আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:০০ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৯, ২০২২

স্বাস্থ্যবিষয়ক সেমিনার
৬৭% মানুষের মৃত্যু অসংক্রামক রোগে
দেশে সংক্রামক রোগের প্রকোপ কমে এসেছে। মৃত্যু বাড়ছে অসংক্রামক রোগে।
দেশে ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে ৩৫ শতাংশ ধূমপানে অভ্যস্ত।
প্রাপ্তবয়স্কদের ৬ শতাংশ স্থূল।
২০–৭৯ বছর বয়সীদের মধ্যে ১৪ শতাংশ ডায়াবেটিসে ভুগছে।
৩৫ বছরের বেশি বয়সী ৪৫ শতাংশ নারী ও ৩৪ শতাংশ পুরুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে।

দেশে ম্যালেরিয়া, গোদরোগ, কালাজ্বরের মতো সংক্রামক রোগের প্রকোপ কমে এসেছে। মানুষের গড় আয়ু বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হৃদ্‌রোগ, ডায়াবেটিস, ক্যানসারের মতো অসংক্রামক রোগের প্রকোপ বাড়ছে। এখন দেশে মোট মৃত্যুর ৬৭ শতাংশ হচ্ছে অসংক্রামক রোগে।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) আয়োজিত কেন্দ্রীয় সেমিনারে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সেমিনার কমিটি গতকাল রোববার এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। মাসিক এই সেমিনারের এবারের বিষয় ছিল স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন ও অর্জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে মূল উপস্থাপনায় বিএসএমএমইউর পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের অধ্যাপক মো. আতিকুল হক বলেন, দেশে এখন সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে স্ট্রোকে (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বা রক্ত জমাট বাঁধা)। মৃত্যুর দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রধান কারণ যথাক্রমে হৃদ্‌রোগ ও শ্বাসতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী রোগ। সূত্র: প্রথম আলো

সরকারকে উৎখাত এত সোজা নয়
আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারকে উত্খাত করা এত সোজা নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, দেশের মানুষকে সজাগ থাকতে হবে, তারা আবার ভোগান্তিতে পড়বে নাকি উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে গিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল রবিবার আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনাসভায় এসব কথা বলেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেন, ‘বিএনপি বিজয়ের মাসে বিজয় উৎসব না করে যেদিন থেকে পাকিস্তানি বাহিনী দেশে বুদ্ধিজীবী হত্যা শুরু করে, সেদিন ঘোষণা দেয় সরকার উত্খাত করবে। এতই সোজা? আওয়ামী লীগ পারে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি
কাঁচা পাট সংগ্রহে উৎসে কর প্রত্যাহার চান মিল মালিকরা

অন্যান্য রপ্তানি পণ্যের মতো পাটপণ্য রপ্তানিতেও ১ শতাংশ উৎসে কর কর্তন করা হয়। এ ছাড়াও কৃষক পর্যায় থেকে পাট সংগ্রহের সময় ২ শতাংশ হারে কর কর্তন করা হচ্ছে। বাড়তি এই ৩ শতাংশ হারে উৎসে করের কারণে ঠিক সমপরিমাণ উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে। এতে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় মার খাচ্ছে দেশের পাটপণ্য। সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষক। এ পরিস্থিতিতে কৃষক পর্যায় থেকে পাট সংগ্রহের সময় উৎসে কর প্রত্যাহার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে চিঠি দিয়েছে বেসরকারি পাটকল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিজেএমএ)। গত বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের সঙ্গে দেখা করে পাট খাতের সমস্যা এবং তাঁদের বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন বিজেএমএ নেতারা। একই বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের সঙ্গেও দেখা করেছেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, পাটকলগুলো সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কাঁচা পাট সংগ্রহ করে শতভাগ মূল্য সংযোজন করে থাকে। সূত্র: সমকাল

দেশজুড়ে বিশ্বকাপ ফুটবলের উন্মাদনা
বড় পর্দা ঘিরে উত্তেজনা * পাবনায় আর্জেন্টিনা সমর্থকদের হাতি নিয়ে বিশাল শোভাযাত্রা
কাতারে আয়োজিত ফুটবল বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে উন্মাদনা ছড়িয়ে পড়ে। আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্সের সমর্থকরা রোববার দিনভর ঢাকঢোল পিটিয়ে ও বাজনা বাজিয়ে শোভাযাত্রাসহ নানা আয়োজনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। বিশেষ করে পাড়া-মহল্লায় আর্জেন্টিনা সমর্থকরা দেশটির পতাকা নিয়ে মিছিল করেন। বিভিন্ন মাঠেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে বড় পর্দায় খেলা দেখতে সন্ধ্যার পরপরই ফুটবলপ্রেমীরা ভিড় করতে শুরু করেন। আর্জেন্টিনার জার্সি ও পতাকা নিয়ে দর্শকরা ডিজিটাল স্ক্রিন ও টিভি স্ক্রিনের সামনে খেলা উপভোগ করেন। এ সময় ঢাকঢোল ও বাঁশি বাজানো হয়। খেলা উপলক্ষ্যে অনেক স্থানে খাওয়া-দাওয়ারও আয়োজন করা হয়। গরু-খাসি দিয়ে ভূরিভোজের আয়োজন করেন অনেক ফুটবলপ্রিয় মানুষ। ফাইনাল খেলাকে ঘিরে দোকানপাট আগেভাগেই বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তায় মানুষের চলাচলও কমে যায়। এদিকে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশও সতর্ক অবস্থান নেয়। সূত্র: যুগান্তর

Nagad

শিক্ষা-চাকরি
শতবর্ষী রাজশাহী কলেজ, শ্রেণিকক্ষ সংকট চরমে

২০১৫ সাল থেকে টানা চারবার দেশসেরা রাজশাহী কলেজ। শ্রেণিকক্ষ সংকটসহ শিক্ষক ও আবাসন সংকট দূর করা গেলে প্রতিবছরই দেশসেরা হওয়ার যোগ্যতা রাখে এই কলেজ। শিক্ষার পরিবেশ, বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের অনুপাত, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত, স্নাতক শিক্ষার্থীর সংখ্যা, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ ৩১টি মানদণ্ডে দেশের অন্য কলেজের তুলনায় কিছুটা ভালো অবস্থানে থাকলেও কলেজটিতে রয়েছে নানা সীমাবদ্ধতা। বছর বছর শিক্ষার্থী বাড়লেও সেই তুলনায় বাড়ছে না অবকাঠামো। ফলে সম্ভাবনাময় প্রতিষ্ঠানটি কেবলই সমস্যার বৃত্তে বন্দি হচ্ছে। শ্রেণিকক্ষ সংকট-রাজশাহী কলেজে ২৬ হাজার শিক্ষার্থীর পাঠদান চলছে মাত্র ১২৫ শ্রেণিকক্ষে। যেখানে ১০০ শিক্ষার্থীর জন্য একটি শ্রেণিকক্ষ থাকার কথা, সেখানে কলেজটিতে ২০৮ শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছে মাত্র একটি কক্ষ। সূত্র: দৈনিক বাংলা।
সিলেটে পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বাংলাদেশী খেলোয়াড়দের আর্জেন্টিনায় প্রশিক্ষণে পাঠানো হবে

আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলসহ কয়েকটি দেশে বাংলাদেশ থেকে খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে দূতাবাস চালুর আগ্রহ দেখিয়েছে আর্জেন্টিনা। এ ব্যাপারে শিগগিরই উদ্যোগ নেয়া হবে।’ সিলেট আর্ট অ্যান্ড অটিস্টিক স্কুলে আজ রোববার (১৮ ডিসেম্বর) আয়োজিত বিশেষ শিশুদের আঁকা চিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।একে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আমাদের দেশের ভালো খেলোয়াড়দের তাদের (আর্জেন্টিনা) দেশে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করেছি। শুধু তাদের দেশে না, ব্রাজিলসহ আরো কয়েকটি দেশে আমাদের ভালো খেলায়াড়দের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করেছি।’ সূত্র: বণিক বার্তা।

বোরো মৌসুমের আগে ব্যাংক-বিমুখ কৃষকদের জন্য সহজ ঋণ

৪ শতাংশ স্বল্প সুদহারে জামানতবিহীন ঋণ। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়েই পাওয়া যাবে এই ঋণের অর্থ। প্রস্তাবটি শুনতে বেশ লোভনীয়। কিন্তু কৃষকদের জন্য এটা বিশ্বাস করা কঠিন, কারণ তাদের ব্যাংক-সংক্রান্ত অতীত অভিজ্ঞতা ভীতিকর। অনেক কৃষকই ব্যাংককে ভয় পান। তাদের জন্য এ ধরনের ঋণ প্রকল্প সম্পর্কেও জানেন না। জরুরি ভিত্তিতে অর্থের প্রয়োজন হলে তারা ছুটে যান এনজিওগুলোর দুয়ারে। এনজিওগুলো সুদ বেশি নিলেও কোনো প্রকার ঝামেলা ও কাগজপত্র ছাড়াই বাড়িতে গিয়ে টাকা দিয়ে আসে।দেশের ধান চাষের বৃহত্তম বোরো মৌসুম শুরু হচ্ছে, তাই কৃষকদের এখন টাকার প্রয়োজন। বোরো মৌসুমকে সামনে রেখে ক্রমবর্ধমান উৎপাদন খরচের মধ্যে কৃষকদের সাহায্য করার জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে। কিন্তু কয়েকটি জেলা থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, কৃষকদের কাছ থেকে সাড়া গেছে একেবারেই কম। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

কৃষি ও জ্বালানিতে ভর্তুকি বেড়ে ৩ গুণ
বরাদ্দ চেয়ে অর্থ বিভাগে চিঠি

বেশি দামে জ্বালানি ও সার কেনার ফলে বছর শেষে এ দুটি খাতে বরাদ্দ বেড়ে তিন গুণ অর্থ ব্যয় হচ্ছে। জ্বালানি তেল আর সারের দাম বাড়ায় সরকারের ভর্তুকির পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের কারণে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেল ও সারের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। ফলে সংশোধিত বাজেটে বাড়তি বরাদ্দ চেয়ে এরই মধ্যে অর্থ বিভাগে প্রস্তাব পাঠিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় দুটি।বিশ্ববাজারে দাম বাড়ায় সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ লাগবে খাদ্য উৎপাদনের জন্য কৃষি খাতের। নতুন করে আরও ৩০ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। চলতি অর্থবছরের বাজেটে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ১৬ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত বাজটে কৃষি মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪৬ হাজার ২৪৭ কোটি টাকায়। এ বিষয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত সার কিনতে আমাদের ৪৬ হাজার কোটি টাকা লাগবে। আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে বলেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, টাকা দেওয়া হবে।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

রিমান্ড মানেই আতঙ্ক, অথচ আইনে কী বলা আছে

সম্প্রতি বুয়েটের একজন ছাত্র ফারদিন নূরের মৃত্যুর পর তার বান্ধবীকে আটক করে পুলিশ রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর এ নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে। অনেকে রিমান্ড বলতেই বোঝেন পুলিশের নির্যাতন। অথচ বাংলাদেশে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী রিমান্ডে শুধুমাত্র জিজ্ঞাসাবাদের কথা বলা হয়েছে, কোথাও মারধরের উল্লেখ নেই।আইনমন্ত্রী নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করলেও মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি ঘটনায় রিমান্ডে নির্যাতন করার আলামত স্পষ্ট।”আমি কয়েকবার সেন্সলেস হয়ে গিয়েছিলাম”বাংলায় একটি কথা রয়েছে কর্তার ইচ্ছায় কর্ম সম্পাদন হওয়া আর বাকিরা সবাই নীরব দর্শক। এই বাক্যটি সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য হতে পারে রিমান্ডের ক্ষেত্রে। অন্তত কয়েকজন ভুক্তভোগী তাদের অভিজ্ঞতার নিরীখে তেমনটাই ধারণা দিলেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

মিয়ানমার সবকিছুতে রাজি, কিন্তু একটা রোহিঙ্গাও নেয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
“তাদের নিজেদের কিছু করার মুরোদ নেই, কিন্তু খুঁত বের করায় ওস্তাদ।“

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমার সবকিছু করতে ‘রাজি’ আছে মুখে বললেও তাদের ‘আন্তরিকতার অভাব’ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।তিনি বলেন, “মিয়ানমার কিন্তু কখনোই বলেনি রোহিঙ্গাদের নেবে না। আমরা তাদের বলেছি, তোমরা নিয়ে যাও। তারা বলছে, নেব। আমরা বলেছি, এদের নিয়ে তোমরা নিরাপত্তা দেবে। তারা বলছে, দেবে। আমরা বলেছি, তোমাদের দেশে এরা যাতে স্বেচ্ছায় যেতে পারে, সেই ব্যবস্থা করো। বলছে, করবো। সবকিছুতেই রাজি।” “কিন্তু এখনও পর্যন্ত, পাঁচ বছর পার হয়েছে, একটাও লোক নেয়নি। একটা রোহিঙ্গাও ফেরত যায়নি। ওদের (মিয়ানমার) আন্তরিকতার অভাব আছে।” রোববার সিলেট নগরীর ধোপাদীঘিরপাড়ের হাফিজ কমপ্লেক্সে আল খায়ের ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিতদের মধ্যে হুইল চেয়ার ও সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “রোহিঙ্গারা কদিন পরে পরে আমাদের দেশে আসে। সত্তর দশকে আসছে, আশির দশকে, নব্বইয়ের দশকে আসছে। পরবর্তী সময়ে মিয়ানমার সরকার তাদের নিয়েও গেছে, আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে। এবারে সংখ্যাটা অনেক বেশি। একেবারে এগার লক্ষ।” সূত্র: বিডি নিউজ