আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
ইডেন মহিলা কলেজ
চাঁদাবাজি, আসন–বাণিজ্যে ছাত্রলীগ
এত দিন সাধারণ শিক্ষার্থীরা চাঁদাবাজি, আসন–বাণিজ্য ও আপত্তিকর ভিডিও ধারণের অভিযোগ করতেন। এখন অভিযোগ করছে ছাত্রলীগই।
ইডেন মহিলা কলেজে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, আসন–বাণিজ্য ও ছাত্রীদের দিয়ে জোর করে অনৈতিক কাজ করানোর যেসব কানাঘুষা ছিল, তা এবার প্রকাশ্যে এল ছাত্রসংগঠনটির অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে। ছাত্রলীগের বড় অংশ বলছে, তাদের নেত্রীরাই এসব অপরাধে জড়িত।ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের নেত্রীদের বিরুদ্ধে একটি গুরুতর অভিযোগ হলো, সাধারণ ছাত্রীদের আপত্তিকর ছবি তুলে রেখে তাঁদের অনৈতিক কাজ অথবা আসন ছাড়তে বাধ্য করা। কখনো কখনো আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ছাত্রীদের কাছ থেকে টাকাও আদায় করা হয়। কলেজটির একটি ছাত্রীনিবাসে গত আগস্টেও দুই ছাত্রীকে একটি কক্ষে আটকে রেখে তাঁদের এই বলে হুমকি দেওয়া হয় যে তাঁদের বিবস্ত্র করে ভিডিও করা হবে এবং তা ছড়িয়ে দেওয়া হবে। অভিযোগটি ওঠে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন ওরফে রীভার বিরুদ্ধে। এ হুমকির ঘটনার একটি অডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ব্যাপক সমালোচনা হয়। কিন্তু কলেজ কর্তৃপক্ষ এ ঘটনায় কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এখনো নেয়নি। এবার ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌস গত রোববার অভিযোগ করলেন, তাঁর আপত্তিকর ছবি তুলে রেখেছেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না ও সাধারণ সম্পাদকের রাজিয়া সুলতানার অনুসারীরা। সূত্র: প্রথম আলো
করোনা-ডেঙ্গু, ঘরে ঘরে সর্দি-জ্বর
করোনা ও ডেঙ্গুর প্রকোপের সঙ্গে যোগ হয়েছে মৌসুমি সর্দি-জ্বর। আছে নিউমোনিয়ার সমস্যাও। শিশুরাই আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। ঢাকার বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালে বছরের সর্বোচ্চ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে এই মুহূর্তে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম জানায়, ডেঙ্গুতে দেশে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় (গত রবিবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর এ পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গুতে ৫৩ জন মারা গেল। ওই ২৪ ঘণ্টায় ৪৮২ জন রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আগের দিন এ রোগে আক্রান্ত ৪৪০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়।সেপ্টেম্বরের ২৬ দিনে আট হাজার ১৮১ রোগী হাসপাতালে ভর্তি ও ৩২ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সর্বশেষ ভর্তি ৪৮২ রোগীর মধ্যে ঢাকা বিভাগের ৩২৮ জন ও অন্যান্য বিভাগের ১৫৪ জন। সূত্র: কালের কণ্ঠ
বেসরকারি ব্যাংক
রাজনৈতিক প্রভাবের অনুষঙ্গ হিসেবেই সংখ্যা বেড়েছে
এরশাদের আমলে ১০, বিএনপির সাত ও আওয়ামী লীগের আমলে ২৬টি ব্যাংকের অনুমোদন
দেশে বেসরকারি খাতে ব্যাংকের যাত্রা আশির দশকে। ব্যক্তি খাতে ঋণের প্রবাহকে অবাধ করতে গিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত দুটি ব্যাংক বিরাষ্ট্রীকরণের উদ্যোগ নেন সামরিক শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। পাশাপাশি ব্যক্তি খাতেও তৈরি করে দেয়া হয় বাণিজ্যিক ব্যাংক পরিচালনার সুযোগ। দেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংকের পথচলা শুরু ১৯৮২ সালে। এরপর প্রায় চার দশক পর বর্তমানে দেশে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৩-এ। এর মধ্যে এরশাদ আমলে অনুমোদন পেয়েছিল ১০টি ব্যাংক। বিএনপির আমলে অনুমোদন হয়েছে সাতটি। বাকি ২৬টির সবই যাত্রা করেছে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন মেয়াদের শাসনামলে।দেশের শিল্প ও আর্থিক খাতের ব্যাপক বেসরকারীকরণ শুরু হয় এরশাদ সরকারের আমলে। ওই সময় একের পর এক শিল্প-কারখানা বিরাষ্ট্রীকরণ করতে গিয়ে অর্থায়ন ও ঋণের প্রবাহ বাড়ানোরও প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এরই ভিত্তিতে আর্থিক খাতেও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ নিয়ে এগিয়ে আসার সুযোগ দেয়া হয়। দেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংক হিসেবে এবি ব্যাংকের যাত্রার পরের বছরই রাষ্ট্রায়ত্ত দুটি ব্যাংককে (পূবালী ও উত্তরা) ব্যক্তি খাতে ছেড়ে দেয়া হয়। ওই বছর অনুমোদন পায় আরো পাঁচটি বেসরকারি ব্যাংক। এগুলো হলো আইএফআইসি, ইসলামী, ন্যাশনাল, সিটি ও ইউসিবি। ১৯৮৫ ও ১৯৮৭ সালে অনুমোদন পায় এনসিসিবিএল ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। মোটাদাগে এ ১০ ব্যাংককে একসঙ্গে অভিহিত করা হয় প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক হিসেবে। ব্যাংকগুলো অনুমোদনের ক্ষেত্রে আর্থিক সংস্কারের চেয়েও রাজনৈতিক বিবেচনা বড় ভূমিকা রেখেছিল বলে অভিমত বিশেষজ্ঞদের। ওই সময়ের ব্যাংক খাতের পরিস্থিতি নিয়ে নানা পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে, এরশাদ সরকারের আমলে আর্থিক খাতের অগ্রাধিকারগুলো বদলে গিয়েছিল। সূত্র: বণিক বার্তা।
মার্কিন হুইসেলব্লোয়ার এডওয়ার্ড স্নোডেনকে রাশিয়ার নাগরিকত্ব দিলেন পুতিন
সাবেক মার্কিন গোয়েন্দা কন্ট্রাক্টর এডওয়ার্ড স্নোডেনকে সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাশিয়ার নাগরিকত্ব দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।নয় বছর আগে ২০১৩ সালে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি’র (এনএসএ) গোপন নজরদারির খবর ফাঁস করে দিয়েছিলেন স্নোডেন। এনএসএ-তে কাজ করতেন স্নোডেন। আমেরিকা ও বিশ্বব্যাপী সংস্থাটির গোপন নজরদারি বিষয়ক নথিপত্র প্রকাশ করে দেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে পালিয়ে যেতে হয় তাকে।গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে স্নোডেনকে মার্কিন আদালতে তুলতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। সেজন্য তাকে দেশে ফেরাতে অনেক বছর ধরে চেষ্টা করছে দেশটি।৭২ জন বিদেশি বংশোদ্ভূত ব্যক্তিকে রাশিয়ার নাগরিকত্ব মঞ্জুর করেছেন ভ্লাদিমির পুতিন। সে তালিকায় স্নোডেনের নামও ছিল। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
ছাত্রলীগে যত সর্বনাশ
ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকারের অর্জন। ক্ষুণ্ন হচ্ছে আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি। কমিটি বাণিজ্য, পদ-পদবি, হল দখল, সিট বাণিজ্য, চাঁদাবাজি নিয়ে চলছে নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি। অভিযোগ রয়েছে সংগঠনে অনুপ্রবেশ ঘটানোরও। ছাত্রলীগের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার পারদ যেন আকাশ ছুঁয়েছে। বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা নানা অপকর্মে জড়িয়ে খারাপ খবরের শিরোনাম হচ্ছেন। ছাত্রলীগকে বিতর্কিত করার পাশাপাশি আওয়ামী লীগের টানা উন্নয়ন-অর্জন ধূলিসাৎ হচ্ছে এসব কাণ্ডে। এ পরিস্থিতিতে ছাত্রলীগ আজ কাঠগড়ায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ছাত্রলীগের সাবেক শীর্ষ নেতারা বলছেন, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ছাত্রলীগের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। লাগাম টেনে ধরতে হবে অপকর্মকারীদের। তা না হলে সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর মাশুল দিতে হবে আওয়ামী লীগকে। কারণ ছাত্রলীগের অপকর্মের ফিরিস্তি বিরোধীরা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবে। এ সুযোগ বিরোধী পক্ষকে দেওয়া ঠিক হবে না। সেজন্য সর্বনাশ ঘটার আগেই শক্ত হাতে ছাত্রলীগের লাগাম টেনে ধরতে হবে। এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের নেতৃত্বে দেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন হয়েছে। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সম্প্রতি ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ শোনা যায়, তা খুবই অশনিসংকেত। বর্তমান নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান থাকবে- কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে তদন্ত করতে হবে, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পকেট কমিটি গঠন, মাইম্যান সৃষ্টি করা যাবে না। অনুপ্রবেশ যেন না ঘটে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণকারী পরিবার থেকে নেতৃত্ব তুলে আনতে হবে। না হলে শুধু ছাত্রলীগ নয়, আওয়ামী লীগের অর্জন-উন্নয়ন ম্লান হবে।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
পঞ্চগড়ে নৌকাডুবি: আরও ৭ মরদেহ উদ্ধার, মৃত বেড়ে ৫৭
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার করতোয়া নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৭ জনে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার সকালে আরও সাত জনের মরদেহ উদ্ধার হয়। এর মধ্যে জেলার আওলিয়ার ঘাট এলাকা থেকে দুই জনের, দেবীগঞ্জের করতোয়া ঘাট এলাকা থেকে তিন জনের ও দিনাজপুরের একটি নদী থেকে আরও দুই জনের মরদেহ উদ্ধার হয়। এর আগে রোববার নৌকিডুবির পর ২৫ জনের আর সোমবার আরও ২৫ জনের মরদেহ উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। পঞ্চগড় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী উপ পরিচালক শেখ মো. মাহাবুবুল আলম মঙ্গলবার সকালে সমকালকে বলেন, ‘সকাল থেকে পঞ্চগড় এবং আশপাশের জেলার আটটি ফায়ার সার্ভিস ইউনিট উদ্ধার কাজ করছে। এর বাইরে রংপুর, কুড়িগ্রাম এবং রাজশাহী থেকে তিনটি ডুবুড়ি দলে মোট ৯ জন উদ্ধার কাজে অংশ নিয়েছেন।’ তিনি জানান, এখন পর্যন্ত ৫৭ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। আরও অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের সন্ধানে উদ্ধার তৎপরতা চলছে। সূত্র: সমকাল
ড্যাপ সংশোধন চায় স্থপতি ইনস্টিটিউট
নতুন ড্যাপে বেশির ভাগ মানুষ উপকৃত হবে, ঢাকা হবে আরও সুন্দর -ড্যাপের পিডি
বিভিন্ন অভিযোগ এনে ঢাকা মহানগর বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট (আইএবি)। সোমবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইএবি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। আইএবির সভাপতি স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন এবং ড্যাপবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের আহ্বায়ক স্থপতি ইকবাল হাবিব সংবাদ সম্মেলনে ড্যাপের বিভিন্ন দিক নিয়ে সমালোচনা করেন। তাদের মতে, এই ড্যাপ রাজধানীর ধনী শ্রেণিকে উপকৃত করলেও অন্যান্য এলাকার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এছাড়া ফার বা ফ্লোর এরিয়া রেশিও নিয়ে বৈষম্য করা হয়েছে। তবে ড্যাপের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে উত্থাপন করা অভিযোগ খণ্ডন করে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে সময়োপযোগী বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা সরকার প্রণয়ন করেছে। সদ্য গেজেট হওয়া ড্যাপ সাধারণ মানুষসহ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে শুধু উপকারই করবে না, একটি আধুনিক ও সুস্থ নগরী গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। যুগান্তরের কাছে এমন মন্তব্য করেন ড্যাপের পরিচালক ও রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম। সূত্র: যুগান্তর।
উদ্বেগের মধ্যে আশা ‘বেঙ্গল ওয়াটার মেশিন’
দেশের কিছু এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ার পর আবার প্রাকৃতিকভাবেই ভরে উঠছে বলে গবেষণায় দেখা গেছে, যদিও সব এলাকার চিত্র এমন নয়। দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ার উদ্বেগের মধ্যে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকা নিয়ে স্বস্তির খবর দিয়েছেন একদল বিশেষজ্ঞ। তারা বলছেন, বঙ্গীয় অববাহিকা সংলগ্ন এলাকায় কৃষিকাজের জন্য যে পরিমাণ পানি মাটির নিচ থেকে তোলা হয়, তা পূরণ হয়ে যাচ্ছে পাঁচ-ছয় মাসের মধ্যেই।আর যেসব এলাকায় তা পূরণ হচ্ছে না, সেসব এলাকাকে ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে পানিসম্পদের দক্ষ ব্যবস্থাপনায় মনোযোগী হতে পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।ভূ-গর্ভস্থ পানি নিয়ে ১৯৭৫ সালে এক গবেষণায় রজার রিভেল ও ভি লক্ষ্মীনারায়ণ দেখিয়েছিলেন, গঙ্গা অববাহিকার আশেপাশের এলাকায় শুষ্ক মৌসুমে সেচের জন্য পানি উত্তোলন করায় ভূ-গর্ভের পানির স্তর নেমে যায়। তবে বর্ষা মৌসুমে নদীর পানি খাড়াভাবে মাটির মধ্য দিয়ে নামার ফলে সেই ফাঁকা স্থান পূরণ হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়াকে তারা নাম দেন ‘গঙ্গা ওয়াটার মেশিন’। সূত্র: বিডি নিউজ।
হঠাৎ পানি বাড়ছে যমুনায়
যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে এবার চতুর্থ দফায় বাড়তে শুরু করেছে। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের ফলে গত দুদিন ধরে হঠাৎ করেই পানি বাড়ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে সিরাজগঞ্জ শহরের হার্ডপয়েন্ট এলাকায় যমুনার পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫০ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২০ সেন্টিমিটার পানি বেড়ে বিপৎসীমার ১ দশমিক ৮৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (বিপৎসীমা-১৩ দশমিক ৩৫ মিটার)। অপরদিকে কাজিপুর পয়েন্টে রেকর্ড করা হয় ১৩ দশমিক ৩৮ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১ দশমিক ৮৭ মিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (বিপৎসীমা-১৫ দশমিক ২৫ মিটার)।সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. জাকির হোসেন বাংলানিউজকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্র: বাংলানিউজ
হাজারিবাগে আওয়ামী লীগ বিএনপি সংঘর্ষ
রাজধানীর হাজারিবাগে বিএনপির সমাবেশের আগে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ-ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। এতে দেশ টিভির ক্যামেরাম্যান সহ কয়েকজন আহত হয়েছে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই সমাবেশ হয়েছে। নেতারা বলেছেন আত্মরক্ষার জন্যই বিএনপির নেতা-কর্মীরা হাতে লাঠি তুলে নিয়েছে। সূত্র: চ্যানেল আই অনলাইন।