আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:০৪ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২১, ২০২৩

প্রথম আলোর অনুসন্ধান
সেই জজ মিয়া ‘তারকা সন্ত্রাসী’!
২০০৪ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী এবং তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে চালানো গ্রেনেড হামলা ছিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম কলঙ্কজনক অধ্যায়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই হত্যাচেষ্টার মামলা নিয়ে গড়িমসি চলে। তৎকালীন সরকার নানা উপায়ে তদন্তও বিপথে নেয়। প্রতিষ্ঠার পর ২৫ বছর ধরে প্রথম আলো অনবরত অনুসন্ধান করে চলেছে সমসাময়িক ইতিহাসের চাপা দেওয়া ঘটনার পেছনের সত্য। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা তার অন্যতম। প্রথম আলোর মহাফেজখানা থেকে সে অনুসন্ধানের কিছু নির্বাচিত অংশ পাঠকদের জন্য পেশ করা হলো।

গ্রেনেড কী জিনিস জীবনেও দেখেননি জজ মিয়া। ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে গিয়ে নিজেই বলেছেন, বোমা ও গ্রেনেডের পার্থক্য তিনি জানেন না। থানা-পুলিশ বলেছে, জজ মিয়া নিরপরাধ মানুষ, তার নামে থানায় কোনো মামলা নেই। সেই জজ মিয়া ২১ আগস্টে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে হামলার ঘটনায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার সুবাদে রীতিমতো তারকা সন্ত্রাসীতে পরিণত হয়েছেন। এদিকে মগবাজার এলাকার সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার মোখলেছুর রহমানের ছেলে ব্যারিস্টার মশিউর রহমান প্রথম আলোকে বলেছেন, সিআইডি পুলিশ গ্রেনেড হামলায় তার বাবাকে জড়াতে না পেরে সাক্ষী হওয়ার জন্য চাপ দেয়। কিন্তু তার বাবা তাতে রাজি হননি। পুলিশের ভাষ্যমতে, জজ মিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিআইডি তাকে গ্রেপ্তার করেছিল।জজ মিয়ার মা জোবেদা খাতুন প্রথম আলোকে বলেন, ঢাকায় ভিডিও দোকানে কাজ করার সময় কিছু ছিঁচকে চোরের সঙ্গে তার শত্রুতা হয়। তারাই তার সন্তানকে গ্রেনেড নিক্ষেপকারী বলে ধরিয়ে দিয়েছে। আর সিআইডি সেই সুযোগটি কাজে লাগিয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা
১৩ বছরে ১১ হাজার শ্রমিকের মৃত্যু

কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় গত ১৩ বছরে ১১ হাজার ৪৮১ জন শ্রমিক মারা গেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মারা গেছেন নির্মাণ শ্রমিক। এই সময়ে এ খাতে মারা গেছেন দুই হাজার ৩০৪ জন শ্রমিক। শতাংশের হিসাবে তা মোট শ্রমিক মৃত্যুর ২০ শতাংশ। এর পরই আছে পোশাক খাত। এ খাতে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৪ জন শ্রমিক। শতাংশের হিসাবে তা মোট শ্রমিক মৃত্যুর ১৪.৮ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে আছে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত।যেমন—লেদ মেশিনের কারখানার মতো ছোট কারখানাগুলো।বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে। বিলসের এই তথ্যের ভিত্তি মূলত পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়া খবর। সূত্র; কালের কণ্ঠ

আগস্ট কেন বারবার টার্গেট?

রাজনীতি বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে আমি গবেষণা এবং নিয়মিত চর্চার চেষ্টা করি। ইতিহাস চর্চা করতে গিয়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মমতার প্রসঙ্গ এলে প্রচণ্ড শোকাহত হই। এবার আসি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার কথায়। ওই সময়ে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। ২১ আগস্টের ওই নৃশংস ঘটনার খবর আমরা ক্যাম্পাসে থাকা অবস্থায় তাৎক্ষণিক পেয়েছিলাম। এর অব্যবহিত পরের অনুভূতিটা পরিষ্কার মনে করতে পারি, কতটা বেদনা সেদিন আঁকড়ে ধরেছিল বুকের মাঝখানে। মাথা শূন্য, হাত-পা রীতিমতো অসাড়। তখন বারবার মনে পড়ছিল ১৫ আগস্টের সেই ভয়াবহতার কথা। এই দুটি ঘটনা যে একই সূত্রে গাঁথা– সেটি বুঝতে সেদিন আমার এক মুহূর্ত সময় লাগেনি। ১৫ আগস্টের ভয়াবহতা ইতিহাস থেকে যেভাবে জেনেছি, তা নিঃসন্দেহে পৃথিবীতে নজিরবিহীন। অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনাও পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম। রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও জঙ্গিদের দমন করা। নিরবচ্ছিন্নভাবে বসবাসের সুযোগ করে দেওয়া। সেখানে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করার দায়িত্ব নিয়েছিল তৎকালীন সরকার। এখনও তারা আবার সেই রক্তক্ষয়ী আগস্টের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে চায়।সূত্র: সমকাল

Nagad

সর্বস্বান্ত লাখ লাখ মানুষ

অ্যাপভিত্তিক অনলাইন ট্রেডিং গ্রুপ ‘মেটাভার্স ফরেন এক্সচেঞ্জ’র (এমটিএফই) প্রতারণায় দেশের লাখ লাখ মানুষ পথে বসেছে। ইতোমধ্যে চক্রটি বাংলাদেশিদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। কেউ জমানো টাকা, কেউবা এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে আবার কেউ জমি বন্ধক রেখে লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন এই অনলাইন মাধ্যমে। প্রতারিতদের মধ্যে বেশিরভাগই তরুণ এবং বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। শিক্ষক, ডাক্তার, আইনজীবী এবং সাংবাদিকসহ অন্যান্য পেশার মানুষও। বর্তমানে এরা সবাই নিঃস্ব। শুধু বাংলাদেশে নয়, পশ্চিমবঙ্গে প্রতারিত হয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। বাংলাদেশে এ ধরনের অ্যাপ চালানোর ক্ষেত্রে সরকারের কোনো অনুমোদন ছিল না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, এ ধরনের কোনো কোম্পানি বা অ্যাপের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিবন্ধন নেই। ফলে তারা যেমন কেন্দ্রীয় ব্যাংককে কোনো তথ্য দেয় না। তেমনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকও তাদের কাছ থেকে কোনো তথ্য আনে না। সূত্র; যুগান্তর

ভোটের আগে তদবিরের চাপ
ডিও দিচ্ছেন মন্ত্রী-এমপিরা ♦ আবদার আসছে টেলিফোনেও

নির্বাচনের বছরে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে বেড়েছে তদবিরের চাপ। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি রাজনৈতিক তদবিরের চাপে অনেকটা হিমশিম খাচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। প্রতিদিনই প্রচুর দর্শনার্থী নানা আবদার নিয়ে হাজির হন মন্ত্রী-সচিবসহ বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে। মন্ত্রী-এমপির আধা সরকারি পত্র (ডিও) নিয়েও কেউ কেউ আসছেন। অনেক দফতরে এমপি, মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানদের দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায়। সরকারি চাকরিজীবীরা নিজেদের পদোন্নতি-বদলি নিয়েও করছেন দৌড়ঝাঁপ। সচিবালয়ের কর্মকর্তারা জানান, নির্বাচনী বছর হওয়ায় আগের চেয়ে তদবির বেড়েছে। গত কয়েকদিন সচিবালয়ে ঘুরে এবং খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সপ্তাহে এক দিন (সোমবার) দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকলেও বিভিন্ন অজুহাতে এদিনও সচিবালয়ে প্রবেশের চেষ্টা করেন দর্শনার্থীরা। ডিজিটাল পাসের বাইরেও অনেকে প্রতিদিন নানাভাবে বিভিন্নজনকে ‘ম্যানেজ’ করে সচিবালয়ে প্রবেশ করছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রীতিমতো বিরক্ত ও বিব্রত। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মানুষের জন্য রাজনীতি করি এ কারণে অনেকেই আসে। মানুষের প্রত্যাশা সব সময় থাকে, ন্যায়সংগত নয় সেগুলো তো আর হয় না। লোকজন আসে আমরা শুনি, নিয়ম-কানুন বুঝিয়ে বলে দিই। কেউ চাকরি চাইলেই তো আমরা দিতে পারি না, ন্যায়সংগত কিছু হলে দেখি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

মামলায় মামলা বাড়ে

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের (অ্যানেক্স ভবন) চারতলায় মনিরুজ্জামান মনির (৪৩) নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয় গত ৩০ জুলাই দুপুর দেড়টার দিকে। দুর্বল রোগা শরীরের এই ব্যক্তি বিচারপ্রাথী। চোখে-মুখে ক্লান্তি আর হতাশার ছাপ। জানতে চাইলে দেশ রূপান্তরকে মনির বলেন, পেশায় সামান্য আয়ের টাইলস মিস্ত্রি তিনি। বরিশালের দক্ষিণ সাগরদী এলাকায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মামলার কাজে প্রায়ই উচ্চ আদালতে আসতে হয় তাকে। প্রতিবেশীর সঙ্গে ৬০ বছরের জমির বিরোধে ৪৬ বছরই কেটে গেছে মামলায়। দাদার সময়ের মামলার জের ধরে তার (মনির) বাবা মামলায় জড়িয়েছেন, তিনি নিজেও এখন মামলা টানছেন। ইতিমধ্যে তার দাদা, বাবা মারা গেলেও মামলা আর নিষ্পত্তি হয়নি। বৃদ্ধা মা, স্ত্রী ও দুই শিশুকন্যাকে নিয়ে সামান্য আয়ের সংসার। অন্যদিকে মামলা চালাতে গিয়ে তিনি নিঃস্ব হচ্ছেন। জমির বিরোধে দেওয়ানি মামলার জেরে বাদী-বিবাদী হয়ে আদালতে আসা মানুষের ভোগান্তি ও হতাশার নিত্য চিত্র এটি। এক দেওয়ানি মামলা থেকে আরও মামলার উৎপত্তি। অধস্তন আদালত থেকে হাইকোর্ট। হাইকোর্ট থেকে আপিল বিভাগ। আবারও অধস্তন আদালত। দশকের পর দশক এভাবেই চলতে থাকে মামলা। এর মধ্যে মারা যান বাদী-বিবাদী। পক্ষ হয় তার ওয়ারিশরা। কিন্তু মামলা শেষ হয় না। বিরোধপূর্ণ জমি নিয়ে মারামারি, খুনখারাবি হয়। মামলা থেকে মামলা বাড়ে, সমস্যা আরও জটিল হয়। ভুক্তভোগী মনিরের তথ্য অনুযায়ী, তাদের বিরোধপূর্ণ জমি নিয়ে অধস্তন ও উচ্চ আদালত মিলিয়ে দেওয়ানি মামলা ৫টি। আর ফৌজদারি মামলা হয়েছে ৫টি। সুপ্রিম কোর্টের তথ্যমতে, উচ্চ ও অধস্তন আদালতে বিচারাধীন দেওয়ানি মামলার সংখ্যা পৌনে ১৭ লাখের বেশি। সূত্র: দেশ রুপান্তর

ফাঁকিবাজই আদায় করবে ভ্যাট

ভ্যাট আদায় করার যন্ত্র ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) সরকারিভাবে বসানোর কাজে ব্যর্থতার পর কাজটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জেনেক্স ইনফোসিসকে। প্রতিষ্ঠানটি ভ্যাট আদায় করতে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে মাঠে নামবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা ও চট্টগ্রামে ৫০০ ইএফডি দিয়ে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হবে। তবে যে প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাট আদায়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেই জেনেক্স ইনফোসিসই আগে ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। ধরা পড়ার পর প্রতিষ্ঠানটি সেই টাকা পরিশোধ করেছে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

দু-একজন পুলিশের কাজে দুর্নাম হয় সরকারের: হাইকোর্ট

পুলিশের দু-একজন সদস্যের নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের জন্য পুরো বাহিনীকে দায়ী করা ঠিক নয় বলে মন্তব্য করে হাইকোর্ট বলেছেন, ‘দু-একজন সদস্যের এ ধরনের কর্মকাণ্ডে দুর্নামের ভাগীদার হতে হয় সরকারকে।’রোববার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন। উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেয়ার পরও আসামিদের গ্রেপ্তার ও কারাগারে পাঠানোয় জড়িতদের বিষয়ে আগামী ১৫ অক্টোবর রায়ের জন্য রেখেছেন হাইকোর্ট। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

‘সর্বস্বান্ত লাখ লাখ মানুষ’- আলোচনায় এমটিএফই প্রতারণা

আর্থিক প্রতারণা নিয়ে যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম, “সর্বস্বান্ত লাখ লাখ মানুষ”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অনলাইভিত্তিক মাধ্যম এমটিএফই লাখ লাখ বাংলাদেশি গ্রাহকদের থেকে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। কেউ জমানো টাকা, কেউবা এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে আবার কেউ জমি বন্ধক রেখে লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন এই অনলাইন মাধ্যমে। বর্তমানে এরা সবাই নিঃস্ব। শুধু বাংলাদেশে নয়, পশ্চিমবঙ্গে প্রতারিত হয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। প্রতারিতদের মধ্যে বেশিরভাগই তরুণ এবং বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এছাড়া শিক্ষক, ডাক্তার, আইনজীবী এবং সাংবাদিকসহ অন্যান্য পেশার মানুষও রয়েছে।বাংলাদেশে এ ধরনের অ্যাপ চালানোর ক্ষেত্রে সরকারের কোনো অনুমোদন ছিল না। তাই তারা যেমন কেন্দ্রীয় ব্যাংককে কোনো তথ্য দেয় না। তেমনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকও তাদের কাছ থেকে কোনো তথ্য আনে না। ফলে প্রতারণার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে কোনো তথ্য নেই। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

২১ অগাস্ট: কর্মীদের মানবঢালে যেভাবে প্রাণে বাঁচেন শেখ হাসিনা

সেদিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে যাওয়ার কথা ছিল না নজিব আহমেদের। তারপরও তিনি কেন গিয়েছিলেন? এখন তিনি ভাবেন, ২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট ওই জনসভায় যদি না যেতেন, শেখ হাসিনার যদি কিছু হয়ে যেত, হয়ত আত্মগ্লানি নিয়েই বাকি জীবন তাকে কাটাতে হত। সেদিন গিয়ে হামলায় পড়ে দেহে এখনও স্প্লিন্টার নিয়ে চলতে হলেও নজিব আহমেদের তৃপ্তি এখানেই, বঙ্গবন্ধুকন্যাকে প্রাণে বাঁচাতে পেরেছিলেন তারা।বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে সেই হামলা যে শেখ হাসিনাকে হত্যা, আর আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার উদ্দেশ্যে চালানো হয়, তা পরে আদালতের রায়ে উঠে আসে।নজিব আহমেদ তখন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা। আর আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তখন সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা। সূত্র: বিডি নিউজ