আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:২৬ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০২৩

বিএনপি নয়, দলটির নেতাদের ভোটে আনতে আওয়ামী লীগের জোর তৎপরতা

বিএনপি নয়, দলটির নেতাদের একটা অংশকে বের করে এনে ভোটে দাঁড় করানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে তৎপরতা জোরদার করেছে আওয়ামী লীগ। ৬০ থেকে ৭০ জন নেতাকে লক্ষ্যবস্তু করে নানা মাধ্যমে যোগাযোগ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ জনকে দল থেকে বের করে এনে প্রার্থী করানো সম্ভব হবে বলে আশা করছে ক্ষমতাসীন দলের সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। সরকার ও আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, মূলত তিন ধরনের নেতাদের লক্ষ্য করে তৎপরতা চলছে। এক. বিএনপিতে নিজেদের বঞ্চিত বা অবহেলিত মনে করেন এবং শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি ক্ষুব্ধ এমন নেতা; দুই. ওই সব প্রবীণ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য, যাঁদের এবার নির্বাচন বর্জন করলে পরের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য শারীরিক সামর্থ্য না–ও থাকতে পারে। তিন. জেলা পর্যায়ের কিছু উঠতি নেতাও রয়েছেন, যাঁদের জনপ্রতিনিধি হওয়ার ব্যাপক আগ্রহ, কিন্তু বিএনপির সঙ্গে থাকলে তাঁদের সেই সম্ভাবনা নেই। নেতাদের বের করে আনার লক্ষ্যে নানামুখী আশ্বাস বা প্রলোভনের পাশাপাশি ক্ষেত্রবিশেষে মামলা, গ্রেপ্তার ও বিচারের বিষয়টি সামনে এনে চাপও তৈরি করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, বিএনপি থেকে যাঁদের বের করে আনা সম্ভব হবে, তাঁদের সম্প্রতি নিবন্ধন পাওয়া কয়েকটি দলে ভেড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। এগুলো হচ্ছে তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি। এরই মধ্যে এসব দল ‘কিংস’ পার্টি নামে পরিচিতি পেয়েছে। এ ছাড়া প্রয়োজন অনুযায়ী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টকেও (বিএনএফ) কাজে লাগানোর চিন্তা আছে। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের দাবি, ইতিমধ্যে যোগাযোগের মধ্যে এসেছেন, এমন কোনো কোনো নেতা ছোট ছোট বা নামসর্বস্ব দলে যেতে রাজি নন। বরং স্বতন্ত্র নির্বাচন করার বিষয়ে আগ্রহী। কেউ কেউ নতুন দল গঠন করে নির্বাচনে অংশ নিতে চাইছেন। তবে নতুন দল গঠন করার আগ্রহ যাঁরা দেখাচ্ছেন, তাঁদের বিষয়ে আওয়ামী লীগের বিশ্বাস কিছুটা কম। কারণ, এঁরা চাপে পড়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে মনে করা হচ্ছে। তাই নতুন দল গঠনের কথা বলাকে সময়ক্ষেপণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া এখন সারা দেশে যে গ্রেপ্তার অভিযান চলছে, এর মূল উদ্দেশ্য বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের ‘ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়া’। পাশাপাশি গ্রেপ্তার নেতাদের কাউকে কাউকে ভোটে রাজি করানোর তৎপরতাও চলবে বলে জানা গেছে। সূত্র: প্রথম আলো

‘অজ্ঞাত স্থান’ থেকে বেরিয়ে ফের মিছিলে রিজভী
বিএনপি-জামায়াতের ডাকা তৃতীয় দফা অবরোধের প্রথম দিনে রাজধানীর উত্তরায় পিকেটিং ও সড়ক অবরোধ করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। আজ বুধবার সকাল ৭টার দিকে হাউজ বিল্ডিং এলাকায় সড়ক অবরোধে নেতৃত্ব দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। দলটির মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে ওই মিছিলের কথা জানানো হয়েছে। একটি ছবিতেও রিজভীকে মিছিলের সামনের অংশে দেখা গেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মিছিলে রিজভী ছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক কফিল উদ্দিন, মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক এবিএম আবদুর রাজ্জাক, দক্ষিণখান থানা বিএনপির সভাপতি আবদুল মোতালেব, বিএনপি নেতা জাহিদ মাস্টারসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

এখন তফসিলের অপেক্ষা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। এখন শুধুই তফসিলের অপেক্ষা। আগামীকাল রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সার্বিক বিষয়ে অবহিত করবে কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন। এরপর ১০ ও ১১ নভেম্বর ডিসি-এসপিদের সঙ্গে বৈঠক এবং নির্বাচনি ব্যবস্থাপনার অ্যাপ উদ্বোধনের কর্মসূচি রয়েছে ইসির। এদিকে আগামী সপ্তাহ তথা ১৩-১৪ নভেম্বর তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি চলছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকে ভোটের সার্বিক প্রস্তুতি জানানো হয়েছে ইসির তরফে। রিটার্নিং কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ ও অন্যান্য বিষয় গুছিয়ে ভোটের সম্ভাব্য দিনক্ষণ চূড়ান্ত করতে ডাকা হবে কমিশন সভা। টেলিভিশন ও বেতারের মাধ্যমে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে তফসিল ঘোষণা করবেন সিইসি। বিভিন্ন ধরনের নির্বাচনি সরঞ্জাম ইতোমধ্যে জেলা নির্বাচন কার্যালয়গুলোয় পৌঁছে গেছে। আগামীকালের মধ্যে অমোচনীয় কালি ও স্ট্যাম্প প্যাডও পাঠানো হবে। সব ঠিক থাকলে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই ভোট শেষ করতে চায় ইসি। সেজন্য এখন সিইসির ভাষণ প্রস্তুতি ও নিজেদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় ব্যস্ত সময় পার করছে ইসি। সংসদ নির্বাচনের বেশ কিছু সম্ভাব্য তারিখ ধরেই নির্বাচনি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে কমিশন। ইসিসূত্র জানিয়েছেন, তফসিল নিয়ে দুই ধরনের চিন্তা রেখেছে ইসি। প্রথম তফসিল দিয়ে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তা আবারও পরিবর্তন করা হতে পারে। এজন্য ভোটের বেশ কয়েকটি তারিখ চিন্তায় রেখেছে কমিশন। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ তথা ২৮ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ; এ ক্ষেত্রে এ তারিখ আবার পরিবর্তন হতে পারে। এ ছাড়া ২ অথবা ৩ জানুুয়ারি; ৭ অথবা ৮ জানুয়ারি এবং ৯ অথবা ১১ জানুয়ারিও ভোট গ্রহণের সম্ভাব্য তারিখ রাখার আলোচনায় রয়েছে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে কমিশনের আনুষ্ঠানিক সভার ওপর। কমিশন সভায় নতুন তারিখও নির্ধারণ হতে পারে। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

পোশাক কারখানার নিরাপত্তা জোরদারে ৪৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

পোশাক কারখানার নিরাপত্তা জোরদারে ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ৪৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন। আজ বুধবার (৮ নভেম্বর) সকালে বাহিনীর পক্ষ থেকে এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। আরো বলা হয়, সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত সংখ্যক বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।সাম্প্রতিক সময়ে মজুরির বৃদ্ধির দাবি ঢাকা ও গাজীপুর একাধিকবার সড়কে নেমে আসেন পোশাক শ্রমিকরা। এ সময় সহিংসতার ঘটনাও ঘটে। এরপর গতকাল নতুন করে ন্যুনতম মজুরি ঘোষণা করেছে সরকার।এদিকে র‌্যাবের পক্ষ থেকে আজ বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীতে র‍্যাব ফোর্সেসের ১৬০টি টহল দলসহ সারাদেশে ৪৬০টি টইল দল মোতায়েন রয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা।

Nagad

যে শুঁটকি বাজারে লাক্ষার শুঁটকি বিকোয় ৫০০০ টাকা কেজি দরে!

তপ্ত রোদের এক দুপুর বেলা। গাড়ি থেকে আসাদগঞ্জ নামতেই বোঝা গেল ঠিক কোথায় এসে থেমেছে গাড়ি। রাস্তার দুই পাশে সারি সারি শুঁটকির দোকান। একটু সামনে এগোতেই দেখা গেল মাথায় করে বস্তাবন্দী শুঁটকি নিয়ে এক লোক হেঁটে চলেছেন। একটি দোকানের সামনে এসে থামতেই তার মাথা থেকে শুঁটকির বস্তা নামানোর কাজে সাহায্য করতে এগিয়ে আসলেন আরও দুজন লোক। তারপর সেসব শুটকি বস্তা থেকে বের করে ঝুড়িতে ( চট্টগ্রামের ভাষায় খাঁচা) সাজিয়ে রাখছেন দোকানের অন্যান্য কর্মীরা। বেচাকেনায় ব্যস্ত দোকানির সেদিকে তাকানোর যেন ফুসরত নেই। হরেক রকমের শুঁটকি সাজিয়ে রাখা হয়েছে প্রতিটি দোকানের সামনে। কমপক্ষে ৩০-৪০ ধরনের সাজিয়ে রাখা শুঁটকি আছে প্রায় প্রতিটি দোকানেই। বিভিন্ন রঙের, বিভিন্ন আকারের শুঁটকি ভর্তি ঝুড়িগুলোর সামনে ক্রেতাদের ভিড়। নিজ হাতে ধরে দেখে যাচাই-বাছাই করে তারা কিনছেন সেসব মাছ। এক দোকানে ক্রেতা এসে কিনে নিলেন ২০ কেজি লইট্ট্যা শুঁটকি। এতে বেশি দরাদরিও চললো না। বিক্রেতা মোহাম্মদ মহসিনকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করতেই বললেন, “উনি আমাদের এখান থেকে পাইকারি হিসেবে কিনে নিয়ে নিজ এলাকায় খুচরা বিক্রি করবেন। সাধারণত আমাদের এখান থেকে মানুষ বস্তা ভর্তি করেই কিনে নেয়। কেউ কেউ এক দুইবস্তা কেউ কেউ আরও বেশি।” সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

৫২ লাখ শিক্ষার্থীর ইউনিক আইডি পাওয়া নিয়ে জটিলতা
শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি পাওয়া নিয়ে জটিলতা কাটছেই না। সমন্বিত শিক্ষা তথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি (আইইআইএমএস) প্রতিষ্ঠা প্রকল্পের আওতায় এ বছর ৩৫ লাখ শিক্ষার্থীর ইউনিক আইডি পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। আর ১৮ বছর উত্তীর্ণ হওয়ায় ১৭ লাখ শিক্ষার্থীকে ইউনিক আইডি দেওয়া সম্ভব হবে না। ৫২ লাখ শিক্ষার্থীর কেউই পায়নি ইউনিক আইডি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, অনলাইনে জন্মনিবন্ধন সনদে শিক্ষার্থীর নাম উভয় ভাষায় (বাংলা ও ইংরেজি) না থাকায় ২৬ লাখ শিক্ষার্থীর আইডি তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না। আর ৯ লাখ শিক্ষার্থীর সব তথ্য সার্ভারে থাকলেও আইডি তৈরি হচ্ছে না নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায়। এ ছাড়া ১৭ লাখ শিক্ষার্থীর বয়স ১৮ বছর উত্তীর্ণ হওয়ায় তাদের ইউনিক আইডি দেওয়া সম্ভব হবে না। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

তৃণমূল বিএনপি সাজাচ্ছে আ.লীগ!

সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে থাকা মাঠের বিরোধী দল বিএনপি থেকে নজর ঘুরিয়ে তৃণমূল বিএনপিকে ‘বড়’ করার দিকে মনোযোগ দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বিএনপিকে ‘ছোট’ করে এ কাজটি করতে চায় সরকারি দল। আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তৃণমূল বিএনপিকে নিয়ে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। তারা চান, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ব্যাপারে বিদেশিদের যে চাপ রয়েছে, সেটা সামাল দিতে তৃণমূল বিএনপি হবে ঢাল। বিএনপি ছেড়ে আসা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা তৃণমূল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা। তার মৃত্যুর পর দলের হাল ধরেন তার মেয়ে অন্তরা হুদা। চলতি বছর দলটির নেতৃত্বে এসেছেন বিএনপির সাবেক দুই নেতা শমসের মবিন চৌধুরী ও তৈমূর আলম খন্দকার। তাদের সঙ্গে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মেজর হাফিজেরও যোগ দেওয়ার গুঞ্জন ছিল। সূত্র: দেশ রুপান্তর

বিএনপির তৃতীয় দফার অবরোধ শুরু দূরপাল্লার বাস বন্ধ, ঢাকায় সীমিত যান
বাংলাদেশে বিরোধী দল বিএনপির তৃতীয় দফায় ডাকা দুদিনের অবরোধ বুধবার সকালে শুরু হয়েছে। দিনের শুরুতে নগরীর বাস টার্মিনালগুলো থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল প্রায় বন্ধ থাকলেও ঢাকার রাস্তায় কিছু যানবাহন চলাচল দেখা গেছে। অবরোধের সমর্থনে রাতে চট্টগ্রাম, সিলেট, ফেনী, সিরাজগঞ্জ, নরসিংদী, ভোলাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় মশাল মিছিল বের করেছে বিএনপি এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলো। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে দলটি ঢাকায় ২৮শে অক্টোবরের মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে আসছে।উনত্রিশে অক্টোবর হরতালের পর ৩১শে অক্টোবর থেকে দোসরা নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম দফায় তিনদিনের সর্বাত্মক অবরোধ পালন করেছিলো বিএনপি। এরপর দু দিন সাপ্তাহিক ছুটির দিনের পর ৫ই ও ৬ই নভেম্বর আবারো অবরোধ পালন করে দলটি। সাতই নভেম্বর বিরতি দিয়ে আজ বুধবার থেকে আবার দুদিনের অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে দলটি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

কাজ না করেই বিল নিয়ে গেল ঠিকাদার
মুগদা হাসপাতালে সংস্কার ও মেরামত

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নানা ধরনের সংস্কারের জন্য মোট ২২টি কার্যাদেশ দিয়েছিল গৃহায়ন ও গণপূর্ত অধিদপ্তর। এর মধ্যে একটি কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। বাকি ২১টি কার্যাদেশের বিপরীতে কোনো কাজই হয়নি। অথচ এরই মধ্যে সব কাজের ঠিকাদাররা তাদের পুরো বিল তুলে নিয়েছেন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিবকে দেওয়া এক চিঠিতে এমন অভিযোগ করেছেন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মো. নিয়াতুজ্জামান।নথিপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের সংস্কারের জন্য ২০২২-২৩ অর্থবছরে দরপত্রের মাধ্যমে মোট ২২টি কার্যাদেশ দেওয়া হয়। নিয়ম অনুসারে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসব কাজ সম্পন্ন করে বিল উত্তোলন করবে। তবে এক্ষেত্রে ঘটেছে উল্টো ঘটনা। গণপূর্ত ই/এম বিভাগ-৬-এর আওতাধীন এই কাজ সম্পন্ন না করেই বিল তুলে নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কাজের দায়িত্বে থাকা নির্বাহী প্রকৌশলী এবং উপবিভাগীয় প্রকৌশলী এক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রেখেছেন বলে সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, ২২টি সংস্কার কাজের জন্য আলাদা আলাদা কার্যাদেশ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত মাত্র একটি কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো সবগুলো কাজ সমাপ্ত হওয়ার প্রত্যয়নপত্র চেয়ে কাগজপত্র দাখিল করে। তবে অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধানে কাজের প্রকৃত চিত্র উঠে আসায় প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়নি। এর পরও ওইসব কাজের বিল তুলে নিয়েছেন ঠিকাদাররা। সূত্র: কালবেলা।

পোশাক কারখানার নিরাপত্তায় ৪৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকে সারা দেশে তৃতীয় দফায় অবরোধ চলছে। এর মধ্যেই পোশাকশ্রমিকদের আন্দোলনও চলছে।

এই পরিস্থিতিতে কারখানার নিরাপত্তা জোরদারে ঢাকা ও আশপাশের জেলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ৪৮ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত সংখ্যক বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। বুধবার (৮ নভেম্বর) সকালে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।এর আগে পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি সাড়ে ১২ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান এ ঘোষণা দেন। অন্যদিকে শ্রমিকনেতারা ঘোষিত মজুরি প্রত্যাখ্যান করেছেন।এদিকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কোনাবাড়ী ও জরুনসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন পোশাকশ্রমিকরা। এ সময় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগও করতে দেখা গেছে তাদের। সূত্র: বাংলানিউজ

, খুব বিরল ঘটনা। সূত্র: বাংলানিউজ