প্রকাশিত: ১২:৩৬ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৩, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
হিরোশিমার চেয়েও বেশি বোমা গাজায়
৭ অক্টোবর থেকে ২৫,০০০ টন বোমা ফেলেছে ইসরাইল, দুই পারমাণবিক বোমার সমান
ইসরাইলের চরম বর্বরতা দিন দিন বেড়েই চলছে অবরুদ্ধ গাজায়। ইতিহাসের নির্মম যুদ্ধগুলোকে হার মানছে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যের সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরাইলের ভয়াল আগ্রাসন। অমানবীয় অত্যাচার প্রতিনিয়তই মনে করাচ্ছে পূর্বের কালো অধ্যায়। গাজার বর্তমান পরিস্থিতির ভয়াবহতা বারবার স্মরণ করাচ্ছে হিরোশিমার পারমাণবিক বিস্ফোরণকে। নির্বিচারে অসহায়-নিরস্ত্র মানুষদের হত্যায় হিরোশিমার চেয়েও বেশি বোমা নিক্ষিপ্ত হচ্ছে গাজায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোণঠাসা মুহূর্তে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ১৫ হাজার টন ওজনের এটম বোমা ফেলেছিল যুক্তরাষ্ট্র। মুহূর্তে ঝলসে গিয়েছিল দুই শহরই। আজও সেই ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছে জাপান। ঠিক একই বর্বরতা গাজাতেও চালাচ্ছে ইসরাইল। মাত্র ২৭ দিনে ২৫ হাজার টন বোমা ফেলেছে। যা প্রায় দুটি পারমাণবিক বোমার সমান। বৃহস্পতিবার সুইজারল্যান্ডভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ‘ইউরো-মেডিটারেনিয়ান হিউম্যান রাইটস অবজারভেটরি’র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।জাপানের হিরোশিমার আয়তন ৯০০ বর্গকিলোমিটার। অন্যদিকে গাজার আয়তন ৩৬৫ বর্গকিলোমিটারের বেশি নয়। অর্থাৎ গাজায় ফেলে দেওয়া বিস্ফোরকগুলোর শক্তি হিরোশিমার চেয়েও ভয়াবহ। ইসরাইলের শক্তিশালী ধ্বংসাত্মক বোমা ১৫০ থেকে ১,০০০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিবৃতি অনুযায়ী, শুধু গাজা শহরে দশ হাজারেরও বেশি বোমা ফেলা হয়েছে। নৃশংস হামলায় গাজা স্ট্রিপে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ অস্ত্র ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ তুলেছে সংস্থাটি। এর মধ্যে রয়েছে ক্লাস্টার এবং ফসফরাস বোমা। গুরুতর এ বোমায় মানুষের শরীর মারাত্মভাবে পুড়ে যাচ্ছে। বোমায় আহত ব্যক্তিদের ত্বক গলে যায়। শরীরে অদ্ভুত ফোলাভাব এবং বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে। অবশেষে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। সূত্র: যুগান্তর
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উদ্বেগ
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলার তহবিল কমেছে
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক তহবিলের পরিমাণ ২০২১ সালে কমেছে। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্বব্যাপী মানুষের সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তা বাড়লেও পদক্ষেপ গ্রহণের গতি স্থবির হয়ে পড়েছে। জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচি (ইউএনইপি) এ সতর্কতা উচ্চারণ করেছে।৩০ নভেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হতে যাওয়া কপ২৮ সম্মেলনে মূল বিষয়গুলোতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিভক্তির আশঙ্কার মধ্যে নতুন এ উদ্বেগের বার্তা এলো। বৈশ্বিক উষ্ণতার জন্য দায়ী গ্রিনহাউস গ্যাস খুব কম নিঃসরণ করা সত্ত্বেও অনেক দরিদ্র বা উন্নয়নশীল দেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের ধ্বংসাত্মক প্রভাবের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। তাদের পরিস্থিতি মোকাবেলায় সহায়তার জন্য আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী শিল্পায়িত দেশগুলোর অর্থ দেওয়ার কথা। জলবায়ু প্রস্তুতি তহবিলের সর্বশেষ বার্ষিক মূল্যায়ন শেষে ইউএনইপি দেখতে পেয়েছে, ২০২১ সালে জলবায়ু তহবিলে অর্থায়ন ১৫ শতাংশ কমে ২১ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
ইসরায়েলি সেনাদের কালো ব্যাগে করে ফেরত পাঠানো হবে: হামাস
ইসরায়েলি সেনাদের কালো ব্যাগে করে ফেরত পাঠানোর হুমকি দিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।হামাসের সশস্ত্র শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদা গতকাল বৃহস্পতিবার এক টেলিভিশন ভাষণে ইসরায়েলকে এই হুমকি দেন।গতকালই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়, হামাসের নিয়ন্ত্রণে থাকা গাজা উপত্যকার গাজা সিটি ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এখন গাজা সিটিতে ইসরায়েলি বাহিনীর চূড়ান্ত অভিযান চালানোর বিষয়টি সময়ের ব্যাপার মাত্র। হামাসের সশস্ত্র শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদা বলেন, গাজায় ইসরায়েলি সেনা নিহতের যে সংখ্যা ইসরায়েলের সেনাবাহিনী স্বীকার করেছে, প্রকৃত সংখ্যা তার চেয়ে অনেক বেশি। ইসরায়েল বলেছে, গত শুক্রবার গাজায় স্থল অভিযান সম্প্রসারিত করার পর থেকে তারা ১৮ জন সেনা হারিয়েছে।ইসরায়েলের উদ্দেশে হামাসের সশস্ত্র শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদা বলেন, ‘তোমাদের সেনারা কালো ব্যাগে করে ফিরবে।’ সূত্র: প্রথম আলো
গাজা সিটি ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী
হামাসের নিয়ন্ত্রণে থাকা গাজা সিটি চারপাশ থেকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এখন সেখানে চূড়ান্ত অভিযান চালানো সময়ের ব্যাপার মাত্র। বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েল।ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি সাংবাদিকদের বলেন, ইসরায়েলি সেনারা গাজা সিটি ঘিরে ফেলার কাজ পুরোপুরি শেষ করেছে। তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় নির্বিচার হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। গত শুক্রবার থেকে সেখানে শুরু হয়েছে ইসরায়েলি স্থল অভিযান। ইসরায়েলি হামলা–অভিযানের মুখে গাজায় ৯ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণ গেছে। সূত্র: সমকাল
‘ভূমিকম্পও এতটা ভয়ংকর হতো না’, গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৯ হাজার
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় অব্যাহতভাবে চলছে ইসরায়েলের হামলা। গত ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলি হামলায় গাজায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ৯ হাজার ৬১ বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ওয়াফা। গাজার বুরেজি শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেওয়া এক ফিলিস্তিনির ভাষ্যমতে, ভূমিকম্পও এর চেয়ে খারাপ হতো না। কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার রাতজুড়েই জাবালিয়া, বুরেজি, বেইত লাহিয়া ও গাজা শহরের পাশে অবস্থিত আল-জায়তুন এবং তাল আল-হাওয়ায় চলেছে ইসরায়েলি বাহিনীর (আইডিএফ) স্থল ও বিমান হামলা। লাগাতার বোমাবর্ষণে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা। পশ্চিম তীরেও চলেছে আইডিএফের অভিযান। ফিলিস্তিনের একটি টিভি চ্যানেলের সংবাদকর্মী মোহাম্মাদ আবু হাতাব তার নিজ বাসায় পরিবারের ১০ সদস্যসহ নিহত হয়েছেন এই হামলায়।গাজায় এখন যেখানে বুরেজি শরণার্থী শিবির, সেখানেই ছিল অনেকগুলো আবাসিক ভবন। এখন সেগুলোর কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। খালি হাতেই অনেক ফিলিস্তিনি সেখানে ধ্বংসস্তূপে স্বজনদের খুঁজে বেড়াচ্ছেন। কাউকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া গেলে উদ্ধারের প্রচেষ্টা চালান। আল জাজিরা জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বুরেজি শরণার্থী শিবিরে আঘাত হেনেছে ১০টি ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র। গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় গতকালই এই ক্যাম্পে ১৫ জন নিহত হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, মুহুর্মুহু হামলায় অন্ধকার হয়ে গেছে পুরো এলাকা। সূত্র: আজকের পত্রিকা।
গাজায় মৃত্যু ৯ হাজার ছাড়াল
ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজা উপত্যকায় গত ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা নয় হাজার ছাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার হামাসনিয়ন্ত্রিত গাজা প্রশাসনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করে আরও জানায়, জাবালিয়া আশ্রয়কেন্দ্রে ১৯৫ জন নিহত হয়েছে এবং এখনো নিখোঁজ রয়েছে ১২০ জনের মতো। অব্যাহত হামলার মুখে রাফাহ ক্রসিং হয়ে মিসর যাওয়ার ঘটনা গতকাল বৃহস্পতিবারও অব্যাহত ছিল। এদিকে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ইসরায়েল থেকে জর্ডান ও বাহরাইন রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
ইসরায়েল গত ৭ অক্টোবর থেকে ধারাবাহিকভাবে গাজার স্কুল, আশ্রয়কেন্দ্র ও হাসপাতালে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ গাজার জাবালিয়া আশ্রয়কেন্দ্রে বোমাবর্ষণ করে ১৯৫ জনকে হত্যা করেছে। এতে নিখোঁজ রয়েছে ১২০ জনের মতো এবং আহত হয় ৭৭৭ জন ফিলিস্তিনি। এ বিষয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে বলে, জাবালিয়ায় ইসরায়েলের হামলা যুদ্ধাপরাধ। সূত্র: দেশ রুপান্তর
গাজায় এখনো ২০ হাজারের বেশি আহত লোক আটকা: এমএসএফ
গাজা উপত্যকায় এখনও ২০ হাজারেরও বেশি আহত লোক আটকা পড়ে আছে বলে জানিয়েছে ডক্টরস উইদাউট বডার্স (এমএসএফ)।
যদিও প্রাথমিকভাবে বিদেশী পাসপোর্টধারী ও মারাত্মক আহত ফিলিস্তিনীদের মিসর সীমান্ত পাড়ি দেয়ার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
এমএসএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, গুরুতর আহত যেসব লোক রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং পাড়ি দিয়েছে তাদের মধ্যে ২২ জন আন্তর্জাতিক স্টাফ রয়েছে।এমএসএফ আরও বলেছে, অবরুদ্ধ অবস্থার কারণে গাজায় এখনও ২০ হাজারেরও বেশি আহত লোক সামান্য স্বাস্থ্য সেবা পাচ্ছে।এমএসএফ আরও বেশি সংখ্যক লোককে গাজা ত্যাগের সুযোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে। সূত্র; দৈনিক বাংলা।
গাজা শহর ঘিরে রেখেছে ইসরায়েলি সেনারা
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা “গাজা শহর ঘিরে ফেলার কাজ শেষ করেছে” এবং তারা হামাসের সামরিক চৌকি , সদরদপ্তর এবং স্থাপনায় হামলা চালাচ্ছে। জাতিসংঘ বলছে, গাজা উপত্যকায় একটি স্কুলে ২০ জন নিহত হয়েছে এবং চারটি আশ্রয় কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।গত সাতই অক্টোবর থেকে হাজার-হাজার বিমান হামলা ও কামানের গোলা ছুড়ে আসছে ইসরায়েল।ইসরায়েলে হামাসের হামলা ১৪০০ জন নিহত এবং ২০০ বেশি মানুষকে জিম্মি করার পর থেকে অভিযান চালিয়ে আসছে দেশটি।ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে তারা হামাসের স্থাপনায় হামলা করছে, যার মধ্যে রয়েছে সুড়ঙ্গ এবং রকেট লঞ্চার। তবে তারা বেসামরিক হতাহতের সংখ্যা ‘সর্বনিম্ন রাখার’ চেষ্টা করছে।গাজায় হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দাবি করেছে, গত সাতই অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ৯০০০ মানুষ নিহত হয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
গাজার ক্যান্সার আক্রান্তদের চিকিৎসা দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
জ্বালানি সংকট ও চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাবে গাজার হাসাপাতলগুলো একে এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
গাজায় তুর্কি-ফিলিস্তিন ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে চিকিৎসারত ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের তুরস্কে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়েছে দেশটির সরকার। জ্বালানি সংকটে বুধবার থেকে হাসপাতালটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।পরদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স এ পোস্ট করা এক বিবৃতিতে তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহরেত্তিন কোচা বলেন, “যদি প্রয়োজনীয় সমন্বয় করা হয় তবে তুরস্ক ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী এবং অন্যান্য যাদের জরুরি সাহায্যের প্রয়োজন তাদের এখানে নিয়ে আসার এবং চিকিত্সা চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত আছে তুরস্কে। “তুরস্ক… আমরা ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা চালিয়ে যেতে যে কোনও এবং সমস্ত সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছি। যাদের সম্পদের অভাবের কারণে হাসপাতাল ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য করা হয়েছে।”এরইমধ্যে গাজার একাধিক হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। গাজায় হাসপাতালের উপর ইসরায়েলের হামলা বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং এ সংক্রান্ত সংস্থাগুলো পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না বলেও মন্তব্য করেছেন তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী। বলেন, “রোগীদের জীবন রক্ষা করা এখন আমাদের দায়িত্ব এবং আমরা এই দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারি না।” সুত্র: বিডি নিউজ
মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে ইসরায়েলের জন্য সহায়তা বিল পাস
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে চলমান আগ্রাসনের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে ইসরায়েলের জন্য ১৪.৩ বিলিয়ন বা ১৪৩০ কোটি মার্কিন ডলারের সহায়তা বিল পাস হয়েছে।বৃহস্পতিবার পাস হওয়া এই বিলে ইউক্রেনের জন্য তহবিল অন্তর্ভুক্ত রাখার চেষ্টা করা হলেও সেটি সম্ভব হয়নি। তবে এটি উচ্চকক্ষ সিনেটে পাস হতে পারবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। শুক্রবার (৩ নভেম্বর) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু এবং সংবাদমাধ্যম বিবিসি।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদে ইসরায়েলের জন্য ১ হাজার ৪৩০ কোটি মার্কিন ডলারের ত্রাণ সহায়তা বিল পাস হয়েছে। তবে এটি সিনেটে পাস হতে পারবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট