আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৬:১১ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ২১, ২০২৩

বইমেলায় আদর্শ প্রকাশনাকে স্টল না দেওয়ায় বিশিষ্টজনদের নিন্দা ও উদ্বেগ

আসন্ন বইমেলায় প্রকাশনা সংস্থা ‘আদর্শ’কে স্টল বরাদ্দ না দেওয়ায় গভীর উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছেন দেশের ৩৮ বিশিষ্ট নাগরিক। তাঁরা বলছেন, বাংলা একাডেমির এ সিদ্ধান্ত বাক্‌স্বাধীনতা হরণের পাশাপাশি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। তাঁরা বইমেলাকে কেন্দ্র করে লেখক, প্রকাশকের স্বাধীনতা নিশ্চিতের জোর দাবি জানান।

প্রসঙ্গত, আসন্ন বইমেলায় স্টলের বরাদ্দ তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে আদর্শ প্রকাশনাকে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশনার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকাশক মাহাবুব রহমান ডিআরইউতে সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করেন, তিনটি বইয়ের বিরুদ্ধে ‘ভিন্নমত’-এর অভিযোগ এনে তাঁদের স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। বই তিনটি হলো জিয়া হাসানের ‘উন্নয়ন বিভ্রম’, ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের ‘অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা’ এবং ফাহাম আবদুস সালামের ‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’। এ প্রসঙ্গে আজ বিবৃতিতে বিশিষ্টজনেরা বলেছেন, গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করা যাচ্ছে, আদর্শ প্রকাশনাকে তিনটি বইয়ের জন্য বইমেলায় অংশগ্রহণের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা চলছে। এটা বাক্‌স্বাধীনতা হরণের পাশাপাশি আইনের শাসনের প্রতিও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো। কোনো রকম নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে এভাবে আদর্শ প্রকাশনাকে বইমেলায় অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। সূত্র; প্রথম আলো

বিদ্যুতে উৎপাদক বিক্রেতা ভোক্তা সবাই এখন ভুক্তভোগী
বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) নির্ভরতা সবচেয়ে বেশি বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর (আইপিপি) ওপর। বাড়তি দামের পাশাপাশি বসে থাকা বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধ করতে গিয়ে বাড়ছে বিপিডিবির লোকসান ও দায়ের পরিমাণ। এ লোকসানকে সামনে এনে বারবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলেও পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন আসেনি। বরং তহবিল সংকটে এখন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর পাওনা অর্থও পরিশোধ করতে পারছে না সংস্থাটি। যদিও বিদ্যুতের দাম বারবার সমন্বয় হওয়ায় আবাসিক, শিল্পসহ বিদ্যুতের সব শ্রেণীর ভোক্তার অর্থনৈতিক চাপ বেড়েছে। আইপিপিগুলোর দাবি, বিপিডিবি তাদের পাওনা পরিশোধ করছে না সাত মাস ধরে। এরই মধ্যে সংস্থাটির কাছে আইপিপিগুলোর পাওনা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকায়। বিপুল অংকের পাওনা বকেয়া থাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো এখন নগদ অর্থের সংকটে পড়েছে। এতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় নির্বাহ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে কেন্দ্রগুলো নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু রাখা যাচ্ছে না। আবার ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে সরকার নির্ধারিত মূল্য ও ব্যাংকের নির্ধারিত বাজারভিত্তিক মূল্যের মধ্যেও বড় ব্যবধান তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে এইচএফওভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর দুর্ভোগ সবচেয়ে বেশি। সূত্র: বণিক বার্তা।

তহবিল সংকট, ব্যয় বৃদ্ধিতে বন্ধ সহস্রাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ

মহামারি-উদ্ভূত বৈশ্বিক ও স্থানীয় অর্থনৈতিক সংকট এবং ইউরোপে চলমান যুদ্ধের ফলে উন্নয়ন খাতে কৃচ্ছ্রতা সাধনের সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল সরকারকে। এখন কয়েক লাখ কোটি টাকার হাজারের অধিক এরকম প্রকল্পের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে।১৯৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের ভৌত কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হওয়ার কথা ছিল তিন বছরে। ২০২১ সালে ৪০ শতাংশ ব্যয়বৃদ্ধি ও মেয়াদ তিন বছর বাড়ানোর পর প্রকল্পটির সার্বিক অগ্রগতি এখন প্রায় ৬০ শতাংশ। এ পরিস্থিতিতে ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পটি বর্ধিত সময়সীমা ২০২৪-এর ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ঠিকাদার হিসেবে চারটি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। এরমধ্যে একটি বড় অংশের কাজ করছে আব্দুল মোনেম লিমিটেড। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

Nagad

মাঠপ্রশাসনে আরও ক্ষমতা চান ডিসিরা
২৪ জানুয়ারি ডিসি সম্মেলন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, গত বছরের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়নি ২৭ শতাংশ, হাসপাতাল ও উন্নয়ন প্রকল্প তদারকির দায়িত্ব, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে পোষ্য কোটা বাতিলের প্রস্তাব কারাবন্দিদের ভিডিওকলে আত্মীয়স্বজনদের কথা বলার সুযোগের প্রস্তাব

জেলা ও উপজেলায় সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রধান স্থানীয় সংসদ সদস্যরা। কমিটিতে পদাধিকারবলে জেলা প্রশাসকরা (ডিসি) সহসভাপতি। তার পরও ডিসি-ইউএনওকে সভাপতি করে জেলা ও উপজেলায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন গোপালগঞ্জের ডিসি কাজী মাহবুবুল আলম। প্রস্তাবের পক্ষে তাঁর যুক্তি : বিদ্যমান কমিটির পাশাপাশি ডিসি এবং ইউএনওর নেতৃত্বে স্বাস্থ্য কমিটি গঠিত হলে সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নিয়মিত সমন্বয় ও মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা সম্ভব হবে। গোপালগঞ্জের ডিসির মতো মাঠ প্রশাসনে নিজেদের ক্ষমতা আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে এ ধরনের অনেক প্রস্তাব পাঠিয়েছেন ডিসিরা। যেমন সরকারি রাজস্ব প্রশাসনের উন্নয়ন বরাদ্দে ডিসিদের আয়ন-ব্যয়নের ক্ষমতা দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন পটুয়াখালীর ডিসি মো. শরিফুল ইসলাম। প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, বিভিন্ন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ করছে গণপূর্ত ও এলজিইডি বিভাগ। এসব কাজের প্রকল্প গ্রহণ, প্রাক্কলন প্রস্তুত, অনুমোদন, টেন্ডার প্রক্রিয়া ও বাস্তবায়ন কোনোটির সঙ্গেই ডিসি বা তার প্রতিনিধি রাখা হয় না। তাদের খেয়ালখুশিমতো প্রকল্প প্রস্তুত করে নিজেদের মতো করে বাস্তবায়ন করে থাকেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

৭ মাসে ছয়বার বাড়ল গ্যাস বিদ্যুৎ তেলের দাম
ব্যয় ভারের চাপে ধুঁকছে মানুষ

ঋণ পেতে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত বাস্তবায়নে সরকার একের পর এক পণ্য ও সেবার মূল্য বাড়াচ্ছে। ৭ মাসে ছয়বার বাড়ানো হয়েছে গ্যাস, বিদ্যুৎ, তেল ও সারের দাম। এর প্রভাবে সব ধরনের পণ্য ও সেবার দাম বেড়ে যাচ্ছে। এতে একদিকে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত রয়েছে। টাকার মান কমে গিয়ে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। অন্যদিকে জীবনযাত্রার খরচ বেড়ে যাওয়ায় মান কমে যাচ্ছে। ব্যয়ভারে সংকুচিত হয়ে পড়ছে মানুষের জীবন। একই সঙ্গে সার্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের চাপের সৃষ্টি হয়েছে।সূত্র জানায়, জুন থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে দুদফা। প্রতি দফায়ই এর দাম বেড়েছে রেকর্ড পরিমাণে। ৫ জুন গ্যাসের দাম বেড়েছে ২২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, ১৮ জানুয়ারি বেড়েছে ১৮০ শতাংশ। এর ৭ দিন আগে ১২ জানুয়ারি বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে ৫ শতাংশ। ২১ নভেম্বর পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয় ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। ৫ আগস্ট জ্বালানি তেলের দাম ৪২ থেকে ৫২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। ১ আগস্ট সারের দাম বাড়ানো হয় সাড়ে ৩৭ শতাংশ। গত সাড়ে ৭ মাসে ৪ ধরনের সেবার দাম ছয় দফায় বাড়ানো হয়েছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সব খাতে। শিল্পের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। এর প্রভাবে বেড়েছে পণ্যের দাম। যা মানুষের জীবনযাত্রাকে ব্যয়বহুল করে তুলেছে। সূত্র; যুগান্তর

রোহিঙ্গাদের সহায়তা তহবিল দেয়া কমতে শুরু করেছে

বাংলাদেশে অবস্থানরত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে মানবিক সহায়তা কর্মসূচির জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর তহবিল সরবরাহে ভাটা পড়তে শুরু করেছে। পর্যাপ্ত বা প্রতিশ্রুত তহবিল না আসায় কয়েকটি বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) তাদের বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি কমিয়ে আনতে শুরু করেছে। খবর বিবিসি বাংলার। বৈদেশিক সাহায্যের বিষয়টি সমন্বয়কারী জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যানের (জেআরপি) হিসাব অনুযায়ী, ২০২২ সালে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা মোট ৮৮ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার সহায়তা চাইলেও গত আগস্ট পর্যন্ত মিলেছে মাত্র ২৮ কোটি ৫০ লাখ ডলার। শেষ পর্যন্ত গত বছর মোট কী পরিমাণ অর্থ এসেছে, তা নিয়ে হিসাব-নিকাশ এখনো চলছে। সূত্র: দৈনিক বাংলা

বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সমস্যাগুলো কী কী?

বাংলাদেশে ব্যাংক খাতে নিয়ে গুজব ছড়ানোর অভিযোগ এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এরমধ্যে বৃহস্পতিবার চার জনকে এবং গত ৮ই জানুয়ারি আরো ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পুলিশ বলছে যে, গ্রেফতারকৃত কয়েক জন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের কর্মকর্তা। তারা ব্যাংকটি সম্পর্কে মনগড়া তথ্য দিয়ে মানুষকে আতঙ্কের মধ্যে ফেলছিল। পুলিশ বলছে, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হওয়ার খবর একটি গুজব।দেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো এখনো দেউলিয়া না হলেও আসলে সেগুলোতে অনেক সমস্যা রয়েছে। আর এসব সমস্যার অনেকগুলো এরইমধ্যে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমেও চোখে পড়েছে। সূত্র; বিবিসি বাংলা।

২৪ ঘণ্টা বন্ধের পর তুমব্রু সীমান্তে ফের গোলাগুলি
সারাদিন শান্ত থাকলেও সন্ধ্যার পর থেকে রোহিঙ্গাদের দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়েছে বলে জানান স্থানীয় ইউপি সদস্য।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু কোনারপাড়া সীমান্তের শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও আশপাশের মিয়ানমার অংশে আবার গোলাগুলি হচ্ছে; এতে সীমান্তের এপারের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। শুক্রবার রাতে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোহাম্মদ আলম সাংবাদিকদের বলেন, “বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্প এবং আশপাশের এলাকায় মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র দুই পক্ষের গোলাগুলি বন্ধ ছিল। কিন্তু শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে আবারও গোলাগুলি শুরু হয়েছে।” সূত্র; বিডি নিউজ

তুমব্রু সীমান্তের ক্যাম্পে বেড়েছে গোয়েন্দা নজরদারি

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তে থমথমে পরিস্থিতি কাটেনি। গেল দুদিন গোলাগুলির শব্দ না পাওয়া গেলেও মানুষের মধ্যে আতঙ্ক কাটেনি। পুলিশ বলছে, শূন্যরেখায় ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের নানা সন্ত্রাসী গ্রুপের তৎপরতা রয়েছে। তারা বাড়িঘরে আগুন দেওয়াসহ নানা অপরাধে জড়াচ্ছে। ক্যাম্পের ভেতরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। গত বুধবার সকাল থেকে শূন্যরেখা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি শুরুর পর মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে যাওয়া রোহিঙ্গাদের বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করা দুই শতাধিক রোহিঙ্গা তুমব্রু স্কুলে এখনও (শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত) অবস্থান করতে দেখা গেছে। আবার অনেক রোহিঙ্গা গোপনে উখিয়া-টেকনাফের ক্যাম্পে চলে গেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। সূত্র: প্রতিদিনের বাংলাদেশ

উপাচার্য ছাড়া চলে ৩০ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

দেশে প্রতিবছর গড়ে ৩০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য ছাড়াই চলে। ২০১৪ সাল থেকে এই অবস্থা চলে আসছে।বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চলতি মাসে প্রকাশিত প্রতিবেদনেও ৩০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নেই বলে জানানো হয়। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৭৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-উপাচার্য নেই, ৪২টিতে নেই কোষাধ্যক্ষ। ইউজিসির কর্মকর্তারা বলছেন, এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদের কোনোটি শূন্য থাকলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রম যেমন ব্যাহত হয়, তেমনি আর্থিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সূত্র: কালের কণ্ঠ