো যাচ্ছে না। জানা গেছে, অবৈধ মাধ্যম হুন্ডি খেয়ে ফেলছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। বিদেশগামী শ্রমিক বাড়লেও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে তুলনামূলক কম। হুন্ডিতে রেমিট্যান্স বেশি আসায় ওইসব ডলার চলে গেছে কার্ব মার্কেট বা খোলা বাজারে। এতে কার্ব মার্কেটে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। একই সঙ্গে চাহিদা ও দাম বাড়ে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কার্ব মার্কেটে প্রতি ডলারের দাম এখন ১২০ টাকা। যদিও ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে পাঠানো রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে প্রতি ডলারের বিপরীতে প্রবাসীরা প্রণোদনাসহ সর্বোচ্চ ১১২ টাকা ২৪ পয়সা পাচ্ছেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর দেশে ডলার বাজারে বড় সংকটে পড়ে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসন
অর্থবহ সংলাপ চায় সবাই
বিশ্বাসযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক ও সহিংসতামুক্ত জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে অর্থবহ সংলাপে বসতে বলেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষক দল

চলমান রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে অর্থবহ সংলাপই শেষ ভরসা বলে মনে করছেন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজসহ দেশের বিশিষ্টজনরা। তাদের মতে, সব দলের অংশগ্রহণে আগামী দিনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে আলোচনার টেবিলে বসা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। আর এ উদ্যোগ ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের তরফ থেকেই নিতে হবে। এক্ষেত্রে ‘শর্ত’ জুড়ে দিলে এই সংলাপ দিনশেষে অর্থহীনই হবে। এতে পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল ও সংঘাতময় হয়ে ওঠার আশঙ্কা থাকবে। বাংলাদেশে একটি বিশ্বাসযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক ও সহিংসতামুক্ত জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে অর্থবহ সংলাপে বসতে বলেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষক দল। ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সমন্বয়ে গঠিত এ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা গত সপ্তাহে বাংলাদেশ সফর করেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকার, রাজনৈতিক দল, নির্বাচন কমিশনসহ অংশীজনদের পাঁচটি সুপারিশ করেন তারা। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অর্থবহ সংলাপের বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।বিভিন্ন সময় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, মাঠের বিরোধী দল বিএনপি, জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধীদল জাতীয় পার্টিসহ নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও সংকট সমাধানে সংলাপে বসার তাগিদ দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনও দুই বড় দলকে আলোচনার টেবিলে বসার অনুরোধ জানিয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

নেপথ্য কূটনীতি জোরদার তবু হয়নি অস্ত্রবিরতি
হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপের নিচে সহস্র মানুষ
অপেক্ষায় ত্রাণবাহী হাজারো গাড়ি
নেতানিয়াহুকে বাইডেন– গাজায় দখলদারিত্ব হবে ‘বড় ভুল’

হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে টানা ১০ দিন ধরে চলা যুদ্ধে অবরুদ্ধ উপত্যকাটি ছাড়তে সীমান্তে জড়ো হয়েছেন শত শত ফিলিস্তিনি। তাদের ফিলিস্তিন থেকে বের হতে এবং গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে অস্ত্রবিরতির জন্য নেপথ্যে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চললেও তা আলোর মুখ দেখেনি। ফলে মিসর ও ফিলিস্তিনের মধ্যে অবস্থিত রাফাহ ক্রসিং খোলার অনুমতি দেয়নি ইসরায়েল। এতে আটকে আছে ত্রাণবাহী হাজার হাজার গাড়ি। এরই মধ্যে গাজার পরিস্থিতি আরও বিপর্যয়কর হয়ে পড়েছে। ফুরিয়ে গেছে খাদ্য, পানি। হাসপাতালগুলো যেন মৃত্যুপুরী। ধারণা করা হচ্ছে, এখনও ১ হাজার ফিলিস্তিনি ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে আছে। এ অবস্থায় গাজা দখলের চেষ্টা ইসরায়েলের জন্য বড় ভুল হবে বলে তেল আবিবকে সতর্ক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিম তীর থেকে ৯২ ফিলিস্তিনিকে আটক করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। গত ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত গাজার হাসপাতালসহ চিকিৎসাকেন্দ্রে ১১০ বারের বেশি হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আরব লিগ যত দ্রুত সম্ভব মানবিক করিডোর খোলার আহ্বান জানিয়েছে। খবর আলজাজিরা ও রয়টার্সের। সূত্র্র: সমকাল

জমি-ফ্ল্যাট নিবন্ধন: ছাড়ের কথা বলে শুভংকরের ফাঁকি

পুনর্নির্ধারিত আয়কর আইনে ঢাকাসহ সারা দেশে জমির নিবন্ধন আরও কমেছে। এলাকাভিত্তিক করের বদলে মৌজাভিত্তিক কর ধার্য ও জমিকে পাঁচ শ্রেণিতে বিভক্ত করার সিদ্ধান্তও নিবন্ধন বাড়াতে পারছে না। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন সিদ্ধান্তে কর কমেছে মনে হলেও বাস্তবে অধিকাংশ জমির নিবন্ধন কর বেড়েছে। জমি-ফ্ল্যাটের নিবন্ধন কমে যাওয়ায় এ খাত থেকে সরকারের রাজস্ব আয়ও কমেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জমি-ফ্ল্যাটের নিবন্ধন কমার কারণ খতিয়ে দেখতে হবে। উচ্চ মূল্যস্ফীতিও নিবন্ধন কমার একটি কারণ হতে পারে। সূত্র্র: আজকের পত্রিকা।

‘সংলাপসহ পর্যবেক্ষক টিমের ৫ দফার দ্রুত বাস্তবায়ন চায় বাইডেন প্রশাসন’

পররাষ্ট্র সচিবের সাথে মার্কিন উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক নিয়ে মানবজমিনের প্রথম পাতার খবর, ‘সংলাপসহ পর্যবেক্ষক টিমের ৫ দফার দ্রুত বাস্তবায়ন চায় বাইডেন প্রশাসন’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ করার তাগিদ পুনর্ব্যক্ত করেছেন ঢাকা সফররত মার্কিন উপ-সহকারী মন্ত্রী আফরিন আখতার।সোমবার পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনসহ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষক দলের সুপারিশ বাস্তবায়নে জোর দিয়েছেন তিনি।প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের পাঁচ দফা সুপারিশে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে জানিয়ে মার্কিন মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে জনমতের প্রতিফলন তথা ভোট প্রয়োগ নিশ্চিত এবং নির্বিঘ্ন করার জন্য দ্রুত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন দেখতে চায় ওয়াশিংটন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

গাবতলী-দাশেরকান্দির মেট্রোরেলের অর্থায়নে যুক্ত হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়াও

ঢাকায় মেট্রোরেলের আরেকটি রুট গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত এমআরটি লাইন-৫ (সাউদার্ন) এ অর্থায়নে আরও যুক্ত হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। গর পরিবহন খাতের উন্নয়নে প্রকল্পটির জন্য দেশটি কম সুদে ১২৫ থেকে ১৫০ কোটি ডলার পর্যন্ত ঋণ দিতে রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) একজন কর্মকর্তা।ঢাকার যানজট নিরসনে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ২৫০ কোটি ডলার বা ২৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দেওয়ার বিষয়টি আগে থেকেই নির্ধারিত ছিল। এখন আলোচনা অনুযায়ী দক্ষিণ কোরিয়া দেবে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। বাকি প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার যোগান দেওয়া হবে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে।ওই ইআরডি কর্মকর্তা জানান, প্রকল্পের ইলেক্ট্রো মেকানিক্যাল কাজ পরিচালনার কাজ কোরিয়ার কোনো কোম্পানিকে দিতে হবে, এমন শর্তে এ ঋণ দিচ্ছে দেশটি। সূত্র; বিডি নিউজ

এক বছরে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে গ্রাহক বেড়েছে প্রায় তিন কোটি
দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং। যার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের মোবাইল আর্থিক সেবা বা এমএফএস সংক্রান্ত প্রতিবেদনে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে গত এক বছরে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের হিসাব বা অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে দুই কোটি ৯১ লাখ ৯৫ হাজার ৮৬৬টি । চলতি বছরের আগস্ট শেষে মোট মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ২১ কোটি ২৪ লাখ ২০ হাজার ৪৭৬। এক বছর আগে ২০২২ সালের আগস্ট শেষে যা ছিল ১৮ কোটি ৩২ লাখ ২৪ হাজার ৬১০টি। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নিবন্ধিত গ্রাহকের সঙ্গে বাড়ছে লেনদেন। বর্তমানে নগদ, বিকাশ, রকেট, উপায়, মাই ক্যাশ, শিওর ক্যাশসহ বিভিন্ন নামে ১৩টি ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান এমএফএস এ সেবা দিচ্ছে। নিবন্ধিত হিসাবের মধ্যে পুরুষ গ্রাহক ১২ কোটি ২৭ লাখ ৮৯ হাজার ১৪১ ও নারী ৮ কোটি ৯০ লাখ ৬১ হাজার ৫৯৮ জন। আলোচিত সময়ে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ১৮ হাজার ৯৮৮টি।টানা তিন মাস একবারও লেনদেন ক‌রে‌নি এমন হিসাবকে নিষ্ক্রিয় বলে গণ্য করে এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো। সেই হিসাবে আগস্ট শেষে সক্রিয় গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ১৯ লাখ ৬৩ হাজার। সূত্র: বাংলানিউজ

গেলেও অনড় থাকবে আওয়ামী লীগ

আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত মনোবল ধরে রাখাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। মনোবলে চিড় ধরাবে বা দুর্বলতা ফুটে উঠবে এমন কোনো কাজই করবে না। দলটির অবস্থান হলো, দেশের মধ্যে বিরোধীদের আন্দোলন বা বিদেশি চাপ কোনো কিছুতেই টলবে না। আগামী বছরের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত দেশজুড়ে নেতাকর্মীদের মনোবল ধরে রাখতে ভীষণ সতর্ক থাকবে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ নেতারা দেশ রূপান্তরকে বলেন, মনোবল প্রশ্নে কোনো কিছুর সঙ্গেই আপস না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন শেখ হাসিনা। নির্বাচনী লড়াইয়ে জিততে দলের লাখো-কোটি নেতাকর্মীর মনোবলকে বৈতরণী হিসেবে কাজে লাগাতে চান আওয়ামী লীগ সভাপতি। এ নিয়ে দলের ভেতরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া থাকলেও এটাই এখন চূড়ান্ত কৌশল আওয়ামী লীগের। দলের নেতাকর্মীদের মনোবল ধরে রাখতে সরকারবিরোধী আন্দোলন ও বিদেশি নানামুখী চাপও গুরুত্বহীন করে উড়িয়ে দিচ্ছেন টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা দেশ রূপান্তরকে বলেন, দেশি-বিদেশি নানা চাপের ভেতরে লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার মূল ভিত্তি আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার সাহস এবং সারা দেশের নেতাকর্মীদের দৃঢ় মনোবল। সেই মনোবল কোনোভাবেই দুর্বল হতে দিতে চান না তিনি। মনোবলে চিড় ধরলে বিপর্যয়ের সমূহ আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।গতকাল সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে এক কর্মসূচিতে নেতাকর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করে তুলতে কড়া ভাষায় বক্তব্য দেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও। তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ফাউল করলেই লাল কার্ড। লাল কার্ড তৈরি হয়ে আছে। আওয়ামী লীগের অ্যাকশন, যুবলীগের অ্যাকশন…ডাইরেক্ট অ্যাকশন। খেলা হবে। ডাইরেক্ট অ্যাকশন চলবে।’ সূত্র: দেশ রুপান্তর