আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:২১ অপরাহ্ণ, জুন ৯, ২০২৩

৫২ কিশোর গ্যাং: রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় ‘বড় ভাইয়েরা’
এসব চক্রের নেতাদের বেশির ভাগই ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে যুক্ত অথবা স্থানীয় নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকেন।

রাজধানীর দারুসসালাম থানার লালকুঠি এলাকার বসুপাড়ায় গত ২২ মে স্কুলছাত্র সিয়াম খানকে (১৪) প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তার আগে ১০ মে দনিয়া কলেজের সামনে ‘জুনিয়র–সিনিয়র’ দ্বন্দ্বে খুন হয় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী তাজুন ইসলাম ওরফে মুশফিক। দুটি হত্যাকাণ্ডের পেছনেই রয়েছে এলাকাভিত্তিক অপরাধী চক্রের তৎপরতা। এসব চক্র স্থানীয়ভাবে ‘কিশোর গ্যাং’ নামে পরিচিত।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বখাটে কিশোর–তরুণদের নিয়ে এমন অপরাধী চক্র গড়ে উঠেছে। যারা মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, নারীর শ্লীলতাহানিসহ নানান অপকর্মে যুক্ত। এসব চক্রের সদস্যদের বড় অংশ কিশোর হলেও নেতাদের বয়স ১৯ থেকে ৩৮ বছর। তাঁদের ‘সিনিয়র’ বা ‘বড় ভাই’ বলে ডাকে চক্রের সদস্যরা। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এসব চক্রের নেতাদের বেশির ভাগই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত অথবা স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো থেকে জানা গেছে। সূত্র: প্রথম আলো

সংকটে শিল্পোৎপাদন
লোডশেডিংয়ের পাশাপাশি দেশের শিল্প-কারখানায় আগে থেকেই রয়েছে গ্যাসের সংকট। এতে দিনের বড় একটা সময় বন্ধ রাখতে হচ্ছে কারখানা। এই সংকটে বড়গুলোর সঙ্গে ছোট ও মাঝারি ধরনের শিল্প-কারখানাও বিপাকে পড়েছে। এতে উৎপাদন কমে ব্যয় বাড়ছে, প্রভাব পড়তে শুরু করেছে রপ্তানির ক্রয়াদেশেও।শিল্পোদ্যোক্তারা বলছেন, এই সংকট থেকে দ্রুত উত্তরণ করা না গেলে বড় ধরনের সংকটে পড়বে দেশের শিল্প-কারখানা ও রপ্তানি আয়। রিজার্ভেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করবে।শিল্প-কারখানার মালিকরা বলছেন, বর্তমানে উচ্চমূল্যে তাঁরা সরকারের কাছ থেকে গ্যাস কিনলেও চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ না থাকায় গ্যাসভিত্তিক ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ (শিল্প-কারখানার নিজস্ব বিদ্যুৎ) উৎপাদন করতে পারছেন না। জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ দিয়ে কারখানা চালাতে গিয়ে লোডশেডিংয়ের কারণে বিপাকে পড়েছেন। দিনরাতের বড় একটা সময় কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে কারখানার মূল্যবান যন্ত্রপাতিরও ক্ষতি হচ্ছে। বিকল্প উপায় হিসেবে জেনারেটর দিয়ে কারখানা সচল রাখতে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে।জানতে চাইলে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটে দেশের বস্ত্র খাতের কারখানাগুলোর উৎপাদন সক্ষমতা অর্ধেকে নেমেছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

নিত্যপণ্যের অসহনীয় দাম, লোডশেডিং ও পানি সংকট
কষ্টেসৃষ্টে জীবনযাপন

নিত্যপণ্যের অসহনীয় দাম, ঘনঘন লোডশেডিং, পানি-গ্যাস ও জ্বালানির সংকটে মানুষের জীবন এখন বড় দুঃসময়ের মুখোমুখি। জীবন চালানোই যেন দায় হয়ে পড়েছে।নিত্যপণ্য ও সেবার অগ্নিমূল্যে ঘর থেকে বের হলেই ভোক্তার পকেট খালি হতে থাকে। কিন্তু পকেট ভরার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। তেমনই শান্তি নেই ঘরেও। লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় প্রচণ্ড গরমের মধ্যে ঘরে থাকাও দায়।পানির জন্য তো চলছে একধরনের হাহাকার। রান্নার জন্য গ্যাস সংকট এবং এর অগ্নিমূল্য তো আছেই। অ্যাপার্টমেন্টগুলোয় লোডশেডিংয়ের সময় নিজস্ব জেনারেটরও চালানোও যাচ্ছে না। কারণ, চাহিদা অনুযায়ী ডিজেল মিলছে না।মিললেও দাম বেশি। গ্রামের অবস্থা তো আরও নাজুক। সবমিলিয়ে স্বল্প ও মধ্যম আয়ের মানুষ প্রকৃত অর্থেই কষ্টেসৃষ্টে জীবনযাপন করছে। অন্যদিকে শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যেও এখন দুঃসময়। কারণ, গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে এসবের চাকা ঘুরছে না ঠিকমতো। এতে ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদনের স্বাভাবিক গতি। শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার আর্থিক সুবিধায় টান পড়েছে। সার এবং অন্যান্য কৃষি উপকরণের দাম বৃদ্ধিতে কৃষি খাতের উৎপাদন খরচও বেড়েছে। সূত্র: যুগান্তর

খরচের চাপে দিশাহারা
বাজার করতেই পকেট ফাঁকা ♦ চাল আটা চিনি তেল পিঁয়াজ মাছ মাংস সবজি চড়া দাম ♦ ডিমের ডজন আবারও ১৫০ টাকা ♦ নেই মনিটরিং

Nagad

বেসরকারি স্কুল শিক্ষক মুুহিবুল হাসানের সঙ্গে দেখা খিলগাঁও বাজারে। বললেন, মাসের শুরুতে বাড়ি ভাড়ার পেরেশানির সঙ্গে নতুন যোগ হয়েছে প্রাত্যহিক বাজার। একটা সময় ছিল ৫০০ বা ১ হাজার টাকায় ব্যাগ ভর্তি শাক, সবজি দু-এক পদের মাছের সঙ্গে চাল, ডালও কেনা যেত। এখন তো ৫০ টাকার নিচে কোনো সবজি পাওয়া যায় না। ডিমের ডজনও ১৪৫-১৫০ টাকা। কই, পাঙাশ, তেলাপিয়াও ছোঁয়া যায় না। এসব মাছও এখন ২২০-২৫০ টাকা কেজি। প্রতিদিনই কোনো না কোনো জিনিসের দাম বাড়ছে। বেতনের প্রায় অর্ধেকই চলে যায় বাড়ি ভাড়ায়। সঙ্গে গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল। দুটোই বেড়েছে। তিনি বলেন, এরপর দুই সন্তানের স্কুলের বেতন গত বছর ছিল ৫ হাজার। এখন সেটা ৭ হাজার। ছয় মাস আগে বাবা-মায়ের ওষুধের জন্য রাখতেন ৩ হাজার টাকা, এখন সেটা ৫ হাজার টাকা। যাতায়াত খরচের জন্য আলাদা রেখে দিতে হয় ৫ হাজার টাকা। যা আগে ৩ হাজার টাকায় চলে যেত। খাওয়া বাবদ যেখানে ৬-৭ হাজার টাকায় ভালোভাবে চলা যেত সেখানে এখন ১০-১২ হাজার টাকায়ও চলা যায় না। সঞ্চয় বলতে কিছুই করতে পারি না। এখন তো আর ঋণ করারও জায়গা নেই। এ ছাড়া ঋণ করলে তা শোধ করব কীভাবে? যার ফলে রিকশায় ওঠা ছেড়ে দিয়েছি। একই সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। তাও জীবন চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

সংলাপের ঢেউ, পাল্টা হাওয়া
আওয়ামী লীগের ভাবনায় মোকাবিলা কৌশল
বিএনপির তৎপরতা ও আন্তর্জাতিক মহলের চাপ মাথায় রাখছে দলটি
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে মোকাবিলায় বেশ কয়েকটি কৌশল নির্ধারণ করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সংলাপ। জাতীয় নির্বাচনের তিন থেকে চার মাস আগে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হতে পারে। তবে সংলাপের মাধ্যমেই সংকটের সমাধান হবে– এমনটি মনে করছেন না আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা। দলটির সভাপতিমণ্ডলীর একাধিক সদস্যের সঙ্গে আলাপ করে এমন আভাস মিলেছে। যদিও এ প্রসঙ্গে কেউই নাম প্রকাশ করতে চাননি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে গত তিন দশকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে একাধিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। জাতিসংঘ দূতের মধ্যস্থতায় দুই পক্ষের শীর্ষ পর্যায়ে বৈঠক হয়। মধ্যস্থতা ছাড়াই সরাসরি দুই দলের সাধারণ সম্পাদক ও মহাসচিব পর্যায়ে আবদুল জলিল ও আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার মধ্যেও সংলাপ হয়। কিন্তু কোনো সমাধান হয়নি। এবার হবে– এমন কোনো সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করছেন তাঁরা। আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রগুলো বলছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজপথে বিএনপির তৎপরতা এবং আন্তর্জাতিক মহলের নানা চাপ মাথায় রেখেই এই কৌশল প্রণয়ন করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে পরিস্থিতি বুঝে নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির প্রতিনিধি রাখারও প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে। তবে এ সবকিছু নির্ভর করছে বিএনপির আন্দোলন কতটা জোরালো হয়, তার ওপর। দলটির সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য সমকালের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, নেতৃত্বে দুর্বলতার কারণে বিএনপির আন্দোলন যৌক্তিক পর্যায়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। তারা যদি নির্বাচনে অংশও নেয়, অনেক আসনে তাদের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকবে। ২০১৮ সালের মতো একই আসনে একাধিক প্রার্থী দাঁড়ালে
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা ও যোগ্যতাসম্পন্ন নেতৃত্ব বিএনপিতে এই মুহূর্তে নেই। সূত্র: সমকাল

বেহাল ১৯০ কোটি টাকার সড়ক, সংস্কার বন্ধ রাখলেন ক্ষুব্ধ মেয়র

কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের সংস্কার কাজ নিয়ে অসন্তোষ পুরোনো। এই নিয়ে ক্ষুব্ধ পৌরসভা মেয়র সামছুজ্জামান অরুণও, বন্ধ করে দিলেন চলমান সংস্কার কাজ।মহাসড়কের কুমারখালী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন গোলচত্বর এলাকার গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ জুন) সকালে পরিদর্শনে যান অরুণ। তখন সংস্কার কাজ বন্ধ করে দেন।কয়েক বছর আগে পুনর্নিমাণ ও সংস্কার হয় মহাসড়কের কুষ্টিয়া থেকে খোকসা পর্যন্ত ২৮ কিমি সড়ক। এর আওতায় ১৮ ফুট প্রশস্ত সড়কটি দুই পাশে আরও ৩ ফুট করে ৬ ফুট প্রশস্ত করার পাশাপাশি মাঝের ১৮ ফুট শুধু উপরের অংশ সিলকোট করা হয়।২০১৮ সালের মার্চে শুরু হয়ে কাজ শেষ হয় ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে। খরচ হয় ১৯০ কোটি টাকা। সংস্কারের দায়িত্ব পায় মেহেরপুর জেলার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জহুরুল ইসলাম কনস্ট্রাকশন।নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার ৬ মাসের মধ্যেই সড়কের কিছু অংশ ডেবে যায়। কোথাও সড়কের মাঝে, কোথাও সড়কের পাশে সরু খাল ও গর্ত সৃষ্টি হয়। ডেবে যাওয়া অংশে ২০২০ সালের জুনে প্রথমবার সংস্কার কাজ শেষ করে ঠিকাদার। ঠিক পরের বছরের শুরুতে আবার কিছু অংশ ডেবে যায়। ২০২১ সালে জুনে ওই অংশ সংস্কার করা হয়।এভাবে ২০২২ সালে কয়েকবার নতুন ডেবে যাওয়া অংশ এবং সরু খাল ও গর্ত সৃষ্টি হলে তা সংস্কার করা হয়। সর্বশেষ ৪ মে সংস্কার কাজ করা হয়। কিন্তু এক মাসের মধ্যে একই অংশ ছাড়াও নতুন কিছু অংশ ডেবে গেছে। এ অবস্থায় ক্ষুব্ধ কুমারখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার মেয়র সামছুজ্জামান অরুণ। গতকাল কুমারখালী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন গোলচত্বর এলাকায় গিয়ে সংস্কার কাজ বন্ধ করে দেন তিনি।মেয়র বলেন, বার বার একই জায়গায় সড়ক ডেবে যাচ্ছে, আর সড়ক বিভাগ সংস্কার করছে। এতে সরকারি অর্থ অপচয় হচ্ছে। একই সঙ্গে বার বার জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এটা চলতে পারে না। সূত্র: বনিক বার্তা।

 

তীব্র গরমে বিস্মৃতি থেকে তালপাখার সদর্প প্রত্যাবর্তন

সূর্য ডুবেছে আরও ঘণ্টাখানেক আগে। তাপমাত্রা এখন ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি না। কিন্তু তখনও গরমে হাঁসফাঁস করছি, বাতাস উত্তপ্ত। দিনের মতোই গরম লাগছে অনেকটা। একজন মধ্যবয়স্ক ব্যক্তি হনহন করে এগিয়ে যাচ্ছেন রাজবাড়ী বাজার এলাকার পালপটরির দিকে। ভদ্রলোকের শরীর ঘামে জবজবে হয়ে গেছে। তিনি খুঁজছেন তালপাতা দিয়ে হাতে বানানো তালপাখার দোকান। তাপপ্রবাহের মধ্যে বিদ্যুৎবিহীন রাত দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। বাজারে যেসব চার্জার ফ্যান পাওয়া যায়, সেগুলো কেনার সামর্থ্য খুব কম মানুষেরই আছে।এ কারণেই তালপাখার চাহিদা গগনচুম্বী হয়ে গেছে। অথচ গত কয়েক বছরে এই তালপাখা একপ্রকার বিলুপ্তই হয়ে গিয়েছিল।আসলে তালপাখার চাহিদা এতই বেড়েছে যে পালপটরির সব দোকানের তালপাখাই ফুরিয়ে গেছে।একটি দোকানের মালিক লিটন জানালেন, ‘চাহিদা ১৪ গুণ বেড়েছে। এত বেড়েছে যে কেষ্টপুরের পাখা প্রস্তুতকারকরা কুলিয়ে উঠতে পারছেন না।’ সূত্র; বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

জুলাই-এপ্রিল: বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে আরেকটু

বৈদেশিক ‍মুদ্রা সাশ্রয়ে আমদানি নিয়ন্ত্রণসহ নানামুখী পদক্ষেপে অর্থবছরের দশ মাসের হিসাবে দেশের বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ আরও একটু কমে এপ্রিলে ১৫ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বাণিজ্য ঘাটতির এই পরিমাণ আগের অর্থবছরের চেয়ে ৪৩ দশমিক ১৯ শতাংশ কম। গত ২০২১-২২ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল সময়ে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৭ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার। আগের মাস মার্চ পর্যন্ত সময়ে বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ১৪ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার, যা গত অর্থবছরের নয় মাসের তুলনায় ৪১ দশমিক ৬৩ শতাংশ কম। সূত্র: বিডি নিউজ

অর্পিত সম্পতির মামলা ট্রাইব্যুনাল ছাড়া অন্য আদালতে করা যাবে না – হাইকোর্টের রায়

বাংলাদেশে ২০০১ সালের ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন আইনটি’ বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। এর ফলে অর্পিত সম্পত্তির যেসব মামলা বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ছাড়া অন্য আদালতে চলমান ছিল, সেগুলো বাতিল হয়ে যাবে। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত বিবিসি বাংলাকে বলেন, ২০০১ সালের অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের তিনটি ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা দুটি রিট পিটিশনের শুনানি শেষে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন বহাল রাখার রায় আসে।১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় যারা এদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে চলে যায় তাদের সম্পত্তিকে শত্রু সম্পতি হিসেবে ঘোষণা করে তৎকালীন সরকার। পরে ১৯৭৪ সালে সেই সব সম্পত্তিকেই অর্পিত সম্পত্তি ঘোষণা করা হয়।২০০১ সালে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন আইন পাশ করা হলেও তা কার্যকর হয় ২০১২ সালে। এই আইন অনুযায়ী, অর্পিত সম্পত্তি বিষয়ক আইন বিশেষ ট্রাইব্যুনালে হওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। একই সাথে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ছাড়া অন্য আদালতে চলমান মামলা ‘অ্যাবেইট’ বা বাতিলের বিধানও ছিল।রিটকারীদের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল যাতে অর্পিত সম্পত্তির মামলাগুলো বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ছাড়াও অন্য আদালতেও যাতে পরিচালনা করা যায়। জেলা প্রশাসকরা যাতে অর্পিত সম্পত্তি লিজ দিতে না পারেন সে আবেদনও করেছিল রিটকারীরা। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

চার্জার ফ্যান বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার কাশীপুর এলাকায় একটি বাসায় চার্জার ফ্যান বিস্ফোরণে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হয়েছেন।আজ (শুক্রবার) সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। দগ্ধরা হলেন- মো. সালাম মন্ডল (৫৫), বুলবুলি বেগম (৪০), সোনিয়া আক্তার (২৭), টুটুল (২৫), মেহেজাবিন (৭)।তাদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা সোহাগ জানান, সকাল ৮টার দিকে আগুন লাগে। আমরা তাদের উদ্ধার করে দ্রুত শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি। তাদের চিকিৎসা চলছে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট