আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ১৫, ২০২২

সব সুবিধা খেলাপিদের জন্যই
দেশে খেলাপি ঋণ বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতাই এর প্রধান কারণ।

১৯৯০ সালেও দেশে খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ৬৪৬ কোটি টাকা। সেই খেলাপি ঋণ এখন লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে গত ১৪ বছরে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করে তখন খেলাপি ঋণ ছিল মাত্র ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা।
ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বাংলাদেশে খেলাপি ঋণ বাড়ার প্রধান কারণ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা। এখানে বছরের পর বছর ধরে খেলাপিদের নানা ধরনের ছাড় দেওয়া হয়েছে। খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা বদলানো হয়েছে বারবার। আইন সংশোধন করে একাধিকবার ঋণ তফসিলের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আর এসব সুযোগ-সুবিধা নিয়েই বড় বড় ঋণখেলাপি খেলাপির তালিকা থেকে বাইরে থেকে গেছেন। হয়েছেন আরও ক্ষমতাবান।১৯৯০ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পরে অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান জাতীয় সংসদে খেলাপি ঋণগ্রহীতার নাম প্রকাশ করেছিলেন। ১৯৯৬ সালের পরে আওয়ামী লীগ সরকারের তৎকালীন অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া তালিকা প্রকাশ করে প্রভাবশালী ঋণখেলাপিদের রোষানলে পড়েছিলেন। সেই প্রভাবশালীরাই এখন সরকারের দেওয়া নানা সুযোগ নিয়ে খেলাপির তালিকা থেকে বের হয়ে গেছেন। এমনকি তাঁরাই এখন খেলাপি ঋণের ছাড় কীভাবে দেওয়া হবে, সেই নীতিমালাও তৈরি করে দিচ্ছেন। সূত্র: প্রথম আলো

তিন কারণে সংকটের আশঙ্কা মোকাবেলায় ৬ নির্দেশনা

করোনার ধাক্কা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব এবং চীনের পণ্য আসা কমে যাওয়া—এই তিন কারণে ২০২৩ সাল হতে পারে সংকটের বছর। এই আশু সংকট মোকাবেলায় ছয়টি নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন তিনি।ছয় নির্দেশনা হলো : খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, রেমিট্যান্স বৃদ্ধির পদক্ষেপ নেওয়া, বিদেশে দক্ষ শ্রমিক প্রেরণ, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আনা, পর্যাপ্ত খাদ্য মজুদ এবং শুল্ক ও করহার নমনীয় রাখা।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর ২০২১-২২ অর্থবছরের কার্যাবলি সম্পর্কিত বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। তখনই এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। পরে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদসচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম তা সাংবাদিকদের জানান। দ্য ফিন্যানশিয়াল টাইমসের একটি প্রতিবেদনের সূত্র ধরে আগামী বছরটি সংকটের বছর হওয়ার আশঙ্কার কথা তুলে ধরেন তিনি। সূত্র: কালের কণ্ঠ

চনপাড়ার রায়হান গ্যাংয়ের সংশ্লিষ্টতা মিলেছে

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র ফারদিন নূর পরশের হত্যার নেপথ্যে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে র‌্যাব। ডেমরা ও রূপগঞ্জসংলগ্ন চনপাড়া বস্তির একটি গ্যাং গ্রুপের সংশ্লিষ্টতার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। ওই গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছেন মো. রায়হান নামের এক চিহ্নিত মাদক কারবারি।গোয়েন্দাদের ভাষ্য, হত্যার সঙ্গে তাঁর জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে যেসব ক্লু রয়েছে, তাতে ধারণা করা হচ্ছে, চনপাড়ায় হত্যা করা হয়েছে ফারদিনকে। এরই মধ্যে রায়হানের গ্যাংস্টার গ্রুপের কয়েকজনকে নজরে রাখা হয়েছে। আজ-কালের মধ্যে বিষয়গুলো আরও পরিস্কার হবে। রায়হান চনপাড়া বস্তির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।এ ব্যাপারে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন গতকাল সোমবার রাতে সমকালকে বলেন, ফারদিন হত্যার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। রহস্য বের করার ব্যাপারে অনেক অগ্রগতি আছে। অল্প সময়ের মধ্যে সব পরিস্কার হবে। এদিকে রায়হান গ্যাংয়ের পাশাপাশি ঘটনার সময় অন্য কেউ এই হত্যায় জড়িত ছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রায়হানের ভাই জালালও একজন মাদক কারবারি। জালালের স্ত্রী শাহিদা ও তাঁর ছেলে সাব্বির-সায়েমও ফেনসিডিল কারবারি। সাব্বির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মাদক কারবারি রশ্মির বোনের আত্মীয়। সূত্র সমকাল

Nagad

হাসপাতালে ঘুরে বেড়ায় গরু ছাগল
♦ বাক্সবন্দি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি ♦ একবার নষ্ট হলে আর সারানোর উপায় নেই ♦ বরাদ্দ চেয়ে চিঠি পাঠালেও মেলে না উত্তর ♦ নষ্ট জেনারেটর, টর্চের আলোয় অপারেশন

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার গোহারুয়ায় ১৬ বছর আগে উদ্বোধন করা হয় ২০ শয্যার হাসপাতাল। ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হলেও চালু হয়নি হাসপাতালটি। এতে নেই চিকিৎসক, নার্স কিংবা প্রহরী। ভুতুড়ে অবস্থায় পড়ে থাকে হাসপাতাল। লতাগুল্ম, আগাছায় ঢেকে গেছে হাসপাতালের ৯টি ছোট-বড় ভবন। নিরাপদে ঘাস খেয়ে বেড়ায় গরু-ছাগলের দল। শুধু এই হাসপাতাল নয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে এমন অবহেলায় পড়ে আছে স্বাস্থ্যসেবার ২৩৩ স্থাপনা। গত আগস্টে এক সভায় স্বাস্থ্যসেবায় অব্যবহৃত এসব স্থাপনার বিষয়ে আলোচনা হয়। সে আলোচনার ভিত্তিতে সেপ্টেম্বরে এসব স্থাপনার তালিকা তৈরি করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ তালিকায় উঠে আসে অযত্নে পড়ে থাকা ২৩৩ স্থাপনার বিষয়। এর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের ৫৮টি এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের ১৭৫টি। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘চিকিৎসাসেবার মান বৃদ্ধি করতে আমরা সারা দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছি। যেখানে যে সমস্যা আছে তা সমাধানে কাজ করছি। আমরা চাই হাসপাতালে ডাক্তারদের উপস্থিতি। স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে রোগীদের সেবায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিগুলো যেন সচল থাকে। অনেক সময় আলট্রা-ইকো মেশিনগুলো নষ্ট থাকে, যে কারণে রোগীরা চিকিৎসা নিতে দেশের বাইরে চলে যান।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাত
সিলেট আ.লীগ নেতাদের তলব প্রধানমন্ত্রীর
তৃণমূলের তোপের মুখে নেতারা * মহানগরীর বর্ধিত এলাকার কমিটি গঠন নিয়ে শঙ্কা

সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের ঢাকায় জরুরি তলব করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের সিলেট জেলা ও মহানগরীর অন্তর্ভুক্ত শাখা কমিটি গঠন নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের প্রেক্ষাপটে চার নেতাকে গণভবনে তলব করা হয়েছে। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করবেন তারা। এ ব্যাপারে সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন সোমবার রাতে যুগান্তরকে বলেছেন, সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনার জন্য তাদের ডাকা হয়েছে। দলের ঐক্য প্রয়োজন। সামনে জাতীয় সম্মেলন রয়েছে। সে বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া সিলেট সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের বিষয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী ও মহানগরের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন যুগান্তরকে ঢাকায় জরুরি তলবের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আজ বেলা ১১টায় তাদের দেখা করতে বলা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

গ্যাস সংকটে নির্মাণাধীন আইপিপি প্রকল্প পিছিয়ে দিতে চাইছে সরকার

দেশে গ্যাস সংকটের কারণে শিল্প ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ বজায় রাখতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার। এ অবস্থায় কয়েক মাসের মধ্যে উৎপাদনে আসার কথা রয়েছে আরো বেশ কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্রের। এসব প্রকল্পে গ্যাস সরবরাহের জন্য নির্মাণাধীন পাইপলাইনের কাজ শেষ হবে ২০২৪ সালের মাঝামাঝি। অন্যদিকে তার আগেই কেন্দ্রগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হয়ে যাবে। এ অবস্থায় নির্মাণ শেষেও গ্যাসের অভাবে এসব কেন্দ্রকে বসে থাকতে হবে। সব মিলিয়ে বিদ্যমান বাস্তবতায় এসব প্রকল্পের উৎপাদন কার্যক্রম পিছিয়ে দিতে চাইছে সরকার। বিদ্যুৎ ভবনে গতকাল নির্মাণাধীন আইপিপি (ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার) বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বাস্তবায়ন কার্যক্রম পর্যালোচনা-সংক্রান্ত একটি নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান, বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান, তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম কিবরিয়া উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সভায় রিলায়েন্স পাওয়ার, সামিট পাওয়ার, ইউনিক মেঘনাঘাট পাওয়ারসহ নির্মাণাধীন আইপিপিগুলোর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বণিক বার্তা।

বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে ভারসাম্য আসবে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে: বাংলাদেশ ব্যাংক

আগামী জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি নাগাদ বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে চাহিদা ও সরবরাহে ভারসাম্য ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ বলেন, “সংবাদপত্রের মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি কমার্শিয়াল এলসি ওপেনিং বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি সঠিক নয়।”তিনি বলেন, নভেম্বরের ১০ তারিখ পর্যন্ত এলসি ওপেন হয়েছে ১২৬৩ মিলিয়ন ডলারের। গত মাসের এ সময়ে যা ছিল ১২৩২ মিলিয়ন ডলার। অক্টোবরে এলসি ওপেন হয়েছে ৪৭৪৩ মিলিয়ন ডলারের। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ২৩.৩২ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলা হয়েছিল ২৭.৩২ বিলিয়ন ডলারের। সে হিসাবে, আগের বছরের অক্টোবরের তুলনায় এলসি খোলা কমেছে ৪ বিলিয়ন ডলার। ব্যাংকগুলো বলছে, হাতে পর্যাপ্ত ডলার না থাকায় তারা কমার্শিয়াল এলসি খোলা থেকে বিরত থাকছে।অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলেছেন, কমার্শিয়াল এলসি ওপেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

যেভাবে ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা

ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের হিসেবে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা এক লাখের বেশি। কিন্তু যারা আক্রান্ত তাদের অর্ধেকই জানেন না যে তাদের ডায়াবেটিস রয়েছে।চিকিৎসকেরা বলছেন বাংলাদেশে বহু মানুষ আছেন যারা রোগটি বড় কোন সমস্যা তৈরি করলে তখন সেটির চিকিৎসা করাতে গিয়ে তারা ডায়াবেটিস সম্পর্কে জানতে পারেন। যদিও ডায়াবেটিসে আক্রান্তদেরচিকিৎসায় অনেক অগ্রসর হয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞান।প্রতিদিন পেটে ইনসুলিন ইনজেকশন-ডায়াবেটিসে একবার আক্রান্ত হলে তা চিকিৎসায় পুরোপুরি নিরাময় করা যায় না। ডায়াবেটিস এমন একটি শারীরিক অবস্থা যা একবার ধরা পড়লে সারা জীবনের জন্যে বয়ে বেড়াতে হয়।
প্রতিদিন একবার পেটে ইনসুলিন ইনজেকশন, জীবনযাপনে পরিবর্তন ও নানারকম বিধিনিষেধ মেনে চলা স্বত্বেও রোগটি সারা জীবন ধরে সাথী হয়ে থাকবে এই বিষয়টি খুব পীড়া দেয়, বলছিলেন একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর্তা শামীম আহসান খান। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

রাজধানীতে ৬ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা লক্ষাধিক টাকা
ঢাকার চকবাজারে অভিযান চালিয়ে ৬ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর; জরিমানা করা হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়জুন্নেছা আক্তারের নেতৃত্বে সোমবার চকবাজারের রহমতগঞ্জ এলাকায় পলিথিন তৈরির কারখানায় ওই অভিযান চালানো হয়। এছাড়া সংরক্ষণ করা পলিথিনও জব্দ করা হয়। অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. রেজুওয়ান ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অভিযানে মো. রোমান মিয়ার কারখানা থেকে ৫০০ কেজি পলিথিন এবং পলিথিন তৈরির রোল জব্দ করা হয়। ওই কারখানার মালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। সূত্র; বিডি নিউজ

অত্যাধুনিক অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
ফের মাথাচাড়া দিচ্ছে চরমপন্থিরা

পাবনায় ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে চরমপন্থিরা। এবার তারা প্রশিক্ষণ নিয়েই মাঠে নেমেছে। বিভিন্ন সালিশ-দরবারে জড়িয়ে পড়ছে তারা। হত্যার শিকার হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এসব অভিযোগের পর এক অভিযানে ৫ চরমপন্থি সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে অত্যাধুনিক অস্ত্র-বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেফতাররা আটঘরিয়ার একদন্তে আত্মসমর্পনকৃত সর্বহারা নেতা চাঞ্চল্যকর মুসা হত্যাকাণ্ডে জড়িত।সোমবার (১৪ নভেম্বর) জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মো. আকবর আলী মুনসী। তিনি জানান, আটঘরিয়া থানার একদন্ত ইউনিয়নের অলির মোড়ে সর্বহারা নেতা মুসা খাঁ হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত আসামিদের শনাক্ত করার পর এক অভিযানে ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সূত্র: বাংলানিউজ