প্রকাশিত: ১১:২৬ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ১৫, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
সংলাপের দায়িত্ব নেবে কে, বুঝতে চায় আওয়ামী লীগ–বিএনপি
আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংলাপের পথ একেবারে বন্ধ, তা বলছে না। তবে তারা নিজেরা সংলাপের দায়িত্ব নিতে রাজি নয়।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ট রাজনৈতিক সংকট সমাধানে সংলাপকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া ঢাকা সফরের সময় তা পরিষ্কার করে বলেছেন। দেশের নাগরিক সমাজও আলাপ–আলোচনা বা সংলাপের মাধ্যমে সমাধানের তাগিদ দিচ্ছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দল বিএনপিও সংলাপের পথ একেবারে বন্ধ তা বলছে না। তবে সংলাপের উদ্যোগ বা দায়িত্ব কে নেবে—এ বিষয়ে দুই দলই জানা ও বোঝার চেষ্টা করছে। যদিও এ ব্যাপারে প্রকাশ্যে কিছু বলছে না বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া সংলাপ প্রশ্নে তারা নিজ নিজ দলে এখনো আলোচনা শুরু করেনি বলেও দল দুটির নেতারা বলছেন।যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল ঢাকা সফরের শেষ দিনে গত বৃহস্পতিবার দফায় দফায় একাধিক মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এসব বৈঠকে থাকা একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবে, এই বার্তা তাদের দেওয়া হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো
বিএনপি কি কৌশল পাল্টিয়েছে
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ‘প্রধান দাবি’ থেকে সরে বিএনপির সরকার পতনের ‘এক দফা দাবি’ ঘোষণার পর রাজনৈতিক মহলে চলছে বিস্তর আলোচনা। কেন এতদিনের আন্দোলনের মূল দাবিকে সামনে না রেখে সরকারের পদত্যাগকে এক দফা করল? তাহলে দীর্ঘদিন যে আন্দোলন করেছিল দলটি– তা কি ‘ভুল’ ছিল, নাকি ‘কৌশল’ পাল্টাল? এমন নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মানুষের মনে। তবে বিএনপি নেতারা দাবি করছেন, রাজনৈতিক দাবি ও দলের অবস্থানের মধ্যে যাতে অস্পষ্টতা না থাকে– সেজন্য সরকারের পদত্যাগের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে। এখানে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি থেকে সরেননি তারা। বর্তমান সরকার পদত্যাগ করলে স্বাভাবিকভাবেই সর্বসম্মতিক্রমে গঠিত নির্দলীয় সরকারই ক্ষমতা নেবে। এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির কোনো অবকাশ নেই।রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, কেন কিছু দিন আগে তারা ১০ দফা ঘোষণা করল, এখন আবার কেন এক দফা? তাহলে ১০ দফা দাবিগুলোর কি গুরুত্ব হারিয়ে যাবে? একই সঙ্গে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ২৭ দফা রূপরেখা ঘোষণা করে আবার ৩১ দফাও করল। বারবার এই দফা বদলের কারণে দাবিগুলোর গুরুত্ব এবং বিএনপির ভেতর ও সমমনা দলের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ঐকমত্য নিয়েও প্রশ্ন তোলার সুযোগ তৈরি হচ্ছে বলে মনে করেন তারা। সূত্র; সমকাল
কারা হাসপাতালে নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় ওষুধ সংরক্ষণ হচ্ছে না
দেশের কারাগারগুলোয় বন্দিদের চিকিৎসার জন্য রয়েছে হাসপাতাল। সেখানে বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করা হয়। কিন্তু এসব ওষুধ আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী সংরক্ষণ করা হচ্ছে না। এমনকি বিভাগীয় কারা হাসপাতালেও নেই ওষুধ সংরক্ষণে ফ্রিজিংয়ের ব্যবস্থা। এক্সেরে মেশিনও দীর্ঘদিন অব্যবহৃত থেকে এখন বিকল। বন্দিদের চিকিৎসাসেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে এ ধরনের ত্রুটিপূর্ণ ব্যবস্থা স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। দেশের কারাগারগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়মিত পরিদর্শন করে থাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগ। গত জুনে চট্টগ্রাম কারাগার পরিদর্শন শেষে ওষুধ সংরক্ষণ ও নিরীক্ষা সরঞ্জামে ত্রুটি পায় পরিদর্শন কমিটি। এছাড়া কারাগারের চিকিৎসা ব্যবস্থায় নানা ত্রুটির বিষয়ও উঠে আসে পরিদর্শন কমিটির প্রতিবেদনে। সেখানে বন্দিদের ওষুধ সংরক্ষণে স্টোরেজে ফ্রিজের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করা হয়। পাশাপাশি কারাগারের এক্সরে মেশিন দীর্ঘদিন অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকার বিষয়টি নজরে এনে সরঞ্জামটি বন্দিদের ব্যবহার উপযোগী করে তোলার অনুরোধ করা হয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা।
ছিনতাইয়ের ক্ষত নিয়ে হাসপাতালে ৭২ জন
ছুরিসহ অন্যান্য ধারালো অস্ত্রের আঘাত নিয়ে গত দুই সপ্তাহে রাজধানীর তিন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ৭২ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাঁরা মূলত ছিনতাইয়ের শিকার হয়ে জরুরি বিভাগে এসেছেন। বেশির ভাগ ভুক্তভোগী কাটা স্থানে সেলাইসহ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। কয়েকজনকে হাসপাতালে ভর্তি থাকতেও হয়েছে। জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (পঙ্গু হাসপাতাল) তথ্য বলছে, গত দুই সপ্তাহে এই হাসপাতালে ছিনতাইয়ের শিকার ৪৪ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। একইভাবে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ১৫ জন এবং পুরান ঢাকায় অবস্থিত মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৩ জন।ঈদের ছুটি শেষে ২ জুলাই ঢাকায় ফিরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারান ট্রাফিক পুলিশ কনস্টেবল মনিরুজ্জামান। মূলত এরপর ঢাকা মহানগর পুলিশ ছিনতাই দমনে বিশেষ অভিযান শুরু করে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপরে
► পানিবন্দি হাজার হাজার পরিবার ► রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
লালমনিরহাটে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ও ধরলার পানি ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে লালমনিরহাটে ৮ হাজার পরিবার, কুড়িগ্রামে ১০ হাজার মানুষ, নীলফামারীতে ৩ হাজারের বেশি পরিবার। রংপুরে তিস্তা নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ঘরে হাঁটুসমান পানি ওঠায় রান্না করতে পারছে না এসব পরিবার। চরম দুর্ভোগে পড়েছে পানিবন্দি মানুষ। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিনিধিরা এসব খবর পাঠিয়েছেন।
লালমনিরহাট : উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল সকাল ৬টায় ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, তিস্তার পানি দোয়ানি ব্যারাজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ও ধরলার পানি শিমুলবাড়ী পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তা ও ধরলা নদীপাড়ের প্রায় ৮ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। জেলার পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী ও সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ডুবে গেছে রাস্তাঘাট বাড়িঘর। হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়নের দোয়ানি গ্রামের আক্কাস আলী বলেন, ঘরে হাঁটু পর্যন্ত পানি। রান্নাবান্না করা যাচ্ছে না। শুকনো খাবার খেয়ে আছি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ
দক্ষতার সংকটে ধুঁকছে দেশের যুবশক্তি
শরীয়তপুরের কামাল হোসেন (৩৮) কর্মী হিসেবে ২০১৬ সালে সৌদি আরব গিয়েছিলেন। কিন্তু দক্ষতা না থাকায় এক বছরের বেশি টিকতে পারেননি। বর্তমানে ঢাকায় বসবাসরত কামাল হোসেন বলেন, ‘আমার ভাই সৌদি আরব থেকে তিন লাখ টাকায় কৃষি খামারে কাজ করার ভিসা কিনে পাঠিয়েছিলেন। ছোটবেলায় খেতে কাজ করার অভিজ্ঞতাটুকুই ছিল সম্বল। তাই বেশি দিন টিকতে পারিনি।’ কামালের মতো কয়েক লাখ শ্রমিক প্রতিবছর বিদেশে গেলেও দক্ষতার অভাবে বিরূপ পরিস্থিতির মুখে পড়ে ফিরে আসতে হয় অনেককে। বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যমতে, ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে গেছেন ১১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ শ্রমিক। তাঁদের মধ্যে মাত্র ২ লাখ ১ হাজার ৭৩১ জন দক্ষ, যা বিদেশ যাওয়া মোট শ্রমিকের ১৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আর ২০২১ সালে গেছেন ২১ দশমিক ৩৩ শতাংশ দক্ষ শ্রমিক। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ কম দক্ষ শ্রমিক বিদেশে গেছেন। সূত্র: আজকের পত্রিকা।
মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিতরণ, অনিয়ম কেনাকাটায়
পর্যাপ্ত মজুত থাকার পরও বিধি লঙ্ঘন করে অতিরিক্ত ওষুধ কিনছে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র। এতে বাড়ছে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের মজুত। পরে সেসব মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধই যাচ্ছে সেবাপ্রত্যাশীদের হাতে, যাকে বিষের সঙ্গে তুলনা করছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে টেস্ট রিপোর্ট পাওয়ার আগেই জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রী গ্রহণ ও বিতরণ করা হচ্ছে এই পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র থেকে। যা সেবা নিতে আসা রোগীদের জীবন ও স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে ফেলছে। সম্প্রতি ফ্যামিলি প্ল্যানিং-ফিল্ড সার্ভিসেস ডেলিভারি (এফপি-এফএসডি) অপারেশনাল প্ল্যান শীর্ষক প্রকল্পের নিবিড় পরিবীক্ষণে এ চিত্র উঠে এসেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) থেকে এই পরিবীক্ষণ করা হয়। ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনায় জানা গেছে, বিপুল মজুত থাকার পরেও ১ কোটি ৪০ লাখ অতিরিক্ত ইনজেক্টেবল আইটেম ক্রয় করা হয়েছে, যার মধ্যে কমপক্ষে ৩০ লাখ ৬৫ হাজার ইনজেক্টেবল ব্যবহারের আগেই মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এসব চিকিৎসা সরঞ্জাম টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের কাছ থেকে ৫৬ কোটি টাকায় কেনা হয়েছে। সূত্র: কালবেলা
সংঘাত এড়াতে মনোযোগ যুক্তরাষ্ট্রের
জেয়া-লুর সফরে বহুমুখী বার্তা
ঢাকা সফর করে যাওয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার-সেক্রেটারি উজরা জেয়া ও অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু বহুমুখী বার্তা দিয়েছেন। বাংলাদেশের রাজনীতি, শ্রম ও মানবাধিকার এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের মতামত আরেক দফায় পরিষ্কার করে গেছেন ঢাকার কর্মকর্তাদের কাছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে আগামী নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র কী ভূমিকা নেয়, সেদিকেই আগ্রহ বেশি ছিল দেশের রাজনৈতিক মহলের। আগামী নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র যে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পাশাপাশি সংঘাতমুক্ত পরিবেশের ওপর বেশি জোর দিচ্ছে, সে বার্তাই পাওয়া গেছে জেয়া-লুর প্রতিটি বৈঠকে। ভারত সফর করে মঙ্গলবার ঢাকা এসে পৌঁছানো যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও বেসামরিক নিরাপত্তা বিষয়ক আন্ডার-সেক্রেটারি উজরা জেয়া বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ওয়াশিংটনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। তার সঙ্গে প্রতিনিধি দলে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক অ্যাস্টিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু গতকাল সকালে কাঠমান্ডুর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন। এর আগে তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনসহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তা ছাড়াও শ্রমিক আন্দোলন-কর্মী, নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দ এবং মানবাধিকার রক্ষাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়া
পুলিশি তদন্তে ভাটা পড়ার সুযোগে সারা দেশে ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইনে জুয়া চক্রের সদস্যরা। মোস্টবেট নামে একটি অনলাইন জুয়ার সাইট এরই মধ্যে বাংলাদেশকে টার্গেট করে প্রচারণা চালিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে রাজধানী থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। অনলাইন জুয়াড়িদের এ সিন্ডিকেট মূলত করোনা মহামারীর সময় গোপনে বিভিন্ন ধাপে এজেন্ট নিয়োগ করে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করেছিল। আর সেই অর্থ বিদেশে পাচারের তথ্যও উঠে আসে। পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এ জুয়াড়ি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নামে। বিভিন্ন এলাকায় ধারাবাহিক অভিযান চালিয়ে আটজনকে গ্রেপ্তার করেন সিআইডি কর্মকর্তারা। ২০২১ সালে সিআইডির এ অভিযানে পর মোস্টবেটের তৎপরতা থেমে যায়। অন্যদিকে সিআইডির তদন্ত কার্যক্রমেও ভাটা পড়ে, যা এখনো গতি পায়নি। আর এ সুযোগে ধীরে ধীরে আবারও সক্রিয় হয় মোস্টবেট। সূত্র: দেশ রুপান্তর
সরকারকে পাত্তা দিল না চিনি ব্যবসায়ীরা, ‘ভয়ে’ সাবধানী ভোক্তা অধিদপ্তর
বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে পরোয়া না করে বাড়তি দামে চিনি বিক্রি করে যাওয়ার ঘটনায় দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই সরকারের। অথচ ট্যারিফ কমিশন হিসাব করে দেখেছে, চিনিকল মালিকরা যে দরে বিক্রি করছেন, তাতে তারা অন্তত ১৫ টাকা বেশি মুনাফা করছে।আবার যে দরে চিনি বিক্রি করার ঘোষণা আছে, বাজারে দর তারচেয়েও বেশি।ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মনে করছে, তারা কঠোর হলে বাজার থেকে চিনি ‘উধাও হয়ে যাবে’। তাই তারা তেমন কিছুই করছে না।গত ১৯ জুন চিনিকল মালিকদের সংগঠন শুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বাণিজ্য সচিবকে চিঠি দিয়ে কেজিপ্রতি ২৫ টাকা দাম বাড়ানোর কথা জানানো হয়।যেদিন থেকে দাম বাড়ার কথা, সেই ২২ জুন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, তারা ওই প্রস্তাব অনুমোদন করছেন না। দাম কতটা বাড়বে, সেটি তারা ঈদের পর বসে ঠিক করবেন। সূত্র: বিডি নিউজ