আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:২৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৩১, ২০২২

গভর্নরের সভা
জানুয়ারিতে ডলার সংকট কমবে, আশা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের

ডলার-সংকটের কারণে আমদানি তদারকি জোরদার করা হয়েছে। ফলে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমেছে। এরপরও আরও দুই মাস ডলার-সংকট চলবে। আগামী জানুয়ারির শুরু থেকে ডলার-সংকট কমে আসবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের এক আলোচনায় এমন মতামত উঠে এসেছে। দেশের বর্তমান সার্বিক আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার গতকাল রোববার সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ও নির্বাহী পরিচালকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ওই মতবিনিময় সভায় এমন মতামত তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। সভায় আলোচনার বড় অংশজুড়েই ছিল ডলার-সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পরিস্থিতি। মূল্যস্ফীতি ও সুদহার নিয়ে আলোচনা উঠলেও তা এগোতে দেননি ডেপুটি গভর্নররা। আজ ব্যাংক পরিদর্শনের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার সূচি রয়েছে গভর্নরের। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ প্রথম আলোকে বলেন, সভায় বাংলাদেশ ব্যাংক ও দেশের আর্থিক খাতের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গভর্নর কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।জানা যায়, আব্দুর রউফ তালুকদার গত ১২ জুলাই গভর্নর হিসেবে যোগ দেন। তাঁর যোগদানের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিস্থিতি কেমন হয়েছে, তা নির্বাহী পরিচালকদের কাছে জানতে চান। এ সময় দেশের আর্থিক খাতের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়েও নির্বাহী পরিচালকদের কাছে মতামত জানতে চান তিনি। সূত্র: প্রথম আলো

নির্বাচনের আগেই ৩৫ সচিব অবসরে যাবেন

জাতীয় নির্বাচনের আগে আগামী এক বছরে ৩৫ জন সচিব অবসরে যাবেন। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে সচিব আছেন মোট ৭৬ জন। জনপ্রশাসনের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তারা বলছেন, মাত্র এক বছরে এত বেশিসংখ্যক সচিবের অবসরে যাওয়ার নজির প্রশাসনে নেই বললেই চলে। জাতীয় নির্বাচনের বছরে প্রশাসনে এ পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় চিন্তিত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারাও। নিয়ম মেনে পদোন্নতি না দেওয়া, জ্যেষ্ঠতার তালিকা অনুসরণ না করা, পদোন্নতি দেওয়ার জন্য নিযুক্ত শীর্ষ কমিটি-সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের (এসএসবি) অলিখিত বিধানের মাধ্যমে পছন্দের লোককে পদোন্নতি দেওয়া, প্রশাসন ক্যাডারের কোনো ব্যাচ থেকে কম, কোনো ব্যাচ থেকে বেশি কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ ইত্যাদি কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

পাল্টাপাল্টি শোডাউন রাজনীতি
জেলায় জেলায় জনসভা করবেন শেখ হাসিনা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের চাঙা করতে জেলায় জেলায় জনসভা করবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যেসব জেলায় দীর্ঘ কয়েক বছর তিনি যাননি, সেসব জেলাকে প্রাধান্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে তাঁর সফরসূচি। গত শুক্রবার বিকালে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় দলীয় নেতাদের এ কথা নিজেই জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। দলীয় সূত্র জানায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলকে এখন বেশি সময় দেবেন। সরকারি কর্মসূচির সঙ্গে সমন্বয় রেখে জেলায় জেলায় জনসভা ও সমাবেশ করবেন তিনি। জেলা পর্যায়ে সফরের পাশাপাশি দুটি করে জেলা আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের নেতাকে গণভবনে ডেকে কথা শুনবেন তৃণমূল নেতাদের।এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী ২৪ নভেম্বর যশোর, ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম ও ৭ ডিসেম্বর কক্সবাজারে আওয়ামী লীগের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে সশরীরে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়াও নড়াইলে সমাবেশ করার কথা রয়েছে।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

নির্বাচনকালীন সরকার প্রশ্নে অনড় দুদল
সমঝোতা না হলে সংঘাত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বেশ উত্তপ্ত রাজনীতির মাঠ। দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে থাকলেও আবারও মুখোমুখি অবস্থানে চলে আসছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। ভোটের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে দুদলের মধ্যে চ্যালেঞ্জ-পালটা চ্যালেঞ্জ বাড়ছে। সম্প্রতি সব ছাপিয়ে আবারও আলোচনায় চলে আসছে নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা।দলীয় সরকার নাকি নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে-এ ইস্যুতেই আবারও দুদল ‘পয়েন্ট অব নো রিটার্ন’ অবস্থায় চলে যাচ্ছে কিনা-সেই প্রশ্ন ও আশঙ্কা সব মহলে।শনিবার পৃথক দুই সভায় নির্দলীয় বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যে তা আরও জোরদার হয়েছে। বিশ্লেষকদের আশঙ্কা-এ অবস্থা চলতে থাকলে সংঘাতময় পরিস্থিতি আসন্ন। সূত্র: যুগান্তর।

জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপির নির্যাতনের শিকার

বিএনপি শাসনামলে আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর নির্যাতনের স্মৃতিচারণ করেছেন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সবার হাতে নির্যাতিত। গতকাল জাতীয় সংসদে প্রয়াত সংসদ সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ও শেখ এ্যানি রহমানের মৃত্যুতে আনা শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মী বিএনপির নির্যাতনের শিকার। শুধু আমরা কেন, এখানে বিরোধী দলের যেসব নেতাকর্মী আছেন তারাও বিএনপির কম নির্যাতন ভোগ করেননি।প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাজেদা চৌধুরী ও মতিয়া চৌধুরীকে গ্রেফতার করে জিয়াউর রহমানের আমলে ডিভিশন না দিয়ে ফেলে রেখেছিল। খালেদা জিয়াও ঠিক একই কাজ করেছিলেন। রওশন এরশাদ মাস্টার্স পাস। জেল কোড অনুযায়ী মাস্টার্স পাস হলেই তাকে ডিভিশন দিতে হয়। রওশন এরশাদকে কিন্তু বিএনপির আমলে ডিভিশন দেয়া হয়নি। এমনকি এরশাদকেও না। তাকেও সাধারণ কয়েদিদের সঙ্গে রাখা হয়েছিল। খালেদা জিয়া অসুস্থ হওয়ায় নির্বাহী আদেশে সাজা স্থগিত রেখে বাসায় থাকার সুযোগ দেয়ার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বয়োবৃদ্ধ মানুষ হওয়ায় মানবিক দিক বিবেচনা করে এটা করা হয়েছে। কিন্তু খালেদা জিয়া যখন সরকারপ্রধান ছিলেন, তখন তিনি সেটা করেননি। এমনকি বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান জামালউদ্দিনকে গ্রেফতার করে, তার নামে ঘড়ি চুরির মামলা দিয়ে, কোনো ডিভিশন না দিয়ে, মাত্র দুটো কম্বল দিয়ে জেলখানায় ফেলে রেখেছিল। এভাবে মানুষকে তারা অত্যাচার করেছে। এভাবে মানুষকে নির্যাতন করেছে। সূত্র: বণিক বার্তা।

বিএনপির ৫০০ নেতাকর্মীর নামে পুলিশের মামলা

চাঁদপুরে যুবদলের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের পাঁচ শ নেতাকর্মীর নামে মামলা করেছে পুলিশ। মামলায় ২২ জনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ত শনিবার হাজীগঞ্জ উপজেলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মিছিল থেকে পুলিশের ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটে।জানা গেছে, শনিবার বিকেলে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মিছিলে পুলিশ বাধা দিলে এ হামলার ঘটনা ঘটে। মিছিল থেকে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ছুড়ে বিএনপিকর্মীরা। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এতে করে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় দলটির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় ১৮৬ জনের নাম উল্লেখসহ পাঁচ শ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

চট্টগ্রাম বন্দরকে আঞ্চলিক হাবে পরিণত করার মূল চাবিকাঠি কাস্টমসের আধুনিকায়ন

চট্টগ্রাম বন্দরের আঞ্চলিক শিপিং হাব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কিন্তু কাস্টমসের অব্যবস্থাপনা ও আধুনিকায়ন না হওয়ায় ক্রমবর্ধমান আমদানি-রপ্তানির সঙ্গে এ বন্দর তাল মিলাতে পারছে না। রোববার এক গোলটেবিল বৈঠকে ব্যবসায়ী নেতারা এ কথা বলেন। রাজধানীর ইস্কাটনে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের কার্যালয়ে আয়োজিত ‘হাউ চট্টগ্রাম পোর্ট ক্যান বি টার্নড ইনটু আ রিজিওনাল হাব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে উদ্যোক্তারা বন্দরটির বিপুল সম্ভাবনা তুলে ধরেন এবং এসব সম্ভাবনার পথে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস বিভাগকে বড় বাধা বলে দায়ী করেন।ব্যবসয়ী নেতাদের অনেকেই চট্টগ্রাম বন্দরের-মুরিং কনটেইনার টার্মিনাল ও নতুনভাবে নির্মিত পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনালে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের উদ্যোগ নিয়ে আপত্তি তুলেছেন।তারা বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। বন্দরের পাশেই বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর ঘাঁটি এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে। এ অবস্থায় দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের কনটেইনার পরিচালনার কাজ বিদেশিদের হাতে দিলে দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

দক্ষিণ কোরিয়া: হ্যালোইন উৎসবের ভিড়ে মৃত্যুর কবল থেকে যেভাবে প্রাণ নিয়ে ফিরে এসেছেন এক বাংলাদেশি

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সোলে শনিবার রাতে ভিড়ে চাপা পড়ে দেড়শোর বেশি মানুষ যখন নিহত হন, তখন ভাগ্যক্রমে সেই দুর্ঘটনা থেকে প্রাণে বেঁচে যান সেখানকার স্থায়ী বাসিন্দা বাংলাদেশি নাগরিক ম্যাক্সিম চৌধুরী। সোল শহরের জনপ্রিয় নৈশ বিনোদন এলাকা ইতেওন এলাকায় হ্যালোউইনের উৎসব দেখতে বন্ধু-বান্ধব নিয়ে তিনিও গিয়েছিলেন। একটি সরু গলির মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় যে হাজার হাজার মানুষ আটকে পড়েছিল, সেই জনস্রোতে তিনিও ছিলেন। ম্যাক্সিম চৌধুরী দক্ষিণ কোরিয়ায় আছেন তিরিশ বছরের বেশি সময় ধরে। কীভাবে তিনি শনিবারের দুর্ঘটনার সময় সেই ভিড় ঠেলে প্রাণে বেঁচে ফিরে এসেছেন, সেই কাহিনী বলেছেন বিবিসি বাংলার শাকিল আনোয়ারকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে: সোলের ইতেওন এলাকাটা আমারও খুব প্রিয়, এটা আমার খুবই পরিচিত একটা জায়গা। আমার কিছু ভাই-স্বজন এই এলাকায় থাকে। যে কোন উৎসবে-অনুষ্ঠানে সেখানে মানুষের ঢল নামে। বিদেশিদের কাছেও জায়গাটা বেশ জনপ্রিয়।শনিবার ছিল আমার ছুটি। হ্যালোইনের উৎসব দেখতে আমরা ৪/৫ বন্ধু মিলে শনিবার সেখানে যাই। গিয়ে দেখি সেখানে হাজার হাজার মানুষের ঢল নেমেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

গ্রেনেড হামলা: রায়ের ৪ বছর পর শুরু হচ্ছে আপিল শুনানি

আলোচিত এই মামলায় চার বছর আগে রায় হলেও উচ্চ আদালতে করা আপিল শুনানি এতদিন আটকে ছিল অন্যান্য মামলার দীর্ঘ জটের কারণে। ড়যুগ আগে ঢাকার ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর এবং আসামিদের আপিলের ওপর শুনানি শুরু হচ্ছে হাই কোর্টে।বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাই কোর্ট বেঞ্চে সোমবারের কার্যতালিকায় আলোচিত এই মামলাটি রয়েছে এক নম্বরে। নৃশংস ওই হত্যাকাণ্ডের বিচার শেষে চার বছর আগে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল রায় দিয়েছিল, তবে উচ্চ আদালতে করা আপিল শুনানি এতদিন আটকে ছিল অন্যান্য মামলার দীর্ঘ জটের কারণে।এর আগে রাষ্ট্রপক্ষের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি শুনানির জন্য বেঞ্চ গঠন করে দিলে রোববারও শুনানির কার্যতালিকায় উঠেছিল মামলাটি।গত অগাস্টের মাঝামাঝি অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছিলেন, রাষ্ট্রীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ মামলাটির রায় নিয়ে উচ্চ আদালতে আপিল নিষ্পত্তির জন্য ‘অগ্রাধিকার’ ভিত্তিতে শুনানির জন্য আবেদন করা হয়েছে। তাতে প্রধান বিচারপতি একটি বেঞ্চ ঠিক দেবেন বলে তখন তিনি আশা করেছিলেন। সূত্র: বিডি নিউজ

অনুমতি ছাড়া এলপিজি জেটির পাশে ফেরিঘাট নির্মাণের অভিযোগ

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর মোংলা সমুদ্র বন্দর চ্যানেল সংলগ্ন জেটির মধ্যবর্তী স্থানে অনুমতি না নিয়েই ফেরিঘাট নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে সড়ক বিভাগের বিরুদ্ধে। ওমেরা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড ও যমুনা স্পেসটেক জয়েন্ট ভেঞ্চার লিমিটেডের জেটির মধ্যবর্তী স্থানে ঘাটটি নির্মাণ হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা এ ব্যাপারে লিখিত কোনো অনুমতি দেননি। সড়ক বিভাগ বলছে, তারা সড়ক ও সেতু বিভাগ থেকে অনুমতি পেয়েছে। সার্বিক ব্যাপারে দুশ্চিন্তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা। মোংলা বন্দরের ব্যবসায়ীয়ের ধারণা, নির্মাণ হওয়ার পর এ ঘাট হয়ে ফেরি চলাচল শুরু হলে চ্যানেলে নৌ দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়াবে। এ ছাড়া এলপিজি প্লান্টের নিরাপত্তা নিয়েও শঙ্কা বাড়বে। এ অবস্থায় পরিবহন ফেরিঘাট নির্মাণ বন্ধ করতে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দিয়েছে এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলওএবি)। সূত্র: বাংলানিউজ