আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:২৭ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ১৩, ২০২৩

প্রয়োজন কমলেও বড় হচ্ছে ঘড়ির বাজার

 

প্রয়োজন কমলেও বড় হচ্ছে ঘড়ির বাজার-সময়ের কাঁটায় ভর করে দুই দশক আগে ফেরা যাক। মুঠোফোন তখনো সবার হাতে হাতে পৌঁছায়নি। ওই সময় মুঠোফোনের গ্রাহক ছিলেন মাত্র ১৩ লাখ ৬৫ হাজার। প্রতি ১০০ জনে গ্রাহক একজন। সময় দেখার জন্য তখনো অপরিহার্য ছিল ঘড়ি। তাতে ২০০৩ সালে দেশে ঘড়ি আমদানি হয়েছিল প্রায় ১০ কোটি টাকার। এরপর ঘড়ির কাঁটা যত এগিয়েছে, ততই মুঠোফোনের গ্রাহকসংখ্যা বেড়েছে। মুঠোফোনের পর্দা কেড়ে নিয়েছে ঘড়ির কাঁটা। সময় দেখার জন্য ঘড়ির প্রয়োজনীয়তা কমে এসেছে। তবে প্রয়োজন কমলেও উল্টো আমদানি বেড়ে ১১৫ কোটিতে উন্নীত হয়েছে।ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রয়োজন না থাকলেও শুধু ফ্যাশনই এই পণ্যটির বাজার বড় করে তুলেছে। শিক্ষার্থী ও তরুণদের মধ্যে ফ্যাশন পণ্য হিসেবে ঘড়ির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। আবার একসময় বিয়েতে উপহার হিসেবে চল থাকলেও এখন বড় প্রতিষ্ঠানগুলো নানা উপলক্ষে ডিলার বা গ্রাহকদের উপহার হিসেবে ঘড়ি দিচ্ছে। এসব কারণে দেশে পণ্যটির বাজার বড় হচ্ছে। সূত্র: প্রথম আলো

সিন্ডিকেট ভেঙে স্থিতিশীল হবে ভোগ্য পণ্যের বাজার

বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বহুকাঙ্ক্ষিত কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দেশের মানুষের নিত্যব্যবহার্য ভোগ্য পণ্য বেচাকেনা হবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) প্ল্যাটফরমে। এর ফলে দেশ-বিদেশের ক্রেতা ও বিক্রেতা ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সরাসরি পণ্য কেনাবেচার সুযোগ পাবেন। এতে পণ্যমূল্যে ভারসাম্য নিশ্চিত হবে। এ প্রক্রিয়ায় ফড়িয়াদের কারসাজি কিংবা সিন্ডিকেটের কারণে পণ্য উৎপাদনকারী বা কৃষকের কম দামে পণ্য বিক্রির বাধ্যবাধকতা থাকবে না। অন্যদিকে সিন্ডিকেট করে, বাজারে কৃত্রিম পণ্য সংকট সৃষ্টি করে বেশি দামে পণ্য বিক্রি করার সুযোগও কমে আসবে। যার ফলে নিয়ন্ত্রণমূলক ন্যায্য দামে পণ্য কেনাবেচার সুযোগ সৃষ্টি হবে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বাংলাদেশ বিজনেস সামিটে দ্বিতীয় দিনের আলোচনা
দেশে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ

Nagad

বাংলাদেশের বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। তুলনামূলক কম মজুরি, বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন, অর্থনৈতিক অঞ্চলের সুবিধার পাশাপাশি সরকারের বিনিয়োগ সহায়ক নীতি থাকায় এ সুযোগ কাজে লাগানো সম্ভব। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই আয়োজিত বাংলাদেশ বিজনেস সামিটের দ্বিতীয় দিনের মূল অধিবেশনে সরকারি নীতিনির্ধারক এবং দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তারা এমন মত দিয়েছেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ অধিবেশনের বিষয় ছিল ‘প্রধান খাতগুলোতে বিনিয়োগের সুযোগ’। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য নানা সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। নতুন বিনিয়োগের জন্য কর অবকাশ সুবিধা আছে। শূন্য শুল্কে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি করা যায়। রপ্তানির জন্য প্রণোদনা রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে ওয়ানস্টপ সার্ভিস রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক। এর পাশাপাশি পাট ও পাটপণ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত, প্লাস্টিক এবং সেবা রপ্তানি খুবই সম্ভাবনাময়। সূত্র: সমকাল

এলএনজির সংস্থান হচ্ছে বিল পরিশোধে ডলারের উদ্বেগ কাটছে না

জ্বালানি চাহিদা পূরণে বিশ্ববাজার থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সরবরাহ ব্যবস্থা ক্রমেই স্বাভাবিক হচ্ছে। স্পট মার্কেটে দরপতনে প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম এখন ১৪ ডলারে ওঠানামা করছে, যা গত বছরের আগস্টে সর্বোচ্চ ৭০ ডলারের কাছাকাছি ছিল। দাম কমে যাওয়ায় এরই মধ্যে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনা শুরু করেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজসম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)। ওমানের সঙ্গে পেট্রোবাংলার দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি রয়েছে, তবে এরই মধ্যে দেশটি থেকে এ চুক্তির পুরোপুরি এলএনজি পাওয়ার নিশ্চয়তা পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারও সরবরাহ বাড়াতে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। ফলে বিভিন্ন দেশ থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে গ্যাস আমদানির ব্যবস্থা মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছে। তবে এসব আমদানির বিল পরিশোধে যে বিপুল পরিমাণ ডলারের প্রয়োজন হবে, সে সংস্থান হবে কিনা বা হলেও কীভাবে হবে, সেটি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। ডলার সংকটের কারণে এরই মধ্যে জ্বালানি তেল আমদানিতে বিল পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। বিপুল পরিমাণ বকেয়া থাকায় দুই জ্বালানি তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সিঙ্গাপুরভিত্তিক ভিটল এশিয়া ও চীনা প্রতিষ্ঠান ইউনিপেক এরই মধ্যে বিপিসিকে জ্বালানি তেল সরবরাহে আপত্তি জানিয়েছে। ডলার সংকটে বর্তমানে দেশে গ্যাস উত্তোলনে নিয়োজিত বিদেশী কোম্পানির (আইওসি) গ্যাসের দাম পরিশোধ করতে পারছে না পেট্রোবাংলা। সূত্র: বণিক বার্তা ।

এহাই-ভ্যালু পোশাকের জন্য বাংলাদেশের দিকে ঝুঁকছে বিলাসবহুল ব্র্যান্ডগুলো

নির্ভরযোগ্য সরবরাহকারী হিসেবে বাংলাদেশের দিকে ঝুঁকছে বিলাসবহুল ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো। কোভিড মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ চেইন ব্যাহত হওয়ার পর ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশ থেকে সোর্সিংয়ের পরিমাণ বাড়াচ্ছে।হিউগো বস এজি-র মতো হাই-এন্ড ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশে ব্যবসার সুযোগ খুঁজছে। ব্র্যান্ডটির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ব্যবসার সম্ভাবনা দেখতে বাংলাদেশ সফর করছেন। বিশ্বের মনোযোগ যে ধীরে ধীরে বাংলাদেশের দিকে ঝুঁকছে, এ ঘটনা তারই ইঙ্গিত দেয়। নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নিটওয়্যার কারখানা ফকির ফ্যাশন লিমিটেডের সিওও আতিক মনির দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, ‘হিউগো বসের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টসহ (বায়িং) চার সদস্যের একটা দল আমাদের সঙ্গে ব্যবসার সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে আমাদের কারখানা পরিদর্শন করেছে।’ সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

জমির বিরোধে মামলা
পুরুষ ঘরছাড়া হলে নারীরা হন নির্যাতনের শিকার

দেশে জনসংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় বাড়ছে না ভূমির পরিমাণ। ফলে অতিরিক্ত মানুষের খাদ্য ও বাসস্থানের ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে মূল্যবান সম্পদে পরিণত হচ্ছে জমি। আর সেই জমি নিয়ে প্রতিনিয়ত দ্বন্দ্ব ও হাঙ্গামায় জড়াচ্ছে মানুষ। রাজধানী ঢাকার পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জে জমি নিয়ে সৃষ্ট জটিলতায় সহিংসতার শিকার হচ্ছেন নারী ও শিশুরাও। সে চিত্র তুলে ধরেছেন দৈনিক বাংলার রূপগঞ্জ প্রতিনিধি রাসেল আহমেদ। আজ থাকছে শেষ পর্ব-জমি নিয়ে সহিংসতার জেরে নারায়ণগঞ্জে গত সাত বছরে এক শিশুসহ ৯ জন নারী খুন হন। এর মধ্যে একজনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। এ ছাড়া ওই সময়ে জমি নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হন দুই শতাধিক নারী। থানা-পুলিশ সূত্র ও পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে। কয়েকজন ভুক্তভোগী নারীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান নিরীহ মানুষের জমি দখল করে ঝামেলা বাধায়। পরে নিজেদের জমি উদ্ধার করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হন গৃহকর্তা। আর তাকে বাঁচাতে গিয়ে সহিংসতার শিকার হন পরিবারের নারী সদস্যরা। সূত্র: দৈনিক বাংলা ।

আওয়ামী লীগের অধীনে ভোটে না
আট রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে জানাল বিএনপি

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর আটজন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তারা আগামীতে বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভাবনা দেখছে না। অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ পরিবেশ না হলে বিএনপি আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে না। বিশেষ করে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে যে বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না, সে কথা পরিষ্কারভাবে বলে দেওয়া হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে। গণতন্ত্র ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছাড়াও বাংলাদেশে ক্ষমতাসীনদের দুর্নীতি, লুটপাট, ব্যাংকিং খাতের বিপর্যয়কর অবস্থা, মানুষের জীবনের নিরাপত্তাহীনতা, বাকস্বাধীনতা হরণ, মানবাধিকার লঙ্ঘন, আন্তর্জাতিক মাপকাঠিতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের আলোচনা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। গতকাল সকালে রাজধানী ঢাকায় গুলশান-২-এ ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির বাসায় (এবিসি হাউসে) সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টা ধরে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির নেতৃত্বে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন, ডেনমার্ক, নরওয়ের রাষ্ট্রদূতরা অংশ নেন। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

এলাকাবাসীর সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
২ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপাচার্য: মহাসড়ক অবরোধ রেলপথে আগুন, প্রক্টরের প্রতীকী জানাজা

প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাস। এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে শনিবারের সংঘর্ষের ঘটনায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। রোববার সারাদিন পরিস্থিতি উত্তপ্ত ছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অবরুদ্ধ করে সকাল থেকে বিক্ষোভ এবং নানা দাবিতে অবস্থান ও অনশন কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।ক্যাম্পাসের আশপাশের এলাকায়ও থমথমে পরিস্থিতি। এদিকে বিনোদপুরসহ আশপাশের এলাকায় থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সংঘর্ষের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের করা মামলায় একজনকে গ্রেফতার করেছে মতিহার থানা পুলিশ। রোববার সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনে তালা দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করেন। প্রশাসন ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করেন। কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর স্লোগানে ক্যাম্পাস উত্তপ্ত হয়ে উঠে। এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের শত শত ভাই আহত হয়ে মেডিকেলে ভর্তি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করছে। এ ঘটনায় আমরা প্রশাসনের কাউকেই পাশে পাইনি। তারা প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করেন। সূত্র: যুগান্তর

চীন আর ভারতের সীমান্ত স্থাপনা যেভাবে হিমালয়ে বিপদ তৈরি করছে
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনের ঘটনা ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নাশকতা’ বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি। গত ৫ই মার্চ কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন লেগে দুই হাজারের বেশি ঘরবাড়ি পুড়ে যায়। তবে সেখানে হতাহতের কোন ঘটনা ঘটেনি।এরপর ওই আগুনের ঘটনা তদন্তে যে কমিটি গঠন করা হয়েছিল, রবিবার তারা প্রতিবেদন দিয়েছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের একটি সংবাদ সম্মেলনে কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আবু সুফিয়ান তাদের তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য তুলে ধরেন।রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১১ নম্বর ক্যাম্পের ১৭ নম্বর ব্লক থেকে আগুনের সূত্রপাত হলেও কারা আগুন লাগিয়েছে, তা জানাতে পারেনি কমিটি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

পুরনো বাসের ফাঁদে পথ হারাবে ঢাকা নগর পরিবহন? আলাদাই থাকতে চান বাস মালিকরা

রাজধানীর গণপরিবহনে যাত্রীদের স্বস্তির চলাচল আর শৃঙ্খলা ফেরানোর উদ্যোগ ‘ঢাকা নগর পরিবহন’ এর পথে পথে বাগড়া আসছে; বছর পেরোনোর পরও এর এগিয়ে চলায় এখনও বড় বাধা বাস মালিকদের ‘বিরোধিতা’। নির্দিষ্ট স্থান থেকে ওঠানামা, সরকার নির্ধারিত ভাড়ায় টিকেট কেটে যাত্রী তোলা, যাত্রী টানতে বাসে-বাসে টক্কর বন্ধের মত ইতিবাচক সিদ্ধান্তে পরিবর্তনের পথ খুলবে বলে যে প্রত্যাশা ছিল তা এতে থমকে যেতে বসেছে। ফিটনেসবিহীন পুরনো বাস এনে, পারমিটবিহীন আর অন্য রুটের বাস এনে জড়ো করে ঢাকা নগর পরিবহনের বাসে যাত্রী আটকানোর কৌশল এখন নিত্যকার ঘটনা।যে কারণে লক্কড় ঝক্কড় বাসকে বিদায় বলে বাস রুট ফ্র্যাঞ্চাইজির আওতায় একক বাস কোম্পানির ছায়াতলে আসার পদক্ষেপে সাড়া মিলছে না বাস মালিকদের। লোকসানের মুখে অনেকে বাস দিয়ে ফিরিয়েও নিয়েছেন। অন্য পরিবহন মালিকরা আগের মতই আলাদা বাস চালানোর চেষ্টা করেই যাচ্ছেন; এমনকি হস্তক্ষেপ চেয়েছেন সরকারপ্রধানের। পাশাপাশি পুরনো প্রতিযোগিতা ফিরিয়ে এনে সড়কে নগর পরিবহনের বাস চলাচলে নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরির অভিযোগও সামনে আসতে শুরু করেছে। সূত্র: বিডি নিউজ