আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৩৬ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ৭, ২০২৩

৭ মাসে ১০ বার ডুবল চট্টগ্রাম
নগরের অন্তত ১৫ লাখ মানুষ অসহনীয় কষ্টের শিকার। ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা।

ভারী বর্ষণ ও পূর্ণিমার অস্বাভাবিক জোয়ারে গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো ডুবল দেশের বাণিজ্যিক রাজধানীখ্যাত চট্টগ্রাম নগর। তিন দিনের জলাবদ্ধতায় নগরের অন্তত ৪০ শতাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। রাস্তাঘাট, অলিগলি ও বসতঘর ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত পানিতে ডুবে থাকায় নগরের অন্তত ১৫ লাখ মানুষ অসহনীয় কষ্টের শিকার হন। ক্ষতির মুখে পড়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা। চলতি বছরের সাত মাসে ১০ বার ডুবল চট্টগ্রাম নগর। আগের বছর ডোবে ১২ বার। ভুক্তভোগীদের মতে, গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবারের জলাবদ্ধতার ব্যাপকতা ছিল সবচেয়ে বেশি।এবার জলাবদ্ধতায় দেশের অন্যতম বড় পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে তেমন ক্ষতি না হলেও অলিগলির দোকান, বিপণিকেন্দ্র ও কাঁচাবাজার পানিতে তলিয়ে যায়। দোকানপাটের মালামাল পানিতে নষ্ট হয়ে যায়। তিন দিনে কত টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তার সুনির্দিষ্ট কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি। তবে ব্যবসায়ীদের ধারণা, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমপক্ষে ১৫০ কোটি টাকা। সূত্র: প্রথম আলো

প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশ
দলের তৃণমূলের নেতাদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা যাকেই মনোনয়ন দিই—ভালো-মন্দ, কানা-খোঁড়া যা-ই হোক—প্রতিজ্ঞা করতে হবে, আপনারা তাকেই জয়ী করার জন্য কাজ করবেন।’ শেখ হাসিনা গতকাল রবিবার বিকেলে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় সমাপনী বক্তব্যে এ কথা বলেন। তিনি দলের মনোনীত প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার জন্য উপস্থিত নেতাদের দুই হাত তুলে প্রতিজ্ঞা করতেও বলেন। এ সময় নেতারা হাত তুলে প্রতিজ্ঞা করেন। সভায় উপস্থিত একাধিক সূত্র কালের কণ্ঠকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।দলের নেতাদের সতর্ক করে দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মনোনয়ন দেওয়ার পর কেউ যদি মনে করেন, এই একটা সিট পেলেই কী হবে আর না পেলেই কী হবে, অন্য সিট পেলেই তো ক্ষমতায় যাব; কিন্তু দেখা যাবে এভাবে সব সিটে হেরে যাবেন। তারপর ২০০১-এর নির্বাচনে হারার পর বিএনপির যে অত্যাচার-নির্যাতন—মনে আছে সবার? নাকি ভুলে গেছেন? তাহলে এবার বোঝেন যদি আপনারা সামনের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে না পারেন, তাহলে আমাদের নেতাকর্মী—তাদের সঙ্গে কী নির্যাতন হবে। আর বাংলাদেশটার অবস্থা কী হবে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

অর্থ পাচার অনুসন্ধানের নির্দেশ
এস আলম ১ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে কি না তিন সংস্থাকে খতিয়ে দেখতে বলেছেন হাই কোর্ট

এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে বিদেশে কমপক্ষে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দুই মাসের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে আদেশ দিয়েছেন আদালত। একটি ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে গতকাল বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন। ইংরেজি দৈনিকটির খবর অনুযায়ী, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম সিঙ্গাপুরে অন্তত ১ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন, যদিও বিদেশে বিনিয়োগ বা তহবিল স্থানান্তরের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমতি নেওয়ার কোনো রেকর্ড নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক এ পর্যন্ত ১৭ কোম্পানিকে দেশের বাইরে বিনিয়োগের অনুমতি দিয়েছে এবং সেই তালিকায়ও এস আলমের নাম নেই। অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেছেন হাই কোর্ট। রুলে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন সূত্রে মানি লন্ডারিং রোধে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা বা ব্যর্থতা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রকাশিত প্রতিবেদনের অভিযোগ অনুসন্ধানে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বাড়বে খেলাপি ঋণ ঘনীভূত হবে সংকট

Nagad

আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) চাপে খেলাপি ঋণের সংজ্ঞায় আবার পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এর আওতায় অনাদায়ি ঋণ খেলাপি করার মেয়াদ প্রায় সব খাতেই ৩ মাস করে কমানো হচ্ছে। বর্তমানে যেসব ঋণ কিস্তি পরিশোধের ৬ মাস থেকে ৯ মাসের মধ্যে খেলাপি হচ্ছে সেগুলো ৩ মাস থেকে ৬ মাসের মধ্যে খেলাপি হিসাবে চিহ্নিত করা হবে। অর্থাৎ ঋণখেলাপি হওয়ার সময় কমানো হবে। ফলে গ্রাহকরা ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে সময় কম পাবেন। এতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ আরও বেড়ে যাবে, ব্যাংক খাতে চলমান সংকট আরও ঘনীভূত হবে-এমন আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।তাদের আরও অভিমত-খেলাপি ঋণের সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনার উদ্যোগ নেওয়া হলেও বড় ও ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের কাছ থেকে ঋণ আদায় বাড়ানোর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। খেলাপিদের চাপে ফেলতে ঋণখেলাপি হওয়ার পর বিদেশ ভ্রমণে বিধিনিষেধ আরোপ, সব খাতেই নতুন ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া, সরকারি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখা, সামাজিকভাবে বয়কট করার মতো নীতিমালাগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। ব্যাংক কোম্পানি আইনে সংশোধন করার প্রস্তাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ওইসব প্রস্তাব রাখা হলেও চূড়ান্ত পর্যায়ে সেগুলো আর রাখা হয়নি। উলটো খেলাপিদের ছাড় দেওয়া হয়েছে। ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের নাম করে মূল খেলাপিদের আড়াল করা হয়েছে। আগে খেলাপিরা ঋণ পেতেন না। নতুন ব্যাংক কোম্পানি আইনের ফলে খেলাপিরা খেলাপি কোম্পানি ছাড়া অন্য কোম্পানির নামে ঋণ নিতে পারবেন। ফলে ব্যাংকিং খাতে লুটপাট করে যারা কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে তাদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ের কোনো উদ্যোগই নেওয়া হচ্ছে না। উলটো তাদের নানা কৌশলে আইনের ফাঁক গলিয়ে ছাড় দেওয়া হচ্ছে। অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, ব্যাংকিং খাতে জালিয়াতির মাধ্যমে যেসব ঋণ নেওয়া হয়েছে, সেগুলোর প্রায় সবই খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। খেলাপি ঋণের বড় অংশই বিদেশে পাচার করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

শীর্ষ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ, হতাশায় সচিব পদোন্নতিপ্রত্যাশীরা

সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের কারণে প্রশাসনের শীর্ষ পদে পদোন্নতিপ্রত্যাশীদের হতাশা বাড়ছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে সচিবের নিয়মিত পদে অন্তত ৯ কর্মকর্তা এখন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে আছেন। অর্থাৎ তারা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ না পেলে সচিব হওয়ার যোগ্য সমানসংখ্যক নতুন কর্মকর্তা এ পদ পেতেন। এখন তারা বঞ্চিত। এর বাইরে বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থা ও রাষ্ট্রদূত হিসেবে সচিব ও সচিব মর্যাদায় চুক্তিতে আছেন অন্তত ১৫ কর্মকর্তা। বর্তমানে সচিব ও সিনিয়র সচিব পদে কর্মরত ৮৬ কর্মকর্তা। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের প্রভাব পুলিশ বিভাগেও পড়েছে। সাধারণত আইজিপি বা র‍্যাবের ডিজি পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেখা যায় না। কিন্তু এ দুটি পদেও এখন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিচ্ছে বলে মনে করছেন জনপ্রশাসন-সংশ্লিষ্টরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চলতি বছর অন্তত ২৩ সচিবের অবসরে যাওয়ার কথা। জুলাই মাসের মধ্যেই অবসরে যাওয়ার কথা ছিল ১২ সচিবের। গেছেন আট সচিব, বাকি চারজন, অর্থাৎ অবসরগামী এক-তৃতীয়াংশ সচিব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন। চলতি মাস থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে আরও ১১ সচিবের অবসরে যাওয়ার কথা। এর মধ্যে থেকেও কেউ কেউ চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেতে পারেন।উপসচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদের চেয়ে পদোন্নতির আধিক্য নিয়ে সরকারকে সমালোচনা শুনতে হচ্ছে। তার পরও সচিব পর্যায়ে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ হচ্ছে। এতে হতাশায় ভুগছেন সচিব পদপ্রত্যাশী মেধাবী কর্মকর্তারা। সরকারি চাকরি থেকে ৫৯ বছর বয়সে অবসরে যেতে হয়। মুক্তিযোদ্ধা হলে ৬০ বছর চাকরির সুযোগ আছে। বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কোনো মুক্তিযোদ্ধা নেই। সূত্র; সমকাল

জরায়ুমুখ ক্যানসার: টিকা পাবে ১ কোটি ১১ লাখ কিশোরী

দেশে প্রথমবারের মতো শুরু হচ্ছে ‘জরায়ুমুখ ক্যানসার’ প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচি। আগামী সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে এই কার্যক্রম শুরু হবে। এতে ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী (৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্রী) ১ কোটি ১১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫ কিশোরীকে এক ডোজ এইচপিভি টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরের কিশোরীরাও টিকা পাবে। এ-সংক্রান্ত মাইক্রোপ্ল্যান ইতিমধ্যে প্রণয়ন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।সূত্রমতে, টিকাদানের আওতায় প্রাথমিকভাবে দেশের ১ কোটি ১১ লাখ ১৮ হাজার ৩৫ কিশোরীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যাদের বয়স ১০ থেকে ১৪ বছর অথবা ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণিতে লেখাপড়া করছে। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ২৫ লাখ ৫৯ হাজার ১৯৫; চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগে ২৫ লাখ ৮১ হাজার ৩৩৪ এবং রাজশাহী, খুলনা, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ৪৯ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৬ জন। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

রাতভরে বৃষ্টি, তবুও ‘দূষিত দশেই’ ঢাকা

ভোররাত থেকে বৃষ্টি। এখনো পুরোপুরি থামেনি। আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ১৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হলেও বায়ুদূষণের শীর্ষ দশ থেকে নামানো যায়নি ঢাকাকে। আজ সোমবার (০৭ আগস্ট) একিউআই স্কোর ১০১ নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় দশম স্থানে ঢাকা। আর ১৮৬ স্কোর নিয়ে বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা।সকাল ১০টায় বায়ু মান সূচকে ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর। বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। লিকার শীর্ষে থাকা জাকার্তার বায়ু অস্বাস্থ্যকর। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহান্সবার্গ। শহরটির স্কোর ১৫৯। সূচকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, স্কোর ১৫৭। তালিকায় চতুর্থ কাতারের দোহা, স্কোর ১৪৯। ১২৯ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে ব্রাজিলের সাও পাওলো।ষষ্ঠ স্থানে সৌদি আরবের রিয়াদ, স্কোর ১১৬। এর পর ১০৬ ও ১০৫ স্কোর নিয়ে সপ্তম ও অষ্টম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের দুটি শহর যথাক্রমে করাচি ও লাহোর। আর নবম স্থানে আছে চিলির সান্তিয়াগো, স্কোর ১০৩। সূত্র: দেশ রুপান্তর

‘নির্বাচন ব্যালটে, কেন্দ্রে থাকবে না সিসি ক্যামেরা’
নির্বাচন ব্যালটে কেন্দ্রে থাকবে না সিসি ক্যামেরা – আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আলমগীরের বক্তব্য শিরোনাম করে খবর প্রকাশ করেছে দেশ রূপান্তর। রবিবার আগারগাওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে নির্বাচনের প্রস্তুতি ও কৌশল নিয়ে কথা বলার সময় মি. আলমগীর এমন মন্তব্য করেন। আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে ব্যালট পেপারে ভোট নেয়া হবে এবং ভোটের দিন সকালে ব্যালট কেন্দ্রে পাঠানো হবে বলে নির্বাচন কমিশন পরিকল্পনা করছে – নির্বাচন কমিশনার মি. আলমগীরের বরাত দিয়ে খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের বিষয়টি নির্বাচন কমিশন ভাবছে না, বলে উঠে এসেছে খবরে।রাতে সিলমারা ঠেকাতে ব্যালট যাবে সকালে – নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আলমগীরের মন্তব্যকে শিরোনাম করে খবর প্রকাশ করেছে দৈনিক নয়া দিগন্ত। এই খবরে মি. আলমগীরের বরাত দিয়ে খবরে উল্লেখ করা হয় যে এবারও ব্যালটেই নির্বাচন হবে। ভোটের দিন সকালে সব কেন্দ্রে পাঠানো হবে ব্যালট আর ব্যালটে নির্বাচনে যেন কোন ধরণের অপব্যবহার না হয় তা নিশ্চিত করার কৌশল হিসেবেই এই পদ্ধতি অবলম্বন করবে নির্বাচন কমিশন। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।

কী এই বিটিআই, কাজ করে কীভাবে

ডেঙ্গু রোগের জীবাণুবাহী এইডিস মশার উৎস ধ্বংস করতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন বিটিআই নামে নতুন একটি কীটনাশক প্রয়োগ শুরু করছে। কয়েক বছর ধরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে চলার মধ্যে মশা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে প্রথমবারের মত এই ওষুধ ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি। রোববার থেকেই এ জৈব কীটনাশক মাঠ পর্যায়ে ছিটানো হবে।সিঙ্গাপুর থেকে এরইমধ্যে পাঁচ টন বিটিআই আনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ঢাকার সড়কের পাশের নালায় ছিটানো হবে এই কীটনাশক।বিটিআই এর একটি প্যাকেটে ২৫ গ্রাম কীটনাশক থাকে। ১০ লিটার পানিতে এরকম তিন প্যাকেটের ৭৫ গ্রাম কীটনাশক মিশিয়ে ২৫ থেকে ৫০ বর্গমিটার এলাকায় ছিটিয়ে দিতে হয়। কোনো স্থানে প্রথমবার দেওয়ার ১৫ দিন পর আবার বিটিআই প্রয়োগ করতে হয়। সূত্র: বিডি নিউজ