প্রকাশিত: ১১:৫৮ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
আমার সঙ্গে যা হয়েছে, সব তদন্ত কমিটিকে বলেছি, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী
সংবাদপত্রে নাম ও ছবি প্রকাশের বিষয়ে অনুমতি চেয়ে ফোন করলে ফুলপরী খাতুন বললেন, ‘নির্দ্বিধায় করতে পারেন।’ ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনের নেত্রীদের নামে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার সাহস কীভাবে পেলেন, এমন প্রশ্ন করা হলে মাত্র ১০ দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুরু করা এই ছাত্রীর উত্তর, ‘আমি কোনো অন্যায় করিনি। তাই কোনো অন্যায়, অবিচার, অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করব না।’ গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ফুলপরীর সঙ্গে মুঠোফোনে যখন কথা হচ্ছিল, তখন তিনি পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে গেছেন। এর আগে গতকাল দুপুরে ক্যাম্পাসে হাজির হয়ে তদন্ত কমিটির কাছে তাঁর ওপর চলা নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের প্রথম বর্ষের এই শিক্ষার্থী।সেখান থেকে বেরিয়ে ফুলপরী কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে যা যা হয়েছে, সব তদন্ত কমিটির কাছে বলেছি। তাঁরা খুব মনোযোগের সঙ্গে আমার বক্তব্য শুনেছেন।’ তিনি বলেন, ‘আমি আশা করছি, আমার সঙ্গে যে অন্যায় করা হয়েছে, তার বিচার পাব। ক্যাম্পাসে আমি নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি। তদন্তের প্রয়োজনে আবার আসব।’ সূত্র: প্রথম আলো
পল্লবীর মানুষ জিম্মি পাঁচ গ্রুপের কাছে
রাজধানীর পল্লবীর বাউনিয়া বাঁধে গত ২ ফেব্রুয়ারি দাবি করা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ী শাহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে আহত করে স্থানীয় ‘আশিক বাহিনী’র সদস্যরা। এ ঘটনায় পল্লবী থানায় মামলা করার পরের দিন কুপিয়ে আহত করা হয় শাহিনের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সায়েদ হোসেনকে। পল্লবীর বাসিন্দা কলেজ শিক্ষক আবুল হাসনাত কালের কণ্ঠকে জানান, কলেজপড়ুয়া মেয়ের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে পল্লবী ছেড়ে চলে যাচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি একটি গোয়েন্দা সংস্থার করা প্রতিবেদনে মিরপুরের পল্লবী এলাকায় পাঁচটি গ্রুপের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তবে স্থানীয় লোকজন বলেছে, এই সংখ্যা আরো বেশি। ১৭ বর্গকিলোমিটারের পল্লবী থানা এলাকায় বসবাস করে তিন লাখ ৬৪ হাজার সাধারণ মানুষ। এই মানুষগুলো জিম্মি এসব গ্রুপের কাছে।
যেসব অপরাধে জড়িত তারা : ছিনতাই, চাঁদাবাজি, অপহরণ, ডাকাতি, ভাড়ায় মানুষ খুন করা, ভাড়ায় জমি দখল করা, মাদক ব্যবসা ও সেবন, ভাড়ায় রাজনৈতিক দলের মিছিলে অংশগ্রহণ, রাজনৈতিক দলের হয়ে সংঘর্ষ, ছিনতাই করা মোবাইল ফোন বিক্রি, বিদেশে অবস্থানরত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ফোনে দাবি করা চাঁদা আদায় এবং ইভ টিজিংয়ের মতো অপরাধকর্মে জড়িত এই তরুণ-কিশোররা। সূত্র: কালের কণ্ঠ
আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ঢাকার বাতাসের মানের সামান্য উন্নতি ঘটলেও নাগরিকদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ই রয়ে গেছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের র্যাংকিংয়ে রোববার ৯টা ২১ মিনিটে বিশ্বের ১০০টি শহরের মধ্যে বাতাসের নিম্ন মানের দিক থেকে ষষ্ঠ অবস্থানে ছিল ঢাকা। আগের দিন শনিবার এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল রাজধানী শহর। আইকিউএয়ারের তথ্য মতে, ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ২২ গুণ বেশি। আগের দিন শনিবার সকাল ১০টা ৫৯ মিনিটে বাতাসে এই পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল আদর্শ মাত্রার চেয়ে ৫৫ দশমিক ৪ গুণ বেশি। সুইস প্রতিষ্ঠানটির র্যাংকিংয়ে, বাতাসের নিম্নমানের দিক থেকে আজকের ওই সময়ে প্রথম অবস্থানে ছিল ঘানার আক্রা। এছাড়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় ছিল ভারতের দিল্লি ও পাকিস্তানের লাহোর শহর। সূত্র: দৈনিক বাংলা ।
পায়রার অর্থ পরিশোধেই অসুবিধায় রূপপুর এলে কী হবে?
বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি অর্থ বিভাগে একটি চিঠি পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, অর্থ ও বৈদেশিক মুদ্রার সংস্থান না থাকায় পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কয়লা আমদানির বকেয়া পরিশোধ করতে পারছে না পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিসিপিসিএল)। এখনো প্রতিষ্ঠানটির কাছে কয়লার মূল্য বাবদ প্রায় ৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার পাবে রফতানিকারকরা। বাকি অর্থ পরিশোধ না হলে কয়লা আমদানি করা হবে না বলে জানিয়েছে চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন (সিএমসি)। উপসচিব তাহমিনা বেগম স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে আরো উল্লেখ করা হয়, কয়লা আমদানির অর্থ পরিশোধ না করায় সিএমসির ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং কমে গেছে। এ অর্থ পরিশোধ হলে কয়লা আমদানির বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বকেয়া থাকায় ১ জানুয়ারি থেকে কয়লা আমদানি বন্ধ রয়েছে। কয়লা সরবরাহ স্বাভাবিক না হলে আগামী মার্চ থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধের আশঙ্কা করা হচ্ছে। গ্রীষ্ম মৌসুমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য অনাদায়ী বকেয়া অর্থ পরিশোধে প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার সংস্থান করা জরুরি। সূত্র: বণিক বার্তা।
জরিপ বলছে, উন্নয়ন কাজে দুর্বল জবাবদিহিতাই মূল চ্যালেঞ্জ
উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবকে মূল চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন ৮০ শতাংশের বেশি প্রকল্প কর্মকর্তা। এমন চিত্র উঠে এসেছে সরকারের এক জরিপের ফলাফলে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) পরিচালিত এই জরিপ গবেষণায় দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা অন্যান্য সমস্যা যেমন যথাযথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষার অভাব, ত্রুটিপূর্ণ নকশার মতো বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। যেকারণে বার বার বাড়ছে ব্যয় ও বাস্তবায়নের মেয়াদ; ফলে প্রকল্পের কাঙ্ক্ষিত সুবিধা হ্রাস পাচ্ছে।’প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় ও ব্যয় বৃদ্ধির দিকে বিশেষ দৃষ্টি রেখে বাংলাদেশে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রতিকূলতা ও বিভিন্ন বিষয়াদি’ শীর্ষক এই জরিপ গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের তিন-চতুর্থাংশ মনে করেন, ৪০ শতাংশ প্রকল্পেই এ ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এছাড়া, এতে অংশ নেওয়া বাংলাদেশের ৭৫ শতাংশ সরকারি কর্মকর্তারা যথাযথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষা এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়াই প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া নিয়ে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। প্রকল্প বাস্তবায়নের সাথে যুক্ত ৮৫ শতাংশ সরকারি কর্মকর্তার মতে, সফলভাবে প্রকল্প সম্পন্ন করার জন্য অত্যাবশ্যক হলো- পূর্ত কাজের প্রকৌশলগত নকশা। অথচ অধিকাংশ পূর্ত কাজেরই যথাযথ প্রকৌশল চিত্র (ড্রইং) থাকে না, ফলে ৬১-১০০ শতাংশ প্রকল্পের নকশা পরিবর্তন করতে হয়। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
বাড়ছে রাস্তা বন্ধ করে সভা সমাবেশ
রাজধানীসহ সারা দেশে ব্যস্ত সড়ক দখল করে রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ, বিক্ষোভ, মিছিল নিত্য চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, বাম ও ইসলামী দলসহ প্রতিটি রাজনৈতিক দল তাদের কর্মসূচির জন্য বেছে নেয় রাজপথ। এতে তীব্র যানজটে ভোগান্তিতে পড়ে অসুস্থ রোগী, নারী, শিশুসহ সব বয়সী মানুষ। তাই পুরো শহর অচল না করে নির্দিষ্ট জায়গায় রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে রাজধানীতে সড়ক বন্ধ করে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করলে পুরো শহর অচল হয়ে যায়। গত শুক্রবার সরকারি ছুটির দিনেও রাজধানীজুড়ে ছিল তীব্র যানজট। ছুটির দিনে পরিবার নিয়ে বিনোদন কেন্দ্রে যাওয়া, কেনাকাটাসহ বিভিন্ন পারিবারিক কাজে ব্যস্ত সময় কাটায় মানুষ। শিশুরা মাঠে, ফাঁকা রাস্তায় খেলাধুলায় মেতে ওঠে। রাস্তা ফাঁকা থাকায় পণ্য পরিবহন সহজ হয় ব্যবসায়ীদের জন্য। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে উঠেছে। বিক্ষোভ, মিছিল, শান্তি সমাবেশ, পদযাত্রার নামে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে রাজনৈতিক দলগুলো। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজপথ দখলে রাখার টার্গেটে কর্মসূচি নির্ধারণ করছে দলগুলো। এতে জিম্মি হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। যে যতটা ভোগান্তি তৈরি করতে পারবে তার কর্মসূচি যেন ততটাই সফল। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
রমজানে ভোগাতে পারে খেজুর
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে ডলার সংকট, পাশাপাশি বাড়ছে দাম। এ কারণে এবার রমজানের অন্যতম ইফতারি পণ্য খেজুর আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খুলতে কিছুটা দেরি হয়েছে। ফলে বাজারে পড়েছে এর প্রভাব। সব ধরনের খেজুরের দাম কেজিতে ৩০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। যদিও রমজানের প্রায় দেড় মাস বাকি। ব্যবসায়ীদের শঙ্কা, রমজানে খেজুরের দাম আরও বাড়তে পারে। মদানিকারকরা বলছেন, অধিকাংশ খেজুর আসে জাহাজে করে। উড়োজাহাজে আসে খুব সীমিত। এর সঙ্গে রয়েছে বন্দরের নানা জটিলতা। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে দেশের বাজারে খেজুরের সরবরাহ নিয়ে কিছুটা সংশয় রয়েছে। তাই বন্দর থেকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাজারে সরবরাহের ব্যবস্থা করলে দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে বলে মনে করেন তাঁরা। সূত্র: সমকাল
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে ফিরলেও, অব্যাহত থাকা নিয়ে সংশয়
কয়লা সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ায় এক মাসের মাথায় আবার উৎপাদনে ফিরেছে বাংলাদেশের অন্যতম বড় রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র। তবে ডলার সংকট অব্যাহত থাকায় কয়লা আমদানি অব্যাহত রাখা যাবে কিনা সেটা নিয়ে সংশয় পুরোপুরি কাটেনি। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির অবস্থান বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলা বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায়। গত বছরের ১৫ই আগস্ট এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু হয়। পরে ১৭ই ডিসেম্বর থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ২৩শে ডিসেম্বর থেকে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রস্তুত বলে বিদ্যুৎ বিভাগকে সুপারিশ করে।তবে কয়লা সংকটের ফলে গত ১৪ই জানুয়ারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।ডলার সংকট কারণে কয়লা আমদানির জন্য এলসি খুলতে না পারায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
মহানগরে রাজনৈতিক উত্তাপ
রাজনীতিতে চলছে রাজপথ দখলের লড়াই। শক্তির মহড়া দেখাতে ব্যস্ত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। একই দিনে দুদলের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত রাজনীতির মাঠ। কয়েক মাস ধরেই চলছে এ পরিস্থিতি। যেখানে বিএনপি, সেখানেই আওয়ামী লীগ-এ যেন স্থায়ী সংস্কৃতিতে রূপ নিয়েছে। সবশেষ শনিবার দেশের মহানগরগুলোয় কর্মসূচি পালন করে দুদল। পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসাবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে।অন্যদিকে শান্তি সমাবেশের নামে এসব এলাকায় বড় শোডাউন করে আওয়ামী লীগ। দুদলের কর্মসূচিতে উত্তপ্ত ছিল ঢাকা বাদে দেশের সব মহানগর। কয়েক জায়গায় বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ করেন দলটির নেতারা। কোথাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্দেশ মেনে কর্মসূচি সংক্ষিপ্ত করা হয়।এদিকে একই কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। ২৫ ফেব্রুয়ারি সব সাংগঠনিক জেলায় পদযাত্রা করবে দলটি। ওইদিন রাজপথে থাকবে আওয়ামী লীগও। আগামী নির্বাচন ও আন্দোলন সামনে রেখে রাজপথে চলছে দুদলের শক্তির মহড়া। রাজপথে গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকার পতনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে যুগপৎ কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামে বিএনপি। বিভাগীয় গণসমাবেশে নেতাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়। সূত্র: যুগান্তর
ঢাকায় বনভোজনের বাস রিজার্ভেও লাগবে অস্থায়ী রুট পারমিট
ঢাকা মহানগরের কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা সফর, বনভোজন, ধর্মীয় অনুষ্ঠান অথবা যেকোনো উৎসবে যাতায়াতের জন্য অস্থায়ী রুট পারমিট নিতে বলেছে পুলিশ।
ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার মনিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে গত বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়।এতে বলা হয়, ভ্রমণের তিন দিন আগে অস্থায়ী রুট পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গাড়ির রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস সনদের ফটোকপি দাখিল করতে হবে।পুলিশ কর্মকর্তা মুনিবুর বলেন, “শিক্ষা সফর, বনভোজন বা এসব অনুষ্ঠানে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল করে। ফিটনেসবিহীন গাড়ি যাতে চলাচল করতে না পারে, সে জন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’ট্রাফিক বিভগের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলছেন, “বাসগুলোকে নির্দিষ্ট পথে চলাচলের জন্য রুট পারমিট গ্রহণ করতে হয়। এক রুটের বাস অন্য রুটে চলতে হলে অনুমোদন গ্রহণের একটা বাধ্যবাধকতা আগে থেকে থাকলেও বিষয়টি এতদিন সেভাবে মানা হত না। সূত্র: বিডি নিউজ