আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:২০ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৩

ঋণমানে বাংলাদেশের সক্ষমতার বার্তা পাচ্ছে না বিশ্ব

শেষ পর্যন্ত ফিচ রেটিংসও বিশ্বের অন্য দুই বড় ঋণমান নির্ণয়কারী প্রতিষ্ঠানের সুরেই কথা বলেছে। তারাও আর বাংলাদেশের অর্থনীতির ব্যাপারে পূর্ণ আস্থা রাখতে পারছে না, তাই পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘নেতিবাচক’ করে দিয়েছে। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, একের পর এক ঋণমান যাচাইকারী সংস্থা বা রেটিং এজেন্সি যখন কোন দেশের ব্যাপারে একই সুরে কথা বলে, তখন বাইরের বিশ্বের কাছে একটিই বার্তা যায়। সেটি হলো, দেশটির অর্থনীতি সক্ষমতা হারাচ্ছে। বিশ্বে ঋণমান যাচাইয়ের কাজটি যারা করে, তাদের মধ্যে অগ্রগণ্য তিনটি প্রতিষ্ঠান—মুডিস, স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস বা এসঅ্যান্ডপি এবং ফিচ। এই তিন প্রতিষ্ঠান পরিচিত ‘বিগ থ্রি’ হিসাবে। গত মে মাসে প্রথম খারাপ খবরটি আসে মুডিস ইনভেস্টরস সার্ভিসের কাছে থেকে। দুই মাস পরেই এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল এবং আরও দুই মাস পরে, গতকাল সোমবার ফিচ রেটিংস বাংলাদেশের পূর্বাভাস ও ঋণমান সম্পর্কে হতাশাজনক খবরই দিল। সূত্র: প্রথম আলো

বাচ্চা ও খাবারের দাম কমালে ডিম-মুরগিতে স্বস্তি মিলবে
ডিম আমদানি করে সিন্ডিকেট ভাঙা যাবে না। সিন্ডিকেট ভাঙতে হলে মুরগির বাচ্চা এবং পোলট্রি ফিডের দাম কমানোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলেই ডিম ও মুরগির বাজারে স্বস্তি ফিরে আসবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি সুমন হাওলাদার এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘দেশের পোলট্রিশিল্প রক্ষায় ডিম আমদানি বন্ধ করতে হবে, পোলট্রি খাদ্যের দাম কমিয়ে বাজার তদারকি বাড়াতে হবে। প্রান্তিক খামারিদের উৎসাহিত করতে হবে। কারণ বাজারের ৮০ শতাংশ চাহিদা প্রান্তিক খামারিরা পূরণ করেন। ডিম আমদানি না করে আমরা ডিম রপ্তানি করতে সক্ষম। সূত্র: কালের কণ্ঠ

মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি
অনেক দেশেই নিয়ন্ত্রণে বাড়ছে বাংলাদেশে

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বৈশ্বিকভাবে জ্বালানি তেলসহ খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়া এবং সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েছে। এর প্রভাবে বেড়েছে মূল্যস্ফীতির হারও। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতিই বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। অর্থনৈতিক সংকটে দেউলিয়া হওয়া দক্ষিণ এশিয়ার দেশ শ্রীলংকাও ইতোমধ্যে তাদের মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতিকে বাগে আনতে পেরেছে। অনেক দেশই মূল্যস্ফীতিকে নিন্মমুখী করেছে। কিন্তু বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশ এখনো চড়া মূল্যস্ফীতির হারকে বাগে আনতে পারেনি। উলটো বাংলাদেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার সবচেয়ে বেশি বাড়ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে আগস্টে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। খাদ্যবহিভর্‚ত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ, খাদ্যবহিভর্‚ত পণ্যের চেয়ে খাদ্যপণ্যের দাম বেশি বেড়েছে। একই সঙ্গে যেখানে খাদ্য উৎপাদন হয়, সেখানে অর্থাৎ গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতি আরও বেশি, যা ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ। শহরে এ হার ১২ দশমিক ১১ শতাংশ।এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, অর্থনীতির নিয়ম অনুযায়ী যেখানে পণ্য উৎপাদন হয়, সেখানে দাম কম থাকে। সূত্র: যুগান্তর

আলোচনায় আগামী ভোট
বিদেশি পর্যবেক্ষক হতে লাগবে অভিজ্ঞতা

Nagad

প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি বা উপকরণ শুল্কমুক্তভাবে আনার সুযোগ রেখে বিদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক নীতিমালা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বিদেশিরা বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষক হতে চাইলে সুশাসন, নির্বাচন, গণতন্ত্র, শান্তি প্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থার ক্ষেত্রে ওই সংস্থাকে সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে নিবন্ধিত হতে হবে। নীতিমালা অনুযায়ী আর সুষ্ঠু নির্বাচন পরিপন্থী কাজ করলে বহিষ্কার করা হবে সংসদীয় আসন থেকে, একই সঙ্গে বাতিলও হতে পারে পর্যবেক্ষণের অনুমতি। গতকাল ইসির জারি করা এই নীতিমালা নির্বাচনের খবর সংগ্রহে বিদেশি সাংবাদিকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। অন্যদিকে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে প্রথমে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করা; প্রিসাইডিং কর্মকর্তার আইনি নির্দেশনা অনুসরণ করা; ভোটের গোপন কক্ষে প্রবেশ না করা, ভোট কেন্দ্র থেকে কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার না করার শর্ত রাখা হয়েছে। নীতিমালায় বিদেশি পর্যবেক্ষক বা বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের যোগ্যতা, করণীয়, ভিসা প্রক্রিয়া ইত্যাদি সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নীতিমালায় বেশ কিছু সংশোধনী এনেছে ইসি। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুই দফা বৈঠক করে নীতিমালার খসড়া তৈরি করেছিলেন ইসির কর্মকর্তারা। পরে কমিশন সেই নীতিমালার অনুমোদন দেয়। সূত্র্র: বিডি প্রতিদিন্

৪৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম বরফ অ্যান্টার্কটিকায়

সাধারণত এসময় অ্যান্টার্কটিকা সাগরে সবচেয়ে বড় এলাকা বরফে ঢাকা থাকে। কিন্তু দক্ষিণ গোলার্ধের সেই এলাকায় এবার বরফ অনেক কম। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ৪৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম বরফ ছিল সেখানে, যা খুবই উদ্বেগজনক। খবর ডয়েচে ভেলের-অ্যান্টার্কটিকার বরফের পরিমান প্রথম নিরূপন করা হয়েছিল ১৮৭৯ সালে। সেই থেকে প্রতিবছর ১০ সেপ্টেম্বরে সবচেয়ে বড় এলাকা জুড়ে বরফ দেখা গেছে সেখানে। সেপ্টেম্বরের একাদশ দিন থেকে বসন্তের শুভাগমন, ফলে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে এবং এর প্রভাবে গলতে থাকে বরফ। তাই অ্যান্টার্কটিকা সাগরে বছরের সবচেয়ে বড় বরফাচ্ছাদিত এলাকার তথ্য নিতে এই ১০ সেপ্টেম্বরের দিকেই নজর রাখেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্নো অ্যান্ড আইস ড্যাটা সেন্টার (এনএসআইডিসি) জানিয়েছে, শীত মৌসুমে অ্যান্টার্কটিকায় এবার বরফ ছিল গত ৪৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম এলাকা জুড়ে৷-সূত্র; সমকাল

গাজীপুরে বর্জ্যমিশ্রিত পানি অপসারণে পাকা রাস্তা খুঁড়ছে কারখানা

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি কারখানার বর্জ্যমিশ্রিত পানি অপসারণের জন্য রাস্তা কেটে সঞ্চালন লাইন তৈরি করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এক কিলোমিটার পাকা সড়ক কেটে কমপক্ষে ১০ ফুট গভীর গর্ত করা হয়েছে। এতে এই পথে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। হঠাৎ করে রাস্তার অংশ কাটা পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছে এই পথে চলাচলকারী হাজারো মানুষ। এদিকে স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়েই রাস্তাটি কাটা হচ্ছে। কারখানা কর্তৃপক্ষের দাবি, স্থানীয় চেয়ারম্যান এই কাজে সংশ্লিষ্ট। তবে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাস্তা কাটার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, কারখানা কর্তৃপক্ষই কাজটি করছে। আর স্থানীয় প্রশাসন বলেছে, রাস্তা কাটার বিষয়ে তারা কিছুই জানে না। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

বিল পরিশোধে বিপাকে বাংলাদেশ

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেশগুলোর মধ্যে ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ। এসব পণ্যের বিল যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যবহার করে ডলারের মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র নিজস্ব ব্যাংকগুলোকে আকুর সঙ্গে সম্পর্কিত ভারতের লেনদেন নিষ্পত্তি না করতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এতে ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের দুই মাস অন্তর ভিত্তিতে বিল পরিশোধে রীতিমতো বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ। এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকলে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যে সমস্যায় পড়তে হবে। বিকল্প হিসেবে রুপিতে লেনদেন করার মতো পর্যাপ্ত ভারতীয় মুদ্রার ঘাটতি রয়েছে। ইউরো বা অন্য কোনো মুদ্রায় লেনদেন করলে রিজার্ভের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে।বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, আকুর সদস্যভুক্ত দেশের মধ্যে বাংলাদেশের গত ছয় মাসের গড় লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় দেড় বিলিয়নের বেশি। তার মধ্যে শুধু ভারত থেকে ৯২ থেকে ৯৫ শতাংশ আমদানি করা হয়। আর ভুটান, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা থেকে আমদানি করা মাত্র ৫-৮ শতাংশ।পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভারতের আমদানি বিলেই মূলত আকুর বিল হিসাবে ডলারে পরিশোধ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশ রূপান্তরকে বলেন, বাংলাদেশ সাধারণত ভারত থেকে বেশি খাদ্যপণ্য ও শিল্পের কাঁচামাল আমদানি করে। কিন্তু সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব ফরেন অ্যাসেট কন্ট্রোল (ওএফএসি) দেশটির ব্যাংকগুলোকে আকুর সঙ্গে জড়িত ভারতীয় ব্যাংকগুলোর সঙ্গে লেনদেন বন্ধের নির্দেশ দেওয়ায়, দুই মাস অন্তর হিসাবে ডলারে আকুর বিল পরিশোধ করতে পারবে না বাংলাদেশ ব্যাংক। আর বিল পরিশোধ না করতে পারলে সে দেশের ব্যবসায়ীরা পণ্য বাংলাদেশে পাঠাবে না। এতে কার্যত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা বন্ধ হতে বাধ্য। তবে ইউরো বা বাস্কেটের অন্য মুদ্রা দিয়ে বিল পরিশোধে সুযোগ আপাতত রয়েছে। যদিও বাংলাদেশের কাছে অন্য মুদ্রাগুলো খুব বেশি জমা নেই। সূত্র: দেশ রুপান্তর

ভিসা নিষেধাজ্ঞায় পড়া নিয়ে যা বললেন বিচারপতি মানিক

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে সরগরম রাজনৈতিক মাঠ। আনুষ্ঠানিকভাবে ভিসা নিষেধাজ্ঞার তালিকা যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ করলেও বেশ কয়েকজনের নাম নিয়ে জোড় তোলপাড় চলছে। এমন একজন হলেন আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। তার বিরুদ্ধে কথা উঠেছে তার নামও নাকি ভিসা তালিকায় রয়েছে। সম্প্রতি এ বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন সাবেক এই বিচারপতি। বেসরকারি একটি টেলিভিশনের টকশোতে অংশ নিয়ে তিনি এ বিষয়ে কথা বলেন।শামসুদ্দিন মানিক বলেন, ‘আমি শুনেছি আমারও নাম নাকি ভিসানীতিতে আছে। বিচারপতি খায়রুল হকের নামও নাকি আছে। এটা দিয়ে কী হবে। আমাদেরতো আমেরিকা যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আমিতো লন্ডনে থাকি।’ সূত্র কালবেলা।

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক আসতে শত বাধা

অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর বাংলাদেশ। এ দেশে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার, সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন; আছে পাহাড়, পর্বত ও হাওর। এতকিছুর পরও ঋতুবৈচিত্র্যের এ দেশে পর্যটনশিল্পের বিকাশ তলানিতে। দিন দিন কমছে বিদেশি পর্যটক। সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের অভাব, দুর্বল অবকাঠামো, প্রশাসন ও স্থানীয় অধিবাসীদের পর্যটনমনস্ক না হওয়া, পর্যটনের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, পর্যাপ্ত বিনিয়োগের অভাবে ভ্রমণপিপাসুদের টানতে পারছে না বাংলাদেশ। ফলে কম খরচে ভ্রমণ ও বিনোদনের সুবিধা পেয়েও পর্যটকরা দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশে চলে যাচ্ছেন। এমনকি বাংলাদেশের পর্যটকরাও দেশের গন্তব্য এড়িয়ে আশপাশের দেশে ছুটছেন।
এ পটভূমিতে আজ বুধবার পালিত হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘পর্যটনে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ’। দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের আয়োজনে চার দিনের ‘বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যাল’ আজ শুরু হচ্ছে। সূত্র: সমকাল

চার স্বামী, এক শাশুড়িসহ ১২ জনকে খুন করেছেন যে আমেরিকান সিরিয়াল কিলার

তাকে যদি ‘হাস্যময়ী ন্যানি’ বলে সম্বোধন করা হতো তাহলে কোন ভুল হত না। ভারী শরীরের এই ন্যানি সবসময় হাসতেন। কিন্তু সে হাসির পিছনে ছিল আড়াই দশক ধরে করা অনেক ক’টি খুনের ইতিহাস। ন্যানি ডস একজন আমেরিকান নারী সিরিয়াল কিলার, যিনি ১৯২০ থেকে ১৯৫৪ সালের মধ্যে অন্তত ১২ জনকে খুন করেছিলেন।জন্মের পর বাবা-মা তার নাম রেখেছিলেন ন্যান্সি হ্যাজেল। তিনি ১৯০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালাব্যামা রাজ্যের এক কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।তার অপরাধের আনুষ্ঠানিক বিবরণীতে লেখা আছে, পাঁচ বছর বয়স থেকেই তাকে ‘ন্যানি’ নামে ডাকা হত।জেমস এবং লুইসা হ্যাজেলের ছিল পাঁচ সন্তান, ন্যানিসহ সবাই বাড়িতে কাজ করতেন এবং কৃষিকাজ করতেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা্