আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
বড় পরিবর্তন নিয়ে শুরু হচ্ছে নতুন শিক্ষাবর্ষ
এবার সারা দেশে ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজারের মতো নতুন বই বিনা মূল্যে বিতরণ করা হবে।
এর মধ্যে প্রাথমিকে বই ৯ কোটি ৩৮ লাখের বেশি এবং মাধ্যমিক স্তরের বই ২১ কোটি ৩২ লাখের বেশি।
দেশের মাধ্যমিক শিক্ষায় বড় ধরনের পরিবর্তন নিয়ে আজ পয়লা জানুয়ারি শুরু হচ্ছে নতুন শিক্ষাবর্ষ। নবম শ্রেণি থেকে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ উঠে যাচ্ছে। এদিকে বছরের প্রথম দিনে সারা দেশের বিদ্যালয়গুলোতে বিনা মূল্যে নতুন বই বিতরণ শুরু হলেও অষ্টম ও নবম শ্রেণির প্রায় আড়াই কোটি বই ছাপানো শেষ হয়নি। ফলে শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে সব শিক্ষার্থী সব বই হাতে পাবে না।বিদায়ী বছরের শুরুতে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হয়। এ বছর (২০২৪) আরও চারটি শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হচ্ছে। শ্রেণিগুলো হলো দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণি। আগামী বছর চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালুর মধ্য দিয়ে মাধ্যমিক পর্যন্ত সব শ্রেণিতেই তা চালু হবে। এরপর ২০২৬ সালে একাদশ ও ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে চালু হবে নতুন শিক্ষাক্রম। আজ থেকে নবম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন উঠে যাচ্ছে। নতুন শিক্ষাবর্ষের প্রায় আড়াই কোটি বই ছাপানো বাকি। সূত্র: প্রথম আলো


বিদেশি বিনিয়োগই পারে পরিস্থিতি বদলে দিতে
২০২৪ সালে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগই পারবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সক্রিয় রাখতে। এরই মধ্যে বিনিয়োগের জন্য ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইজেড) করা হচ্ছে। কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চলে জোরেশোরে উৎপাদন শুরু হয়েছে। কর্মসংস্থান হয়েছে। সেখানে দক্ষ কর্মীও গড়ে উঠছে। এখন বৈদেশিক বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে গ্যাস, বিদ্যুৎ এবং নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি নিশ্চিত করতে হবে। সূত্র; কালের কণ্ঠ
দখলের জমি মন্ত্রীকে উপহার!
♦ আদালতের নিষেধাজ্ঞার জমিতে একজন মন্ত্রীর প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ♦ জমি দখল করতে না পেরে মালিকের তিন তলা বাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় ♦ প্রটোকলের গাড়ি নিয়ে এসে সাইনবোর্ড টানান মন্ত্রীর লোকজন ♦ জমি বিক্রি করিনি, রফিক কীভাবে মন্ত্রীকে উপহার দেয় : ভুক্তভোগীরা
রূপগঞ্জের নাওড়ায় দখলের জমি উপহার দেওয়া হয়েছে এক মন্ত্রীকে। লাগানো হয়েছে মন্ত্রীর কোম্পানির সাইনবোর্ড। আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা এই জমিতে মন্ত্রীর প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড নিয়ে রূপগঞ্জে চলছে তোলপাড়। গত ৩০ ডিসেম্বর সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে প্রভাবশালী ওই মন্ত্রীর গানম্যান ও সরকারি স্টাফদের নিয়ে সাইনবোর্ড স্থাপনের পর থেকেই হতবাক এলাকাবাসী। ভুক্তভোগীরা বলছেন, আমরা জমি বিক্রি করিনি। আমাদের জমি রংধনুর রফিক কীভাবে মন্ত্রীকে উপহার দেয়? শুধু তাই নয়, জমি দখলের আগে জমির মালিকের তিন তলা বাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে রংধনুর রফিক। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, স্থানীয় একটি পক্ষের সঙ্গে সরকারের প্রভাবশালী ওই মন্ত্রীর জমি ব্যবসায় জড়ানো নিয়ে খবর ছিল। তবে ওই মন্ত্রী নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের নন। এমনকি ঢাকা বিভাগেরও নন। খবর নিয়ে জানা গেছে, প্রভাবশালী এই মন্ত্রীর বাড়ি চট্টগ্রামে। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের নাওড়া মৌজার জেএল ১১০ এ আরএস খতিয়ান নম্বর ১৯০, ১৯১ ও আরএস দাগ ৭৬৩, ৭৬৪, ৭৫৮ তিন দাগে ৯৫ শতাংশ জমি রয়েছে। জমির মালিক রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়নের আবুল হোসেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতবে ৪ কোটি শিক্ষার্থী
বছরের প্রথম দিন সারা দেশে বই উৎসব পালিত হয় প্রতি বছর। এ উৎসবে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতোয়ারা হয় শিশু-কিশোররা। নতুন বই হাতে পেয়ে তারা উচ্ছ্বসিত হয়, মুখে তৃপ্তির হাসি ফুটে ওঠে। আজ বছরের প্রথম দিনে হবে সেই বই উৎসব। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন বইয়ের ঘ্রাণে আর উল্লাসে মেতে উঠবে প্রায় ৪ কোটি শিক্ষার্থী। এবার প্রাকপ্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন স্তরে ৩ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার ৩২৪ শিক্ষার্থীর মাঝে ৩০ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজার ৫১৭টি বই বিতরণ করা হবে।২০২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য গতকাল রোববার সকালে প্রাকপ্রাথমিক, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। আজ সোমবার থেকে সারা দেশে জাতীয় পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হবে।প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতি বছরের মতো এবারও নতুন বছরের প্রথম দিনে প্রাথমিক ও প্রাকপ্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘বই বিতরণ উৎসব-২০২৪’ অনুষ্ঠিত হবে। সোমবার সকাল ১০টায় রাজধানীর মিরপুরের ন্যাশনাল (সকাল-বিকাল) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। সূত্র: যুগান্তর
এ নির্বাচন সরকারের ‘স্পেশাল ইলেকশন অপারেশন’
সরকারের তরফ থেকে এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার সব চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে একাধিক দলের অংশগ্রহণ, প্রার্থী সংখ্যাসহ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করার প্রতিশ্রুতি থাকলেও বিশ্বাসযোগ্যতার ক্ষেত্রে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এবারের ভোটকে সরকারের ‘স্পেশাল ইলেকশন অপারেশন (বিশেষ নির্বাচনী কার্যক্রম)’ হিসেবে দেখছেন পশ্চিমা কূটনীতিকরা। নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের বিশেষ নির্বাচনী কার্যক্রম চলমান বলে নিজ নিজ দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠিয়েছে পশ্চিমা বলয়ের দেশগুলো। কূটনৈতিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। ঢাকা থেকে দূতাবাসগুলোর পাঠানো প্রতিবেদনে গত ১৭ ডিসেম্বর একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের সাক্ষাৎকারের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। ওই সাক্ষাৎকারে আব্দুর রাজ্জাক বলেছিলেন, নির্বাচনে আনার জন্য বিএনপি নেতাদের কারাগার থেকে মুক্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তবে বিএনপি সেই প্রস্তাবে সায় দেয়নি। দেশে অস্থিতিশীলতা এড়াতে বিএনপি নেতাকর্মীকে আটক রাখা ছাড়া সরকারের কাছে কোনো বিকল্প ছিল না বলেও আব্দুর রাজ্জাক বলেছিলেন।এর পরই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আব্দুর রাজ্জাকের ওই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি ওই বক্তব্যকে আব্দুর রাজ্জাকের ব্যক্তিগত মন্তব্য বলে জানান। সূত্র: সমকাল
দুই শ্রেণির সব বই ছাড়াই আজ ‘বই উৎসব’
সারা দেশে আজ বছরের প্রথম দিন শুরু হচ্ছে বই উৎসব। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা হাতে পাবে নতুন বই। তবে অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ঘরে ফিরতে হবে কিছুটা অপূর্ণতাকে সঙ্গী করে। কেননা, দেশের অনেক উপজেলায় এ দুই শ্রেণির সব বই পৌঁছায়নি। আজ সোমবার দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনী আচরণবিধির বাধ্যবাধকতায় এই উৎসবে উপস্থিত থাকবেন না মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা। এবার বই উৎসবে প্রধান অতিথি থাকবেন সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। কেন্দ্রীয়ভাবে প্রাথমিকের বই উৎসব হবে রাজধানীর মিরপুরের ন্যাশনাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। আর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই মন্ত্রী সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় মাধ্যমিক স্তরে বই উৎসব হবে না।গতকাল রোববার বছরের শেষ দিন শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে বই উৎসবের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনা মূল্যে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তক বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন তিনি। সূত্র: আজকের পত্রিকা্
জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দূতাবাসে বিএনপির চিঠি
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বিরোধী দলবিহীন একতরফা নির্বাচন উল্লেখ করে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে চিঠি দিয়েছে বিএনপি। গতকাল রবিবার এ চিঠি ঢাকার বিভিন্ন দূতাবাসে দেওয়া হয়েছে এবং জাতিসংঘের মহাসচিবের দপ্তর তা গ্রহণ করেছে। দলটির আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানের সঙ্গে তার গুলশানের বাসভবনে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) ও ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। গতকাল বিকেলে এই বৈঠক হয়। দূতাবাসে দেওয়া ওই চিঠিতে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, প্রহসনের নির্বাচন আয়োজন করতে রাষ্ট্রীয় মদদে চলমান অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতা চলছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিজেরা তালিকা করে ধারাবাহিকভাবে বিএনপি নেতাকর্মীদের আটক, বিশেষত অগ্নিসন্ত্রাসের বানোয়াট অভিযোগে ছাত্রদল ও যুবদলের সদস্যদের টার্গেট করছে, মিথ্যা মামলায় ফাঁসাচ্ছেন। সূত্র: দেশ রুপান্তর
বর্তমান নীতি অনুসরণ করলে বছরজুড়েই থাকবে মূল্যস্ফীতির চ্যালেঞ্জ
সুদের হার আরো বাড়াতে হবে। কমিয়ে আনতে হবে বাজেটের আকার। এ রকম আগ্রাসী পদক্ষেপ নিলে মূল্যস্ফীতির রাশকে টেনে ধরা সম্ভব। তবে বর্তমান বাস্তবতায় এ ধরনের আগ্রাসী পদক্ষেপ নেয়াটা সরকারের জন্য অনেকটাই দুরূহ ব্যাপার। সুদহার ও বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়ার মতো ভারসাম্যমূলক পদক্ষেপে এখনই হাঁটতে চায় না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ধীরে ধীরে পদক্ষেপ নেয়ার মাধ্যমে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে চান নীতিনির্ধারকরা। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রক্ষেপণ হচ্ছে, ২০২৪ সালে এ ধরনের ধীরগতির পদক্ষেপের মাধ্যমে মূল্যস্ফীতি নামিয়ে আনা অনেকটাই দুঃসাধ্য ব্যাপার। আইএমএফ বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে তাদের সাম্প্রতিক এক মূল্যায়নে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে তিনটি পথের কথা বলেছে। অ্যাকটিভ, হকিশ ও দোভিশ। অ্যাকটিভ পলিসির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি প্রান্তিকে প্রত্যাশার তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমানোর বিষয়ে নীতি সুদহার নির্ধারণ করবে, চাহিদার চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে এবং নীতি সুদহারের কাছাকাছি পর্যায়ে যাতে কলমানি সুদের হার বজায় থাকে সেটি নিশ্চিত করবে। হকিশ পলিসির ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি অর্থবছরের মধ্যে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় মূল্যস্ফীতি নামিয়ে আনতে পদক্ষেপ নেবে। হকিশ পলিসি অনুসরণ করলে দ্রুত মূল্যস্ফীতি কমতে থাকবে, তবে এটি হবে ব্যয়বহুল। এক্ষেত্রে আগ্রাসীভাবে সুদের হার বাড়াতে হবে, অন্যদিকে রাশ টানতে হবে সরকারের ব্যয়ে। আর দোভিশ পলিসির ক্ষেত্রে সংস্থাটি বলছে, এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান নীতির সঙ্গে যায় এবং এ নীতি চলতি অর্থবছরের শেষ পর্যন্ত বজায় থাকবে। এ নীতি অনুসরণ করলে পুরো ২০২৩-২৪ অর্থবছরেই মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী থাকবে এবং সুদের হার বাড়ানো শুরু করার পর সেটি কমতে থাকবে। আইএমএফ মনে করছে বাংলাদেশের জন্য হকিশ ও দোভিশ পলিসির মাঝামাঝি নীতি অনুসরণ করাটা সুবিধাজনক হবে। সূত্র: বণিক বার্তা
নতুন বছরে বাংলাদেশের সামনে থাকবে যে সাতটি প্রধান চ্যালেঞ্জ
বিদায়ী বছরে সবচেয়ে বেশি ভুগতে হয়েছে কীসে, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে এই প্রশ্ন রাখলে বেশির ভাগই হয়তো বাজারে জিনিসপত্রের অগ্নিমূল্য, ডলার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতা, ডেঙ্গুর প্রকোপের মতো বিষয়গুলোর কথা বলবেন। অনেকে হয়তো রিজার্ভ সঙ্কট বা বাকস্বাধীনতার মতো বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে আসবেন।আসছে বছরে এসব সমস্যার থেকে কী মানুষের পরিত্রাণ মিলবে? পুরনো সমস্যা থেকে পরিত্রাণ মিললেও এরপর নতুন কোনও সংকট কি সামনে আসবে? নতুন বছরে যেসব ইস্যু বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে, তা তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
নির্বাচন ও সরকারের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা-বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আন্তর্জাতিক মহলে কতটা গ্রহণযোগ্যতা পাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে।শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি যে পুরোপুরি ইতিবাচক নয়, তা তাদের বেশ কিছু পদক্ষেপের মাধ্যমে স্পষ্ট হয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত-মৃত্যু: অতীতের সব রেকর্ড ছাড়াল ২০২৩
বিদায়ী বছর ২০২৩ সালে রাজধানীসহ সারা দেশেই ছিল ডেঙ্গু রোগের অপ্রতিরোধ্য সংক্রমণ। ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়। পাশাপাশি ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ সালে দেশে সাড়ে পাঁচ হাজার জন ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয় এবং ৯৩ জনের মৃত্যু হয়। ২০০১ সালে আড়াই হাজার লোক ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় এবং ৪৪ জনের মৃত্যু হয়। ২০০২ সালে ছয় হাজার রোগীর মধ্যে ৫৮ জন মারা যান। ২০০৩ সালে ৪৮৬ জনের মধ্যে ১০ জন, ২০০৪ সালে চার হাজারের মধ্যে ১৩ জন, ২০০৫ সালে এক হাজারের মধ্যে চার জন, ২০০৬ সালে দুই হাজারের মধ্যে মৃত্যু হয় ১১ জনের। ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত আড়াই হাজার ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলেও কারও মৃত্যু হয়নি। সূত্র: বাংলানিউজ