আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৪১ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ৪, ২০২২

আলিশান বাড়ির মালিক যখন ‘ভূমিহীন’
দুই উপজেলায় খাসজমি বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম। অনেক ভূমিহীন বঞ্চিত, জমি পেয়েছেন বিত্তবান ব্যক্তিরা।

হোসেন মৃধা বাড়ির সামনে হাতল লাগানো চেয়ারে বসে ছিলেন। তাঁর বয়স প্রায় ৮০ বছর। পাশাপাশি তিনটি পাকা বাড়ি তাঁর তিন ছেলের। বড় ছেলে আবদুস সালাম মৃধা দুবাইয়ে, মেজ ছেলে আলাউদ্দিন মৃধা ও ছোট ছেলে মহিউদ্দন মৃধা সৌদি আরবপ্রবাসী। ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার কৈলাইল ইউনিয়নের -চর দড়িকান্দা মৌজার এই গ্রামের নামও হোসেন মৃধার নামে, হোসেনপুর। গ্রামের পাকা সড়কের ওপরেই বাড়ি। সড়কের ওপারে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। হোসেন মৃধা জানান, মাঠেও তাঁদের পৈতৃক জমি রয়েছে। তবে তাঁর তিন ছেলেই খাসজমি বরাদ্দ পেয়েছেন। অথচ খাসজমি ভূমিহীনদের মধ্যে বিতরণ করার সরকারি নির্দেশ রয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

রাজনীতিতে উত্তাপ বাড়ছে

বেশ কিছুদিন ধরেই বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়ে মাঠে রয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। এতে উত্তাপ বাড়ছে রাজনীতির মাঠে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি বিভিন্ন বিভাগে সমাবেশ করছে। আর আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে, এর বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশের স্থান নিয়েও চলছে দুই দলের পাল্টাপাল্টি বক্তব্য-বিবৃতি। সূত্র: কালের কণ্ঠ

পল্টন নিয়ে আতঙ্কে সরকার
রাজশাহীতে গণসমাবেশে মির্জা ফখরুল । আন্দোলন এগিয়ে নেবে তরুণরা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘নয়াপল্টনে ১০ তারিখের গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে সরকারের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। ঢাকার সমাবেশ নিয়ে সরকার ভয় পেয়েছে। আমরা নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই। কিন্তু তারা তাদের ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ঘুম হারাম করে ফেলেছে। তারা আতঙ্কে ভুগছে।’ গতকাল বিকালে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদরাসা মাঠে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সকাল ১০টা ৩৬ মিনিটে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদরাসা ময়দানে বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় গণসমাবেশ শুরু হয়। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আবারও বলছি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। অন্যথায় এ দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। কোন সংবিধান? যেখানে বারবার কাটাছেঁড়া করা হয়েছে নিজেদের প্রয়োজনে সেই সংবিধান? এই সংবিধান অনুযায়ী দেশ চলতে পারে না। তারা এই সংবিধানের অনেক পরিবর্তন করেছে। নতুন নতুন কালো আইন করেছে।’ বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘এই সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করেছে। যেখানে ফেসবুকে পোস্ট দিলেও উসকানি হিসেবে আখ্যা দিয়ে গ্রেফতার করা হয় এবং জামিন নেই। আমরা তো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সবার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধ করেছিলাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ সেটা চায় না। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

এক বছরের ব্যবধানে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি ৩ বিলিয়ন থেকে ১৩ বিলিয়ন ডলারে!

দেশে গত অর্থবছরে (২০২১-২২) মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ব্যয় হয়েছে আগের অর্থবছরের চার গুণেরও বেশি। এর পেছনে পুরনো ঋণপত্রের (এলসি) বিলম্বিত অর্থ পরিশোধ ও যন্ত্রপাতির মূল্যবৃদ্ধিকে দায়ী করা হলেও অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকাররা বলছেন, শুধু এ দুটি বিষয় দিয়ে মূলধনি যন্ত্রের আমদানি ব্যয়ে এত বড় উল্লম্ফনকে কোনোভাবেই যৌক্তিকতা দেয়া যায় না। ওভার ইনভয়েসিংয়ের (আমদানি ব্যয় বাড়িয়ে দেখানোর প্রবণতা) মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে বলে সন্দেহ করছেন তারা। একই সঙ্গে এ বিষয়ে বাণিজ্যিক ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তারা বলছেন, সংস্থাগুলোর এখনই এ বিষয়ে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন, যাতে সামনের দিনগুলোয় আর এর পুনরাবৃত্তি না ঘটে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গত অর্থবছরে দেশে মূলধনি যন্ত্রপাতিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১৩ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৩৩২ কোটি ৯০ লাখ ডলার, যেখানে আগের অর্থবছরেও (২০২০-২১) বাংলাদেশের আমদানিকারকরা এ বাবদ ব্যয় করেছিলেন ৩০৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার। সে হিসেবে গত অর্থবছরে মূলধনি যন্ত্র আমদানিতে ব্যয় বেড়েছে ৩৩৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। এর আগে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে সর্বোচ্চ ব্যয় হয়েছিল কভিডের আগে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে। সে সময়ও মূলধনি আমদানি সীমিত ছিল সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে। সূত্র: বণিক বার্তা।

বাংলাদেশে এনআইডি, পাসপোর্ট এবং অন্যান্য সনদ সংশোধন এত জটিল কেন?

ঢাকার একটি স্থানীয় নির্বাচন কমিশন (ইসি) অফিসে খুব মনোযোগের সঙ্গে একটি বইয়ের পাতা ওল্টাচ্ছেন রেজাউল করিম। বইয়ের ভেতর কয়েক হাজার নাম, তার থেকে নিজের নাম খুঁজে বের করার চেষ্টায় রত তিনি। রেজাউল করিমের একটি জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড) রয়েছে। কিন্তু, তার এনআইডি নাম্বার অনলাইনে কোনো কাজে ব্যবহার করলে, সেখানে তার বদলে অন্য এক নারীর ছবি দেখা যায়।
একই সমস্যা হয়েছে রেজাউল করিমের স্ত্রীর এনআইডি’র ক্ষেত্রেও।সমাধানের জন্য নির্বাচন কমিশন অফিসে গেলে- তাকে ভোটারদের পরিচয়ের ওই বড় বইটি ধরিয়ে দেওয়া হয়। অনেকক্ষণ খুঁজেও নিজের নাম পেলেন না রেজাউল। অফিসের কর্মকর্তাদের কাছে সাহায্য চাইলে- তারা রেজাউলকে আগারগাঁও’র নির্বাচন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে যেতে বললেন। এর বাইরে তাকে আর কিছুই জানালেন না ওই কর্মকর্তারা।তখন বেলা গড়িয়ে দুপুর, অফিসের কর্মকর্তারা দুপুরের খাবার খেতে প্রস্তুত হচ্ছেন। হঠাৎ করে অফিসের এক কোণ থেকে হট্টগোল শুরু হলো। জনৈক লোক ঝড়ের বেগে অফিসে ঢুকে চ্যাঁচাতে শুরু করলেন। তার চিৎকারের সারকথা হলো, এ অফিস থেকে কেউ একজন তাকে ফোন করে জানিয়েছে, তার সব কাগজপত্র ভুয়া। সেই লোকই অফিসে এসে- তার সঙ্গে দেখা করতে বলেছে। সূত্র; বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর নিউইয়র্ক, সিঙ্গাপুর

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে রয়েছে নিউইয়র্ক ও সিঙ্গাপুর। অন্যদিকে সবচেয়ে কম ব্যয়বহুল শহর হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক। যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।বিশ্বের ১৭২টি শহরের মধ্যে ইআইইউর জরিপ চালানো হয়। এই তালিকায় এবারই প্রথম শীর্ষস্থান দখল করল নিউইয়র্ক। গত বছর ব্যয়বহুল শহরের তালিকার শীর্ষে থাকা তেল আবিব এবার তৃতীয় স্থানে ঠাঁই পেয়েছে। সামগ্রিকভাবে বিশ্বের বৃহত্তম শহরগুলোতে জীবনযাত্রার গড় খরচ এই বছর ৮ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে বলে ইআইইউর জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ ও করোনা মহামারি সরবরাহ শৃঙ্খলের ওপর চাপ ফেলায় জীবনযাত্রার গড় খরচ বাড়ার পেছনে ভূমিকা রেখেছে। এ বছর ইস্তাম্বুলে মূল্যস্ফীতি সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। তুরস্কের এই শহরে পণ্যের দাম বেড়েছে ৮৬ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির তালিকায় এর পরই আছে আর্জেন্টিনার বুয়েনস এইরেস ও ইরানের তেহরান। শহর দুটিতে পণ্যের দাম বেড়েছে যথাক্রমে ৬৪ শতাংশ এবং ৫৭ শতাংশ। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

‘বদলে যাওয়া’ চট্টগ্রামে প্রধানমন্ত্রী দেবেন ‘স্মার্ট বাংলাদেশের’ রূপরেখা

এক দশক পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবার যখন চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ডের জনসভায় আসছেন, সরকারের তিন মেয়াদে নেওয়া প্রায় সব বড় প্রকল্প বাস্তব রূপ পাওয়ায় ততদিনে পাল্টে গেছে বন্দরনগরীর চেহারা। নগরী একাধিক ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রিং রোড, লিংক রোড, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল– এ সবই এখন বাস্তবতা।চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সবশেষ জনসভা হয়েছিল ২০১২ সালের ২৮ মার্চ। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, ‘বদলে যাওয়া’ এই নগরীতে রোববার অনুষ্ঠেয় জনসভা থেকে আগামী নির্বাচনের ওয়াদা হিসেবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর রূপরেখা ঘোষণা করবেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। পাশাপাশি দলীয় নেতাকর্মীদের তিনি দেবেন ভবিষ্যতের দিক নির্দেশনা। সূত্র: বিডি নিউজ

‘ঢাকায় ১০ই ডিসেম্বরের সমাবেশ নিয়ে সরকার ভয় পাচ্ছে’- বিএনপি মহাসচিব মীর্জা আলমগীর

বাংলাদেশে প্রধান বিরোধীদল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন সরকার ঢাকায় ১০ই ডিসেম্বরে তাদের ডাকা সমাবেশকে ভয় পাচ্ছে এবং এ কারণে সরকারের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।“দশ তারিখ নিয়ে সরকার ভয় পেয়েছে। আমরা পরিষ্কার বলেছি নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চাই। এতেই ওদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। নিজেরাই এখন বলাবলি করছে যে ওই দিন নাকি ওদের তখতে তাউস উল্টে যাবে,” রাজশাহীতে বিএনপির সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন মি. আলমগীর। দেশজুড়ে বিভাগীয় শহরগুলোতে বিএনপির ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজশাহীর মাদ্রাসা ময়দানে শনিবার এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিবিসি বাংলা।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
পড়ে আছে ৮০ কোটির হল, আবাসন সংকটে শিক্ষার্থীরা

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) শিক্ষার্থীদের জন্য দুটি আবাসিক হলের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে বছর খানেক আগে। এরই মধ্যে কেনা হয়েছে কোটি টাকার আসবাবপত্র। তবে এখনো হল দুটিতে সিট বরাদ্দ পায়নি শিক্ষার্থীরা। কবে ও কীভাবে সিট দেওয়া হবে, সেটিও চূড়ান্ত করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। অথচ দীর্ঘদিন আবাসন সংকটে ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৯ সালে শেকৃবির তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহম্মদ শেখ লুৎফর রহমান ও শেখ সায়েরা খাতুন হল নামে দুটি হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২০ সালে। এরপর করোনার কারণে দেরি হলেও ৪১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ছাত্রীদের এবং ৩৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ছাত্রদের হল দুটির মূল কাজ শেষ হয় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। আনুষ্ঠানিকভাবে সব কাজ শেষ হয় চলতি বছরের মার্চ মাসে। এরপর প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও হলগুলো চালু করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সূত্র: জাগো নিউজ

জাতীয় বস্ত্র দিবস ২০২২ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী
‘জামদানি আর বেনারসি এ দেশের বস্ত্রশিল্পের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের পরিপূর্ণ সুবিধাদি বস্ত্র খাতে প্রয়োগ এবং এর চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলার লক্ষ্যে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বস্ত্র খাতসংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনকে সব ধরনের সহযোগিতা ও প্রয়োজনীয় সেবা প্রদানের লক্ষ্যে বস্ত্র অধিদপ্তরকে পোশাক কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আজ ‘জাতীয় বস্ত্র দিবস ২০২২’ উপলক্ষে এক বাণীতে আরো বলেন, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এ খাতে যুগোপযোগী ও দক্ষ বস্ত্র প্রকৌশলী গড়ার লক্ষ্যে সরকারি পর্যায়ে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট, টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, তাঁত প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এবং ফ্যাশন ডিজাইন ইনস্টিটিউট স্থাপন ও পরিচালনা করছে। শেখ হাসিনা বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় ‘জাতীয় বস্ত্র দিবস ২০২২’ পালন করায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ উপলক্ষে ক্রোড়পত্র ও স্যুভেনির প্রকাশের উদ্যোগকে তিনি স্বাগত জানান। এবারের জাতীয় বস্ত্র দিবসের প্রতিপাদ্য ‘দেশীয় বস্ত্র ব্যবহার করি, সোনার বাংলা গড়ে তুলি’ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও সময়োপযোগী হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। সূত্র: দেশ রুপান্তর।