টেলিটকের কাছে পাওনা ১৬৯৪ কোটি ৭৩ লাখ: সংসদে মোস্তাফা জব্বার

তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিবেদক:তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিবেদক:
প্রকাশিত: ৭:৫৬ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৩

ফাইল ছবি-

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার সংসদে বলেছেন, টেলিটক বাংলাদেশে লিমিটেডের কাছে ১ হাজার ৬৯৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা সরকারের পাওনা। মন্ত্রী জানান, টেলিটকের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে এক হাজার ৫৮৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা থ্রি-জি স্পেকট্রাম এসাইনমেন্ট ফি বাবদ। স্পেকট্রাম চার্জ বাবদ ২৭ কোটি ১৫ লাখ, রেভিনিউ শেয়ার বাবদ ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ ও এসওএফ বাবদ ৪৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে কুষ্টিয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম সরওয়ার জাহানের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান মোস্তাফা জব্বার। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপন করা হয়।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জানান, গ্রামীণফোনের কাছে ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৪ লাখ ৭৬ হাজার ১৩৫ টাকা, রবি আজিয়াটার কাছে ৭২৯ কোটি ২৩ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৬ কোটি টাকা। ২০২১ সালের নিলামে বরাদ্দকৃত তরঙ্গের দ্বিতীয় কিস্তি এবং ২০২২ সালের তরঙ্গ নিলামের ডাউন পেমেন্ট বাবদ বাংলালিংকের ২৭৩ কোটি ২৫ লাখ ৪১ হাজার ২৯২ টাকা।

সিটিসেলের কাছে ১২৮ কোটি ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৩ টাকা সরকারের পাওনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মোহম্মদ হাবিব হাসানের প্রশ্নের জবাবে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আওতাধীন বিটিআরসি কর্তৃক গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইস্যু করা বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং বা কলসেন্টার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটধারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৭৯টি। অপারেশনাল কল সেন্টারের সংখ্যা ৬৮টি। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক কল সেন্টার ৪৫টি, অভ্যন্তরীণ কল সেন্টারের সংখ্যা ২৩টি।

সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মোহম্মদ হাবিব হাসানের প্রশ্নের জবাবে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আওতাধীন বিটিআরসি কর্তৃক গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইস্যু করা বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং বা কলসেন্টার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটধারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৭৯টি। অপারেশনাল কল সেন্টারের সংখ্যা ৬৮টি। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক কল সেন্টার ৪৫টি, অভ্যন্তরীণ কল সেন্টারের সংখ্যা ২৩টি।

Nagad

ডাক অধিদপ্তরের প্রচলিত অর্থে কোনো কল সেন্টার নেই বলে জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের ডাকঘর কল সেন্টারে রূপান্তরের পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। সব ডাকঘরে এ ধরনের কল সেন্টার তৈরির জন্য পর্যাপ্ত ও দক্ষ জনবল প্রয়োজন। এছাড়াও ডাক বিভাগের প্রতিটি ইউনিটের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার নাম ও টেলিফোন নম্বর ওয়েবসাইটে দেয়া রয়েছে।

সারাদিন. ৭ ফেব্রুয়ারি