আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৭:৪২ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ৩০, ২০২২

জ্বালানি তেলের দাম কমল ৫ টাকা
একে মশকরা, তামাশা বলছেন পাঠকেরা

ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রল ও অকটেনের দাম লিটারপ্রতি ৩৪ থেকে ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ৫ টাকা কমানোকে ‘মশকরা’, ‘তামাশা’ আখ্যায়িত করেছেন প্রথম আলো অনলাইনের পাঠকেরা। তাঁরা এ–ও বলেছেন, সামান্য দাম কমানোয় বাসভাড়া কমবে না। তবে সুবিধা পাবেন গাড়ির মালিকেরা। পাঠকেরা এসব মন্তব্য করেন প্রথম আলো অনলাইনে জ্বালানি তেলের দাম কমানো নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে। সোমবার জ্বালানি মন্ত্রণালয় ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রল ও অকটেনের দাম লিটারপ্রতি ৫ টাকা কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এর আগে ৫ আগস্ট রাতে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি ৩৪ টাকা বাড়িয়ে ১১৪ টাকা, পেট্রলের দাম ৪৪ বাড়িয়ে ১৩০ টাকা এবং অকটেনের দাম ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ১৩৫ টাকা নির্ধারণ করে। সূত্র: প্রথম আলো

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ক্যাডার দ্বন্দ্বে ভুগছে

ক্যাডার-নন ক্যাডার কর্মকর্তাদের দ্বন্দ্বে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। আটকে আছে নিয়োগ, পদোন্নতি, পদায়নও। ওয়াসার বাইরে সারা দেশে নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কাজ। এর জন্য বিসিএস জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ক্যাডার গঠন করা হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটিতে ক্যাডার কর্মকর্তা আছেন ২৫ জন। আর নন-ক্যাডার কর্মকর্তা ৯০ জন। তাঁরা গত ১৫ জুন ক্যাডারভুক্ত হয়েছেন। কিন্তু ক্যাডারভুক্তির প্রজ্ঞাপনে তাঁদের প্রকল্প থেকে রাজস্ব খাতে আসার দিন থেকে (২০০৪-২০০৬) জ্যেষ্ঠতা দেওয়ায় ক্যাডার কর্মকর্তারা তাঁদের জুনিয়র (কনিষ্ঠ) হয়ে গেছেন। এতে দায়িত্ব ও পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছেন ক্যাডার কর্মকর্তারা। নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন জটিলতার কারণে সহকারী প্রকৌশলীর শতাধিক পদ শূন্য থাকার পরও ৩২তম বিসিএসের পর কোনো নিয়োগ হয়নি। গত আটটি বিসিএসের নিয়োগের জন্য কোনো চাহিদাও দেওয়া হয়নি। অবশেষে ৪১তম বিসিএসে ৩৬ জন নিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সূত্র: কালের কণ্ঠ

ডিজিটাল হুন্ডির কবলে রেমিট্যান্সে টান
ডিজিটাল হুন্ডির কবলে পড়ে বৈধ পথে কমছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। হুন্ডি কারবারিরা এর জন্য মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) প্ল্যাটফর্মকে বেছে নিয়েছে। কিছু অসাধু এজেন্ট এ অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। এর ফলে প্রবাসে বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানি বাড়লেও দেশে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ কমে গেছে। বিএফআইইউর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এরই মধ্যে কয়েকটি এমএফএস প্রতিষ্ঠান ৫ হাজার ৪১৯ এজেন্টশিপ বাতিল করেছে। অন্যদিকে অবৈধ গেমিং, বেটিং বা জুয়া এবং অনলাইনে বৈদেশিক মুদ্রার বাণিজ্যের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে নগদ ডলার। বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের (বিএফআইইউ) এক বিশেষ অনুসন্ধানে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। আর এ ব্যাপারে বিস্তারিত তদন্তে নেমেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বিএফআইইউ জানতে পেরেছে, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে বিকাশ, নগদসহ বিভিন্ন এমএফএস প্রতিষ্ঠানের নামে বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করছে একটি চক্র। হুন্ডি চক্রের সদস্যরা বাংলাদেশি এজেন্টের কাছে অ্যাপ বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রবাসীদের সুবিধাভোগীর এমএফএস অ্যাকাউন্ট নম্বর ও টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে এসএমএস পাঠাচ্ছে। এখানকার এজেন্ট সুবিধাভোগীর নম্বরে ক্যাশ ইন করে দিচ্ছে। এতে করে প্রবাসীদের অর্থ বৈদেশিক মুদ্রায় দেশে আসছে না। সূত্র: সমকাল

ক্ষমতাসীনদের উন্নয়নের প্রশংসা ম্লানের আশঙ্কা
অপকর্মে টালমাটাল ছাত্রলীগ
ক্যাম্পাস ও হল দখল, সিট বাণ্যিজ্য, চাঁদা ও টেন্ডারবাজি নিয়োগ বাণিজ্য, শিক্ষার্থী নির্যাতন

Nagad

ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগে টালমাটাল অবস্থা বিরাজ করছে। ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠনের কেন্দ্র থেকে শুরু করে সারা দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও তৃণমূলের কতিপয় নেতাকর্মী জড়িয়ে পড়েছে নানা অপকর্মে। এর মধ্যে ক্যাম্পাস ও হল দখল, সিট বাণ্যিজ্য, চাঁদা ও টেন্ডারবাজি, নিয়োগ বাণিজ্য, শিক্ষার্থী নির্যাতন-হয়রানির মাত্রা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। নানা বিষয়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মেয়াদোত্তীর্ণ কেন্দ্রীয় ও অর্ধশতাধিক ইউনিট কমিটি, নড়বড়ে সাংগঠনিক কাঠামোর কারণেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তৃণমূল সংগঠনের কমিটি গঠন থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের অযাচিত হস্তক্ষেপ পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করেছে। ফলে ছাত্রদের নিয়ে ইতিবাচক কর্মসূচির পরিবর্তে দেশজুড়ে বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছে একশ্রেণির নেতাকর্মী। এসব ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে নামমাত্র ব্যবস্থা নিচ্ছে ছাত্রলীগ। অনেক সময় সাময়িক বহিষ্কারের মতো লঘু শাস্তি দিয়ে পরবর্তীকালে আবার স্বপদে বহাল করা হচ্ছে অপরাধীদের। এতে ফের বেপরোয়া হয়ে উঠছে নেতাকর্মীরা। আর তাদের এমন নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের প্রভাব পড়ছে মূল দলের ভাবমূর্তিতেও।তাদের আরও অভিমত-ছাত্রলীগের বর্তমান নেতিবাচক কার্যক্রমে মনে হচ্ছে তাদের ‘কাঁধে ভূত চেপেছে।’ কারণ তাদের অপকর্মে সরকারের উন্নয়নের ধারা ম্লান হচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে অর্জিত সুনাম। এর প্রভাব পড়বে ভোটের রাজনীতিতেও। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে সমস্যার মূলে যেতে হবে। সূত্র: যুগান্তর।

শুল্ক কমিয়ে সমন্বয় করা হলো জ্বালানি তেলের দাম

ডিজেল আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয়ের কথা জানিয়ে গতকাল প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। এতে দেশের বাজারে জ্বালানি তেলে লিটারপ্রতি দাম ৫ টাকা কমানো হয়েছে। গতকাল রাত ১২টার পর থেকে ডিপোর ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে ভোক্তা পর্যায়ে এ দাম কার্যকর হবে।জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর আগে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যটির দাম স্থিতিশীল রাখতে শুল্কছাড়ের পরামর্শ দিয়েছিলেন অর্থনীতিবিদ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে জ্বালানি তেলের দাম না বাড়ানোরও আহ্বান জানিয়ে আসছিলেন তারা। এর পরও চলতি বছর দেশে দুই দফায় ডিজেল-কেরোসিন এবং অকটেন ও পেট্রলের দাম এক দফা বাড়ানো হয়। সর্বশেষ মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডিজেল, কেরোসিন, অকটেন ও পেট্রলের বর্ধিত মূল্য কার্যকর ছিল ২৩ দিন।জ্বালানি বিভাগ নতুন করে যে দাম সমন্বয় করেছে, তাতে ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ১১৪ থেকে কমে ১০৯ টাকায় দাঁড়িয়েছে। পেট্রল লিটারপ্রতি ১৩০ থেকে কমে ১২৫ ও অকটেন ১৩৫ থেকে কমে ১৩০ টাকা করেছে সরকারি এ সংস্থা। এর আগে ২৮ আগস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ডিজেল আমদানিতে শুল্ক-কর ১০ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করে। একই সঙ্গে ডিজেলের ওপর অগ্রিম কর অব্যাহতি দিয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপর জ্বালানি বিভাগ তেলের দাম কমানোর বিষয়ে নানা ধরনের পর্যালোচনা শুরু করে। গতকাল জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয়ের ইঙ্গিত দিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান এবিএম আজাদ। তিনি জানান, শুল্ক ও করছাড়ের প্রভাব কতটা পড়েছে, তা দু-তিনদিনের মধ্যে জানা যাবে। সূত্র: বণিক বার্তা।

৪২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাতের রেকর্ড, আমন ফলন কমতে পারে ৪৫ লাখ টন

দিনাজপুর সদর উপজেলার বড়ইল এলাকার একজন কৃষক মো. মিলন মিয়া। তিনি দুই বিঘা জমিতে আমন ধান লাগিয়েছেন জুলাইয়ের শেষদিকে। সে সময় বৃষ্টি না থাকায় বিদ্যুৎচালিত পাম্পের মাধ্যমে সেচ দিয়েছেন। আগস্ট মাসে কিছুটা বৃষ্টিপাত হলেও সেটা পর্যাপ্ত না হওয়ায়, ধানের চারাকে খরা থেকে বাঁচাতে তাকে নিয়মিতই পাম্প চালাতে হচ্ছে। মিলন বলেন, ‘আমনের ভালো ফলন করতে হলে সেচ দেওয়া ছাড়া উপায় নেই। এরমধ্যে ডিজেল আর সারের দামও বেড়েছে’।আকাশে মেঘের অবস্থাও খরাদগ্ধ ধানক্ষেতের জন্য বৃষ্টির আশা জাগাচ্ছে না। মরুকরণ ও খরা দিবসকে সামনে রেখে গত ১৫ মে জাতিসংঘ তাদের ‘গ্লোবাল ল্যান্ড আউটলুক’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিবেদনে, গত দুই বছর (২০২০-২২) ধরে খরার জরুরি অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছে এমন ২৩টি দেশকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই তালিকায় অবশ্য বাংলাদেশের নাম নেই। তারপরও পর্যাপ্ত ফলনের জন্য মৌসুমি বৃষ্টিনির্ভর বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশের ভাগ্য এবার বদলাতে চলেছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

লুটপাটের আরেক আখড়া পৌরসভা

মানিকগঞ্জ পৌরসভার সাংগঠনিক কাঠামো অনুসারে মাত্র ছয়টি পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ার সুযোগ আছে। এগুলো হচ্ছে- সুইপার, সুইপার সুপারভাইজার, কেয়ারটেকার, মৌলভী, পুরোহিত ও ডোম। কিন্তু সেখানে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ২৪৮ জন অস্থায়ী কর্মচারীকে। অর্থাৎ প্রয়োজনের ৪১ গুণ বেশি জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মাসে জনপ্রতি ৬ হাজার টাকা করে বেতন দেওয়া হলে ৩৬ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হতো। অথচ এখন পৌরসভাকে এ খাতে ব্যয় করতে হচ্ছে ১৪ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। প্রায় একই চিত্র নীলফামারীর সৈয়দপুর পৌরসভায়। সেখানে আউটসোর্সিংয়ে কাজ করছেন ৪২২ জন কর্মচারী। তাদের বেতন-ভাতাও যথারীতি পরিশোধ করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, কাগজে-কলমে ৪২২ জন দেখানো হলেও বাস্তবে কাজ করছে কমবেশি ১০০ কর্মচারী। বাকিদের বেতন-ভাতার টাকা তুলে আত্মসাৎ করা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে গত ২২ আগস্ট মানিকগঞ্জ পৌরসভার চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীর নাম, পদবি, কোন শাখায় কাজ করে, কবে থেকে নিয়োগ হয়েছে এবং তার মাসিক ভাতা কত, তা জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। পাশাপাশি অনুমোদিত ছয়টি পদ ছাড়া অন্যান্য পদে নিয়োগকৃত অস্থায়ী কর্মচারীর নিয়োগ বাতিল করে মন্ত্রণালয়কে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইভাবে সৈয়দপুর পৌরসভার আউটসোর্সিংয়ে কর্মরত ৪২২ কর্মচারীর জাতীয় পরিচয়পত্র ও মোবাইল নম্বর, পদ, নিয়োগের তারিখসহ বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে। এক মাস পার হলেও অদ্যাবদি এ সংক্রান্ত তথ্য দেয়নি ওই পৌরসভা। এ ছাড়া সম্প্রতি ‘খ’ ও ‘গ’ শ্রেণির পৌরসভার জনবল সংক্রান্ত তথ্য চেয়ে মেয়রদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

জামায়াতে ইসলামী: আমীরের বক্তব্য নিয়ে আলোচনার মুখে দলটি বলেছে তারা বিএনপির রাজনৈতিক সঙ্গ ছাড়ছে না

বাংলাদেশের প্রধান ইসলামপন্থী দল জামায়াতে ইসলামীর আমীরের একটি বক্তব্য নিয়ে নানা আলোচনার মুখে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা বিএনপিকে রাজনৈতিকভাবে ত্যাগ করছে না। দলটি বিএনপির সাথে যুগপৎ আন্দোলনে থাকবে বলে দলের নেতারা বলছেন।বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট কার্যকর নেই বলে জামায়াতের আমীরের একটি বক্তব্য সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা।তবে তার এই বক্তব্যকে জামায়াতের আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য নয় বলে দলটির নেতারা এখন উল্লেখ করেছেন।কিন্তু বিএনপি নেতাদের অনেকে বলছেন, জোটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দুই দলের সম্পর্কের ক্ষেত্রে সন্দেহ সৃষ্টি করা হয়েছে।এনপি এবং জামায়াতের মধ্যে আগের মত ঘনিষ্ট সম্পর্ক নেই, এমন আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

যুদ্ধের প্রভাব: প্রধান রপ্তানি বাজারে মূল্যস্ফীতি, চাপে বাংলাদেশের পোশাক

ইউক্রেইন ও রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব এতদিনে এসে পড়তে শুরু করেছে দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে; পশ্চিমে উচ্চ হারের মূল্যস্ফীতিতে বিক্রিতে ভাটা পড়ায় রপ্তানি আদেশ কমার পাশাপাশি আগের ক্রয়াদেশ স্থগিতের তথ্যও দিচ্ছেন উদ্যোক্তারা। এতে কোভিড মহামারীর ধকল কাটিয়ে উচ্চ প্রবৃদ্ধিতে থাকা তৈরি পোশাক খাত আগামী কয়েক মাসে বড় অঙ্কের আয় কমার মুখে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা তাদের।
রপ্তানিকারকরা বলছেন, পোশাকের প্রধান দুই রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে কয়েক দশকের মধ্যে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খুচরা বিক্রি কমেছে উল্লেখযোগ্যহারে। এতে বড় ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ওয়ালমার্ট ৩০ শতাংশের মত ক্রয়াদেশ ইতোমধ্যে স্থগিত করেছে।অন্য বড় ব্র্যান্ডগুলোও চলমান ক্রয়াদেশ স্থগিত করেছে জানিয়ে সব পর্যায়ের রপ্তানিকারকরা বলছেন, ইতোমধ্যে প্রস্তুত করা আদেশও পরে নেবে বলে অনেক ব্র্যান্ড জানিয়েছে। পরের কয়েক মাসের আদেশ কমিয়ে দেওয়ার সংখ্যাও প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এতে পোশাকের উচ্চ হারের প্রবৃদ্ধিতে ভাটা পড়ার আশঙ্কা তাদের। জুলাইয়ের রপ্তানি আয়েও এর কিছুটা প্রভাব দেখা গেছে বলে জানান তারা। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজেএমইএ এর সহ সভাপতি শহীদুল্লাহ আজিমের আশঙ্কা জুলাইয়ের তুলনায় অগাস্টে রপ্তানি ৫০ কোটি ডলার কমে যেতে পারে। সূত্র: বিডিনিউজ

রাজধানীর ৮টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার সীলগালা

অনুমোদনহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। প্রথম দিনে রাজধানীর ৮টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। বেসরকারী স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে শৃঙ্খলায় এনে ঢেলে সাজাতেই এই শুদ্ধি অভিযান বলেছে কর্তৃপক্ষ। সূত্র: চ্যানেল আই অনলাইন