প্রকাশিত: ১১:৩৫ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ১, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
গাবতলীতে বেশির ভাগ বাসের টিকিট কাউন্টার বন্ধ, দূরপাল্লার বাস ছাড়ছে না
বিএনপির ডাকা অবরোধের দ্বিতীয় দিন আজ বুধবার গাবতলীতে বাস টার্মিনালে বেশির ভাগ বাস কোম্পানির টিকিট বিক্রির কাউন্টার বন্ধ রাখা হয়েছে। হাতে গোনা যে কটি কাউন্টার খোলা আছে, সেগুলোতেও কোনো গন্তব্যের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে না। অন্যদিকে গাবতলী বাস টার্মিনালে দূরপাল্লার কোনো গন্তব্যের যাত্রীও চোখে পড়েনি। মাঝেমধ্যে যে এক-দুজন যাত্রী টিকিটের খোঁজে টার্মিনালে যাচ্ছেন, তাঁদের বাস বন্ধ বলে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিএনপির ডাকা টানা তিন দিনের অবরোধের দ্বিতীয় দিন আজ বুধবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে গাবতলী আন্তজেলা বাসটার্মিনালে গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে।বিভিন্ন বাস কোম্পানির প্রতিনিধিরা জানান, প্রথমত যাত্রী একেবারে নেই। যাত্রী ছাড়া তো বাস চালানো অসম্ভব। আর দ্বিতীয়ত, রাস্তায় সহিংসতার আশঙ্কা। বিচ্ছিন্নভাবে অনেক স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। নিরাপত্তার স্বার্থে তাই বাস বন্ধ রাখা হয়েছে।সরেজমিন দেখা যায়, গাবতলী টার্মিনালে গোল্ডেন লাইন, সাকুরা পরিবহন, জেএল লাইন, দর্শনা ডিলাক্স, সুবর্ণ পরিবহন, ইসলাম পরিবহন, সৌদিয়া পরিবহন ও স্টার এক্সপ্রেস বাস কোম্পানির টিকিট বিক্রির কাউন্টারগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। হানিফ, শ্যামলী ও সোহাগ পরিবহনের দু-একটি কাউন্টার খোলা। তবে এসব কাউন্টার থেকে কোনো টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে না। আবার কিছু কাউন্টার থেকে বিকেলের পর যোগাযোগ করতে বলে দিচ্ছেন সেখানে থাকা ব্যক্তিরা। সূত্র: প্রথম আলো
বেতন বৃদ্ধির দাবিতে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মিরপুর ১০ অবরোধ
রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর এলাকায় বেতন বৃদ্ধির দাবিতে গার্মেন্ট শ্রমিকরা অবরোধ করেছে। এ সময় তারা গতকাল মঙ্গলবারের আন্দোলনে হামলার বিচারের দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে মিরপুর ৬, ৭, ১১, ১২ ও ১৪ নম্বর এলাকা থেকে কারখানার শ্রমিকরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে ১০ নম্বরে এসে অবস্থান নেন। এ সময় মিরপুরে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ১০ নম্বর এলাকায় আসা যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ডেকো রেডওর্ডস, ডেকো এপারেলস, ইপিলন, ডেকো নীড, কংকড, ইভেন্টস গ্রুপ, টিউলিপ, আলানা গ্রুপ, আজমত গ্রুপসহ বেশ কয়েকটি কারখানার শ্রমিকরা বেতন বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলন করছেন। আন্দোলনরত শ্রমিকরা বলছেন, ‘একজন শ্রমিক যদি আট হাজার টাকা বেতন পায়, তার পরিবারে যদি পাঁচজন সদস্য থাকে সেখানে বাসাভাড়াই তো যায় পাঁচ হাজার টাকা। বাকি টাকায় কিভাবে সংসার চলবে। বাজার দরের যে অবস্থা, তাতে তো দুই বেলা ভাত খাওয়ার অবস্থাও নেই। সূত্র; কালের কণ্ঠ
অবরোধের দ্বিতীয় দিনে সড়কে মানুষ ও যান চলাচল বেড়েছে
সারাদেশে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর টানা তিন দিনের সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন আজ বুধবার। সকাল সাড়ে আটটায় রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল গতকালের চেয়ে বেশি দেখা গেছে। সড়কে মানুষও দেখা গেছে বেশি। রাজধানীর খিলক্ষেত, মহাখালী, তেজগাঁও, বিজয় সরনী, ফার্মগেট, কলাবাগান, কারওয়ান বাজার, মিরপুর এলাকার রাস্তায় অনেককে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও রিকশায় যাতায়াত করতে দেখা গেছে। গতকালের চেয়ে প্রাইভেটকারের সংখ্যা বেড়েছে সড়কে। বেশ কিছু বাসও চোখে পড়েছে। সকাল সাড়ে আটটায় ফার্মগেটে অনেককে বাসের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। তেজগাঁও ট্রেন স্টেশন হয়ে কমলাপুরের দিকে যেতে দেখা গেছে ট্রেন। সূত্র: সমকাল
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
ভোট এবারও থামাতে পারবে না
♦ কে চোখ রাঙাল কে বাঁকাল, পরোয়া করি না ♦ যেদিন ট্রাম্প বাইডেন ডায়ালগ হবে, সেদিন আমিও করব ♦ সরকার যেভাবে আছে নির্বাচনকালে সেভাবেই থাকবে, তফসিল ঘোষণার পর মন্ত্রীদের সুযোগসুবিধা থাকবে না, চলবে রুটিন ওয়ার্ক ♦ আবার প্রমাণ হলো বিএনপি সন্ত্রাসী দল ♦ পোশাক শ্রমিক রুটিরুজির কারখানা ধ্বংস করলে চাকরিটা কি থাকবে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্দোলন করে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন থামাতে পারবে না। ২০১৩-তেও পারেনি, ’১৮-তেও পারেনি, এবারও পারবে না। নির্বাচন হবে এবং সময়মতোই হবে। কে চোখ রাঙাল আর কে চোখ বাঁকাল, ওটা নিয়ে আমরা পরোয়া করি না।
সদ্যসমাপ্ত বেলজিয়াম সফর নিয়ে গতকাল বিকালে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। বিকাল সাড়ে ৩টায় সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেলজিয়াম সফর নিয়ে প্রথমে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এরপর ৫০ মিনিট সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। সংবাদ সম্মেলন শেষে উপস্থিত সিনিয়র সাংবাদিক, সম্পাদক ও গণমাধ্যমকর্মীদের বিএনপির মহাসমাবেশ ও বিএনপি-জামায়াতের হরতাল চলাকালে ২৮-২৯ অক্টোবরের তান্ডবের ভিডিওচিত্র দেখানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরউল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী কে এম আবদুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
টাকা পে’র ফলে পরনির্ভরশীল থাকতে হবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ না হলে অর্থনীতির চাকা সচল থাকতো না। টাকা পে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলারই একটি পদক্ষেপ। টাকা পে’র ফলে পরনির্ভরশীল থাকতে হবে না।’বুধবার (১ নভেম্বর) ন্যাশনাল স্কিম টাকা-পে’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। সূত্র: ইত্তেফাক
রাজনৈতিক অস্থিরতা
হরতাল-অবরোধে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ডলার-সংকটসহ নানা কারণে নাজেহাল দেশের অর্থনীতি। এর মধ্যে জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে উত্তপ্ত রাজনীতির মাঠ। এমন রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সংঘাত ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিকে আরও নাজুক পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদেরা। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে একটা নির্বাচন। এখন যদি কোনো অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাহলে তো ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি—সব ধ্বংস হয়ে যাবে। ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ হলে কর্মসংস্থান সৃষ্টির ব্যবস্থা থাকবে না। রাস্তা অবরোধ হলে গাড়ি চলবে না। সোজা কথায়, যেকোনো অসহিষ্ণুতা, হরতাল, অবরোধ মোটেই কাম্য নয়।’ বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমাদের ফরেন রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়নে উঠেছিল। এখন সেটা কোথায় নেমে গেছে সবাই জানেন। এটার জন্য সবাই চাপে আছে। এই সময় রাজনৈতিক যেকোনো কিছুই অস্বস্তিকর। দেশের অর্থনীতির কথা বিবেচনা করে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা উচিত।’ বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যমতে, গত আগস্ট মাসে রপ্তানি আয় ছিল ৪ হাজার ৭৮২ মিলিয়ন ডলার, যা সেপ্টেম্বরে নেমে এসেছে ৪ হাজার ৩১০ মিলিয়ন ডলারে। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে রপ্তানি আয় কমেছে ৪৭১ মিলিয়ন ডলার। সূত্র: আজকের পত্রিকা।
মোড়ে মোড়ে পুলিশ
তালাবদ্ধ বিএনপি কার্যালয়, মাঠে নেই কর্মীরা
তিনদিনব্যাপী বিএনপির ডাকা অবরোধ কর্মসূচি চলছে। কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন আজ বুধবারও নেতাকর্মী শূন্য দলটির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়। সকাল ৯টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিএনপির কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলছে। কার্যালয়ের সামনে রয়েছে পুলিশের অবস্থান। তালাবদ্ধ বিএনপির কার্যালয়ের সামনে বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি। অতীতে বিভিন্ন সময় বিএনপির কার্যালয় অবরুদ্ধ কিংবা পুলিশের দখলে থাকলেও দলটির কার্যালয়ে অবস্থান করতে দেখা যেতো জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে। কিন্ত চলমান অবরোধ কর্মসূচিতে বিএনপির এই নেতাকেও কার্যালয়ের আশেপাশে দেখা যাচ্ছে না। সূত্র: দেশ রুপান্তর
‘জাতিসংঘের সন্দেহে ক্ষমতাসীনরাও’
গত ২৮শে অক্টোবরের সহিংসতা নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ নিয়ে সমকালের প্রথম পাতার খবর, ‘জাতিসংঘের সন্দেহে ক্ষমতাসীনরাও’। এতে বলা হচ্ছে, শনিবার ঢাকায় রাজনৈতিক সহিংসতা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও সাংবাদিক লাঞ্ছিতের ঘটনায় রাজপথের বিরোধী দল এবং ক্ষমতাসীনদের সম্পৃক্ততা ইঙ্গিত করেছে জাতিসংঘ।মঙ্গলবার জেনেভা থেকে পাঠানো জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে সংস্থাটির মুখপাত্র লিজ থ্রোসেল এ ইঙ্গিত করেন।লিজ থ্রোসেল বলেন, ‘অভিযোগ রয়েছে, ২৮শে অক্টোবর বিরোধী দলের বিক্ষোভকারীরা প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারকের বাসভবনে হামলা চালায় এবং অন্তত ৩০ জন সাংবাদিককে মোটরসাইকেলে আরোহণকারী মুখোশধারীরা লাঞ্ছিত করে, যারা ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক বলে ধারণা করা হয়।’বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিক্ষোভ ঘিরে বাংলাদেশে চলমান সহিংসতায় জাতিসংঘ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। দেশ যখন নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন সব রাজনৈতিক পক্ষকে এটিই বলতে চাই, সহিংসতা গ্রহণযোগ্য নয়। সহিংসতা তৈরি করতে পারে– এমন যে কোনো কর্মকাণ্ড ও বিবৃতি দেওয়া থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানাই।’ সূত্র; বিবিসি বাংলা।
চালু হল বাংলাদেশের নিজস্ব কার্ড ‘টাকা-পে’
‘টাকা-পে’ হল এক ধরনের ডেবিট কার্ড। এ কার্ডের মাধ্যম প্রচলিত ভিসা বা মাস্টার কার্ডের মতই লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা।আন্তর্জাতিক কার্ডের ওপর নির্ভরতা কমানোর পাশাপাশি বিদেশি মুদ্রা সাশ্রয়ে চালু হল বাংলাদেশের নিজস্ব কার্ড ‘টাকা-পে’।‘টাকা-পে’ হল এক ধরনের ডেবিট কার্ড। এ কার্ডের মাম প্রচলিত ভিসা বা মাস্টার কার্ডের মতই লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহকরা।বাংলাদেশের ভেতরে বিভিন্ন ব্যাংক এই কার্ড ইস্যু করতে পারবে, নিয়ন্ত্রণ থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংকের হাতে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার সকালে এক অনুষ্ঠানে এ কার্ডের উদ্বোধন করেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রথম লেনদেন করা হয় রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ব্র্যাক ব্যাংকের কার্ডের মাধ্যমে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ছাড়াও কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে অংশ নেন।‘টাকা-পে’ কার্ডের মত ভারতের রয়েছে ‘রুপি কার্ড’। একইভাবে শ্রীলঙ্কার ‘লঙ্কা-পে’, পাকিস্তানের ‘পাক-পে’, এবং মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরবের ‘মাদা-কার্ড’ নামে নিজস্ব কার্ড রয়েছে। এবার ‘টাকা-পে’ চালুর মধ্য দিয়ে সেই তালিকায় যুক্ত হল বাংলাদেশও। সূত্র: বিডি নিউজ
ডিজিটাল বাংলাদেশ না হলে অর্থনীতির চাকা সচল থাকত না : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ না হলে অর্থনীতির চাকা সচল থাকত না। ‘টাকা পে’ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলারই একটি পদক্ষেপ। ‘টাকা পে’র কারণে পরনির্ভরশীল থাকতে হবে না।বুধবার (১ নভেম্বর) ন্যাশনাল কার্ড স্কিম ‘টাকা পে’ উদ্বোধনকালে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন, আমি আজ খুবই আনন্দিত, আর কারো ওপর আমাদের নির্ভরশীল থাকতে হবে না। টাকা আমাদের দেশের, আমরা নিজেরাই ব্যবহার করবো। নিয়ন্ত্রণও আমরাই করবো। অন্যদের সঙ্গেও সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করবো। তবে একটা হার্ড কারেন্সির ওপর যাতে নির্ভরশীল না হতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করেছি। আমি আজকে ন্যাশনাল কার্ড স্কিম ‘টাকা পে’র শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করছি।প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাপকভাবে বেসরকারি ব্যাংক করে দিয়েছি। এখানে অনেক বাধা ছিল। অনেকে বলেছে, ছোট অর্থনীতি আমাদের, এতগুলো ব্যাংক অর্থনীতির জন্য লাভজনক হবে না। আমি বলেছি, আমাদের এই ছোট অর্থনীতি থাকবে না, বড় হবে। তখন এই ব্যাংকগুলো কাজে দেবে। আমাদের সে কথা এখন সত্য প্রমাণিত হয়েছে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট