‘সরকার চায় একটি অংশগ্রহণমূলক এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হোক’

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক:জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক:
প্রকাশিত: ৫:২৫ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৬, ২০২২

সংগৃহীত ছবি-

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সরকার চায় একটি অংশগ্রহণমূলক এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হোক। কিন্তু বিএনপির নির্বাচন নিয়ে যে ভীতি তা দূর করার দায়িত্ব সরকারের না। নির্বাচনে আসা তাদের কর্তব্য।

সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি জনগণ থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। সেজন্য নির্বাচনে অংশ নিতে তাদের এত ভয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল বিএনপি। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল তারা। আমরা চাই পূর্ণশক্তি নিয়ে আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করে না, তারা ধ্বংসাত্মক আন্দোলন করে এবং আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। গণতান্ত্রিক, নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে কোনো বাধা নেই। বিএনপির উচিত ধ্বংসাত্মক আন্দোলন পরিহার করা। তাদের এই সাংঘর্ষিক রাজনীতি জনগণের কল্যাণ বয়ে আনে না।

বিএনপির আন্দোলন ও বিদেশি চাপ বিষয়ে নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ ও ’১৮ সালে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে।’ এ সময় আওয়ামী লীগের এক নম্বর যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, ‘সামনের দিনগুলোতে বিএনপির অপরাজনীতি মোকাবিলা করাই এখন সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু সরকার তা শক্তভাবে মোকাবিলা করতে পারবে।’

Nagad

সারাদিন. ২৬ ডিসেম্বর