আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:২৮ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২, ২০২৩

ঢাকা উড়ালসড়কে কোথা দিয়ে উঠবেন, কোথায় নামবেন, খরচ কত

ঢাকা উড়ালসড়ক দিয়ে মানুষ চলাচল করতে পারবে রোববার সকাল ছয়টা থেকে। তার আগে শনিবার এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিভিন্ন জায়গা থেকে এই উড়ালসড়কে ওঠা যাবে এবং নামা যাবে। যানজট পেরিয়ে একবার উঠতে পারলে খুব কম সময়ে পৌঁছে যাওয়া যাবে উড়ালসড়কের আরেক প্রান্তে।যাঁরা ফার্মগেট, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, কাঁঠালবাগান, গ্রিনরোড অথবা শাহবাগ, সেগুনবাগিচা ও পুরান ঢাকা থেকে এসে উড়ালসড়কে উঠতে চান, তাঁদের যেতে হবে বিজয় সরণি ওভারপাস অথবা তেজগাঁও এলাকায়।বিজয় সরণি হয়ে র‍্যাংগস ভবন ভেঙে যে ওভারপাসটি তৈরি হয়েছে, সেটিতে উঠে তেজগাঁওয়ে যাওয়ার আগেই উড়ালসড়কের সঙ্গে সংযোগ রয়েছে। তেজগাঁও থেকে বিজয় সরণির দিকে আসতে ওভারপাসে আরেকটি সংযোগ রয়েছে ওঠার জন্য। সূত্র: প্রথম আলো।

প্রশিক্ষণে ব্যয় ৬১ কোটি ভ্রমণে ৩১ কোটি টাকা

প্রশিক্ষণ খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬১ কোটি টাকা, ভ্রমণে ৩১ কোটি টাকা। জনপ্রতি আপ্যায়ন ব্যয় বরাদ্দ ৯৫০ টাকা। মনিহারিসামগ্রী কেনায় ব্যয় সোয়া ৯ কোটি টাকা।লাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) অর্থনৈতিক শুমারি প্রকল্পের কিছু খাতে এমন অস্বাভাবিক ব্যয় বরাদ্দ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ জন্য প্রকল্পটি আবার যাচাই-বাছাই করা হবে। আগামীকাল রবিবার পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন বলে জানা গেছে। বিবিএসের অধীন ‘অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৩’ প্রকল্পটি গত মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) অনুমোদিত হয়। সভা শেষে ওই দিন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের যথাযথ জবাব দিতে পারেননি। সূত্র: কালের কণ্ঠ

২০০ শিক্ষার্থী চিহ্নিত
কেনা প্রশ্নে ভর্তি সব নামি মেডিকেলে

ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়ে নামিদামি মেডিকেল কলেজেও ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন শত শত শিক্ষার্থী। ২০০৬ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন বছরে এ প্রশ্ন ফাঁস হয়। এসব প্রশ্ন কিনে পরীক্ষা দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ, খুলনা ও রংপুর মেডিকেল কলেজেও ভর্তি হওয়ার সুযোগ মিলে যায়! মেধা তালিকায়ও নাম লেখান অনেক শিক্ষার্থী; কিন্তু চূড়ান্ত পরীক্ষা বা পেশাগত পরীক্ষায় অনেকেই ফেল করেন, কেউ দেন বারবার পরীক্ষা। অনেকে পাস করে ‘চিকিৎসাসেবাও’ দিয়ে চলেছেন! পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির তদন্তে চিকিৎসা শিক্ষার এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। কালবেলার হাতে থাকা নথিপত্র বলছে, তদন্ত সংস্থা সিআইডি এরই মধ্যে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে মেডিকেলে ভর্তি হওয়া দুই শতাধিক শিক্ষার্থীকে চিহ্নিত করেছে। প্রশ্নপত্র কিনে ভর্তি হওয়া এ শিক্ষার্থীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজে ৪০, খুলনা মেডিকেল কলেজে ২০, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ২৫, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে ২০ ও রংপুর মেডিকেল কলেজের ১৫ শিক্ষার্থীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন কলেজে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ফলও সংগ্রহ করছে সিআইডি। সূত্র; কালবেলা।

Nagad

স্মরণকালের বড় ছাত্রসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী
অশিক্ষিত মূর্খদের হাতে ক্ষমতা গেলে অগ্রগতি হয় না

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ক্যান্টনমেন্টে বন্দি ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছি। অশিক্ষিত ও মূর্খদের হাতে ক্ষমতা গেলে দেশের কোনো অগ্রগতি হয় না। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত উন্নয়ন করেছিলাম। কিন্তু খালেদা জিয়া ক্ষমতায় গিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল বিকালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত ছাত্রসমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপি-জামায়াতের চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র সম্পর্কে দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা (বিএনপি-জামায়াত) নির্বাচন ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। ইলেকশন (নির্বাচন) তাদের কথা নয়, ওরা (বিএনপি) ভোট করতে আসে না, ভোট চায় না, ভোট পাবেও না। তারা জনগণের অধিকার নিয়ে আবারও ছিনিমিনি খেলতে চায়। গণতন্ত্র ধ্বংস করতে চায়। কারণ তাদের জন্ম হয়েছে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে। তারা গণতন্ত্রেও বিশ্বাস করে না। তারা নাকি এখন গণতন্ত্র উদ্ধার করবে। যাদের জন্ম মিলিটারি ডিকটেটরদের হাতে; জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে যারা ক্ষমতায় এসেছে; সেই ক্ষমতা দখলকারীদের হাতে তৈরি ওই বিএনপি আর যুদ্ধাপরাধীরা এ দেশের কল্যাণ কখনো চাইতে পারে না। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে আমরা চলি। আমার কোনো ভয় নেই। দেশের মানুষকে ভালোবাসি। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর কেউ বাধা দিতে পারবে না। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

ভোট নয় বিএনপি চায় ধ্বংস

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের ভোটাধিকার নস্যাতের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকার জন্য দেশবাসীর প্রতি আবারও আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ওরা (বিএনপি) গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। ওরা ভোট করতে আসে না। ওরা ভোট পাবে না, ভোট চায় না। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে আবারও তারা ছিনিমিনি খেলতে চায়। ওরা বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়।’
গতকাল শুক্রবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগ আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।আওয়ামী লীগ সভাপতি বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগসহ সব সংগঠনের নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। তাদের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘মনে করিয়ে দেবেন ওরা (বিএনপি) ভোট করতে আসে না। ভোট পায় না। ভোট চায় না। ভোট পাবে না।’প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ওরা তো (বিএনপি) লুটেরা, সন্ত্রাস। মানুষের শান্তি কেড়ে নেয়। মানুষের সম্পদ ঘরবাড়ি কেড়ে নেয়। লুটেরা সন্ত্রাস আর জঙ্গিতে বিশ্বাসী ওরা। ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি। এরা কখনো মানুষের কল্যাণ করতে পারে না। সুত্র: দেশ রুপান্তর

বকেয়া ও মেয়াদ বাড়ানো বৈদেশিক ঋণ শোধ
বড় ধরনের চাপে পড়েছে রিজার্ভ

দেশের বকেয়া ও মেয়াদ বাড়ানো বৈদেশিক ঋণ এবং আমদানির দায় পরিশোধের চাপে পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। এসব দায় মেটাতে প্রায় প্রতিদিনই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অব্যাহত গতিতে কমে যাচ্ছে। যা দেশের রিজার্ভের ওপর বড় ধরনের চাপ তৈরি করেছে।এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল, ভোজ্যতেল, চাল, গমসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়তে শুরু করেছে। এতে আমদানি ব্যয় আবারও বেড়ে গেছে। একই সঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ, বিদেশে চিকিৎসা ও শিক্ষা খাতেও ডলারের চাহিদা বেড়েছে। রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয়, বিদেশি বিনিয়োগ ও বৈদেশিক অনুদানও নিম্নমুখী। এসব কারণে রিজার্ভের ওপর আগামীতে চাপ আরও বেশি বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ঋণের বিপরীতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অনুপাত কমে আসছে। ঋণ বাড়া ও রিজার্ভ কমার কারণেই এমনটি হচ্ছে। এতে ঝুঁকিও বাড়ছে। যদিও আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) মনে করে, বৈদেশিক ঋণের দিক থেকে বাংলাদেশের ঝুঁকি নিম্নমানের। তবে রিজার্ভ অব্যাহতি গতিতে কমে যাওয়া উদ্বেগের মনে করে। সুত্র; যুগান্তর

চবির মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদ: শিক্ষকদের ‘দ্বন্দ্বের বলি’ শিক্ষার্থীরা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদের গবেষণা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় নতুন একাডেমিক ভবন। গত ৪ জুন জাঁকজমকভাবে ভবনটি উদ্বোধন করা হয়। মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদের আওতাভুক্ত একটি ইনস্টিটিউট ও দুটি বিভাগ এই ভবনে স্থানান্তর হয়েছে। সেগুলো হলো ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস, ওশানোগ্রাফি ও ফিশারিজ। তবে নতুন ভবনের কর্তৃত্ব ও বিভাগগুলোর কক্ষ বণ্টন নিয়ে গোল বাধে শিক্ষকদের মধ্যে, শুরু হয় দ্বন্দ্ব। আর এই দ্বন্দ্বের বলি হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা, এমনটাই অভিযোগ তাদের।শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন, শিক্ষকদের কোন্দলের কারণে চবির সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা ল্যাব সুবিধার সুযোগ পাচ্ছেন না। শুধু তাই নয়, ওশানোগ্রাফি ও ফিশারিজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের সেমিনার লাইব্রেরি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মেরিন সায়েন্সেস ইনস্টিটিউট। সূত্র; দৈনিক বাংলা।

টুইটকারীদের তথ্য পেতে চায় সরকার

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (আগের নাম টুইটার) বাংলাদেশিদের রাজনৈতিক ও মানবাধিকার বিষয়ে টুইট বা মন্তব্য বেড়ে যাওয়ায় অ্যাকাউন্টধারী ব্যক্তিদের তথ্য পাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ ক্ষেত্রে সরকারের দাবি, ফেসবুকের মতো টুইটারেও বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচার ও গুজব ছড়ানোয় এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। টুইটার থেকে তথ্য পাওয়ার উপায় জানিয়ে এরই মধ্যে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটকে একটি নির্দেশনা দিয়েছে। পুলিশ ও বিটিআরসি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্রমতে, এক্স বা টুইটারে যারা সরকার, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের বিষয়ে গুজব ছড়াবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

জেলে ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত সুন্দরবন

টানা তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে সুন্দরবনে আসতে শুরু করেছে জেলে ও দর্শনার্থীরা। নিষেধাজ্ঞা শেষে শুক্রবার (০১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সুন্দরবনে প্রবেশ করেছে ভ্রমন পিপাসুরা।প্রথম দিনে সাড়ে চারশ’র বেশি দর্শনার্থী বেড়াতে এসেছেন সুন্দরবনে। ট্রলার ও পর্যটকবাহী কয়েকটি লঞ্চে সুন্দরবনের করমজলসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখছেন তারা।এদিকে নিষেধাজ্ঞা ওঠে যাওয়ায় ভোর থেকে জেলেরা সুন্দরবনের বিভিন্ন নদী ও খালে মাছ আহরণ শুরু করেছে। বন্যপ্রাণী ও মাছের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনে মাছ শিকার ও দর্শনার্থী প্রবেশ বন্ধ ছিল । ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব সুন্দরবনের (টোয়াস) সহ-সাধারণ সম্পাদক ও এভারগ্রিন ট্যুরসের স্বত্বাধিকারী মাঝহারুল ইসলাম কচি বলেন, নিষেধাজ্ঞা শেষে প্রথম দিনই পর্যটকবাহী নয়টি লঞ্চ সুন্দরবন এসেছে। এর মধ্যে সাতটি খুলনার, একটি মোংলার ও একটি ঢাকার। এখন ‍থেকে দর্শনার্থীরা নিয়মিত সুন্দরবন ভ্রমণ করতে পারবেন বলে জানান এই টুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের নেতা। সূত্র: বাংলানিউজ

অধ্যাপক ইউনূসের জন্য ওবামা-হিলারি সক্রিয় হলেন যেসব কারণে

শান্তিতে নোবেল জয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘হয়রানি বন্ধের’ জন্য শেখ হাসিনার সরকারের উপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ছে। গত এক সপ্তাহে অধ্যাপক ইউনূসের পক্ষে একের পর এক বিবৃতি সেটি ইঙ্গিত করে।হঠাৎ করে অধ্যাপক ইউনূস ইস্যুতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এতটা সোচ্চার হয়ে উঠলেন কেন? প্রথমে অধ্যাপক ইউনূসের প্রশংসা করে একটি ব্যক্তিগত চিঠি দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। একদিন পরে অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলা স্থগিত করার আহবান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি খোলা চিঠি দিয়েছেন বিশ্বের ১৬০জন গুরুত্বপূর্ণ ও সুপরিচিত ব্যক্তি। যেখানে বারাক ওবামাসহ একশ’র বেশি নোবেল বিজয়ী রয়েছেন।শুধু খোলা চিঠি নয়, একদিন পরে যুক্তরাষ্ট্রের হিলারি ক্লিনটন মি. ইউনূসের পাশে দাঁড়াতে তার এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে আহবান জানিয়েছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।