আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:১৫ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২৯, ২০২৩

শিক্ষা ক্যাডারে বঞ্চনাই নিয়তি

বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে বঞ্চনার গল্প অনেক পুরোনো। অন্যান্য ক্যাডারে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি দেওয়া হলেও শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতি দেওয়া হয় বিষয়ভিত্তিক। ফলে এখানে চাকরি জীবনে কনিষ্ঠরা অনায়াসেই জ্যেষ্ঠদের ডিঙিয়ে ওপরে চলে যান। বিভিন্ন ক্যাডারের সঙ্গে বেতন ও সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রেও চরম বৈষম্য রয়েছে। ফলে বিসিএসের সবচেয়ে বড় ক্যাডার হয়েও সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির দিক থেকে তলানিতে রয়েছেন এই ক্যাডারের কর্মকর্তারা। বর্তমানে বিসিএসের ১৬তম ব্যাচ থেকে ৩৫তম ব্যাচ পর্যন্ত ১৯টি ব্যাচের সাত হাজারের বেশি কর্মকর্তা সব যোগ্যতা অর্জন করেও বিভিন্ন স্তরে পদোন্নতির অপেক্ষায় দিন পার করছেন। এই ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন ‘বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি’ সম্প্রতি শিক্ষা সচিব সোলেমান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে পদোন্নতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। তারা জানান, এ সময়ের মধ্যে পদোন্নতি দেওয়া না হলে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করবেন। সমিতির মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্যা সমকালকে বলেন, শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতির গতি খুবই শ্লথ। বিপুলসংখ্যক কর্মকর্তা পদোন্নতির অপেক্ষায় দিন পার করছেন। তারা শিক্ষামন্ত্রী, শিক্ষা উপমন্ত্রী ও সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে শূন্যপদে দ্রুত পদোন্নতি দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবারের মধ্যে পদোন্নতি দেওয়া না হলে আমরা কর্মসূচি দেব। সূত্র: সমকাল

অক্টোবরেই আন্দোলনের পরিণতি দেখতে চায় বিএনপি

জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আন্দোলনের পরিণতি দেখতে চায় বিএনপি। এমন চিন্তা থেকে যুগপৎ আন্দোলনকে অক্টোবরের মধ্যেই চূড়ান্ত ধাপে নিতে কৌশল ঠিক করছে দলটি। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে এমন বার্তা দেওয়া হয়েছে সারা দেশে দলের নেতা–কর্মীদের।সরকার এবার বিনা চ্যালেঞ্জে একতরফা নির্বাচনের দিকে যাতে এগোতে না পারে, সে ধরনের পরিস্থিতি তৈরি করা সম্ভব হবে বলে বিএনপির নেতা–কর্মীদের বড় অংশ মনে করছে। তবে মাঠের আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারকে কতটা টলানো যাবে, সেই সন্দেহও রয়েছে বিএনপির ভেতরে। কারণ, ঢাকায় বড় জমায়েতের মহাসমাবেশ করার পরদিনই গত ২৯ জুলাই রাজধানীর প্রবেশমুখে অবস্থান কর্মসূচিতে বিএনপির নেতা–কর্মীদের জমায়েত সেভাবে ছিল না। দলটির নগণ্যসংখ্যক নেতা–কর্মী সেদিন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও পুলিশের মারমুখী অবস্থানের মুখে মাঠে থাকতে পারেননি। সেই পরিস্থিতি ছিল তাঁদের জন্য একটা বড় ধাক্কা। একধরনের হতাশাও তৈরি হয়েছিল এবং একটা ছন্দপতন হয়েছিল এক দফার আন্দোলনে।অবশ্য অল্প সময়ের মধ্যেই আগস্টে আবার দুই দফায় গণমিছিল–পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে এক দফার যুগপৎ আন্দোলনে ফিরেছে বিএনপি। এখন দলটি সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর—এই দুই মাসের মধ্যে তাদের আন্দোলনকে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে নিতে চাইছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর দলটির নেতৃত্বের একধরনের নির্ভরশীলতার বিষয়ও অনেক ক্ষেত্রে প্রকাশ পাচ্ছে। সূত্র: প্রথম আৃলো

সাইবার আইনের ৪টি ধারা অজামিনযোগ্য থাকছে
চারটি ধারা অজামিনযোগ্য রেখে সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এতে দুটি ধারা জামিনযোগ্য করা ছাড়া এর খসড়ায় উল্লেখযোগ্য তেমন পরিবর্তন আসেনি। গতকাল সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক হয়।তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়ায় অজামিনযোগ্য ধারা ছিল ছয়টি। গতকাল মন্ত্রিসভার বৈঠকে ২১ ও ৩০ নম্বর ধারা দুটিও জামিনযোগ্য করা হয়েছে। এখন অজামিনযোগ্য ধারা আছে চারটি। এই চারটি ধারা কারিগরি হওয়ায় জামিনযোগ্য করা সম্ভব হয়নি। সূত্র; কালের কণ্ঠ

কমছে অক্সিজেন, বাড়ছে কার্বন ডাইঅক্সাইড
উষ্ণায়নের প্রভাব পড়ছে সালোকসংশ্লেষণেও

Nagad

পরিবেশ পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে বিজ্ঞানী-গবেষকরা প্রতিদিনেই ভয়ংকর সব তথ্য দিচ্ছেন। এতদিন বিশ্ব-উষ্ণায়নের নানা সংকটের মধ্যে বলা হচ্ছিল গড় তাপমাত্রা বাড়ছে, বরফ গলছে, হিমবাহ গলছে, সমুদ্রে পানিস্তর বাড়ছে। কিন্তু গাছের শারীরবৃত্তীয় কাজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে- এতটা বোধহয় আশঙ্কা করা যায়নি! এবার সেটাই ঘটল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে উদ্ভিদরাজ্যের সালোকসংশ্লেষ কমতে শুরু করেছে। কমছে ক্রান্তীয় অরণ্য। অরণ্যাঞ্চল বাতাস থেকে বিপুল পরিমাণ কার্বন-ডাইঅক্সাইড শুষে নেয়, ফিরিয়ে দেয় অক্সিজেন। আসলে গাছ তখন কার্বন ডাইঅক্সাইড, জল ও সূর্যালোক মিলিয়ে নিজের জন্য খাবার তৈরি করে। জীববিজ্ঞানের পাতায় উদ্ভিদের এই শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়ার কথা সবাই পড়েন। একে বলা হয় ফোটোসিন্থেসিস বা সালোকসংশ্লেষ। এখন যদি সত্যিই তাই হয়। তাহলে কী হবে তার উত্তর সবারই জানা। সেই মৃত্যুর দিকেই ক্রমশ এগিয়ে চলেছে জীবকূল। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

নির্বাচনের আগে একনেক বৈঠক বন্ধের শঙ্কা
সংশোধনের হিড়িক উন্নয়ন প্রকল্পে
আজ উঠছে ১২ সংশোধনী প্রস্তাব * সময়, অর্থ ও সুফলের অপচয় ঘটছে; বাস্তবায়নে ভঙ্গ হচ্ছে শৃঙ্খলাও -ড. জাহিদ হোসেন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রকল্প সংশোধনের হিড়িক পড়েছে। ছোট আকারের নির্বাচনকালীন সরকার গঠন হলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে একনেক বৈঠক-এমন শঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। এ পরিস্থিতিতে কোনো ঝুঁকি না নিয়ে এখনই প্রকল্পগুলোর মেয়াদ বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে। এর অংশ হিসাবে আজ মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে সংশোধনের জন্য উঠছে ১২টি প্রকল্প। এর মধ্যে ব্যয় ও মেয়াদ দুটোই বৃদ্ধি পাবে সাতটির। বাকি পাঁচটি প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়া মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো প্রকল্প ৩-৪ দফায় মেয়াদ বাড়িয়েও বাস্তবায়ন শেষ হচ্ছে না। এবার চতুর্থ ও পঞ্চম দফায় বাড়ানো হচ্ছে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।জানা গেছে, অর্থ সংকট, ভূমি অধিগ্রহণ সমস্যা, সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সঠিকভাবে না হওয়া, মাঝপথে নকশা পরিবর্তন এবং করোনা মহামারির কারণে মালামাল ও যন্ত্রপাতি সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হওয়ায়ই মূলত প্রকল্প বাস্তবায়ন ঝুলে যাচ্ছে। এছাড়া ঠিকাদারের গাফিলতি, জনবল সংকট এবং চূড়ান্ত বিল পরিশোধ করার কারণেও মেয়াদ বাড়ছে। এতে একদিকে যেমন অর্থের অপচয় হচ্ছে, অন্যদিকে প্রকল্পের সুফল প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দেশ।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেক সময় বাস্তব কারণে মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধির প্রয়োজন হয়। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ঠিকমতো করা হয় না। যেনতেনভাবে প্রকল্প নেওয়ার পর শুরু হয় নানা অজুহাতে সংশোধন প্রক্রিয়া। এক্ষেত্রে প্রকল্প পরিচালক ও সংশ্লিষ্টরা গাড়ি ক্রয়, লোকবল নিয়োগসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার প্রতি বেশি নজর দিয়ে থাকেন। এগুলো পূরণ হয়ে গেলে তখন শুরুর দিকে যে রকম আগ্রহ থাকে তা হারিয়ে ফেলেন। ফলে শেষ পর্যন্ত প্রকল্পগুলোর দুরবস্থা দেখা দেয়। সূত্র: যুগান্তর

এমটিএফইর প্রতারণা: পাঁচ হাজারের বেশি সিইওর খোঁজ চলছে
মেটাভার্স ফরেন এক্সচেঞ্জ বা এমটিএফইর প্রতারণায় পাঁচ হাজারের বেশি সিইও (প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) জড়িত আছেন। সারা দেশে তাঁরাই লেনদেন পর্যবেক্ষণ ও হিসাব রাখতেন। প্রতারণার ঘটনায় দেশের বিভিন্ন স্থানে করা কয়েকটি মামলা বিশ্লেষণ করে এবং মানুষের কাছ থেকে আসা তথ্য থেকে এমনটিই ধারণা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি)। এ কারণে এই সিইওদের খোঁজে মাঠে নেমেছে সিআইডি। এমটিএফইর ফাঁদে পড়ে কত মানুষ বিনিয়োগ করে টাকা খুইয়েছেন, সেই সংখ্যা গত সাত দিনেও বের করতে পারেননি তদন্তকারীরা। সিআইডি জানায়, এমটিএফইর প্রতিষ্ঠাতা দুবাইপ্রবাসী কুমিল্লার মাসুদ আল ইসলাম।বগুড়া, কুমিল্লা ও কুষ্টিয়ায় করা কয়েকটি মামলা বিশ্লেষণ করে সিআইডির কর্মকর্তারা বলছেন, দেড় থেকে দুই কোটি টাকা যাঁরা বিনিয়োগ করিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিদের সিইও ঘোষণা করেছিল এমটিএফই। বিনিয়োগকারীদের টাকার ওপর মোটা অঙ্কের কমিশনও ছিল তাঁদের জন্য। এই সিইওদের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও আছেন। তাঁদের অনেককে নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তবে নজরদারিতে থাকা কয়েকজনের দাবি, তাঁরা নিজেরাও লাখ লাখ টাকা খুইয়েছেন। সূত্র; আজকের পত্রিকা।

১০ পরিকল্পনা আওয়ামী লীগের
ক্ষমতা ধরে রাখতে আওয়ামী লীগ ১০টি বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। দলটির নেতাকর্মীরা বিশ্বাস করছেন, এসব পরিকল্পনা ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে পারলে টানা চতুর্থ দফায় ক্ষমতায় আসা সম্ভব। এসব পরিকল্পনার অন্যতম হলো রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে সরব থাকা। এ ছাড়া দলীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে তৃণমূল নেতাকর্মীদের দূরত্ব দূর করা ও সাংগঠনিক দুর্বলতা কাটিয়ে দলে সুদৃঢ় ঐক্য গড়ে তোলার কাজটি যথাযথভাবে করা।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা দেশ রূপান্তরকে বলেন, বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক যে জায়গায় গেছে সেখান থেকে সম্পর্ক পুরোপুরি পুনরুদ্ধার করার সুযোগ কম। এটা ধরেই নিয়েছেন তারা। ফলে নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগকে অনেক কিছুই মোকাবিলা করতে হবে। কিন্তু ক্ষমতার টানা ১৫ বছরে অসংখ্য সফলতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেও সাংগঠনিক শক্তিতে অনেকাংশে গরমিল ধরা পড়েছে। যে কারণে সাংগঠনিকভাবে পিছিয়ে আছে আওয়ামী লীগ।দলটির সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী দেশ রূপান্তরকে বলেন, আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করা ও ঐক্যবদ্ধ রাখাই অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা বারবার দলের ঐক্যের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, ঐক্যবদ্ধ থাকলে কেউ আওয়ামী লীগকে হারাতে পারে না। তিনি বলেন, ‘সাংগঠনিক কিছু গ্যাঞ্জাম আছে সেগুলো মীমাংসা করার কাজ চলছে।’মাঠের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি গত বছরের মাঝামাঝি থেকে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিসহ বিভিন্ন দাবি নিয়ে জোরালো আন্দোলন শুরু করে। ধারাবাহিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সমমনা ৩৬টি দল স্বতন্ত্রভাবে এবং জোটবদ্ধ হয়ে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত হয়। বিএনপিসহ এই ৩৭ দলের আলাদা আলাদা দাবি এখন এক দফায় পরিণত হয়েছে। সেই দাবির অন্যতম সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান। সূত্র; দেশ রুপান্তর

‘সাইবার আইনের ৪টি ধারা জামিন অযোগ্য থাকছে’

সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম, “সাইবার আইনের ৪টি ধারা অজামিনযোগ্য থাকছে”। সরকার বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত করে নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন করছে। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়ার চারটি ধারা অজামিনযোগ্য রেখে এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।আইনের খসড়ায় অজামিনযোগ্য ধারা ছয়টি থাকলেও। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ২১ ও ৩০ নম্বর ধারা দুটিও জামিনযোগ্য করা হয়েছে। এছাড়া উল্লেখযোগ্য তেমন পরিবর্তন আসেনি। কেউ মিথ্যা মামলা করলে তার জন্য কোনো শাস্তির বিধান রাখা হয়নি। সূত্র; বিবিসি বাংলা ।

সুদিন ফেরানো যাচ্ছে না সোনালি আঁশের

সোনালি আঁশখ্যাত পাট তার সুদিন হারিয়েছে বেশ আগেই। কয়েক বছর ধরে পাটের আবাদ কিছুটা বেড়েছে উত্তরাঞ্চলে।তবে কৃষকের অভিযোগ পাটের কাঙ্ক্ষিত দাম মিলছে না কোনো বছর। নওগাঁর ঐতিহ্যবাহী আহসানগঞ্জ পাটের হাট। সপ্তাহে একদিন বৃহস্পতিবার এই হাট বসে। নওগাঁ ছাড়াও নাটোর ও জয়পুরহাটের চাষিরা আসেন এই হাটে পাট বিক্রি করতে। এক সময়ের বিশাল এই হাটের আয়তন কমেছে অন্তত চারগুণ। হাটে পাট বিক্রি করতে আসা নওগাঁ সদর উপজেলার পাট চাষি জাফর মণ্ডল বাংলানিউজকে জানান, বর্তমান বাজারে সব কিছুর উচ্চমূল্য। তাই পাট উৎপাদনে দিন দিন খরচ বেড়েই চলেছে। কিন্তু সেই অনুপাতে মিলছে না দাম।তিনি বলেন, বাজারে জাত ও মানভেদে প্রতি মণ পাট বিক্রি হচ্ছে দুই হাজার থেকে ২২শ টাকা পর্যন্ত। তবে এই দামে চাষিদের অনেক লোকসান হচ্ছে। পাটের দাম সর্বনিম্ন ২৮শ থেকে তিন হাজার টাকা মণ বিক্রি হলে লাভের মুখ দেখা যাবে। সূত্র: বাংলানিউজ

কৃষি জমি ৬০ বিঘা থাকলে নতুন আর কেনা যাবে না

কেউ ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক হতে পারবে না- এমন বিধান রেখে নতুন একটি আইনের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ল্যান্ড রিফর্ম অধ্যাদেশের ধারাগুলো হালনাগাদ করে নতুন আইন করা হচ্ছে। সূত্র: বিডি নিউজ