আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:৫৪ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ২২, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্রধান পদে প্রথম কোনো নারীকে মনোনয়ন দিচ্ছেন বাইডেন

যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্রধান হিসেবে অ্যাডমিরাল লিসা ফ্রানচেত্তিকে মনোনয়ন দিতে যাচ্ছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার বাইডেন এ ঘোষণা দিয়েছেন।
লিসার মনোনয়ন চূড়ান্ত হলে তিনি হবেন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম নারী নৌপ্রধান। সেই সঙ্গে দেশটিতে জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের দায়িত্ব পালনকারী প্রথম নারী হবেন তিনি। তবে মার্কিন সিনেটে লিসার এ নিয়োগের অনুমোদন পেতে হবে।লিসার বিষয়ে এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, একজন কমিশন্ড অফিসার হিসেবে লিসা ৩৮ বছর ধরে জাতির জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করে চলেছেন। বর্তমানে তিনি নৌবাহিনীর উপপ্রধান পদে কর্মরত আছেন। মার্কিন নৌবাহিনীর ইতিহাসে তিনি দ্বিতীয় নারী, যিনি চার তারকা অ্যাডমিরালের ব্যাজ অর্জন করেছেন।বিবৃতিতে বাইডেন আরও বলেন, নৌবাহিনীর প্রধান পদে লিসার নিয়োগ চূড়ান্ত হলে তিনি নতুন ইতিহাস গড়বেন। লিসা একাধারে মার্কিন নৌবাহিনীর প্রথম নারী প্রধান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে প্রথম নারী জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ হবেন। সূত্র: প্রথম আলো

মণিপুরে নারীর শ্লীলতাহানি
রাজ্যজুড়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ বিতর্কে উত্তপ্ত আইনসভা

ভারতের মণিপুরে দুই নারীকে বিবস্ত্র করে হাঁটানো এবং সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদ-বিক্ষোভে রাজ্যটি উত্তাল। উত্তেজিত নারীরা এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত একজনের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত চারজন গ্রেপ্তার হয়েছে। মণিপুর পরিস্থিতির ওপর আলোচনার দাবিতে গতকাল শুক্রবার কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টের দুই কক্ষেই উত্তাপ ছড়ায়।বিরোধীদের হট্টগোলের মধ্যে আগামী সোমবার পর্যন্ত দুই কক্ষের অধিবেশন মুলতবি করা হয়।
রাজ্যজুড়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ বিতর্কে উত্তপ্ত আইনসভাভারতের আইনসভার উচ্চকক্ষ রাজ্যসভা এবং নিম্নকক্ষ লোকসভায় প্রাত্যহিক কার্যক্রম স্থগিত রেখে গতকাল মণিপুর ইস্যুতে আলোচনার দাবি তুলেছিল বিরোধী দলগুলো। সূত্র: কালের কণ্ঠ

ইউক্রেনকে আরও ৪০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের জন্য নতুন করে আরও ৪০ কোটি ডলার মূল্যের একটি সামরিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করার পরিকল্পনা করেছে। ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণের জন্য প্রাথমিকভাবে এতে কামান, বিমান প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র এবং স্থল যানবাহন থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।তুর্কি সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড এক প্রতিবেদনে বলেছে, তিন মার্কিন কর্মকর্তা এমন তথ্য জানিয়েছেন।নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুই জন কর্মকর্তা বলেছেন, মার্কিন এই অস্ত্র সহায়তা প্যাকেজে ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্র (গুচ্ছ বোমা) অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে না।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামরিক সহায়তা প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু স্ট্রাইকার সাঁজোয়া কর্মীবাহক, মাইন ক্লিয়ারিং সরঞ্জাম, ন্যাশনাল অ্যাডভান্সড সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেমের জন্য যুদ্ধাস্ত্র, হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম বা হিমার্স ক্ষেপণাস্ত্র, জ্যাভেলিনসহ ট্যাঙ্ক-বিরোধী অস্ত্র এবং কর্মকর্তাদের জন্য প্যাট্রিক্রাফ্ট এবং অ্যান্টি-এয়ার সিস্টেমের জন্য যুদ্ধাস্ত্র। সূত্র: যুগান্তর

Nagad

বিভেদেও ‘ইন্ডিয়ার’ তালে তৃণমূল

ভারতে ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টিকে (বিজেপি) রুখে দিতে ২৬টি সমমনা দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’ গঠিত হয়েছে। বিরোধীদের এ জোট গঠনে পাটনা, বেঙ্গালুরু বৈঠকগুলোতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেস প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সক্রিয় উপস্থিতি ছিল। জোট গঠনের পর ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর পর বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সবচেয়ে সোচ্চার কণ্ঠটি ছিল মমতার। এরপর গতকাল শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার ধর্মতলায় তৃণমূলের শহীদ দিবসের জনসভাতেও মমতা ইন্ডিয়া জোটের পক্ষে জোর আওয়াজ তোলেন। পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আজকালের প্রতিবেদনে বলা হয়, এ সভায় ইন্ডিয়া জোটে তৃণমূলের অবস্থান স্পষ্ট করতে মমতা বলেন, ‘আমরা চেয়ার চাই না। দেশকে রক্ষা করতে চাই।’ সেইসঙ্গে জানিয়ে দিলেন, আগামী দিনে ভারতে বিজেপির বিরুদ্ধে সব লড়াই ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স বা ‘ইন্ডিয়া’র ব্যানারে হবে। জোটের জন্য কর্মীদের মানসিকভাবে প্রস্তুত করতে তিনি বলেন, ‘জয় বাংলা স্লোগানের সঙ্গে জয় ইন্ডিয়া স্লোগানও সব জায়গায় বলতে হবে।’সংবাদমাধ্যমটি বলছে, লক্ষণীয়ভাবে এদিন তিনি সদ্যসমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে রাজ্যে তৃণমূলের চিরবৈরী সিপিএমকে আক্রমণ করলেও কংগ্রেস প্রসঙ্গে একেবারেই নীরব ছিলেন। ইন্ডিয়া জোট গঠনের পর তৃণমূলের রাজ্য রাজনীতি এবং কেন্দ্র থেকে বিজেপিকে হটানোর আকাক্সক্ষা নিয়ে বিশ্লেষণী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি এবং ডয়েচে ভেলে। পশ্চিমা সংবাদমাধ্যম দুটি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া সিপিআইএম বা সিপিএম এবং কংগ্রেসের পরস্পরবিরোধী অবস্থানের বাস্তবতা তুলে ধরেছে। অন্যদিকে আবার নবগঠিত জোটে এই তিন দলের পাশাপাশি থাকার বিষয়টিকেও সামনে এনেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে শিরোনামই করা হয়েছে, “বিজেপি-বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোট পশ্চিমবঙ্গে যে কারণে কাজ করবে না।” এ প্রতিবেদনে বলা হয়, বিজেপি-বিরোধী দলগুলো ‘ইন্ডিয়া’ নাম দিয়ে যে জোটের ঘোষণা দিয়েছে, তা পশ্চিমবঙ্গে বাস্তবায়িত করা সম্ভব নয় বলেই জোটের দুই অংশগ্রহণকারী দল জানিয়েছে। রাজ্যের বাস্তবতা মেনেই সেখানে এই জোট গড়া সম্ভব হবে না বলে তারা মনে করছে। সূত্র; দেশ রুপান্তর

পোল্যান্ডকে পুতিনের হুঁশিয়ারি

ইউক্রেন ও বেলারুশের প্রতিবেশী দেশ পোল্যান্ডকে কড়া হুঁশিয়ারি জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, পোল্যান্ড বেলারুশ নিয়ে আঞ্চলিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা দেখাচ্ছে। বেলারুশের বিরুদ্ধে যে কোনো ধরনের আগ্রাসন রাশিয়ার ওপর আক্রমণ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং সেই অনুযায়ী রাশিয়া পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। শুক্রবার রাশিয়ার নিরাপত্তা কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্যদের বৈঠকে পুতিন এ কথা বলেন। তিনি বলেন, রাশিয়ার যে সামরিক শক্তি আছে তার পুরোটা ব্যবহার করে বেলারুশকে রক্ষা করা হবে।পুতিন বলেন, এটি সবারই জানা যে পোল্যান্ড বেলারুশের অঞ্চলও দখল করার স্বপ্ন দেখে। তবে এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সূত্র: সমকাল

ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করল ইউক্রেন

বিশ্বের ১০০টির বেশি দেশে গুচ্ছ বোমার উৎপাদন, মজুদ ও ব্যবহার নিষিদ্ধ। যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে এ বোমার উৎপাদন, মজুদ ও ব্যবহার বন্ধে বিশ্বের ১২৩টি দেশ একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি সই করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, ইউক্রেন ও রাশিয়া এ চুক্তিতে সই করেনি। এ গুচ্ছবোমাকে ‘অমানবিক হাতিয়ার’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। সেই হাতিয়ার বা নিষিদ্ধ ক্লাস্টার বোমা রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার শুরু করেছে ইউক্রেন। ফলে দেশটি ইতোমধ্যে বিতর্কে পড়ে গেছে। কিয়েভকে এই ভয়াবহ হাতিয়ার দিয়েছে আমেরিকা। বিবিসি জানায়, ‘কাউন্টার অফেন্সিভ’ বা পালটা আক্রমণে ইউক্রেনীয় সেনা ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করেছে। হোয়াইট হাউস থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, ইউক্রেন নিজ ভূখন্ডে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ক্লাস্টার বা গুচ্ছবোমা ব্যবহার করছে। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, প্রাথমিকভাবে যে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে তাতে বোঝা যাচ্ছে রাশিয়ানদের অবস্থান বা অভিযানকে লক্ষ্য করে এ বোমা কার্যকরভাবেই ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এ হাতিয়ার রাশিয়ার প্রতিরক্ষা বলয় ভেদ করতে খুব ভালো কাজ করছে। আপাতত এটুকুই আমি বলতে পারি।’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঢল ঠেকাতে যুক্তরাজ্যে নতুন আইন পাস

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ঢল ঠেকাতে কয়েক বছর ধরেই চেষ্টা করছে ইউরোপের দেশ যুক্তরাজ্য। গত বছর সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ঘোষণা দেন, অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর আইন করবেন তিনি। আর সুনাকের সেই ঘোষণা অনুযায়ী গত সোমবার দেশটির সংসদে এ সংক্রান্ত আইন পাস হয়। এরপর তা অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয় রাজপ্রাসাদে। সেখানেও অনুমোদন পাওয়ার এখন এটি আইনে পরিণত হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের নতুন এ আইনটি অভিবাসন প্রত্যাশীদের জন্য খারাপ বা দুঃসংবাদ হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারণ এখন দেশটিতে কেউ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছোট নৌকা বা অন্য কোনো অবৈধ উপায়ে প্রবেশ করলে—কোনোভাবেই আশ্রয় পাবেন না। অবৈধভাবে প্রবেশ করার পর যদি কেউ ধরা পড়েন তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে তৃতীয় কোনো দেশে ফেরত পাঠানো হবে। এ ছাড়া কেউ যদি একবার অবৈধ উপায়ে এসে ধরা পড়েন তাহলে তিনি আর কখনো যুক্তরাজ্যে প্রবেশ করতে পারবেন না। সূত্র; আজকের পত্রিকা।

ভোট কারচুপি, বিরোধীদের দমন, দুর্নীতি – যেভাবে ৩৮ বছর ক্ষমতায় এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী

কয়েক বছর আগেই ক্যাম্বোডিয়ার শাসক তার রাজনৈতিক বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করতে তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে নির্দয় অভিযান চালিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের বিরোধী দলের জনপ্রিয়তা সে সময় বাড়ছিল এবং তার ক্ষমতা হুমকির মুখে পড়ছিল। তিনি তখন আদালতকে ব্যবহার করে বিরোধী দলকে ভেঙ্গে দিয়েছিলেন। বিরোধী দলের সাংসদ পদমর্যাদার নেতাদের সংসদ সদস্য পদ বাতিল করা হয়। গ্রেফতার করা হয় অন্য নেতাদের।প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করে ছয় মাস পরে নির্বাচন দেন তিনি। ২০১৮ সালের ঐ নির্বাচনে ক্যাম্বোডিয়ার সংসদের ১২৫টি আসনের সবকটিতেই জয় পায় তার দল।পাঁচ বছর পর আবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ক্যাম্বোডিয়ায়। রবিবারে হতে যাওয়া এই নির্বাচনও ভোটারদের কাছে ২০১৮ সালের নির্বাচনের পুনরাবৃত্তিই মনে হচ্ছে।“এই নির্বাচন অর্থহীন, কারণ কোনো শক্তিশালী বিরোধী দলই এই নির্বাচনে নেই”, রাজধানী প্নম ফে’র একজন ত্রাণকর্মী ও ভোটার বিবিসির কাছে তার মতামত ব্যক্ত করছিলেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

মণিপুরে কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে

জাতিগত সহিংসতা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরকে এতটাই বিপর্যস্ত করে তুলেছে যে অনেকে এ পরিস্থিতিকে সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতেই ও সংখ্যালঘু কুকিদের মধ্যে গৃহযুদ্ধ হিসেবে বর্ণনা করছেন। বিবিসি লিখেছে, সম্প্রতি কুকি সম্প্রদায়ের দুই নারীকে বিবস্ত্র করে রাস্তায় হাঁটানোর ঘটনা নারীদের ‘যুদ্ধের অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহারের সর্বশেষ উদাহরণ।দুই মাস আগের ওই ঘটনার ভিডিও চলতি সপ্তাহে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে ভারতে।
ওই ভিডিও যখন ধারণ করা করা হয়েছিল, মণিপুরে জাতিগত সহিংসতা তখন চরম পর্যায়ে ছিল। সহিংসতার শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ১৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে সেখানে। হাজার হাজার মানুষ হয়েছে বাস্তুচ্যুত।কুকিদের হাতে এক মেইতেই নারীর ধর্ষণের শিকার হওয়ার ‘মিথ্যা’ খবর ছড়িয়ে পড়লে এ রাজ্যে সহিংসতা শুরু হয়। সেই সহিংসতা চলাকালে দুই নারীকে বিবস্ত্র করে রাস্তায় হাঁটানো হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে। সূত্র: বিডি নিউজ

ইউক্রেনকে দেওয়া অস্ত্র-সরঞ্জাম নিয়মিত চুরি হচ্ছে: পেন্টাগন

ইউক্রেনে পাঠানো মার্কিন ও ইউরোপীয় অস্ত্রসহ সামরিক উপকরণের কিছু অংশ নিয়মিত চুরি হচ্ছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর পেন্টাগন। শুক্রবার (২১ জুলাই) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।‘ইভ্যালুয়েশন অব ডিপার্টমেন্ট অব ডিফেন্সেস (প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়) অ্যাকাউন্টিবিলিটি অব ইকিউপমেন্ট প্রোভাইডেড টু ইউক্রেন’ নামের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের জুনে মার্কিন একটি অস্ত্রের চালান থেকে বেশ কয়েকটি গ্রেনেড লাঞ্চার, মেশিন গান ও এক হাজারেরও বেশি রাউন্ড গোলাবারুদ চুরি করেছে ইউক্রেনীয় বাহিনীতে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে যোগ দেওয়া একদল যোদ্ধা।একই মাসে ইউক্রেনীয় অপরাধীদের আরেকটি চক্র বেশকিছু বুলেটপ্রুফ ভেস্ট চুরি করেছে, যেগুলোর সম্মিলিত দাম অন্তত ১৭ হাজার ডলার। এই ভেস্টগুলো কিয়েভেকে পাঠিয়েছিল তার ইউরোপীয় মিত্ররা। সূত্র: জাগো নিউজ