প্রকাশিত: ১১:৪২ পূর্বাহ্ণ, জুন ১২, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
শখের জিনিস কিনতে বই লিখল শিশু
শিশুদের কতই না শখ থাকে। পছন্দের কত কিছুই না কিনতে মন চায়। কিন্তু চাইলেই তো আর সব শখ পূরণ হয় না। অনেক সময় শখ পূরণের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় অর্থ। অস্ট্রেলিয়ার ৯ বছর বয়সী শিশু বোডি হাউল্যান্ডও একই সমস্যায় পড়েছিল। তবে থমকে যায়নি সে। অর্থ জোগাড় করতে একটি বই লিখেছে সে। ওই বই বিক্রির অর্থ দিয়ে নিজের পছন্দের জিনিসও কিনেছে। বোডির বাড়ি অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে এক্সমাউথ শহরে। তার লেখা বইয়ের নাম ‘দ্য লাভ হার্টস এক্সপ্লোর এক্সমাউথ’। বইটি শুধু লেখা নয়, এর অলংকরণও করেছে বোডি। আবার প্রকাশনাও করেছে নিজেই। বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে দুটি ‘হৃদয়ের’ এক্সমাউথ শহর ভ্রমণের গল্প। ভ্রমণ শেষে তারা বন্ধুত্ব ও ভালোবাসায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। বইটি লেখার পরিকল্পনা অবশ্য প্রথম আসে বোডির মায়ের মাথা থেকে। বোডির কথা, তার কাছে জন্মদিনে পাওয়া কিছু অর্থ ছিল। তবে পছন্দের জিনিসটি কিনতে তা যথেষ্ট ছিল না। তাই, তার মা চিন্তাভাবনা করে বই লেখার কথা বলেন। সূত্র: প্রথম আলো
জি এম কাদেরের বক্তব্যে সরকারি দলের ক্ষোভ
সংসদে দাঁড়িয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদেরের কঠোর সমালোচনা করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা। সরকারকে সমালোচনা করে জি এম কাদেরের সাম্প্রতিক বক্তব্যের কথা তুলে ধরে তাঁরা প্রশ্ন রাখেন, বিএনপি সরকারের সমালোচনা করতে পারে, কিন্তু সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কেন সরকারের সমালোচনা করছেন? গতকাল রবিবার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার বলেন,‘আমি অবাক হয়ে গেলাম। বিরোধীদলীয় উপনেতা বললেন দেশ নাকি নীরবেই শ্রীলঙ্কা হয়ে গেছে। আমীর খসরু (বিএনপি নেতা) সে কথা বললে সহ্য হয়।এ কথা ফখরুল (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) বললে সহ্য হয়।’ ফিজার বলেন, ‘জি এম কাদের সাহেব বললেন দেশ নাকি নীরবেই শ্রীলঙ্কা হয়ে গেছে। টের পাচ্ছে না কেউ। সশব্দে হওয়ার কথা। সূত্র: কালের কণ্ঠ
ব্যবসায়ী ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের টাস্কফোর্সের পর্যবেক্ষণ
ডলার সংকট ও বাজারগত ত্রুটির কারণে দাম কমছে না নিত্যপণ্যের
আন্তর্জাতিক বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমলেও দেশের বাজারে ভোক্তারা এর সুফল পাচ্ছে না। ভোজ্যতেল, আটা, ময়দা, পেঁয়াজ ও রসুনের মতো নিত্যপণ্যের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজারে ১৬-৬৩ শতাংশ দাম কমেছে, সে তুলনায় স্থানীয় বাজারে তার প্রতিফলন নেই বলে স্বীকার করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত টাস্কফোর্স। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলার সংকট, সময়মতো এলসি (ঋণপত্র) খুলতে না পারা এবং পণ্য খালাসে বিলম্বের কারণে দেশে আমদানির পর পণ্যের মূল্য আগের চেয়ে বেশি পড়ছে। সেজন্য ভোক্তারা এর সুফল পাচ্ছে না। তবে বাজার ব্যবস্থাপনায় দুর্বল মনিটরিং ও সিন্ডিকেশন কার্যক্রমকে দায়ী করছেন অর্থনীতিবিদরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের টাস্কফোর্স সভার পর্যবেক্ষণে বলা হয়, গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন গমের দাম ৩৫ শতাংশ কমেছে। সেখানে দেশের বাজারে প্রতি কেজি আটার দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ। চিনির দাম আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টনে ৩৩ শতাংশ বাড়লেও দেশের বাজারে প্রতি কেজিতে দাম বাড়ে ৫৮ শতাংশ। সয়াবিন তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টনে ৪৪ শতাংশ কমেছে, সেখানে দেশের বাজারে প্রতি লিটারে কমেছে মাত্র ২ শতাংশ। সূত্র: বণিক বার্ত।
উভয় সংকটে হাসানাত পরিবার
জিতলে জুটবে না ‘কৃতিত্ব’, হারলে হবে ‘দায়ী’
নৌকার জয়-পরাজয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বরিশাল আওয়ামী লীগের দাপুটে হাসানাত পরিবারের অস্তিত্ব। আশির দশক থেকে একক আধিপত্যের নেতা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর কর্তৃত্ব আরও টেকসই হবে, নাকি নতুন নেতৃত্বের সৃষ্টি হবে– সেটির ফয়সালা হবে আজ রাতে ভোটের ফলের পর। নৌকা জিতলে কোনো ‘কৃতিত্ব’ থাকবে না হাসানাত পরিবারের; হারলে পুরো দায় বর্তাবে তাদের ওপর। আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। এক দশক ধরে মহানগরের নেতৃত্ব দিচ্ছেন হাসানাতপুত্র সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। এবার ভোটের মাঠে অনেকটাই অদৃশ্য হাসানাত-সাদিক। তাঁদের অনুপস্থিতি নিয়ে বরিশালের রাজনীতিতে চলছে নানা গুঞ্জন। নৌকার প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহর জয়-পরাজয়ের ওপর হাসানাত পরিবারের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে বলে মনে করছে রাজনীতি সচেতন মহল।মেয়র প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ হলেন হাসানাতের ছোট ভাই। তাঁরা বঙ্গবন্ধুর ভাগনে ও প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো ভাই। পারিবারিক বিষয় নিয়ে দীর্ঘ সময় দুই ভাইয়ের বৈরী সম্পর্ক। খায়েরকে জেতাতে মাঠে সক্রিয় বরিশাল আওয়ামী লীগে নতুন সৃষ্ট আরেকটি বলয়। তারা হাসানাত-সাদিকের কারণে বরিশালে দীর্ঘদিন কোণঠাসা ছিল বলে জানা গেছে। তাদের অভিযোগ, খায়েরকে হারাতে নগরের বাইরে অবস্থান করে কলকাঠী নাড়ছে হাসানাত পরিবার। অনুসারীদের নৌকার প্রতিদ্বন্দ্বী ‘হাতপাখা’ অথবা ‘টেবিল ঘড়ি’ প্রতীকে ভোট দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কয়েক যুগের আধিপত্য ধরে রাখতেই হাসানাত পরিবার এ চক্রান্ত করছে বলে জানান বিরোধীরা। সূত্র: সমকাল
জামায়াতের বিরুদ্ধে সব উদ্যোগ রহস্যে ঘেরা
জামায়াতের বিরুদ্ধে সরকারের নেওয়া সব উদ্যোগ এক ধরনের রহস্যের জালে আবৃত হয়ে পড়েছে। যে কারণে দলটি নিষিদ্ধ করতে আইন সংশোধনের প্রস্তাবটি আট বছর ধরে আইন মন্ত্রণালয়ে পড়ে আছে। অপর দিকে নিবন্ধন বাতিলের আপিল শুনানিও নয় বছরে হয়নি। এমনটিই মনে করছেন আইনসংশ্লিষ্টরা। কয়েকজন আইন বিশেষজ্ঞ যুগান্তরকে বলেন, ‘নিশ্চিতভাবে বলা যায়, সরকার এ দুটি বিষয়ে সিরিয়াস হলে অনেক আগেই সেটেল করা সম্ভব ছিল। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তা করা হয়নি। হয়তো এটাও এক ধরনের রাজনৈতিক কৌশল।সূত্র জানায়, সন্ত্রাসী দল হিসাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করতে সরকার ২০১৫ সালে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু এ সংক্রান্ত আইন না থাকায় মামলা দায়ের ও বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। আইন মন্ত্রণালয় থেকে ওই সময় একটি খসড়াও প্রস্তুত করা হয়। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তা এতদিনেও মন্ত্রিসভায় উত্থাপন করা হয়নি। এ বিষয়ে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ রোববার যুগান্তরকে বলেন, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করতে আইন সংশোধনের প্রস্তাবটি পড়ে আছে। আসলে তারা (সরকার) এ আইন সংশোধন করবে বলে মনে হয় না। এটা রাজনীতি, জামায়াতকে নিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে। এটা সরকারের কৌশল বলতে পারেন। তিনি বলেন, জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া তাদের (সরকারের) রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এটা তো তারা বলেছেন। যেহেতু নিবন্ধন পেন্ডিং রয়েছে সেহেতু বলা যাবে না, নিবন্ধন বাতিল হয়ে গেছে। রাজনৈতিক সভা সমাবেশ করার অধিকার সবার আছে। রাজনৈতিক দল ছাড়াও সভা সমাবেশ করতে পারবে। সূত্র: যুগান্তর
চট্টগ্রাম-১০ উপনির্বাচন
মনোনয়নপ্রত্যাশী একডজন কে পাচ্ছেন নৌকা
ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া চট্টগ্রাম-১০ আসনের নৌকার পরবর্তী কান্ডারি কে হচ্ছেন তা নিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে নানা আলোচনা চলছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে মাত্র ৩-৪ মাসের এমপি হওয়ার দৌড়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কে এগিয়ে আছেন তা নিয়ে ভীষণ আগ্রহ রাজনৈতিক মহলের। এ আসনে মনোনয়ন পেতে আওয়ামী লীগের ডজন খানেক সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে।
চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর, পাহাড়তলী, ডবলমুরিং ও খুলশীর কিছু অংশ নিয়ে চট্টগ্রাম-১০ আসন গঠিত। ১৯৯১ সালের পর বিএনপির প্রার্থীরা তিনবার এই আসনে বিজয়ী হয়েছেন। গত তিনটি সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ডা. আফছারুল আমীন এই আসনে টানা তিনবার বিজয়ী হয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হওয়ায় আগামী ৩০ জুলাই এ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিএনপি কিংবা দলটির সমর্থিত কোনো প্রার্থী এই নির্বাচনে আসবে কিনা এখন পর্যন্ত ঘোষণা না হলেও ক্ষমতাসীনদের টিকিট পাওয়ার প্রতিযোগিতায় অন্তত ডজনখানেক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তাদের কেউ কেউ গত একাদশ সংসদে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন, আবার কেউ প্রথমবারের মতো মনোনয়নপ্রত্যাশী। কেউ কেউ ব্যবসায়িক নেতা হিসেবে আওয়ামী লীগের ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি কাড়তে চেষ্টা করছেন। আবার ডা. আফছারুল আমীনের পরিবারের সদ্যরাও আছেন এই তালিকায়। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।
ঈদে ফ্রি ৫০ হাজার টাকার জীবন বিমা কভারেজ
ঈদুল আজহায় দেশের মধ্যে ভ্রমণকারী গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত জীবন বিমা কভারেজ প্রদান করছে মেটলাইফ বাংলাদেশ। বাংলাদেশে এ ধরনের উদ্যোগ এটিই প্রথম।
মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, ঈদের সময় বিপুলসংখ্যক মানুষ তাদের প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ কাটানোর জন্য দেশের বিভিন্ন জেলায় বেড়াতে যান এবং অনেকেই দুর্ঘটনায় পড়েন। এ উদ্যোগ আমাদের গ্রাহকদের যাত্রাকে স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক করবে। সূত্র: দৈনিক বাংলা
নির্বাচনে রিজার্ভ বেঞ্চে ২৭ ব্যাচ
রাজনীতির মাঠের উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে প্রশাসনেও। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ব্যাচভিত্তিক জল্পনা-কল্পনা তুঙ্গে। রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারের ডিসিদের (জেলা প্রশাসক) কোন ব্যাচ নির্বাচনে থাকছে আর কারা থাকছে না, তা নিয়ে তুমুল আলোচনা প্রশাসনজুড়ে। সরকারের নীতিনির্ধারকরাও দ্বিধান্বিত, কোন ব্যাচ রেখে কোন ব্যাচ ওঠাবেন।ডিসি পদে বর্তমানে তিনটি ব্যাচের কর্মকর্তারা রয়েছেন। বিসিএস (প্রশাসন) ২২ ব্যাচের ২০, ২৪ ব্যাচের ২৯ ও ২৫ ব্যাচের ১৫ জন ডিসি হিসেবে কাজ করছেন। নির্বাচন সামনে রেখে এর মধেই আলোচনায় এসেছে ২৭ ব্যাচ। এই ব্যাচের কর্মকর্তারা রিজার্ভ বেঞ্চে থাকছেন। ২২ ব্যাচের কিছু কর্মকর্তা প্রায় তিন বছর ধরে ডিসি পদে রয়েছেন। কিছু কর্মকর্তার আবার দুই বছরও পূর্ণ হয়নি। সময় হয়েছে ২২ ব্যাচের যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির। চলতি মাসে না হলেও আগামী মাসে তাদের পদোন্নতি দেওয়ার প্রায় সব আয়োজন চলছে। পদোন্নতির পর তাদের ডিসি পদ থেকে প্রত্যাহার করা হবে। যুগ্ম সচিব হয়েও তারা ডিসি পদে দায়িত্ব পালন করতে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা ডিসেম্বরের শেষ দিকে অথবা আগামী বছর জানুয়ারির প্রথম দিকে। আগামী মাসে পদোন্নতি হলেও এসব কর্মকর্তাকে প্রায় সাত মাস যুগ্ম সচিব হয়েও ডিসি হিসেবেই কাজ করতে হবে। সূত্র; দেশ রুপান্তর
কয়লা আসতে শুরু করেছে কিন্তু বন্ধ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো কবে চালু হতে পারে
কয়লা সংকটে বন্ধ হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের উপকূলে পায়রা ও বাঁশখালী বিদ্যুৎ কারখানার জন্য কয়লাবাহী জাহাজ আগামী দুই-এক সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। চলতি মাসের শেষে ঐ দুই কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরুর সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।কয়লা সংকটের কারণে গত ৫ই জুন পটুয়াখালীর পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং ৮ই জুন চট্টগ্রামের বাঁশখালী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যায়। রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও বরিশাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কয়লার মজুদও ফুরিয়ে আসছিল। এমন সংকটময় পরিস্থিতির মধ্যে শুক্রবার রাতে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ২৬ হাজার ৬২০ মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে ভিড়েছে চীনের পতাকাবাহী জাহাজ। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
হঠাৎ কৌতূহলের কেন্দ্রে জামায়াত
এক দশক পর পুলিশকে জানিয়ে ঢাকায় সমাবেশ করল জামায়াতে ইসলামী; বাধা-বিঘ্নহীনভাবেই পালিত হল সেই কর্মসূচি; আর সেখানে পুলিশকে নেতা-কর্মীদের ফুল উপহার দেওয়ার ছবি ঘুরছে সোশাল মিডিয়ায়। তার আগে ২০১৩ সালের পর থেকে এতদিন চিত্রটি ছিল ভিন্ন। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে শীর্ষনেতাদের দণ্ডিত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় জামায়াতের তাণ্ডবের প্রেক্ষাপটে ২০১৩ সালের পর থেকে ঢাকায় পুলিশের অনুমতি নিয়ে সমাবেশ করতে পারেনি দলটি।নানা সময়ে ঝটিকা মিছিল বের করলেও তাদের কোনো কার্যক্রমই নির্বিঘ্ন ছিল না। কর্মসূচি পালনে নেমে, এমনকি ঘরে সভা করতে গিয়েও গ্রেপ্তার হতে হয়েছে দলটির নেতা-কর্মীদের। দলটির আমির শফিকুর রহমান এবং সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া মো. গোলাম পরওয়ারও এখন বন্দি।এরমধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের এক বছরেরও কম সময় আগে শনিবার রাজধানীতে জামায়াতের কর্মসূচি পালন রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা কৌতূহল যেমন তৈরি করেছে, আবার বিবাদমান দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের আচরণে নানা প্রশ্নও তৈরি করে দিয়েছে। সূত্র: বিডি নিউজ