আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:০৫ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১৬, ২০২২

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
খালিই পড়ে থাকে বাসা, তবু হচ্ছে নতুন ভবন
কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য ১০ ও ১১ তলাবিশিষ্ট আরও ছয়টি আবাসিক বাসভবন, কমপ্লেক্স ও আবাসিক টাওয়ার নির্মাণ করা হচ্ছে।
থাকার মতো আগ্রহী কাউকে না পাওয়ায় ১৯০টি বাসাই খালি পড়ে আছে।
শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য নতুন ভবন বানাতে ব্যয় হচ্ছে ১২০ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বসবাসের জন্য ৪৭৮টি বাসা আছে। থাকার মতো আগ্রহী কাউকে না পাওয়ায় ১৯০টি বাসাই খালি পড়ে আছে। ১৬টি হলের প্রাধ্যক্ষের জন্য সাতটি একক দোতলা (ডুপ্লেক্স) বাসা আছে। বাকি ৯ প্রাধ্যক্ষ ‘এ’ টাইপের বাসা বরাদ্দ পান। কিন্তু তিনটি একক দোতলা ও ছয়টি ‘এ’ টাইপের বাসা খালি পড়ে আছে। ক্যাম্পাসের বাসা ব্যবহার করেন না ১১ জন প্রাধ্যক্ষ। না থাকার তালিকায় আছেন কোষাধ্যক্ষও।এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য ১০ ও ১১ তলাবিশিষ্ট আরও ছয়টি আবাসিক বাসভবন, কমপ্লেক্স ও আবাসিক টাওয়ার নির্মাণ করা হচ্ছে। ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের’ আওতায় এই খাতে ব্যয় হচ্ছে ১২০ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। উন্নয়ন প্রকল্পে সরকার মোট বরাদ্দ দিয়েছে ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা। সূত্র: প্রথম আলো

ধান নিয়ে দুশ্চিন্তা, খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ
♦ প্রধান খাদ্যগুলো নিজেদের উৎপাদন করতে হবে
♦ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় বেশি জোর দিতে হবে
♦ আমদানিতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে
♦ খাদ্যশস্য সরবরাহকারী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে হবে

চলতি বছর ধান উৎপাদন কমবে। করোনা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশে দরিদ্র মানুষ বাড়ছে। ফলে বাড়ছে ক্ষুধার ঝুঁকিতে থাকা মানুষের সংখ্যা। এসব তথ্য দিয়ে বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা, উৎপাদন ও সরবরাহ পরিস্থিতি নিয়ে সাবধানতার পরামর্শ দিয়েছে তিনটি বৈশ্বিক সংস্থা।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুদ্ধ পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে এবং খাদ্য নিরাপত্তায় বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থানের যদি আরো অবনমন হয় তাহলে দেশে খাদ্যসংকট তৈরি হতে পারে। তাই দেশে প্রধান খাদ্যগুলো নিজেদেরই উৎপাদনে জোর দিতে হবে। পাশাপাশি খাদ্য ব্যবস্থাপনায় বেশি জোর দিতে হবে। বিশ্ববাজার থেকে আমদানির ক্ষেত্রেও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। খাদ্যশস্য সরবরাহকারী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর দিকে নজর দিতে হবে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

কলোম্বিয়ায় বাস দুর্ঘটনা, নিহত ২০
কলোম্বিয়ার দক্ষিণপশ্চিমঞ্চলীয় এলাকা প্যান আমেরিকান হাইওয়েতে এক ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় শনিবার এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৫ জন। বাসটি টুমাকো শহর থেকে কলোম্বিয়ার খালির দিকে যাচ্ছিল। যাওয়ার পথেই এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর আল জাজিরা।দেশটির ট্রাফিক পুলিশ জানিয়েছে, বাস দুর্ঘটনায় ২০ জন নিহত হয়েছেন এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের মধ্যে তিন বছরের এক মেয়ে শিশু এবং আট বছরের এক ছেলে শিশু রয়েছে। তদন্তকারীরা ধারণা করছেন- চলার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। প্রাথমিক তদন্তে জানানো হয়েছে- অতিরিক্ত গণ কুয়াশা থাকার কারণে চালক গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। দুর্ঘটনা ঘটার পর দীর্ঘ নয় ঘণ্টা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে সড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে পুলিশে এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এ সময় আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়। সূত্র: সমকাল

বৈশ্বিক পরিস্থিতি সামনে খারাপ হবে
মন্দা মোকাবিলায় আরও বাড়াতে হবে রিজার্ভ
বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ’র প্রতিবেদন: ২০২১ সাল থেকে ডলারে বৈশ্বিক রিজার্ভ কমেছে ৫৯ শতাংশ, যা ২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

Nagad

করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে গভীর সংকটে পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। তবে এখনো অর্থনীতিতে কঠিনতম সময় আসেনি। আগামী বছর এ ধরনের সংকট মোকাবিলা করতে হতে পারে। বৈশ্বিক পরিস্থিতি সামনে আরও খারাপ হবে। খাদ্য পরিস্থিতি ভয়ানক রূপ নিতে পারে। এ পরিস্থিতিতে বৈশ্বিক মন্দা মোকাবিলায় বাংলাদেশসহ ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বাড়াতে হবে। তা না হলে দেশগুলোকে কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংক।শনিবার আন্তর্জাতিক এ সংস্থা দুটির আলাদাভাবে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনে সংস্থা দুটির চলমান বার্ষিক সাধারণ সভা উপলক্ষ্যে এসব প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈশ্বিক যে মন্দা চলছে, আগামী বছর তা আরও প্রকট আকার ধারণ করবে। ওই সময়ে খাদ্য সংকট তীব্র হবে। চড়া মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও জ্বালানি খরচ বাড়ার কারণে অনেক পণ্যের দাম বাড়বে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে কৃষি উৎপাদন কমে যাবে। এতে খাদ্যপণ্যের দাম আরও বাড়তে পারে। ফলে আমদানি ব্যয় বেড়ে যাবে। সূত্র: যুগান্তর

ডলার সংকট বাড়ছে
খেলাপির পথে বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদেশী ঋণ

বিদেশী উৎস থেকে দেশের বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর নেয়া ঋণ খেলাপি হওয়ার পথে রয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ে ঋণের কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হতে শুরু করেছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। আবার উদ্যোক্তারা চাইলেও মধ্যস্থতাকারী দেশী ব্যাংকগুলো ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারছে না। টাকার বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধির পাশাপাশি রিজার্ভে মার্কিন মুদ্রাটির সংকটের কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

বিদেশীদের কাছে খেলাপি হওয়া থেকে বাঁচতে এরই মধ্যে ঋণের মেয়াদ বাড়িয়ে নিয়েছেন কেউ কেউ। ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান মেয়াদ বাড়াতে রাজি না হলে অন্য বিদেশী প্রতিষ্ঠান থেকে বেশি সুদে ঋণ নিয়ে দায় সমন্বয়ের চেষ্টা করা হচ্ছে। বিদ্যুতের পাশাপাশি রফতানি নেই এমন খাতের অন্য ব্যবসায়ীদের নেয়া বিদেশী ঋণও এখন খেলাপি হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে বিদেশী ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৯৫ কোটি বা প্রায় ২৬ বিলিয়ন ডলার। বিপুল এ বিদেশী ঋণের ৬৮ শতাংশের মেয়াদই স্বল্পমেয়াদি। বেসরকারি খাতে দীর্ঘমেয়াদি বিদেশী ঋণের পরিমাণও ৮১৯ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ৪১০ কোটি ডলারই নিয়েছেন বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ ব্যবসায়ীরা। জ্বালানি খাতে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের দীর্ঘমেয়াদি বিদেশী দায় যোগ করে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৩৩ কোটি ডলারে।বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্যোক্তারা বলছেন, সরকার বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বিল পরিশোধ করতে পারছে না। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) কাছে উদ্যোক্তাদের পাওনা বকেয়া বিলের পরিমাণ ১৭ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ডলার সংকট ও ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি। এ কারণে উদ্যোক্তারা চাইলেও যথাসময়ে বিদেশী ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না। সূত্র: বণিক বার্তা ।

আমদানি করা বিদ্যুৎ কি বোঝা হয়ে উঠতে পারে বাংলাদেশের জন্য

ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে সরবরাহ বাড়ানোর পাশাপাশি যুক্তি ছিলো যে তুলনামূলক কম দামে বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ। কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা কারণে জ্বালানি খরচ অনেক বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ আমদানি ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে কি-না সে সংশয়ও তৈরি হয়েছে অনেকের মধ্যে। যদিও কর্তৃপক্ষ বলছে এখন যা আমদানি করা হচ্ছে এবং ডিসেম্বর নাগাদ ভারতের আদানি গ্রুপ থেকে যে বিদ্যুৎ পাবে সেটি যৌক্তিক দামেই থাকবে। তবে এরপর আর আমদানি করা হবে কি-না সেটি সম্পর্কে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত হবে।বিশ্লেষকরা অবশ্য বলছেন দেশে ব্যয়বহুল কিংবা অযৌক্তিক বেশি ব্যয় হয় এমন কেন্দ্র ছাড়াও কুইক রেন্টাল কিংবা পুরনো হয়ে পড়া কেন্দ্রগুলো বন্ধ না করলে আমদানি করা বিদ্যুতের ভারসাম্যপূর্ণ যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যাবে না।
ফলে এক পর্যায়ে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি বোঝা হয়ে ওঠারও আশঙ্কা আছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

বিদেশি বিনিয়োগ: ‘বিমানবন্দরে নামার পর সব উদ্যোম দমে যায়’

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করে সম্প্রতি সাতজন ব্রিটিশ ব্যবসায়ীর গ্রেফতারের ঘটনায় দেশটিতে বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও বাংলাদেশ সরকার বিদেশি বিনিয়োগের সুষ্ঠু পরিবেশ থাকার কথা বলছে, কিন্তু হয়রানি, দুর্নীতি, আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতা সহ নানা অভিযোগ করেন বিদেশি উদ্যোক্তাদের অনেকে। বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে রোড শো করা হয়েছে।এমনকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি ভারত, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় দেশগুলোর ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠকে বাংলাদেশকে বিদেশি বিনিয়োগের নিরাপদ জায়গা বলে বর্ণনা করেছেন।এমন পটভূমিতে ঢাকায় বিনিয়োগ করে সাতজন ব্রিটিশ ব্যবসায়ীর বিপাকে পড়ার ঘটনা নানা আলোচনার জন্ম দিয়েছে।বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সাতজন ব্রিটিশ ব্যবসায়ী ঢাকায় তাদের প্রতিষ্ঠিত একটি ইনস্যুরেন্স কোম্পানির বার্ষিক সভায় যোগ দিতে এসে গ্রেফতার হন কিছুদিন আগে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

ধীর গতির সঞ্চালন নেটওয়ার্ক প্রকল্পে ব্যাহত হচ্ছে বিদ্যুৎ বিতরণ

দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড সক্ষমতা অর্জন হলেও, অপর্যাপ্ত সঞ্চালন (ট্রান্সমিশন) নেটওয়ার্কের কারণে বিতরণ সর্বোচ্চ হতে পারেনি। নির্ভরযোগ্য ও নিরবচ্ছিন্ন একটি বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য ৬৩ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকার ১৭টি প্রকল্প রয়েছে; কিন্তু, সেগুলো বাস্তবায়নের গতি প্রত্যাশার তুলনায় অনেক ধীর লয়ে চলছে।
যেমন ২০১৬-২০২০ অর্থবছর সময়ে বিভিন্ন সক্ষমতার মাত্র ২ হাজার ৫৮৮ কিলোমিটার সঞ্চালন (ট্রান্সমিশন) লাইন স্থাপন করেছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অভ বাংলাদেশ। যা সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় থাকা ৮ হাজার কি.মি. লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩২ শতাংশ। বিদ্যুৎ খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভুল পরিকল্পনা ও অবহেলার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব হচ্ছে। ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা দ্রুত বাড়লেও, তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে হচ্ছে না ট্রান্সমিশন লাইন সম্প্রসারণ।পরিকল্পনা কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ অর্থবছর থেকে পাঁচ বছরে, মোট সঞ্চালন সিস্টেমের দৈর্ঘ্য মাত্র ২৬.৬৯% বেড়ে ৯,৬৯৫ কি.মি. হয়েছে। সে তুলনায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ১৩ হাজার ৫৪৯ মেগাওয়াট থেকে ৭৪ শতাংশ বেড়ে ২০২০ অর্থবছরে হয়েছে প্রায় ২৩ হাজার ৫৪৮ মেগাওয়াট। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

ঢাকা-যশোর-নড়াইল রুট
দূরত্ব কমলেও ভাড়া একই, আছে দুর্ঘটনার শঙ্কাও

গত ১০ অক্টোবর মধুমতী নদীর ওপর দেশের প্রথম ছয় লেনের মধুমতী সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। লোহাগড়া উপজেলার মধুমতী নদীর অংশে এ সেতু নির্মাণে কমেছে যশোর-নড়াইলের দূরত্ব। তবে, যাতায়াতে প্রত্যাশিত সুবিধা থেকে বঞ্চিত যশোর অঞ্চলের মানুষ। রয়ে গেছে ভাড়া না কমার খড়্গ। অপ্রশস্ত রাস্তায় আছে দুর্ঘটনার শঙ্কাও।কিছুদিন আগেও নড়াইল-যশোর থেকে ফরিদপুর-পাটুরিয়া ঘাট হয়ে রাজধানীতে ঢুকতো যশোর-নড়াইলের ঢাকাগামী পরিবহনগুলো। এ রুটে নড়াইল থেকে দূরত্ব ছিল ২২৫ কিলোমিটার; যশোর থেকে ২১২ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা-মধুমতী সেতু হয়ে নড়াইলের দূরত্ব ছিল ১৩৯ কিলোমিটার; যশোরের ১৭০ কিলোমিটার। সেতু হওয়ার পর নড়াইলের দূরত্ব কমেছে ৮৬ কিলোমিটার; যশোরের ৪০ কিলোমিটার।দূরত্ব কমলেও এ রুটের ভাড়া কমেনি। এ রুটে প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ২ দশমিক ২০ টাকা করে ধরলে নড়াইল পর্যন্ত ভাড়া আসে ৩০৫ টাকা। এর সঙ্গে পদ্মা সেতু, বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ে ও মধুমতী সেতুর টোল যোগ করলে ভাড়া দাঁড়ায় ৩৭৫ টাকা। অর্থাৎ, টোল দিতে হয় ৭০ টাকা। সূত্র: বাংলানিউজ

নতুন জঙ্গি দল: পাহাড়ে অভিযান, তথ্য দিলে লাখ টাকা পুরস্কার

নতুন জঙ্গি দলের ‘পাহাড়ি যোগের’ তথ্য সামনে আসার পর পার্বত্য চট্টগ্রামে সমন্বিত অভিযান শুরু হয়েছে; যার অংশ হিসেবে দুর্গম এলাকায় করা হচ্ছে প্রচারপত্র বিলি, চলছে মাইকিং।জঙ্গিদের অবস্থানের তথ্য প্রদানকারীকে এক লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ারও ঘোষণা দেওয়া হয়েছে প্রচারপত্রে (লিফলেট)। পাশাপাশি জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে প্রচারপত্রে জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকদের তাদের হেফাজতে থাকা জঙ্গিদের শান্তিপূর্ণভাবে হস্তান্তরের আহ্বান জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, “তা না হলে আশ্রয় প্রদানকারীদের কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।”এ বিষয়ে পাহাড়ে অভিযান চলার কথা জানিয়ে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন পাহাড়ে কারও বাড়িতে বা দুর্গম এলাকার অন্যত্র জঙ্গিরা লুকিয়ে থাকলে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা ক