আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৫৩ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১২, ২০২২

ওয়াশিংটন পোস্টের নিবন্ধ
বাঁকবদলের মুহূর্তে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ
বেশ কিছুদিন ধরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে সাফল্য পাচ্ছিল ইউক্রেনের বাহিনী। এ অবস্থায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এতটাই বিচলিত হয়ে পড়েছিলেন যে ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকিও দিয়েছিলেন। এরই মধ্যে ক্রিমিয়ার কার্চ সেতুতে বিস্ফোরণের জবাবে ইউক্রেনজুড়ে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় রাশিয়া। এ হামলা যুদ্ধের ধরন ও গতি বদলে দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এ নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট–এ গত সোমবার একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।

এক মাসের বেশি সময় ধরে ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধ আরও নিষ্ঠুর ও ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। দুই পক্ষের উপর্যুপরি গোলার ব্যবহার ও সম্মুখসমর আগামী শীত পর্যন্ত চলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সম্মুখযুদ্ধ এখন বহুমাত্রিক রূপ নিয়েছে। আর এ পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্র, ইউক্রেন ও রাশিয়া—তিন দেশের কৌশলকেই চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছে। রুশ বাহিনী গত সোমবার রাজধানী কিয়েভসহ ইউক্রেনের ডজনখানেক শহরে ৮৪টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তুর তালিকায় কূটনৈতিক মিশন, বৈদ্যুতিক স্থাপনা, পার্ক থেকে শুরু করে অনেক বেসামরিক স্থাপনা ছিল। এ হামলা ইউক্রেন ও তার মিত্রদের জন্য বড় একটি ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ হামলার পর ইউক্রেন ও তার পশ্চিমা মিত্রদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ হামলাকে ‘ক্ষেপণাস্ত্রের একের পর এক ঢেউ’ বলে মন্তব্য করেছেন, যা শিশুদের খেলার মাঠ, এমনকি পার্কেও আঘাত হেনেছে। প্রাণ গেছে অন্তত ১৯ জনের। আহতের সংখ্যা প্রায় ১০০। হামলায় ইউক্রেনের অনেক অঞ্চলে বিদ্যুৎ–পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সূত্র: প্রথম আলো

আকাশ প্রতিরক্ষা ইউক্রেনকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেবে না

আকাশ প্রতিরক্ষার ব্যবস্থা থাকলেও রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট পুরোপুরি ঠেকাতে পারবে না ইউক্রেন। মিত্রদের কাছ থেকে কিয়েভের আকাশ প্রতিরক্ষা সহায়তার আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্লেষকরা এ আশঙ্কার কথা জানান। বিশ্লেষকরা বলছেন, কোনো আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাই ইউক্রেনের ভূখণ্ডকে পুরোপুরি নিরাপদ করতে পারবে না। কারণ শতভাগ কার্যকর কোনো ব্যবস্থা আদতে নেই। এ ছাড়া কিয়েভের সেনাদের প্রশিক্ষণ না থাকায় আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কার্যকর করে তোলা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। দ্য ওয়ার জোন ওয়েবসাইটের সম্পাদক টেইলর রগোওয়ে বলেন, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ঠেকানো একটি চ্যালেঞ্জের ব্যাপার, এমনকি তা আধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার জন্যও। কারণ এসব ব্যবস্থা দুর্ভেদ্য কোনো ঢাল নয়। সূত্র: কালের কণ্ঠ

‘রক্তক্ষয়ী’ হেডে ২৫ সেকেন্ড থাকতে রিয়ালের সমতা

যোগ করা সময়ের শেষ মিনিটে গোলকিক আদায় করেই এক তরফা উদযাপন করে নিলেন শাখতার ডিফেন্ডার। তিনি হয়তো ভুলে গিয়েছিলেন এটা রিয়াল মাদ্রিদ। যারা শেষ বাঁশির আগে হারে না, হাল ছাড়ে না। গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগেই দুর্দান্ত সব কামব্যাকের গল্প লিখে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রিয়াল। ওই দলটি শাখতার দোনেস্কের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচে হারতে বসেছিল। কিন্তু ম্যাচের শেষ বাঁশির ঠিক আগে রক্তক্ষয়ী এক হেডে দলকে ১-১ গোলের সমতা এনে দিয়েছেন লস ব্লাঙ্কোসদের জার্মান ডিফেন্ডার অ্যান্তোনিও রুডিগার। যোগ করা পাঁচ মিনিটের তখন সবে শুরু। বক্সে রুডিগারকে ক্রস দিলেন টনি ক্রুস। তিনি ঠিকঠাক হেড দিলেও তা জালের বাইরে যায়। এরপর ২৫ সেকেন্ড থাকতে উঁচু করে আবার ক্রস দিলেন ক্রুস। এবার রুডিগার যেন উড়ে গিয়ে হেড দিলেন। শাখতার গোলরক্ষক ত্রুবিনও উড়ে এলেন। সূত্র: সমকাল

Nagad

৯৭ বছর বয়সেও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা মাহাথির

মালয়েশিয়ার আসন্ন ১৫তম জাতীয় নির্বাচনে ফের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ। নির্বাচনে নিজ সংসদীয় আসন লাংকাউই থেকে লড়বেন ৯৭ বছরের এ প্রবীণ রাজনীতিক। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে মাহাথির নিজেই এ ঘোষণা দিয়েছেন। খবর স্ট্রেইট টাইমস।মাহাথির বলেন, তার দল পেজুয়াং তানাহ এয়ার (পেজুয়াং) সাবাহসহ ভোটের সময় কমপক্ষে ১২০টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। দলীয় সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য লড়বেন তিনি। তবে তিনি প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে থাকবেন না। তিনি বলেন, আমরা স্থির করিনি কে প্রধানমন্ত্রী হবেন। কারণ আমরা জিতলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টি আসবে। আর হারলে তা অপ্রাসঙ্গিক। তিনি জানান, গেরাকান তানাহ এয়ার এখনও নিবন্ধিত হয়নি। আসন্ন নির্বাচনে সব প্রার্থী পেজুয়াং এর ব্যানারে লড়বে। গত আগস্টে ৪টি দল নিয়ে গেরাকান তানাহ এয়ার (জিটিএ) দলের ঘোষণা দেয়া হয়। দলগুলো হলো- পেজুয়াং, পুত্রা, ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান মুসলিম অ্যালায়েন্স পার্টি (ইমান), এবং পার্টি বারিসান জেমাহ ইসলামিয়া সি-মালয়েশিয়া (বারজাসা)। সূত্র: বণিক বার্তা।

বৈশ্বিক স্বর্ণ বাজারে ‘গ্রেট মাইগ্রেশন’! – বুলিয়নের স্রোত বইছে এশিয়ার বাজারে

পুঁজির নিরাপদ ও আরও লাভজনক আশ্রয়ের সন্ধানে পশ্চিমা বিনিয়োগকারীরা স্বর্ণের চাকচিক্য ছেড়ে ঝুঁকছেন মার্কিন ডলারে। ফলে বৈশ্বিক স্বর্ণ বাজারে চলছে এক মহা-অভিবাসন। কারণ এশীয় ক্রেতারা সোনালী ধাতুটির দাম পতনের এই সুযোগে অপেক্ষাকৃত সস্তা দরে অলঙ্কার ও স্বর্ণের বার কেনা শুরু করেছেন। মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ বর্তমানে আগ্রাসীভাবে বাড়াচ্ছে সুদহার। ফলে ডলার ও ট্রেজারি বন্ডের বিনিয়োগে মিলছে আকর্ষণীয় লভ্যাংশ। আর তাতেই পশ্চিমা বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষণ হারাচ্ছে স্বর্ণ। ইতঃপূর্বে স্বর্ণে বিনিয়োগকারীরা ধাতুটি বিক্রি করে দেওয়ায়– নিউইয়র্কের মতো বৈশ্বিক আর্থিক খাতের প্রাণকেন্দ্রের বিভিন্ন সংস্থার ভল্টে সঞ্চিত স্বর্ণ এশীয় বাজারে আসছে। সরবরাহ বাড়ছে ইস্তাম্বুলের গ্রান্ড মার্কেট থেকে শুরু করে সাংহাইয়ের স্বর্ণ বাজারে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

 

আরও মিসাইল হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে নিহত বেড়ে ১৯

ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের জাপোরিঝঝিয়া শহরে মঙ্গলবার নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। এতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সোমবার রাশিয়ার হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। ইউক্রেনের জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, সরকারি ভবন লক্ষ্য করে কমপক্ষে ১২টি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানে। উদ্ধারকর্মীরা প্রায় ১০০ বর্গমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়া এক স্থানের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। জাপোরিঝঝিয়ার আঞ্চলিক গভর্নরের একটি টেলিগ্রাম পোস্ট থেকে জানা যায়, ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় একটি স্কুলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অবশ্য মস্কো এখনো এ ঘটনায় কোনো মন্তব্য করেনি। এর আগে ইউক্রেনে সকালেও বিমান হামলার সতর্ক সংকেত হিসেবে বাজানো সাইরেনের শব্দ শোনা গেছে। বাসিন্দারা নিরাপদ আশ্রয়ে অবস্থান নিয়েছেন বলেও খবর পাওয়া গেছে। রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানীসহ আরও বেশ কিছু এলাকা লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর পরের দিনই বোমা হামলার এই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এদিকে সোমবার রাশিয়ার ওই হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: যুদ্ধে কী কৌশল নিতে চাইছে রাশিয়া?

ক্রাইমিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার সংযোগকারী সেতুতে বিস্ফোরণের ঘটনার পর ইউক্রেন জুড়ে বড় ধরনের হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। কিয়েভসহ বড় শহরে গত দুইদিনে প্রায় একশ ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করেছে।ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগুলো লক্ষ্য করে বেশিরভাগ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। ফলে অনেক এলাকা বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়ে। পানি সরবরাহ ও ঘর গরম রাখার ব্যবস্থা অচল হয়ে যায়।সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রাশিয়ার দখল করা অনেক এলাকা থেকে রুশ বাহিনীকে হটিয়ে দিয়ে পুনরুদ্ধার করেছে ইউক্রেনের বাহিনী। বাধ্য হয়ে তিন লাখ সৈন্যের রিজার্ভ তলব করতে হয়েছে রাশিয়াকে। অন্যদিকে ইউক্রেনকে আরও সামরিক সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।এমন প্রেক্ষাপটে ইউক্রেন জুড়ে ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র আর বিমান হামলা শুরু করেছে রাশিয়া।ইউক্রেন যুদ্ধে কি কৌশল নিচ্ছে রাশিয়া? বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউক্রেন জুড়ে এভাবে ব্যাপক হামলার ঘটনা গত কয়েক মাসে দেখা যায়নি। গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে যখন রাশিয়া প্রথম ইউক্রেনে হামলা শুরু করে, তখন এরকম কিয়েভের আশেপাশের এলাকায় হামলা চালিয়েছিল রাশিয়া।কিন্তু পরবর্তীতে কিয়েভ থেকে রাশিয়া সেনা প্রত্যাহারে বাধ্য হওয়ার পর মূলত পূর্বাঞ্চলীয় এলাকাগুলো দখলে রাখতেই রাশিয়া মনোনিবেশ করেছিল। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর জি-৭ নেতাদের জরুরি বৈঠক

আগ্রাসন শুরুর পর ইউক্রেনে গত দুই দিনে সবচেয়ে বেশি হামলা চালালো রাশিয়া। একের পর এক দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে কেঁপে ওঠে ইউক্রেনের রাজধানীসহ বিভিন্ন শহর। দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে কেএইচ–১০১ ক্যালিবারের মতো অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মিত্র কিয়েভকে ‘যতদিন লাগে সমর্থন’ করার জোরালো প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন শিল্পোন্নত দেশগুলোর সংস্থা গ্রুপ অব সেভেনের (জি-৭) নেতারা। মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) জরুরি ভার্চুয়ালি বৈঠকে বসেন জি-৭ নেতারা। বৈঠকে ইউক্রেনকে মানবিক ও সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখার বিষয়ে একমত হন তারা। বৈঠকে যুক্ত হন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও। তিনি আরো অত্যাধুনিক অস্ত্র সহায়তা চেয়েছেন বৈঠকে। ন্যাটোর তরফেও জানানো হয়, যতদিন প্রয়োজন তারা ইউক্রেনের পক্ষে দাঁড়াবে। সূত্র: জাগো নিউজ

নিরাপত্তা জোরদার করছে নেটো, বেলারুশকে জি৭-এর হুঁশিয়ারি

রাশিয়া ইউক্রেইনে হামলার তীব্রতা বাড়ানোয় এবং পশ্চিমাদের জন্য আরও বেশি হুমকি হয়ে ওঠায় পশ্চিমা সামরিক জোট নেটোর সদস্য দেশগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থাপনা ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করতে শুরু করেছে।ওদিকে, জি৭ জোটের নেতারা মঙ্গলবার তাদের ভার্চুয়াল এক বৈঠকের যৌথ বিবৃতিতে ইউক্রেইন যুদ্ধে আরও বেশি জড়িয়ে না পড়ার ব্যাপারে বেলারুশকে হুঁশিয়ার করেছেন। গত শনিবার রাশিয়া-ক্রাইমিয়ার মধ্যকার একমাত্র সংযোগ সেতুতে ট্রাক বিস্ফোরণের ঘটনার পর প্রতিশোধ নিতে ইউক্রেইনে হামলার তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়া। মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনের মতো জোর হামলা চলেছে। দু’দিনের হামলায় নিহত হয়েছে ১৯ জনের বেশি মানুষ এবং আহত হয়েছে শতাধিক জন।এ পরিস্থিতির মধ্যে রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্রদেশ বেলারুশ ইউক্রেইন এবং পশ্চিমাদের কাছ থেকে হামলার হুমকি থাকার কথা উল্লেখ করে মস্কোর সঙ্গে যৌথভাবে ইউক্রেইন সীমান্তে সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছে। সূত্র: বিডি নিউজ

এপেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন

এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশনের (এপেক) সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আগামী মাসে ব্যাংককে অনুষ্ঠিত হবে এই সম্মেলন। প্রেসিডেন্ট পুতিন থাইল্যান্ডের নিমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নিরাপত্তাবিষয়ক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে ব্যাংকক পোস্ট। ওই প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, আগামী ১৮ থেকে ১৯ নভেম্বর এই সম্মেলন উপলক্ষ্যে থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশটির নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থাগুলোকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন।
এতে আরো বলা হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্টের তরফে এই সম্মেলনে একজন প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন। তবে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই সম্মেলনে অংশ নেবেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তানি সাংগ্রাত একটি ক্ষুদে বার্তায় সাংবাদিকদের জানিয়েছেন যে, ৯টি এপেক সদস্য দেশ সম্মেলনে অংশ নিতে নিমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেছে এ পর্যন্ত। তবে কারা কারা উপস্থিত থাকবেন সেটি খোলাসা করেননি তিনি। সূত্র: জাগো নিউজ