আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৫৬ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ২০, ২০২৩

সরকারি প্রকল্পে বুয়েটনির্ভরতা কমছে, সুযোগ পাবে অন্য প্রতিষ্ঠান

সরকারি প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ পাওয়ার দিক থেকে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। নতুন সড়ক কিংবা সেতুর নকশা তৈরিতে বরাবরই অগ্রাধিকার দেওয়া হয় এই উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে। তবে সারা দেশে কাজের চাপ বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে চায় সরকার। ঢাকার বাইরের বিশেষায়িত অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেও সরকারি কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।
গত ২৯ মে এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ওই সভায় সড়ক পরিবহনসচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী সভাপতিত্ব করেন।বৈঠকে বলা হয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে কাজের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। নতুন রাস্তা, সেতু, ভবনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। এসব কাজে পরামর্শক হিসেবে সরকারি প্রতিষ্ঠান বুয়েটের ওপর নির্ভর থাকতে হচ্ছে। এতে বুয়েটের ওপর চাপ বাড়ছে। যেকোনো কাজ দ্রুত শেষ করতে বুয়েটের পাশাপাশি অন্য প্রতিষ্ঠানকেও যুক্ত করা জরুরি। সূত্র: প্রথম আলো

পাঁচ বছরে বিধিমালা হয়নি তবে প্রকল্প এগোচ্ছে দ্রুত

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মাদকাসক্ত ব্যক্তি শনাক্ত করতে মাদকাসক্তি পরীক্ষা বা ডোপ টেস্ট করতে একটি বিধিমালা প্রণয়নের কথা। কিন্তু ২০১৮ সালে আইন পাস হলেও গত পাঁচ বছরে বিধিমালাটি চূড়ান্ত করা হয়নি। ফলে সরকারি-বেসরকারি চাকরিসহ বিভিন্ন পর্যায়ে যে মাদকাসক্তি পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল তা হচ্ছে না। তবে সরকারি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির ক্ষেত্রে ডোপ টেস্ট করা হচ্ছে। বিধিমালা চূড়ান্ত করতে এত দেরি হওয়ার কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা গেল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা বিভাগ একটি ডোপ টেস্ট প্রকল্প করতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে তা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি-একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বিধিমালা চূড়ান্ত করার কাজ পিছিয়ে গেছে। বিধিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় কত টাকায়, কোন হাসপাতালে ডোপ টেস্ট করা যাবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা থাকছে না। সূত্র: কালের কণ্ঠ

পাল্টাপাল্টি হামলা সংঘর্ষ আগুন

পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নিয়ে গতকালও আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে দিনাজপুর ও চট্টগ্রামে ব্যাপক সংঘর্ষ এবং যানবাহন ভাঙচুর হয়েছে। এদিকে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মঙ্গলবারের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি পালনকালে সংঘর্ষের ঘটনায় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। এতে এজাহারনামীয় ও অজ্ঞাত মিলে কয়েক হাজার নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান, দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যালয়ের সামনে দুই পক্ষে কয়েক দফা পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়েছে। এ সময় ইটপাটকেলে উভয় পক্ষের ২৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে আসা চারটি বাস ভাঙচুর এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি আবু হুসাইন বিপুর গাড়িতে হামলা চালানো হয়। গতকাল দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এই অবস্থা চলে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে ওই এলাকায়। জানা যায়, বিএনপির রংপুর বিভাগীয় পদযাত্রায় অংশ নেওয়ার জন্য বেলা ১১টা থেকেই রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলার বিএনপির নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করেন। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বহনকারী একটি বাস আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ভাঙচুর চালায়। গাড়ি থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা নামলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সুত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

জমি ও ফ্ল্যাট নিবন্ধনে কর বাড়ল
ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরসহ দেশের সব এলাকার সম্পত্তি নিবন্ধন কর দ্বিগুণ করেছে সরকার। তাই এখন থেকে দেশের যে কোনো এলাকায় স্থাবর সম্পত্তি বা জমি ও ফ্ল্যাট হস্তান্তর কিংবা মালিকানা অর্জনে দ্বিগুণ কর দিতে হবে। আয়কর আইন ২০২৩-এর আওতায় উৎসে কর বিধিমালায় নতুন ওই কর নির্ধারণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত মঙ্গলবার গেজেট আকারে যা প্রকাশ করা হয়েছে। এদিকে একই দিন আরও একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকারি কর্মচারীদের মূল বেতন, উৎসব ভাতা ও বোনাস ছাড়া অন্যান্য ভাতা ও সুবিধায় আয়কর অব্যাহতি অব্যাহত রাখা হয়েছে।নতুন গেজেটে গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এলাকায় সিটি করপোরেশনের বাইরের এলাকা এবং জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকায় কর বাড়িয়ে দলিল মূল্যের ৩ থেকে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশের যে কেনো পৌরসভার আওতাধীন সম্পত্তি কর ২ শতাংশ থেকে ৪ শতাংশ এবং বাকি এলাকাগুলোয় ১ শতাংশ থেকে কর বাড়িয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। সূত্র; সমকাল

ডেঙ্গু নিধনে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে তথ্য
হাসপাতালের পাশেই এডিসের প্রজনন
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারি-বেসরকারি সব অফিসে চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত * জোরালো অভিযানে নামবে সিটি করপোরেশন-

সরকারি-বেসরকারি অফিস, হাসপাতাল, ব্যাংক বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এডিস মশার প্রজননস্থল। দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গু নিধনে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। ডেঙ্গুর বিস্তারের এ সময় কর্মস্থল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সরকারি-বেসরকারি সব অফিসে চিঠি পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। চিঠি দিয়ে সতর্ক করার পরও কোথাও পরিদর্শনে গিয়ে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেলে করা হবে জরিমানা। ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা সংক্রান্ত এই চিঠি পাঠাবে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সিটি করপোরেশন। বুধবার সচিবালয়ের আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে ডেঙ্গু ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে গৃহীত কার্যক্রম পর্যালোচনা সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভা শেষে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, সব সরকারি অফিসে আজকেই (বুধবার) চিঠি দেন। এই মিটিং রেফারেন্সে দিয়ে চিঠি দিতে হবে। সূত্র: যুগান্তর

প্রধান খাদ্যশস্য চাল: উৎপাদনে উদ্বৃত্ত তবু আমদানি দ্বিগুণ

দেশে চাহিদার চেয়ে বেশি উৎপাদন হওয়া সত্ত্বেও বিপুল পরিমাণ চাল আমদানি করতে হচ্ছে। জানা গেছে, বিদায়ী অর্থবছরের ১১ মাসে আগের বছরের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ চাল আমদানি করা হয়েছে। ডলার-সংকটের এই সময়ে দেশে উৎপাদনযোগ্য এই খাদ্যশস্য আমদানির পেছনেই খরচ হয়েছে ৫১ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের বেশি (প্রায় ৫ হাজার ৫৭৯ কোটি টাকা)। সম্প্রতি আরও ৫ লাখ টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চাল উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতার ঘোষণা অনেকটাই রাজনৈতিক। উৎপাদনের হিসাব বাড়িয়ে বলা হয়। চালের চাহিদা নিরূপণের ক্ষেত্রে অপচয়ের হিসাব অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। কারও কারও মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণেও চাল আমদানি বেড়েছে।কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চালের হিউম্যান কনজাম্পশন (ভোগ) ছাড়াও নন-হিউম্যান কনজাম্পশন আছে। হিউম্যান কনজাম্পশন হিসাবে উদ্বৃত্ত ঠিকই আছে। তবে নন-হিউম্যান কনজাম্পশনও বাড়ছে। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ চাল নন-হিউম্যান কনজাম্পশনে ব্যয় হয়ে যায়। এসব কারণে কিছু কিছু সময় একটা ব্যালেন্সিং পজিশনে আনতে এবং সিকিউরিটি স্টক রেডি রাখার জন্য সরকারকে আমদানি করতে হয়।’ সূত্র: আজকের পত্রিকা ।

শেষ সময়ে সুযোগ নেওয়ার দৌড়

সরকারের শেষ সময়ে রাজনৈতিক উত্তাপের মধ্যেই জোরদার হচ্ছে পেশাজীবীদের আন্দোলন; বিশেষ করে চাকরি সরকারীকরণ, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, চাকরি স্থায়ীকরণসহ নানা দাবিতে মাঠে নেমেছেন পেশাজীবীরা। মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে স্কুলে তালা ঝুলিয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। মাসিক ৫০ হাজার টাকা ভাতার দাবিতে আন্দোলন করছেন পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রাইভেট ট্রেইনি চিকিৎসকরা। চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে রেল পর্যন্ত চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিলেন রেলওয়ের অস্থায়ী শ্রমিকরা। আর সরকারি কর্মচারীদের ৫ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া হলেও বর্তমান বাজারে তাতে তারাও খুশি নন। দ্বিতীয় শ্রেণির দাবিতে আন্দোলনে নামতে চান প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকরাও। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় রয়েছে। তবে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে এই সরকারের শেষ সময়গুলোতে পেশাজীবীদের আন্দোলন তেমন একটা দানা বাঁধেনি। তবে এবার পরিস্থিতি কিছুটা ভিন্ন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের মাঠে রয়েছে বিএনপি। অন্যদিকে নিজেদের অবস্থানে অনড় থেকে রাজপথ আগলে রেখেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। ‘সুষ্ঠু নির্বাচন’ প্রশ্নে রয়েছে আন্তর্জাতিক চাপও। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি আগের মতো মনে করছেন না পেশাজীবীরা। ফলে তারা সরকারের শেষ সময়ে দাবি আদায় করে নিতে জোরদার আন্দোলনে নেমেছেন। সূত্র: দেশ রুপান্তর

ডেঙ্গুর হটস্পট হয়ে উঠেছে ডিএসসিসির মুগদা ডেমরা জুরাইন
রোগী ও মৃতের হার সবচেয়ে বেশি মুগদা হাসপাতালে

রাজধানী ঢাকায় প্রতিদিনই রেকর্ড মাত্রায় বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। দীর্ঘ হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। দুই সিটি করপোরেশনের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণের (ডিএসসিসি) মুগদা, ডেমরা ও জুরাইন ডেঙ্গুর হটস্পটে পরিণত হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকায় এখন পর্যন্ত আক্রান্তের দিক দিয়ে এগিয়ে আছে এসব এলাকা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও এলাকাগুলোকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের ২০টি সরকারি ও ৪৬টি বেসরকারি হাসপাতালের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃতের হার সবচেয়ে বেশি মুগদা হাসপাতালে। প্রথম সারিতে আছে মিটফোর্ড ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালও। এসব হাসপাতালের মধ্যে গতকাল মিটফোর্ডে ১৩২ ও মুগদা হাসপাতালে ১১৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়। মূলত আশপাশের এলাকাগুলো থেকেই এসব হাসপাতালে রোগী বেশি আসছে।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুগদা, ডেমরা ও জুরাইন তুলনামূলক নিচু এলাকা হওয়ায় এসব স্থানে ডোবা-নালা ও খালের সংখ্যা বেশি। যথাযথ ব্যবস্থাপনার অভাবে এসব এলাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। কীটতত্ত্ববিদ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কবিরুল বাশার বলেন, ‘‌দুর্বল ব্যবস্থাপনার কারণে মুগদা, ডেমরা, জুরাইনসহ আশপাশ এলাকা ডেঙ্গুর হটস্পট হয়ে উঠেছে। শিগগিরই ব্যবস্থা নেয়া না হলে এসব এলাকায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটবে।’ সূত্র: বণিক বার্তা।

‘যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ বলেছে, তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে মাথাব্যথা নেই’

যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ বলেছে, তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে মাথাব্যথা নেই, নয়াদিগন্ত পত্রিকার সংবাদ শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের সফরে বিএনপি নেতাদের আশা পূরণ হয়নি বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, আসল খবর হচ্ছে- যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ প্রতিনিধিরা বলে গেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ কথা জানতে পেরে বিএনপি নেতাদের মধ্যে এখন আর আনন্দ নেই। তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন করতে হবে, সেটাই তাদের জ্বালা।নিউএইজের শিরোনাম, “US has no worry about caretaker govt:AL.” অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে মাথাব্যথা নেই যুক্তরাষ্ট্রের: আওয়ামী লীগ। এই খবরটিতে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠানের বিএনপির যে দাবি তা নিয়ে কোন মাথাব্যথা নেই যুক্তরাষ্ট্রের। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।

 

‘ক্রসিং ভোগান্তি’ থেকে মুক্ত হচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া থেকে কুমিল্লার লাকসাম পর্যন্ত ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে নতুন যুগের সূচনার অপেক্ষায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ডাবল লাইনে ট্রেন চলাচলের উদ্বোধন করবেন।এর মাধ্যমে ৩২১ কিলোমিটার দীর্ঘ ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের পুরো অংশ ডাবল লাইনে উন্নীত হচ্ছে। এ পথে আর কোনো ট্রেনকে ক্রসিংয়ে পড়তে হবে না বলে কমে আসবে যাত্রার সময়।কুমিল্লা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত রেলপথ সিঙ্গেল লাইনের হওয়ায় এতদিন ক্রসিংয়ে পড়ে বিলম্বিত হত অনেক ট্রেনের যাত্রা। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে চট্টগ্রামের সঙ্গে ঢাকা ও সিলেটের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যেত। সূত্র: বিডি নিউজ