আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:৩০ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৬, ২০২২

প্রশ্ন করার ক্ষেত্রে আরও সতর্ক হচ্ছে পিএসসি

বিসিএসসহ বিভিন্ন নন–ক্যাডার নিয়োগ পরীক্ষা ও চাকরিজীবীদের বিভাগীয় পরীক্ষায় প্রশ্ন প্রণয়ন করার ক্ষেত্রে আরও সতর্ক থাকার পক্ষে মত দিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) প্রশ্ন প্রণয়নসংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ কমিটি। এখন থেকে সব প্রশ্নের ক্ষেত্রেই বিতর্ক এড়াতে প্রতিষ্ঠানটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সম্প্রতি এ–সংক্রান্ত সুপারিশ পিএসসিতে জমা দেওয়া হয়েছে। পিএসসি সূত্র জানায়, বিসিএসের সময় কমিয়ে আনাসহ বিভিন্ন জটিলতা কমাতে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন ধরনের বেশ কিছু কমিটি করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রশ্ন যাচাই কমিটিও করা হয়েছে। কয়েকজন বিশেষজ্ঞকে এই কমিটির সদস্য করা হয়েছে। এই কমিটি সম্প্রতি কয়েকটি সভা শেষে পিএসসি চেয়ারম্যানের কাছে বেশ কিছু সুপারিশ উপস্থাপন করেছে। চেয়ারম্যান সেই সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সূত্র: প্রথম আলো

নির্ভুল জন্ম, মৃত্যু সনদের অপেক্ষা দীর্ঘ হচ্ছে

জন্ম নিবন্ধন কার্যক্রমে ২১ বছরেও নির্ভুল তথ্য সরবরাহ করতে পারছে না সরকার। স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের বার্ষিক পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে এ ব্যর্থতার কথা স্বীকার করা হয়েছে। গত জুনে প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে নির্ভুল জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের ক্ষেত্রে সাতটি সমস্যার কথা বলা হয়েছে। এগুলো হলো নতুন সফটওয়্যারের সীমাবদ্ধতা দূর করা, একাধিক নিবন্ধন বাতিল করা, জন্মের ৪৫ দিনের মধ্য নিবন্ধন নিশ্চিত করার হার বৃদ্ধি, মৃত্যু নিবন্ধনের হার বৃদ্ধি, বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে নতুন সফটওয়্যারের সংযোগ স্থাপন, জন্ম তারিখ সংশোধনের অস্বাভাবিক প্রবণতা কমানো এবং প্রয়োজনীয় জনবলের অভাব।তবে বাস্তবে মানুষ জন্ম নিবন্ধন করতে গিয়ে যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে সে বিষয়ে প্রতিবেদনে কিছু বলা হয়নি। উল্টো নির্ভুল তথ্য দিয়ে সনদ দিতে না পারার জন্য নাগরিকদের দায়ী করা হয়েছে। বলা হয়েছে, জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধনে অভিভাবকের অনীহা। সুযোগ থাকা সত্ত্বেও নিবন্ধনের জন্য স্কুলে ভর্তির আগ পর্যন্ত অপেক্ষা। পরবর্তী সময়ে স্কুলের সনদ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন করা বা সংশোধনের আবেদন করা। সূত্র: কালের কণ্ঠ

কী কারণে এমন বিপর্যয়

দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্ল্যাকআউটের (বিদ্যুৎ বিপর্যয়) ঘটনা ঘটে গেল মঙ্গলবার। এতে অন্ধকারে নিমজ্জিত হয় দেশের অর্ধেক অঞ্চল। থেমে যায় শিল্পের চাকা, ব্যাহত হয় হাসপাতালের চিকিৎসা, মোবাইল নেটওয়ার্ক, ব্যাংকিং থেকে সব ধরনের কর্মকান্ড। এক মাসের ব্যবধানে এটি ছিল দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ঘটনা। অথচ সাত-আট বছর ধরেই দেশের বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থাকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির বলে দাবি করে আসছিল দায়িত্বে থাকা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। এই সময়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা আপগ্রেডেশনে নেওয়া হয়েছে অসংখ্য প্রকল্প। ব্যয় হয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা। মঙ্গলবারের গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে পিজিসিবির নির্বাহী পরিচালক ইয়াকুব এলাহী চৌধুরীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে সংস্থাটি। সময় দেওয়া হয়েছে তিন দিন। আরও দুটি তদন্ত কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। তবে ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পার হলেও এখনো গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ খুঁজে পায়নি পিজিসিবির তদন্ত কমিটি। এ ব্যাপারে কমিটির প্রধান ইয়াকুব এলাহী বলেন, ‘গ্রিড সিস্টেমের সঙ্গে অনেক প্রযুক্তিগত বিষয় জড়িত। আমরা কাজ শুরু করেছি। সাবস্টেশন, পাওয়ার স্টেশন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা পরিদর্শন করে তথ্য সংগ্রহ করছি। এর পর বোঝা যাবে বিপর্যয়ের কারণ। উপসংহারে পৌঁছাতে আরও সময় লাগতে পারে।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

মে-জুলাইয়ে আয় বেড়েছে ৩৫ পয়সা, ব্যয় ৫.৮৫ টাকা
মূল্যস্ফীতিতে বিপর্যস্ত ভোক্তা
এক যুগে সর্বোচ্চ আগস্টে ৯.৫ ও সেপ্টেম্বরে ৯.১ শতাংশ * মূল্যস্ফীতির এ হারকে এখনো কম বলা যায় না-পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী * মূল্যস্ফীতির তথ্য নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়-ড. মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম

এক যুগের মধ্যে দেশের মূল্যস্ফীতির হার সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। এ হার যেভাবে বেড়েছে সেভাবে মানুষের আয় বাড়েনি।

একদিকে খরচ বেড়েছে, অন্যদিকে আয় কমেছে। এই দুইয়ে মিলে চড়া মূল্যস্ফীতির চোখ রাঙানিতে মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।ব্যয়ের সঙ্গে আয়ের সমন্বয় না হওয়ায় ভোক্তারা জীবনযাত্রার মানে অনেক ছাড় দিতে বাধ্য হচ্ছে। এদিকে মূল্যস্ফীতির যে হিসাব প্রকাশ করা হচ্ছে তা নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে প্রশ্ন রয়েছে। তাদের অনেকেই মনে করেন মূল্যস্ফীতির হার ১২ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। কারও কারও মতে এ হার আরও বেশি হবে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে গত আগস্টে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৯ দশমকি ৫ শতাংশ। যা গত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে গত ২০১০-১১ অর্থবছরে গড় হিসাবে এ হার ছিল ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ। এরপর আর কখনো ওই পর্যায়ে মূল্যস্ফীতির হার ওঠেনি। শুধু এবার আগস্টে এ হার সর্বোচ্চ সাড়ে ৯ শতাংশে উঠল। যদিও তা সেপ্টেম্বরে সামান্য কমে ৯ দশমিক ১ শতাংশ হয়েছে। জুলাইয়ে এ হার ছিল ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং জুনে ছিল ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এ বছরের জানুয়ারিতে এ হার ছিল ৫ দশমকি ৮৬ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি থেকেই এ হার বাড়তে শুরু করে। সূত্র: যুগান্তর

জঙ্গি সম্পৃক্ততা: কোচিংয়ের কথা বলে পালানো চারজনসহ আটক ৭

জঙ্গি সম্পৃক্ততায় কুমিল্লাসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বাড়ি ছেড়ে যাওয়া এবং কোচিংয়ের কথা বলে পালানো চারজনসহ মোট সাতজনকে আটক করেছে র‌্যাব। তাৎক্ষণিকভাবে আটককৃতদের নাম ও বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি। বৃহস্পতিবার সকালে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। র‌্যাব জানায়, বুধবার রাতে র‍্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র‍্যাব-১১ সদস্যরা রাজধানীর আশপাশের কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালিয়ে সাতজনকে আটক করে।র‍্যাব বলছে, গত ২৩ আগস্ট কোচিংয়ে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হন কুমিল্লার কলেজ পড়ুয়া সাত শিক্ষার্থী। এরপর আরও কয়েকজন নিখোঁজ হয়। এসব ঘটনায় র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বাড়িয়ে অবস্থান শনাক্ত করে তাদের আটক করে। সূত্র: সমকাল

এক বছরে ৩৭ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য বৃদ্ধি রহস্যময়ই থেকে যাচ্ছে

বাংলাদেশ গত অর্থবছরে রেকর্ড ১৪ হাজার ১২৪ কোটি বা ১৪১ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক বাণিজ্য করেছে। ২০২০-২১ অর্থবছরের চেয়ে যা প্রায় ৩৭ বিলিয়ন ডলার বেশি। প্রবৃদ্ধি ছাড়িয়ে যায় ৩৫ শতাংশ। রেকর্ড এ বাণিজ্যকে রহস্যময় আখ্যায়িত করে এর যথার্থতা নিয়ে অর্থনীতিবিদরা প্রশ্নও তুলেছিলেন। অর্থনীতিবিদদের তোলা প্রশ্নের গুরুত্ব বাড়িয়ে দিচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের দেয়া তথ্য। দেশের বৈদেশিক বাণিজ্য তথা পণ্য আমদানি-রফতানির প্রায় ৯০ শতাংশই হয় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর দিয়ে। সংস্থাটির তথ্যে দেখা যায়, অর্থের দিক দিয়ে বৈদেশিক বাণিজ্যে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি হলেও পণ্যে খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। গত অর্থবছরে পণ্য আমদানি ও রফতানি বেড়েছে ৪ শতাংশেরও কম।চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের দেয়া তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বন্দরটির মাধ্যমে ১০ কোটি ৭৮ লাখ ৭২ হাজার টন পণ্য আমদানি ও রফতানি হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে হয়েছিল ১০ কোটি ৩৯ লাখ ৫৬ হাজার টন। সে হিসাবে গত অর্থবছরে বৈদেশিক বাণিজ্য বৃদ্ধির হার মাত্র ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের মোট আমদানি ব্যয় ছিল ৮৯ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলারের। আগের অর্থবছরে ছিল ৬৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার। এ হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে আমদানি ব্যয় বাড়ে ২৩ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার বা ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। যদিও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্য বলছে, এ সময়ে পণ্য আমদানিতে মাত্র ৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা ।

চট্টগ্রাম থেকে বিশ্বের প্রধান বন্দরগুলোয় সরাসরি রুটে পণ্য পরিবহনে সময় ও খরচ কমবে অর্ধেক
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি ও রপ্তানির সাথে জড়িত শিপিং লাইনগুলো ও ব্যবসায়ীদের চালান আনা-নেওয়ার সময়টা নিয়ে উদ্বেগেই থাকতে হতো।যেমন ২০২১ সালের এপ্রিলে শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার ট্রান্সশিপমেন্ট বন্দরগুলোয় আটকা পড়েছিল ২৫ হাজারের বেশি আমদানিকৃত পণ্যবোঝাই কনটেইনার। এতে সরবরাহে ভাটা পড়ায় কাঁচামাল সংকটে পড়ে দেশের শিল্পগুলি। চালান নির্ধারিত সময়ে পৌঁছানো যাবে না এ শঙ্কাতেও অসহায় অবস্থা হতো রপ্তানিকারকদের।পণ্য ও কাঁচামাল পৌঁছানোর বিলম্ব ব্যাহত করছিল বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খলকে। একইসঙ্গে, ফ্রেইট খরচ বা জাহাজে মালবহনের ভাড়া আকাশচুম্বী হয়ে ওঠার কারণে সংকট আরও জটিল হয়েছিল।নেতিবাচকতার এ দৃশ্যপট খুব শিগগিরই অতীতে পরিণত হতে পারে। এ সংকটকে শেখার সুযোগে পরিণত করে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (সিপিএ) দেশি ও বিদেশি শিপিং কোম্পানির সহায়তায় চলতি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে গেল সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৫-২০টি প্রধান রুটের মধ্যে সাতটিতে সরাসরি শিপিং (জাহাজ চলাচল) পরিষেবা চালু করেছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড ।

জুকিনি স্কোয়াশ: বিদেশি সবজি জুকিনি স্কোয়াশ দেশে চাষ করে লাভ হচ্ছে কতটা?

জুকিনি স্কোয়াশ, যাকে কোর্জেট নামেও ডাকা হয়, একটি সুস্বাদু ও জনপ্রিয় সবজি হিসেবে বিদেশিদের কাছে অনেক আগে থেকেই পরিচিত। বাংলাদেশে জুকিনি স্কোয়াশ একটি উচ্চমূল্যের সবজি ফসল। য়েক বছর ধরে এটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই সবজির চাষাবাদের খবর পাওয়া যাচ্ছে।তুলনামূলকভাবে কম উর্বর জমিতে এবং চরাঞ্চলে জুকিনির চাষাবাদ সম্প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে তিস্তা, ধরলা, ব্রহ্মপুত্র নদীর অববাহিকায় কোর্জেটের চাষাবাদ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন অনেকে। তাদের মধ্যে রয়েছেন লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, রংপুর ও মাদারীপুর জেলার চাষিরা।কৃষিবিদরা বলছেন, দেশের অন্য অঞ্চলে এই জুকিনির রয়েছে বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদের ভাল সম্ভাবনা। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

নিভু নিভু চুলা, গ্যাসের অপেক্ষায় গভীর রাত
দিনে গ্যাস থাকে না বলে অনেকে গভীর রাতে কিংবা খুব ভোরে উঠে রান্না করছেন। অনেকে বাধ্য হচ্ছেন এলপিজি সিলিন্ডার কিনতে।

ঢাকার ফার্মগেইট এলাকার বাসিন্দা আনু সারাদিন অন্যের বাড়ি ঘুরে ঘুরে রান্নার কাজ করেন। বিকালে বাসায় ফিরে যখন নিজের পরিবারের খাবার জোগাতে বারোয়ারি রান্নাঘরের চুলায় হাঁড়ি চড়ান, তখন গ্যাসের অভাবে চুলা আর জ্বলতেই চায় না। শীত এখনও আসেনি, কিন্তু এরই মধ্যে গ্যাস সংকটে নাকাল হতে হচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের। আনু জানালেন, তার বাসার চুলায় গ্যাসের জোর বাড়ে রাত ১০টার পর, যখন সবার রান্না-খাওয়া শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। “আমার সকাল তো শুরু হয় সকাল ৬টায়, সারাদিন মাইনষের বাসায় কাজ-কাম করি। বাসায় ফিরতে ফিরতে ধরেন ৪টা-৫ টা। আগে যেইটা করতাম, বাসায় ফিরাই তাড়াতাড়ি নিজের ঘরের রান্না শেষ করতাম। তারপর আর চিন্তা থাকতো না, বিশ্রাম নিতাম। কিন্তু এখন বইসা থাকা লাগে, কখন গ্যাস বাড়বে আর কখন সিরিয়াল পাব।” সূত্র: বিডি নিউজ।