আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:০৪ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১, ২০২২

২০০ বছর আগের মানুষ বিক্রির দলিল
২৮ মণ ধানের দামে বিক্রি মা–ছেলে

গনাই ভান্ডারি তাঁর দামটা একটু বেশি পেয়েছিলেন। সনাই বা ভূবিদাসীর দাম যখন ১০ বা ১৫ টাকা, তখন গনাই বিক্রি হয়েছিলেন ২৫ টাকায়। মূল্য যা–ই হোক, প্রায় সোয়া দুই শ বছর আগে দাস হিসেবে বিক্রির সময় তাঁদের সবাইকেই লিখে দিতে হয়েছে নিজেকে। ক্রেতারা ছিলেন একই জেলার বিভিন্ন স্থানের বাসিন্দা। বাংলায় দাস হিসেবে সবচেয়ে কম মূল্য ছিল শিশুদের। ৫০ বছরের জন্য মাত্র সোয়া ১ রুপিতে বিক্রি হয়েছিল ৪ বছরের শিশু জমিয়ত। আঠারো শতকের প্রথম দিকে মানুষ বিক্রির চারটি দলিল আছে সিলেট সদর সাবরেজিস্ট্রি অফিসের মহাফেজখানায়। সে সময়ের বালাম বই থেকে তিনটি দলিল এ বছরের নভেম্বরে সংগ্রহ করেন এই প্রতিবেদক। তাতে উঠে এসেছে চারজন মানুষ বেচাকেনার প্রমাণ। পাওয়া গেছে ঋণ শোধের জন্য মা–সহ এক সন্তানের নিজেকে বিক্রির ইতিহাস।২৫ বছরের যুবক শেখ বিআনিয়া বলেছিলেন, আজীবন সে দাস থাকবে। কাজে গাফিলতি করবে না। আর পালিয়ে গেলে ধরে এনে মনিব যে শাস্তি দেবে, সে মাথা পেতে নেবে। বিআনিয়ার মৌখিক স্বীকারোক্তির পরিপ্রেক্ষিতে লেখা হয়েছিল মানুষ বিক্রির একটি দলিল। ফয়েজউল্লাহ নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি মাত্র ৪০ কাহন কৌড়ি অর্থাৎ সে সময়ের ১০ রুপিতে দাস হিসেবে কিনে নিয়েছিলেন শেখ হাবিবের ছেলে শেখ বিআনিয়াকে। বিআনিয়া জানিয়েছিল, কর্জ শোধের জন্য বিক্রি করছেন নিজেকে। ১৮০৬ খ্রিষ্টাব্দ, বাংলা ১২১৩ সালের ১ পৌষ নথিভুক্ত হয় এ দলিল।

১০ ডিসেম্বর ঘিরে আলোচনা

সরগরম রাজনীতির মাঠে বারবার আলোচনায় আসছে ১০ ডিসেম্বর। বিএনপি ওই দিন ঢাকার নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চায়। পুলিশ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দিলেও নয়াপল্টনেই সমাবেশ করার ব্যাপারে অনড় দলটি। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশের বিপক্ষে।সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুমতি পেয়েও কেন বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চায়, তা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন তুলছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা- সূত্র: কালের কণ্ঠ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বাস চলছে না, দুর্ভোগে যাত্রীরা

সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ সংশোধন, মহাসড়কে অবৈধ যান চলাচল বন্ধ ও জ্বালানি তেল এবং যন্ত্রাংশের অস্বাভাবিক মূল্য কমানোসহ ১০ দফা দাবিতে রাজশাহী বিভাগে শুরু হয়েছে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে এ ধর্মঘট শুরু হয়। এ সময় আন্ত:জেলা বা দূরপাল্লার কোনো বাস চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে যায়নি বা জেলায় প্রবেশ করেনি। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। গত মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত দূরপাল্লার বাস সব ছেড়ে গেলেও যাত্রীদের নিয়ে আর ফেরেনি। গতকাল বুধবার বিকেল থেকেই আন্তঃজেলা চলাচলকারী পরিবহনগুলোও বন্ধ হয়ে যায়।এদিকে, বাস বন্ধ থাকায় কয়েকগুণ বেশি ভাড়ায় যাত্রী পরিবহন করছে রিকশা ও অটোরিকশাগুলো। সূত্র: সমকাল

Nagad

হুন্ডি বন্ধে কঠোর সরকার
এমএফএসের মাধ্যমে আসবে রেমিট্যান্স ♦ বাড়বে রিজার্ভ ♦ স্থিতিশীল হবে ডলারের বাজার

হুন্ডি ঠেকাতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোর সুবিধা চালু। সেই সঙ্গে হুন্ডি বন্ধে একাধিক গাইডলাইন প্রদান করা হয়েছে। গাইডলাইনগুলো হলো- প্রবাসীদের যথাযথ ইকেওয়াইসি মেনে এমএফএস অ্যাকাউন্ট খোলা; বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোর সঙ্গে এমএফএস কোম্পানির চুক্তি করা। এতে বৈধ পথে রেমিট্যান্স বাড়বে। চলমান ডলার সংকট কেটে যাবে। স্বাভাবিক হবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য। বৈধ পথে রেমিট্যান্স বাড়াতে মঙ্গলবার এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোকে রেমিট্যান্স সংগ্রহের অনুমতি দিয়ে সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লাইসেন্সধারী এমএফএস প্রতিষ্ঠানকে রেমিট্যান্স দেশে আনার জন্য বিদেশি অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস প্রোভাইডার, ব্যাংক, ডিজিটাল ওয়ালেট, কার্ড স্কিম ও এগ্রিগেটর পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, আগ্রহী এমএফএস প্রোভাইডারদের প্রবাসী আয় প্রত্যাবাসন-সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন পেতে চলতি বছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আবেদন করতে হবে। প্রবাসীদের অর্থ প্রথমে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রা জমা হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

টিকাবিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটি
দেয়া হতে পারে করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ

নভেল করোনাভাইরাসের টিকা কার্যক্রমে চতুর্থ ডোজ প্রয়োগের বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের আলোচনা চলছে। মূলত করোনার টিকা সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি বা ন্যাশনাল ইমিউনাইজেশন টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপের (নাইট্যাগ) পক্ষ থেকে এ ধরনের সুপারিশ করা হয়েছে। এ কমিটি সুপারিশ করেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সম্মুখসারির যোদ্ধা, ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি ও গর্ভবতীদের টিকার চতুর্থ ডোজ দেয়ার। রাজধানীতে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) কার্যালয়ে গতকাল সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানিয়েছেন করোনার টিকা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (মা, নবজাতক, শিশু ও কৈশোর স্বাস্থ্য) ডা. শামসুল হক। ডা. শামসুল জানান, করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেয়ার সুপারিশ করেছে নাইট্যাগ। টিকা দেয়ার জন্য সরকারের কাছে পর্যাপ্ত টিকা রয়েছে। সরকার সিদ্ধান্ত নিলে ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি, গর্ভবতী নারী ও সম্মুখসারির করোনা যোদ্ধাদের শিগগিরই টিকার চতুর্থ ডোজ দেয়া শুরু হবে।ইপিআই জানিয়েছে, শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ৮৭ শতাংশ মানুষ প্রথম ডোজের করোনার টিকা পেয়েছে। ৭৩ শতাংশ দ্বিতীয় ও বুস্টার বা তৃতীয় ডোজ পেয়েছে ৫২ শতাংশ মানুষ। এ অবস্থায় সরকার আজ ১ ডিসেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে পরিচালনা করবে বিশেষ টিকা ক্যাম্পেইন। এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ৯০ লাখ মানুষকে টিকা প্রয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে ক্যাম্পেইনে শুধু দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ দেয়ার কথা বলা হয়েছে।এদিকে করোনা টিকার প্রথম ডোজের প্রয়োগ আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করেছে সরকার। তবে যৌক্তিক কারণ দেখিয়ে যে কেউ প্রথম ডোজের টিকা নিতে পারছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা।

দাম কমেছে বিশ্ববাজারে, তবু আমরা যুদ্ধকালীন দাম কেন দিচ্ছি?

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের শুরুতে বিশ্ববাজারে প্রতিবুশেল (২৫ কেজি) গমের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ১২.৯৪ মার্কিন ডলারে। এটি ছিল প্রায় ৫ ডলারের চেয়ে বেশি বাড়ার ঘটনা। পৃথিবীর প্রায় সকল খাদ্যবাজার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে; যার প্রধান ভুক্তভোগী হয়- বাংলাদেশের মতো দেশের নিম্ন আয়ের ভোক্তারা।আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দামে আগুন এখন নিভেছে অনেকটাই, দাম প্রতিবুশেল ৭.৮৬ ডলারে নামলেও–দেশের বাজারে প্রধান শস্যটির দামে তার প্রভাব পড়েনি। চলমান ডলার ও গ্যাস সংকট অত্যাবশ্যক এই পণ্যের দাম অধিকাংশ মানুষের নাগালের বাইরেই রাখছে।বিশ্ববাজারে দরপতন স্থানীয় বাজারের জন্য সহায়ক হয়নি -গত কয়েক মাসে প্রধান কয়েকটি খাদ্যপণ্যের আমদানি, বিশেষভাবে বলা যায় গম ও চিনির কথা–কমেছে অব্যাহতভাবে। অথচ ওই সময়ে বৈশ্বিক খাদ্যমূল্য সূচকগুলো ছিল পড়তির দিকে, এতে করে দাম কমার এই সুফল থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বাংলাদেশের ভোক্তারা। মাসিক আমদানি ৯০০ কোটি ডলারের মতো উচ্চতায় চলে যাওয়ায়–বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভকে চাপমুক্ত রাখতে– ওই সময়টা ছিল আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কিছু বিধিনিষেধ দেওয়ার সমসাময়িক। তখন রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় কমে আসায় রিজার্ভ নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়। এরপর অত্যাবশ্যক নয়– এমন পণ্যের আমদানি কমিয়ে রিজার্ভের ওপর চাপ সহনীয় করার উদ্যোগ নেওয়া হলেও–ব্যাংকগুলোর কাছে পর্যাপ্ত ডলার না থাকায় অত্যাবশ্যক খাদ্যপণ্য আমদানির এলসি খোলা কমে আসে বলে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে জানান খাদ্য আমদানিকারকরা। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

খুলনা অঞ্চলে বেড়েছে এইচআইভি আক্রান্ত ও মৃত্যু

খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চলতি বছর এআরটি (অ্যান্টি রেট্রোভাইরাল থেরাপি) সেন্টারে ৬৫ জনের নমুনায় এইডস জীবাণু শনাক্ত হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে শনাক্ত হয়েছিল ২৮ জনের। ২০২০ ও ২০১৯ সালে সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৩২ ও ৪২। বেড়েছে মৃত্যুও।এমন পরিস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার পালিত হচ্ছে বিশ্ব এইডস দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘অসমতা দূর করি, এইডস মুক্ত বিশ্ব গড়ি’। চলতি বছর খুলনা মেডিকেলে এআরটিতে ৯২৩ জনকে এইচআইভি পরীক্ষা করা হয়। তার মধ্যে ৬৫ জনের নমুনায় এইচআইভি জীবাণু পাওয়া গেছে। শনাক্তদের মধ্যে ৩৩ জন পুরুষ, ২৯ জন নারী ও শিশু ৩ জন। শিশুদের মধ্যে দুজন মেয়ে ও একজন ছেলে। জেলাভিত্তিক শনাক্তদের মধ্যে ২৮ খুলনার। এ ছাড়া নড়াইলে ৯, বাগেরহাটে ৮, সাতক্ষীরায় ৭, যশোরে ৭, ঝালকাঠিতে ২ এবং পিরোজপুর, মাগুরা, চাঁদপুর ও বরিশালে ১ জন করে।এইডসে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছর খুলনাঞ্চলে মারা গেছেন ১৮ জন। তাদের মধ্যে খুলনার ৮, যশোরে ৪, নড়াইলে ৩, বাগেরহাটে ২ ও পিরোজপুরে ১ জন। এর আগে ২০২১ সালে এ অঞ্চলে এইডস আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন ৭ জন।খুমেক হাসপাতালে ২০১৭ সালের অক্টোবর মাস থেকে ১৫৮ এইচআইভি পজিটিভ রোগী নিয়ে এআরটি কর্নারের যাত্রা শুরু হয়। সেখানে থেকে এ পর্যন্ত ৫১৬ জন এইচআইভি পজিটিভ রোগীকে আইডিভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে এইডসে মারা গেছেন ৪৫ জন। এখন নিয়মিত চিকিৎসাধীন রোগী আছেন ৪১৪ জন। অনিয়মিত রোগী ৪৫ ও এখান থেকে রেফার্ড করা হয়েছে ১২ রোগীকে। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রোগীর মধ্যে এ অঞ্চলের ৯৩ জন যৌনকর্মীও রয়েছেন। সূত্র: দৈনিক বাংলা ।

ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ : বিশ্লেষকদের অভিমত
সমঝোতার পথে হাঁটা উচিত
সোহরাওয়ার্দী-নয়াপল্টন নিয়ে দুদল মুখোমুখি: সমাধান না হলে যে কোনো ধরনের সংঘাতময় পরিস্থিতির আশঙ্কা, লাভবান হবে না কোনো পক্ষই

বিএনপির ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ কোথায় হবে-তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে একরকম অনিশ্চয়তা। ইতোমধ্যে ২৬ শর্তে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই গণসমাবেশ করার বিষয়ে অনড় অবস্থানে বিএনপি। স্থান ইস্যুতে দেশের বড় দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এখন মুখোমুখি অবস্থানে।শুরু হয়েছে নেতাদের বাকযুদ্ধ। ক্ষমতাসীন দল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুমতির পক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরছেন। অপরদিকে সুশৃঙ্খলভাবে গণসমাবেশ করতে নয়াপল্টনকে নিরাপদ মনে করছে বিএনপি। সূত্র; যুগান্তর।

অশ্লীল ভিডিও কলে ফাঁসিয়ে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছে যেভাবে

কলকাতার বাসিন্দা এক মধ্যবয়সী ভদ্রলোকের বাড়িতে সেদিন কয়েকজন অতিথি এসেছিলেন। রাত ৯টা ৩৯ থেকে দু মিনিটের মধ্যে একটা অচেনা নম্বর থেকে পর পর ভিডিও কল আসছিল ভদ্রলোকের হোয়াটস্অ্যাপ নম্বরে।অতিথিদের নিয়ে ব্যস্ত থাকায় প্রথমে খেয়াল করেন নি তিনি, তাই ফোন ধরতেও পারেন নি। ৯টা ৪২ মিনিটে ‘হাই’ বলে একটা মেসেজ ঢোকে ভদ্রলোকের হোয়াটস্অ্যাপে। কল আসছিল যে নম্বর থেকে, এই মেসেজটাও একই নম্বর থেকে আসা।এবারে খেয়াল করেন তিনি। উত্তরে লেখেন, ‘আমি কি আপনাকে চিনি?’ – সূত্র: বিবিসি।

চট্টগ্রামের জনসভায় প্রতি উপজেলা থেকে ২০০ বাস ভরে আনার লক্ষ্য আওয়ামী লীগের

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ সভাপতির উপস্থিতিতে হতে চলা জনসভার এক বছর পরই জাতীয় সংসদ নির্বাচন; দলের নেতাকর্মীরা তাই এটাকে দেখছেন নির্বাচনী জনসভা হিসেবে। আগামী ৪ ডিসেম্বর মহানগরীর পাশাপাশি ১৫টি উপজেলা থেকেও নেতা-কর্মীদের ব্যাপক সমাগম ঘটিয়ে দৃশ্যত বিএনপির সমাবেশের জবাব দিতে চাইছে ক্ষমতাসীন দলটি।স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেন্দ্র থেকেও নির্দেশনা আছে লোক সমাগম যেন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। সে লক্ষ্যে ইতোমধ্যে কত লোক আনতে হবে, তা জনপ্রতিনিধিদের বেঁধেও দেওয়া হয়। দূরত্ব বিবেচনায় প্রতিটি সংসদীয় আসনের ১০ থেকে ২০ হাজার মানুষকে জনসভায় সমবেত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।এই লক্ষ্য ধরে ৪ ডিসেম্বর লোকজন আনতে উপজেলাগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক গাড়ি বুকিং দেওয়ার কাজও শুরু হয়ে গেছে। তবে অত বেশি সংখ্যায় গাড়ি মিলছে না বলে সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য। তাই সভার আগের দিনই বিভিন্ন উপজেলা থেকে নগরীতে লোকজন নিয়ে আসতেও রয়েছে নির্দেশনা। সূত্র: বিডি নিউজ