প্রকাশিত: ৯:৪৬ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
জাতিসংঘ অধিবেশন: উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বৈশ্বিক ব্যবস্থা সংস্কারে চাপ
বিশ্বের অতিদরিদ্রদের প্রতি সহায়তার হাত বাড়াতে বৈশ্বিক ব্যবস্থা সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছে উন্নয়নশীল দেশগুলো। গত সোমবার জাতিসংঘের উন্নয়ন সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়। দারিদ্র্যমুক্তির অঙ্গীকার নিয়ে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে, যা এখনো অধরাই রয়ে গেছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনের প্রাক্কালে এ সম্মেলনের আয়োজন করেন সংস্থাটির মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ইউক্রেন যুদ্ধের বাইরেও অন্য বিষয়গুলোর ওপর জোর দেওয়ার আশায় তিনি এ সম্মেলন আয়োজন করেন।জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলো ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ২০১৫ সালে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) গ্রহণ করে। এসব লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্যের সম্পূর্ণ অবসান এবং এই গ্রহের ৮০০ কোটি মানুষের একজনও যাতে ক্ষুধার্ত না থাকে, তা নিশ্চিত করা। সূত্র: প্রথম আলো
জাতিসংঘ মহাসচিব
জলবায়ু পরিবর্তনে তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপ নিন
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন
জলবায়ু পরিবর্তনের তাত্ক্ষণিক হুমকি মোকাবেলায় জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। একই সঙ্গে সবুজ শক্তির উৎস স্থাপন করতে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সম্পদ সরবরাহের আহ্বান জানান তিনি। গতকাল মঙ্গলবার নিউ ইয়র্কে শুরু হওয়া জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে এ আহ্বান জানান গুতেরেস। অধিবেশনে অংশ নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতা ও প্রতিনিধি। সূত্র: কালের কণ্ঠ
ফুঁসে উঠছে জনতা
লিবিয়ার মৃত্যুপুরীতে বিক্ষোভের আগুন
বাঁধ ধ্বংসের কারণেই ভয়াবহ বন্যা : দায় স্থানীয় নেতাদের * স্থানীয় এমপিকে ঘেরাও, মেয়রের বাড়িতে আগুন * অবিলম্বে আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি
ভয়াবহ বন্যার কবলে লিবিয়া এখন মৃত্যুপুরী। দুর্ভোগের মাত্রা সীমা ছাড়িয়ে গেছে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর ডেরনায়। বাতাসে, ড্রেনে সর্বত্র পচা লাশের গন্ধ। সাগরের ঢেউয়ে ঢেউয়ে এখনও ভেসে আসছে মরদেহ। বাড়িঘর হারিয়ে দিশেহারা মানুষের আহাজারি। জনগণের জমতে থাকা দুঃখ এখন নিয়েছে বিক্ষোভের রূপ। বিধ্বস্ত জনপদে শোক ছাপিয়ে এখন একটাই ক্ষোভ-বাঁধ ধ্বংসের ফলেই সাজানো গোছানো উপকূলীয় শহরটির এমন করুণ দুদর্শা! প্রায় দুই দশক ধরে বাঁধ মেরামত না করায় বন্যা পরিস্থিতি আরও মারাত্মক হয়ে উঠে শহরটিতে। রাগে-ক্ষোভে মঙ্গলবার প্রথমবারের মতো স্থানীয় এমপি, মেয়রের গাফিলতিকে ধিক্কার জানাতে মাঠে নেমেছে অসংখ্য মানুষ। দুপুরে এমপির বাড়ি ঘেরাও করে সন্ধ্যায় মেয়রের বাড়িতে দেওয়া হয়েছে আগুন। মঙ্গলবার আল-সাহাবা মসজিদের বাইরে বিক্ষোভকারীরা একসঙ্গে জড়ো হন। হাতে লেখা কাগজে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। বন্যা পরিস্থিতির প্রায় এক সপ্তাহ পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করেন জনগণ। তাদের দিকে আঙুল তুলে বজ কণ্ঠে বলেন, ‘দুঃখী শহর ডেরনা তার অধিকার দাবি করে।’ আলজাজিরা, দ্যা গার্ডিয়ান, বিবিসি।বিক্ষোভে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় সংসদ-সদস্য আগুইলা সালেহকে তিরষ্কার করা হয়। মসজিদের বাইরে, ছাদে উপস্থিত সবাই বলতে শুরু করেন, ‘আগুইলা আমরা তোমাকে চাই না! সব লিবিয়ান ভাই ভাই! প্রায় এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাত ও বিশৃঙ্খলার কারণে রাজনৈতিকভাবে ভেঙে পড়া দেশে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে একস্বরে স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা। এরপরেই ডারনার মেয়র আব্দুলমেনাম আল-গাইথির বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষুব্ধ জনগণ। পরিস্থিতি শান্ত করতে পূর্বাঞ্চলীয় সরকারের একজন মন্ত্রী হিচেম আবু চকিউয়াত বলেছেন, ইতোমধ্যেই গাইথিকে তার পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বন্যা প্রতিবাদে অংশ নেওয়া সাধারণ জনগণ বাঁধ ধ্বংসের ঘটনায় আন্তর্জাতিক সহায়তা দাবি করেছেন। এ সময় স্বজনহারাদের একে অপরকে সান্ত্বনা দিতেও দেখা যায়। বিক্ষোভকারী একজন ছাত্র সাইদ মনসুর বলেছিলেন, তিনি বাঁধ ভেঙে পড়ার ঘটনাটিতে একটি জরুরি তদন্ত চান, যা ‘আমাদের হাজার হাজার প্রিয় মানুষকে হারিয়েছে।’ ৩৯ বছর বয়সি তাহা মিফতাহ বলেন, প্রতিবাদটি একটি বার্তা বহন করে যে ‘সরকার সংকট পরিচালনা করতে ব্যর্থ হয়েছে।’ বিপর্যয়ের বিষয়ে তিনি আরও বলেন ‘আন্তর্জাতিক তত্ত্বাবধানে পুনর্গঠনের জন্য’ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। ডেরনায় বন্যায় (১০ সেপ্টম্বর) মৃতের সংখ্যা এখনও অনুমান করা যায়নি। সূত্র: যুগান্তর
চীনের প্রেসিডেন্টকে ‘স্বৈরাচার’ মন্তব্য
জার্মানির ওপর চটেছে চীন
চীনের প্রেসিডেন্টকে ‘স্বৈরাচার’ হিসেবে বর্ণনা করায় জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী বেয়ারবকের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছে চীন। বেইজিংয়ে জার্মান রাষ্ট্রদূতকে তলব করে ক্ষোভ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে দেশটির গণমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শি জিন পিংকে স্বৈরশাসক বলে আখ্যায়িত করেন জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যানালেনা বেয়ারবক। আর এতেই ক্ষুব্ধ হয়েছে চীন। তিনি বলেন, শি জিন পিংয়ের নেতৃত্বে চীনের অনেক আচরণ পশ্চিমা বিশ্বে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে আসছে। ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে পারস্পরিক নির্ভরতায় এখনো বড় কোনো পরিবর্তন না ঘটলেও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক যথেষ্ট শীতল রয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
‘গণতন্ত্র রক্ষার তাগিদে’ ভোটে লড়বেন বাইডেন
‘গণতন্ত্র রক্ষার তাগিদেই’ ৮০ বছর বয়সী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন। নিউইয়র্কে ব্রডওয়ে থিয়েটারের তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে গত সোমবার তিনি বলেন, ‘আমি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি, কারণ- গণতন্ত্র ঝুঁকিতে আছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর রিপাবলিকানরা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে বদ্ধপরিকর।’ খবর এএফপি’র।
ডেমোক্র্যাট এই নেতা আরও বলেন, তিনি স্বৈরশাসকদের কাছে মাথা নোয়াবেন না। ইউক্রেন ও কোভিড-১৯ সংকটের মতো সমস্যা সমাধানে তাঁর অভিজ্ঞতা সহায়ক হয়েছে বলে মনে করেন বাইডেন। তবে মতামত জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকান ভোটাররা আগামী নির্বাচনে বাইডেনের বয়স নিয়ে উদ্বিগ্ন। সূত্র: সমকাল
ইউক্রেনে প্রাধান্য বিশ্বকে উপেক্ষা!
বিশ্বে ক্ষমতাশালী ধনী দেশগুলোর বলয় বিস্তারের প্রতিযোগিতায় আধুনিক সময়েও ইউরোপের এক কোণে চলছে দ্বিতীয় বিশ^যুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় যুদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সম্প্রসারণের শঙ্কায় রাশিয়ার শুরু করা ইউক্রেন যুদ্ধ এখন দুই বছরে গড়াতে চলেছে। উন্নত দেশগুলোর এমন ক্ষমতার দাপট দেখানোর প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে বিপদে পড়েছে অনুন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলো। আফ্রিকা, এশিয়া, লাতিন আমেরিকার এসব দেশ তাদের চেয়ে বহুদূরের এ যুদ্ধের প্রধান পরোক্ষ ভুক্তভোগী। এ ছাড়া উন্নত দেশগুলোর বিপুল কার্বন নিঃসরণে ঘটা জলবায়ু পরিবর্তনেরও প্রধান শিকার এ দেশগুলোই। অথচ বিশ্ব কূটনীতির সাম্প্রতিক বড় আসরগুলোতে বিশ্বের ৮০ শতাংশ মানুষের দেশগুলোর চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে ইউক্রেন। ইতিমধ্যে অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে পৌঁছেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এবারের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনেও সুবিধাবঞ্চিত ও জলবায়ু পরিবর্তনের আঘাতে জর্জরিত দেশগুলোর কণ্ঠ ছাপিয়ে প্রভাবশালীদের পছন্দের ইউক্রেনই প্রাধান্য পাবে এমন শঙ্কা তাই অমূলক বলা যাচ্ছে না।
যদিও এবারের অধিবেশনে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি প্রাধান্য পাবে বলা হচ্ছে, কিন্তু লোচ্যসূচিতে এর আগে থাকছে পশ্চিমাদের গুরুত্ব দেওয়া ইউক্রেন প্রসঙ্গ। গতকাল মঙ্গলবার শুরু হয় উচ্চপর্যায়ের সাধারণ বিতর্ক। এবার সাধারণ বিতর্কের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘আস্থা ফেরানো ও বৈশ্বিক সংহতি পুনরুজ্জীবন : সবার শান্তি, সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও স্থিতির জন্য ২০৩০ সালের এজেন্ডা এবং এর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যকে ত্বরান্বিত করা’। সূত্র; দেশ রুপান্তর
জাপানে প্রতি ১০ জনে একজনের বয়স ৮০, উদ্বিগ্ন সরকার
পূর্ব এশিয়ার দেশ জাপানে প্রথম বার ১০ জনের মধ্যে এক জনের বয়স ৮০ বছরের বেশি। সাড়ে ১২ কোটির জনসংখ্যার দেশটিতে ২৯ দশমিক ১ শতাংশের বয়স ৬৫ বছর। নতুন জরিপে এমন তথ্য জানা গেছে। চলতি বছর এই সংখ্যা রেকর্ডে পৌঁছানোয় উদ্বিগ্ন দেশটির সরকার।বিশ্বে জন্মহার সবচেয়ে কম জাপানে। কিন্তু এই হার কীভাবে বাড়ানো যায়, এ নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করছে সরকার। অনেকেরই সন্তান জন্মদানে অনীহা রয়েছে। ফলে জনসংখ্যা কমতির দিকে জাপানে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে অধিক বয়স্ক মানুষের হারও বেশি পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে।
বয়স্ক নাগরিকের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইতালিতে এই হার ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা ফিনল্যান্ডে ২৩ দশমিক ৬ শতাংশ নাগরিকের বয়স ৬৫ বছরের বেশি। সূত্র: ইত্তেফাক
‘টাকা নিয়ে ভাগো’ নামে ফাঁকা ক্যানভাস পাঠালেন চিত্রশিল্পী, অর্থ ফেরতের নির্দেশ
শিল্পকর্মের ভেতর দিয়ে মূলত আয় বৈষম্য, অভিবাসন এবং কর্মপরিবেশ ফুটিয়ে তোলেন ড্যানিশ শিল্পী জেন্স হ্যানিং। সেই বিবেচনা থেকেই তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত ২০০৭ সালের একটি চিত্রকর্ম আবারও এঁকে দেওয়ার অনুরোধ করেছিল ডেনমার্কের কুনস্টেন জাদুঘর। বিনিময়ে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল ৬৭ হাজার ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা পৌনে এক কোটি টাকারও বেশি। হ্যানিং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তাঁর চিত্রকর্মটি জাদুঘরের কাছে হস্তান্তর করেন। পরে জাদুঘরের কর্মীরা আবিষ্কার করেন—ওই ক্যানভাসে কোনো তুলির আঁচড়ই পড়েনি, পুরোপুরি ফাঁকা। আর ফাঁকা ওই ক্যানভাসটির শিরোনাম ছিল, ‘টেক দ্য মানি অ্যান্ড রান’ (টাকা নিয়ে ভাগো) !শেষ পর্যন্ত ওই ফাঁকা ক্যানভাসই কয়েক দিন ঝুলিয়ে রেখেছিল জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। আর চুক্তি ভঙ্গ করার দায়ে চিত্রকর্মের বিনিময়ে নেওয়া অর্থ হ্যানিংয়ের কাছে ফেরত চেয়েছিলেন তারা। কিন্তু হ্যানিং ওই অর্থ ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। পরে যাদুঘর কর্তৃপক্ষ টাকা ফেরত পেতে আদালতের দ্বারস্থ হয়। সূত্র: আজকের পত্রিকা।
ট্রাম্পকে ছেড়ে কি চলে গেছেন মেলানিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময়টা ভালো যাচ্ছে না। বেশ কিছুদিন ধরেই বিপাকে আছেন তিনি। কাছের অনেক মানুষই সরে আছেন দূরে। স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্পও সেই তালিকায় আছেন কি না তা নিয়ে চলছে জল্পনা। একসঙ্গে দুজনকে না দেখে অনেকেই মন্তব্য করছেন, বিয়ে ভেঙে গেছে এই দম্পতির। ট্রাম্পের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে মেলানিয়ার। তবে আসলে ব্যাপারটি সে রকম কিছু নয়।এক সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাদের সম্পর্ক ঠিকই আছে। বাদবাকি সব তথ্য গুজব। তিনি ইচ্ছা করেই মেলানিয়াকে একটু আড়লে রেখেছেন।হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা থাকাকালীন একসঙ্গে অনেক আয়োজনে উপস্থিত হওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল ট্রাম্প আর মেলানিয়ার। প্রায় সব অনুষ্ঠানেই তাদের দেখা যেতে জুটিবদ্ধ হয়ে অংশ নিতে। সূত্র: দৈনক বাংলা।
খালিস্তান’ নিয়ে কেন ভারত-কানাডার সম্পর্কের অবনতি হল?
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সে দেশের পার্লামেন্টে ভারতের দিকে সরাসরি আঙ্গুল তুলে বলেছেন তাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ আছে যে ভারত সরকারের গুপ্তচরেরা এক কানাডীয় নাগরিককে হত্যার ঘটনায় জড়িত। নিহত ওই শিখ ব্যক্তি ভারতে একজন ঘোষিত সন্ত্রাসী ছিলেন। কানাডা ভারতের দিকে ওই গুরুতর অভিযোগ তোলার প্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্য আর অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে তারা কানাডার নাগরিকের হত্যা তদন্তের দিকে নজর রাখছে।কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের একটি শিখ গুরুদ্বারের বাইরে গত ১৮ই জুন গুলি করে হত্যা করা হয় হরদীপ সিং নিজ্জারকে। সোমবার কানাডার হাউজ অব কমন্সে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, “কানাডার নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যার ঘটনায় ভারত সরকারের গুপ্তচরদের জড়িত থাকার বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ নিয়ে কানাডার নিরাপত্তা এজেন্সিগুলি বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে কাজ করছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।