আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:৪৬ অপরাহ্ণ, মে ৫, ২০২৩

বোরোয় আশা, খরচ নিয়ে চিন্তা
বোরোতে উৎপাদন খরচ ১০ শতাংশ বেড়েছে। বিশ্বের খাদ্যসংকটে থাকা ৫২ দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ।

আগাম বন্যায় হাওরের পাকা ধান ভেসে যেতে পারে—প্রতিবছর এমন শঙ্কা থাকে। কিন্তু এবার এরই মধ্যে হাওরের প্রায় সব ফসল কাটা হয়ে গেছে। এ মৌসুমে সেখান থেকে ৪০ লাখ টন চাল আসবে। দেশের আরেক ধানভান্ডার হিসেবে পরিচিত চলনবিলের ফসল কাটা হয়েছে তিন ভাগের দুই ভাগ। এবার গরম বেশি থাকায় উত্তরাঞ্চলের ধান ৮-১০ দিন আগেই পাকতে শুরু করেছে। তাই কাটাও শুরু হয়েছে আগেভাগে। ফলন ভালো হওয়ায় বাজারে চালের দামও কমতে শুরু করেছে। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে, গত এক সপ্তাহে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে এক থেকে দুই টাকা কমেছে।তবে এত সব ভালো খবরের সঙ্গে দুশ্চিন্তা কিছু রয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) হিসাবে, এবার বোরোতে ১ কেজি চাল উৎপাদনের খরচ ৩ টাকা বেড়ে প্রায় ৪১ টাকা হয়েছে। আর ধানের খরচ ২৮ টাকা থেকে বেড়ে প্রায় ৩১ টাকায় দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ ধান ও চালে উৎপাদন খরচ ১০ শতাংশ বেড়েছে। গত বছরের চেয়ে বেশি দামে জ্বালানি তেল, বিদ্যুৎ ও সার কেনায় বোরোয় ওই খরচ বেড়েছে। ফলে কৃষকের ধান ও চালের ভালো দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কা আছে। সূত্র: প্রথম আলো

বাজারে স্বস্তি মিলছে না

রাজধানীর বাজারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে আদা-রসুনও। আলুর দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কেজিতে ৩৬ টাকা পর্যন্ত বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে খোলা চিনি। ফার্মের মুরগির ডিম ডজনে পাঁচ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে।খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে সংকট দেখা দেওয়ায় নতুন করে পেঁয়াজ, রসুন ও আদার দাম বাড়ছে। সঙ্গে বাড়ছে আলুর দামও। আমদানিকারকরা বলছেন, ডলার সংকটের কারণে ব্যাংকে ঋণপত্র খোলা যাচ্ছে না। এ কারণে বাজারে এসব পণ্যের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

গাজীপুর সিটি নির্বাচন
আচরণবিধি লঙ্ঘনে উদ্বেগ, এবার প্রার্থিতা বাতিলের হুঁশিয়ারি

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে একের পর এক আচরণবিধি লঙ্ঘনের মধ্যে জরুরি বৈঠক করেছে নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন ভবনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় গাজীপুরের সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেলকে সতর্ক করা হয়। এছাড়া নৌকার প্রার্থীকে আজমত উল্লাকেও ‘শেষবারের মতো’ সতর্ক করার সিদ্ধান্ত হয়। তাকে দুই দফা সতর্ক করল ইসি। বৃহস্পতিবারও প্রার্থীর প্রচারে অংশ নেওয়ায় এ ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব। এ সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, মো. আনিছুর রহমান, ইসি সচিব জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ অংশ নেন। ইতোমধ্যে আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা খান, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেলকে সতর্ক করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন। নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থীকে ৭ মে ইসিতে তলব করা হয়। সূত্র: সমকাল

Nagad

‘অযথাই’ সরকারি অর্থের অপচয়
সেতু আছে সড়ক নেই
সংযোগ সড়ক না থাকায় মানুষের কোনো উপকারেই আসছে না * কোটি টাকার সেতু নষ্ট হচ্ছে অযত্ন অবহেলায়

সারা দেশে এমন অনেক সেতু রয়েছে যেগুলোর সংযোগ সড়ক নেই। ফলে এসব সেতু মানুষের কোনো উপকারেই আসছে না। বছরের পর বছর পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থেকে অনেক সেতুতে ফাটল দেখা দিয়েছে। ভেঙে যাচ্ছে সেতুর রেলিং।
শুধু সংযোগ সড়কের অভাবে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দাসহ শিক্ষার্থীরা। কোথাও সেতুতে উঠতে মই, কোথাও কাঠের সিঁড়ি ব্যবহার করছেন তারা। আবার কেউ নৌকায়, কেউ কাদা-পানি ডিঙিয়ে নদী-খাল পার হচ্ছেন। কোনো সেতুতে ঠাঁই হয়েছে স্থানীয় ভূমিহীনদের। অথচ কোটি টাকা ব্যয়ে এসব সেতু নির্মাণ করা হয়েছিল। এ নিয়ে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেতু এলাকার বাসিন্দারা। তারা বলছেন, অযথাই সরকারি অর্থের এমন অপচয় করা হয়েছে। মানুষেরই যদি কাজে না লাগে তাহলে এসব সেতু নির্মাণ করা হলো কেন। গত বছরের ২৪ এপ্রিল যুগান্তরে ‘কার স্বার্থে এসব সেতু’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।এরপর গেল এক বছরে কিছু সেতুর সংযোগ সড়ক তৈরি করা হলেও বেশির ভাগই এখনো অকেজো। কেন এসব সড়কে সংযোগ সড়ক করা হচ্ছে না জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার, উপজেলা প্রকৌশলী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বিভিন্ন রকম তথ্য দিয়েছেন। সূত্র: যুগান্তর

প্রতিদিন যাতায়াত করবেন ১ লাখ পর্যটক
সাত ঘণ্টায় কক্সবাজার
♦ সময়ের আগেই চালু হবে পর্যটক রেল ♦ কাজ শেষ ৮৩ শতাংশ, আগস্টে চলবে পরীক্ষামূলক, ৭৫০ জনবলের প্রস্তাব দৈনিক কাজ করছেন প্রায় ১৪০০ শ্রমিক, পণ্য পরিবহনে থাকবে রেফ্রিজারেটেড ওয়াগন সার্ভিস

নির্ধারিত সময়ের আগেই দোহাজারী-কক্সবাজার পর্যটক রেল চালু করা হবে। এতে দৈনিক যাতায়াত করতে পারবে প্রায় ১ লাখ পর্যটক। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য দেশের প্রথম আইকনিক স্টেশনে থাকবে ‘লাগেজ স্টেশন’, অভ্যর্থনা কক্ষ, শিশুদের বিনোদনের জায়গা, প্যাসেঞ্জার লাউঞ্জ, শপিংমল, রেস্তোরাঁ। এক দিনেই ঘুরে যাওয়া যাবে পর্যটন শহর কক্সবাজার। পর্যটকরা চট্টগ্রাম থেকে আড়াই ঘণ্টা এবং ঢাকা থেকে সাত/সাড়ে সাত ঘণ্টায় পৌঁছে যাবে কক্সবাজার। নির্ধারিত সময়ের আগেই পর্যটকবান্ধব দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শেষ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে রেললাইন নির্মাণ। জানুয়ারি পর্যন্ত শেষ হয়েছে ৮৩ শতাংশ কাজ। দৃশ্যমান প্রায় ৭০ কিলোমিটার রেললাইন। প্রতিদিন কাজ করছেন প্রায় ১ হাজার ৪০০ শ্রমিক। ১০০ কিলোমিটার রেললাইন ব্যবস্থাপনায় ৭৫০ জনবলের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পণ্য পরিবহনে থাকবে বিশেষ ‘রেফ্রিজারেটেড ওয়াগন সার্ভিস’। চট্টগ্রামের দোহাজারী এলাকার পুরাতন স্টেশনটির কাছেই তৈরি হচ্ছে নতুন রেল স্টেশন। এখানে একসঙ্গে কাজ করছেন প্রায় ৪০০ শ্রমিক। কেউ রেললাইন বাসাচ্ছে, কেউ লাইনের পাটাতন স্থাপন করছে, কেউ বসানোর পর -সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মার্কিন উদ্যোগের একটি সফল রূপকল্প বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি

দেশের গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ১৯৭৬ সালে এক সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চালায় মার্কিন সংস্থা ন্যাশনাল রুরাল ইলেক্ট্রিফিকেশন কো-অপারেটিভ অ্যাসোসিয়েশন (এনআরইসিএ)। ওই সমীক্ষার প্রতিবেদন ও সুপারিশের ভিত্তিতে পরের বছর স্থাপন করা হয় বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি)। পাইলট প্রকল্প হিসেবে ১৯৮০ সালের মধ্যে গড়ে তোলা হয় ১৩টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (পবিস)। এজন্য কারিগরি সহায়তা দেয় এনআরইসিএ। আর্থিক সহায়তা দেয় ইউএসএআইডি। তখন থেকে এ পর্যন্ত দেশের পল্লী এলাকায় বিদ্যুতের সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অংশীদার দেশ হিসেবে বিবেচিত যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে দেশে ৬১ জেলার ৪৬২ উপজেলা শতভাগ বিদ্যুতায়িত হয়েছে। ৮০টি পবিসের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুৎ সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছে বিআরইবি। পল্লী এলাকায় বিদ্যুৎ সেবার সম্প্রসারণ কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত বিআরইবির বড় অংশীদার ও সহায়কের ভূমিকা রেখেছে এনআরইসিএ এবং ইউএসএআইডি। পবিসগুলো গড়ে তোলার পাশাপাশি বিআরইবির কার্যক্রমও পরিচালিত হয়েছে মূলত এনআরইসিএর মডেলে। পূর্ব বাংলার প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলেছিল ১৯০১ সালে ঢাকার রাস্তায়। পরের সাত দশকে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ ব্যবস্থার প্রসার হয়েছে খুবই সীমিত আকারে। সরবরাহ ব্যবস্থা ছিল পুরোপুরি শহরাঞ্চলকেন্দ্রিক। গ্রামীণ এলাকা ছিল বিদ্যুৎ সেবার বাইরে। দেশের গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুতের সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলার বিষয়টিতে মনোযোগ দেয়ার সুযোগ মেলে মূলত স্বাধীনতার পর। সূত্র: বণিক বার্তা।

চিফ হিট অফিসার বুশরা কী করবেন?

ছোট থেকেই বুশরা জানতেন, উন্নত কর্মসংস্থান ও শিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি দেন বাংলাদেশিরা। ঢাকা থেকেও এমন অনেকেই গেছেন বুশরার পরিচিত। বিদেশবিভূঁইয়ে যাতায়াত সম্পর্কে জানাশোনা তার নতুন নয়। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা-ই বুশরার নিজের শহর। দিনে দিনে এ শহরের তাপদাহ এত বাড়ছে, যে সম্পন্নরা সুযোগ থাকায় পাড়ি দিচ্ছেন বিদেশে। বুশরা আফরিন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলামের মেয়ে। সম্প্রতি তাকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কাজ করা একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান – অ্যাড্রিয়েন আর্শট-রকফেলার ফাউন্ডেশন রেজিলিয়েন্স সেন্টার (আর্শট-রকফেলার) বাংলাদেশ তথা এশিয়ার প্রথম ‘চিফ হিট অফিসার’ (সিএইচও) পদে নিয়োগ দিয়েছে। নিয়োগ পাওয়ার আগে গেল সপ্তাহে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ইনডিপেন্ডেন্ট’কে বুশরা বলেছিলেন, ‘ঢাকা আমারই প্রাণের শহর, কিন্তু আজকাল এই শহর যেন বদলে গেছে, দিনে দিনে আরো অসহনীয় হয়ে উঠছে গরম’। ঢাকা সম্পর্কে ‘বসবাসের অযোগ্য’ এই উক্তিই আজকাল বেশি শোনা যাচ্ছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

ভারতকে দেয়া ট্রানজিট ফি টাকায় নির্ধারণ না করে ডলারে হলে ভালো হতো?

মোংলা ও চট্টগ্রাম সমূদ্র বন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে পণ্যের ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট নিয়ে ভারতের দীর্ঘদিনের জোরালো দাবি পূরণ করেছে বাংলাদেশ। ট্রানজিট সুবিধা দেয়ার ব্যাপারে ২০১০ সালে ভারত বাংলাদেশ শীর্ষ বৈঠকে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত হয়। এর ১৩ বছর পর ভারতকে বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দেয়ার সব প্রক্রিয়া শেষ হলো। তবে এখনও ভারতে ভূমি ব্যবহার করে বাংলাদেশকে ট্রানজিট সুবিধার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়নি। সম্প্রতি বাংলাদেশের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দুই দেশের মধ্যে চুক্তির আওতায় পণ্য পরিবহনের জন্য কাস্টমস প্রক্রিয়া সম্পাদনের স্থায়ী আদেশ জারী করেছে। কোন পদ্ধতিতে কীভাবে কোন রূটে ভারতীয় পণ্য পরিবহন হবে এবং এর ফি এবং মাশুল কী হবে সেটিও নির্দিষ্ট করা হয়েছে এই স্থায়ী আদেশে। বিগত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে এনিয়ে দুই দেশ নানা পর্যায়ে বৈঠক, আলোচনা, সমঝোতা ও প্রয়োজনীয় চুক্তি সম্পাদন করেছে। এছাড়া পরীক্ষামূলক চালানও পাঠানো হয়েছে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে। সবশেষে স্থায়ী আদেশ জারীর মাধ্যমে ভারতকে দুটি বন্দর ব্যবহারের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ। মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করে পণ্য আনা ও নেয়ার জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের চারটি স্থলবন্দর হয়ে ১৬টি রূট নির্ধারন করা হয়েছে। ভারতের বৈধ যে কোনো পণ্যের চালান সমূদ্রপথে মোংলা এবং চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হবে। সেসব পণ্য বাংলাদেশের সড়ক পথ ও যান ব্যবহার করে চারটি স্থলবন্দর হয়ে ভারতে যাবে অথবা ভারত থেকে আসবে।
এই চারটি স্থল বন্দরের রুট হলো সিলেটে তামাবিল-ডাউকি ও শেওলা-সুতারকান্দি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া-আগরতলা এবং কুমিল্লার বিবিরবাজার-শ্রীমন্তপুর। সূত্র; বিবিসি বাংলা।