Print

সারাদিন

আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

প্রকাশিত: ১১:১০ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ৮, ২০২৩

সারাদিন ডেস্ক

বর্ণাঢ্য তামিম যেভাবে ‘অবসর-নাটক’-এর বিতর্কে

হতে পারে ক্রিকেট একটা খেলা, আফগানিস্তান সিরিজ আর দশটা আন্তর্জাতিক সিরিজের মতোই একটা সিরিজ। কিন্তু খেলার মাঠের সমস্যা সমাধানে যখন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়কেও জড়িয়ে যেতে হয়, বুঝে নিতে হবে, খেলার মাঠের লোকেরা হয়তো নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারছেন না।‘খেলার মাঠ’ বলতে শুধু স্টেডিয়ামের সবুজ চত্বর বোঝানো হচ্ছে না, খেলার জগৎটাই তো একটা মাঠ! এই যে চট্টগ্রামে প্রথম ওয়ানডের আগে তামিম বলে দিলেন, তিনি পুরোপুরি ফিট নন, প্রথম ম্যাচ খেলে বুঝবেন ফিটনেসের অবস্থা। তারপর বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান বাজখাঁই প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে যারপরনাই আক্রমণাত্মক ভাষায় তামিমকে সমালোচনার শূলে বিদ্ধ করলেন। জবাবে পরশু সংবাদ সম্মেলন করে তামিম যে কান্নাভেজা কণ্ঠে জানিয়ে দিলেন, খেলাটাই আর খেলবেন না—‘গুডবাই’ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট; বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এসবই যেন খেলার অংশ হয়ে গেছে। অথচ খেলার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে এসব আসলে বেঠিক সংস্কৃতিরই উদাহরণ। এ রকম পরিস্থিতিতে যখন যেটা ঘটলে পরিস্থিতি যেকোনো পর্যায়ে স্বাভাবিক হয়ে যেতে পারত, তখন সেটা না ঘটে ধারাবাহিকভাবে ঘটেছে উল্টোটা, মানে বেঠিকটা। সূত্র প্রথম আলো

ঢাকার বাইরে রোগী বেড়েছে তিন গুণ

দেশে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরো একজন রোগী মারা গেছে। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৮২ জন। গত এক সপ্তাহে ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে এক হাজার ৪২৮ জন। আগের সপ্তাহে ঢাকার বাইরে আক্রান্ত ছিল ৪৫৫ জন। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু রোগী বেড়েছে তিন গুণ।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত তথ্য বিশ্লেষণ করে আরো দেখা গেছে, এই সময়ে ঢাকায় ডেঙ্গু রোগী বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।এমন পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী মাস আগস্টে পরিস্থিতি আরো উদ্বেগজনক হতে পারে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

ইয়াবার নতুন গডফাদার
উখিয়ায় নবী-সোনালী, টেকনাফে এনামুল

বাংলাদেশে ইয়াবা কারবারে গডফাদারের তালিকায় নতুন নাম যুক্ত হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কক্সবাজারের উখিয়ায় নতুন গডফাদারের নাম নবী হোসেন এবং সোনালী। রোহিঙ্গা এই দুই গডফাদার হলেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হেড মাঝি। আর টেকনাফে নতুন গডফাদার হিসেবে ভয়ংকর হয়ে উঠছেন আত্মসমর্পণকারী ইয়াবা ব্যবসায়ী এনামুল। ৩৫ মামলার আসামি এই এনামুল পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণকারী ১০২ মাদক মাফিয়ার একজন। জেল থেকে বেরিয়েই তিনি টেকনাফে আবারও ইয়াবার কারবার চালু করেন। অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি হয়ে ওঠেন নব্য ইয়াবা গডফাদার। প্রকাশ্যে একজন ব্যবসায়ীর দুই হাত বিচ্ছিন্ন করার পর খি ত হাত নিয়ে টেকনাফে ঘুরে বেড়ানো এই মাদক মাফিয়া নিজের শক্তি-সামর্থ্য জানান দেন। সূত্র জানান, উখিয়ায় নবী হোসেন এবং সোনালী আর টেকনাফের এনামুল এখন ইয়াবার নব্য গডফাদার। এরাই মূলত দেশের ইয়াবা কারবার নিয়ন্ত্রণ করছেন। পুলিশ ও গোয়েন্দা সূত্র জানায়, দুই বছর আগেও ইয়াবা প্রবেশের প্রধান দরজা ছিল বাংলাদেশের শেষপ্রান্ত টেকনাফ। হালে এই মাদক কারবারের পুরো নিয়ন্ত্রণ এখন রোহিঙ্গাদের হাতে। উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পই এখন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মাদকের আখড়া। এখান থেকেই ইয়াবা ও আইস সরবরাহ করা হচ্ছে দেশের ৬৪টি জেলায়।জানা গেছে, মিয়ানমার সীমান্তের কুমিরখালী, পার্শ্ববর্তী চাকমাকাটা, কোয়াঞ্চিবন, ঢেঁকিবুনিয়াসহ আশপাশের আরও কয়েকটি সীমান্তঘেঁষা-সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad
Nagad

ওষুধের আনুপাতিক ব্যয়ে সবার ওপরে কি বাংলাদেশ

দেশে স্বাস্থ্যসেবায় যে অর্থ ব্যয় হয় তার প্রায় অর্ধেকই যাচ্ছে ওষুধে। গত কয়েক দশকে এ ব্যয় কমার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি। বর্তমানে এ ব্যয়ের হার ৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ স্বাস্থ্য খাতে খরচের ১০০ টাকার মধ্যে ৪৪ টাকাই ওষুধের পেছনে ব্যয় হচ্ছে। এ খরচের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় পর্যায়ে রয়েছে। স্বাস্থ্য খাতে ওষুধের খরচে বৈশ্বিক গড় ব্যয় ১৫ শতাংশ। সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে না পারার কারণে দেশে এ ব্যয় বেশি। এতে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যক্তির বাড়তি ব্যয় (আউট অব পকেট এক্সপেনডিচার) বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অর্থনীতিবিদরা। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্বাস্থ্যসংক্রান্ত তথ্যপ্রযুক্তি ও ক্লিনিক্যাল গবেষণার বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান আইকিউভিআইএর তথ্যমতে, স্বাস্থ্যসেবার ব্যয়ে ওষুধের খরচ সবচেয়ে কম যুক্তরাজ্যে। দেশটিতে মোট স্বাস্থ্যসেবার খরচের মাত্র ৯ শতাংশ ওষুধে ব্যয় হয়। এর পরের অবস্থানে রয়েছে কানাডা। দেশটিতে এ হার ১০ শতাংশ। অন্য দেশগুলোর মধ্যে ব্রাজিলে ১৩ শতাংশ, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায় ১৪ শতাংশ, ফ্রান্সে ১৫ শতাংশ, ইতালি, জাপান ও জার্মানিতে ১৭ শতাংশ, স্পেনে ১৮ শতাংশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০ শতাংশ ওষুধের পেছনে খরচ হয়। সূত্র: বণিক বার্তা।

দুদককে সব ধরনের বাণিজ্যভিত্তিক অর্থপাচারের অপরাধ তদন্তের ক্ষমতা দেওয়ার উদ্যোগ

দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) বাণিজ্যভিত্তিক সব ধরনের অর্থপাচার-সংক্রান্ত অপরাধ তদন্ত করার ক্ষমতা দিচ্ছে সরকার, যার সুবাদে সংস্থাটির ক্ষমতা বাড়বে। পুঁজিবাজারে জালিয়াতি, শুল্ক-কর ফাঁকি দিয়ে বিদেশে অর্থপাচার, আমদানি-রপ্তানির আড়ালে অর্থপাচার; দেশি-বিদেশি মুদ্রাপাচার, হুন্ডি, জালিয়াতি ও প্রতারণার মতো অপরাধের তদন্ত করতে পারবে দুদক।
বিদ্যমান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে চিহ্নিত ২৭ ধরনের অপরাধের মধ্যে মাত্র একটি অপরাধ তদন্ত করার ক্ষমতা রয়েছে দুদকের। শুধু সরকারি কর্মচারীদের ঘুষ ও দুর্নীতি থেকে উদ্ভূত অর্থপাচারের অপরাধ তদন্ত করতে পারে সংস্থাটি। সরকারি কর্মচারী নয়, এমন নাগরিকের অর্থপাচারের অভিযোগ তদন্ত করতে পারে না প্রতিষ্ঠানটি।এজন্য মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।প্রাইসওয়াটারহাউস কুপার্স ও গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সমীক্ষার বরাত দিয়ে দুদকের কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশ থেকে অর্থপাচারের ৮০ শতাংশ সম্পন্ন হয় আমদানি-রপ্তানির আড়ালে। কিন্তু আইনি এখতিয়ার না থাকায় দুদক এ ধরনের অর্থপাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান বা তদন্ত করতে পারে না। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

জামায়াত এখন কোন পক্ষে
রাজনীতির মাঠে নানা কারণে ঘুরেফিরে আলোচনায় আসছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নাম। আন্দোলনের পাশাপাশি ভোটের মাঠে দলটির গুরুত্ব বাড়ছে বলে অনেকে মনে করছেন। যে কারণে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বরাবরই জামায়াত ইস্যুতে কৌশলগত অবস্থানে থাকে। দীর্ঘ এক দশক পর গত ১০ জুন রাজধানীতে বড় সমাবেশের পরই মূলত নতুনভাবে আলোচনার জন্ম দিয়েছে জামায়াত। কারও মতে, বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ইস্যুতে মার্কিন ভিসা নীতির কারণেই জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অনেকে বলছেন, সরকারের সঙ্গে জামায়াতের গোপন আঁতাত হয়েছে? এ নিয়ে সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছে। তবে আওয়ামী লীগের একাধিক সিনিয়র নেতা সরকারের সঙ্গে জামায়াতের আঁতাতকে নাকচ করে দিয়েছেন। বিএনপি দাবি করছে, জামায়াতের সঙ্গে সরকারের যোগসাজশ আছে। এ অবস্থায় নতুনভাবে প্রশ্ন উঠেছে, ভোটের মাঠে জামায়াতে ইসলামী এখন কার? সূত্র: কালবেলা।

দাঁড়িয়ে থাকা বাসে অন্য বাসের ধাক্কা, পথচারী নিহত

ঢাকার সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে নিয়ন্ত্রণ হারানো আরেকটি বাসের ধাক্কায় এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বাস দুটিতে থাকা বেশ কয়েকজন। শনিবার সকাল ৭টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বলিয়াপুর বাসস্ট্যান্ডে এ দুর্ঘটনা ঘটে।নিহতের নাম গণেশ চন্দ্র দাশ (৫০)। তিনি সাভারের বনগাঁও ইউনিয়নের মৃত মৌমেল চন্দ্র দাশের ছেলে।সাভার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক জানান, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বলিয়াপুর বাস স্ট্যান্ডে মৌমিতা পরিবহনের একটি বাস দাঁড়িয়ে যাত্রী তুলছিল। এসময় একে ট্রাভেলস পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দ্রুত গতিতে এসে ওই বাসটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে মৌমিতা পরিবহনের বাসটি সড়ক থেকে ছিটকে নিচে পড়ে যায় এবং বাসটির চাপায় পথচারী গণেশ মারা যান। এদিকে দুর্ঘটনাকবলিত একে ট্রাভেলসের বাসটি সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে যায়। এ ঘটনায় পরিবহন দুটির বেশ কয়েকজন যাত্রী আহত হয়েছেন। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

ইইউর প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল আসছে আজ
ভোটের সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে চাপে সরকার

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রাক-নির্বাচনী পর্যেবক্ষক দল আজ শনিবার ঢাকা আসছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জোটের পক্ষ থেকে পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর বিষয়ে মতামত দেবে ছয় সদস্যের এ দলটি। তাদের মতামত নেতিবাচক হলে তা সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে পারে। ফলে আগামী জাতীয় নির্বাচনের সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে তাদের এ সফর চাপে ফেলেছে সরকারকে। নির্বাচন কমিশনের আমন্ত্রণে ইইউর ছয় সদস্যের পর্যবেক্ষক দলটি আজ থেকে ২৩ জুলাই বাংলাদেশ সফর করবে। প্রতিনিধি দলটির মূল কাজ হবে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের কর্মপরিধি, পরিকল্পনা, বাজেট, লজিস্টিকস, নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় মূল্যায়ন করা। এ দলটি বাংলাদেশের সরকারের প্রতিনিধি, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে ২৭ দেশের জোট ইইউ পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে এ প্রতিনিধি দলের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে। সূত্র: সমকাল

জিপিএর বিকল্প ঠিক করতে আরও ৩ বছর

বর্তমানে মাধ্যমিক (এসএসসি) ও উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাওয়া নিয়ে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের মধ্যে চলে উন্মাদনা। যারা জিপিএ ৫ পায় তাদের আলাদাভাবে দেখা হয়। এতে করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বৈষম্যের সৃষ্টি হয়। জিপিএ ৫ না পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে তৈরি হয় হতাশা। এই অবস্থার অবসান ঘটছে শিগগিরই। আগামী ২০২৬ সাল থেকে এসএসসিতে থাকছে না জিপিএ (গ্রেড পয়েন্ট এভারেজ)। এইচএসসিতে পুরোপুরিভাবে জিপিএ উঠে যাবে ২০২৮ সালে। জিপিএ না থাকলে কীভাবে শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে তা চূড়ান্ত করতে আরও তিন বছর সময় নিতে চায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। অর্থাৎ ফল প্রকাশের পদ্ধতি ঠিক করতে আগামী ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা। এনসিটিবি সূত্র জানায়, চলতি বছর থেকে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়েছে। আগামী বছর প্রাথমিকের দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে এবং মাধ্যমিকের অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হবে। আর নতুন শিক্ষাক্রমে পড়ালেখা করা শিক্ষার্থীরা ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে। ওই বছর থেকেই জিপিএ তুলে দেওয়া হবে। আরও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মূল্যায়নে নতুন কোনো পদ্ধতি চালু হবে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

রাজনীতিতে সক্রিয় জামায়াত, ঢাকায় বড় শো ডাউনের পরিকল্পনা

রাজনীতির মাঠে জামায়াতকে ঘিরে ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম, “রাজনীতিতে সক্রিয় জামায়াত”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এক দশক পর ঢাকায় সমাবেশের মধ্যে দিয়ে প্রকাশ্যে আসা জামায়াতে ইসলামী এখন রাজনীতিতে পুরোদমে সক্রিয়। টানা ১০ বছর পর গত ১০ই জুন ঢাকায় প্রথমবারের মতো পুলিশের অনুমতি নিয়ে সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াত। এরপর সুইডেনে কোরআন পুড়ানোর প্রতিবাদে শুক্রবার ঢাকাসহ প্রায় সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করেছেন নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন হারানো দলটি।নেতাকর্মীরা ঢাকার বাইরে বড় কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঢাকার বাইরে পাঁচটি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ শেষে চলতি মাসে ঢাকায় বড় শোডাউনের পরিকল্পনা করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা।জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সমকালের প্রধান শিরোনাম, “রাজনৈতিক সংকট ঘনীভূত”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিপরীত মেরুতে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল। সূত্র: বিবিসি বাংলা।