আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৩৫ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২৪, ২০২৩

২৭ বছর আগের খুনের মামলা থেকে নাম প্রত্যাহার ৭ আসামির , সবাই আওয়ামী লীগ–যুবলীগের

চট্টগ্রামে ২৭ বছর আগের একটি খুনের মামলা থেকে রাজনৈতিক বিবেচনায় সাত আসামির নাম প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাঁরা সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মী। অথচ আদালতে সাক্ষীরা বলেছেন, সাতজনের সবাই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী মো. শাহজাহান খুন হন ১৯৯৬ সালে। সেই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ চলছিল জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল চট্টগ্রামে। এ অবস্থায় গত ১৭ জুলাই আদালত মামলা থেকে সাত আসামির নাম প্রত্যাহারের আদেশ দেন। সম্প্রতি বিষয়টি জানাজানি হয়।রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনে বলা হয়, আসামিরা সবাই যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী। মামলার বাদী ও সাক্ষীরা ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মী। রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার জন্য মামলাটি করা হয়েছে।মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়া সাতজন হলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান, সীতাকুণ্ড উপজেলা যুবলীগের সহসম্পাদক নুরুচ্ছাফা, সদস্য বিজয় চক্রবর্তী, সীতাকুণ্ড আওয়ামী লীগের সদস্য রুহুল আমিন, যুবলীগের কর্মী দুলাল চন্দ্র দে, আমিনুল ইসলাম ও আনোয়ার হোসেন। সূত্র; প্রথম আলো

অপহরণের ১৮ ঘণ্টা পর মুক্ত এনবিআর’র নারী যুগ্মকমিশনার
মুক্তিপণ দাবিতে নির্যাতন
দেড় লাখ টাকা আদায়ের পরও ভেঙে দেওয়া হয় বাঁ পা; মাথা ও চোখে করা হয় মারাত্মক আঘাত

পঞ্চাশ লাখ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক নারী যুগ্মকমিশনারকে অপহরণ করে নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর তিনি কৌশলে মুক্তি পান। শুক্রবার রাজধানীর রমনা এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। পরদিন শনিবার এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়।মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, নির্যাতনে তার বাঁ পা ভেঙে যায়। চোখ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মাথা ফেটে যায়। শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্ত জমাট বেঁধে যায়। দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের পরও মন গলেনি অপরাধীচক্রের। মুক্তিপণের পুরো টাকা আদায়ের জন্য চলে শারীরিক নির্যাতন। দেওয়া হয় হত্যার হুমকি। হত্যার পর লাশ বস্তাবন্দি করে বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়। ভাগ্যগুণে বেঁচে যান তিনি। ভুক্তভোগী ওই যুগ্মকমিশনারের (ট্যাক্স) নাম মাসুমা খাতুন। তিনি এনবিআর-এর কর অঞ্চল-২-এ কর্মরত। তিনি এখন রাজধানীর গ্রিন রোডে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সূত্র; যুগান্তর

জাপায় তোলপাড়, দিনভর বনানীতে বিক্ষোভ
জি এম কাদের বললেন, ভারত ভালো ভোট চায়

বেগম রওশন এরশাদের নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণার পর থেকে আতঙ্ক কাটছে না জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের মধ্যে। দলটির শীর্ষ নেতৃত্বে হরহামেশা এমন দ্বন্দ্ব দেখা দিলেও নির্বাচন সামনে রেখে এবারের এই নাটকীয় ধাক্কা বড় দাগ কেটেছে তাদের মনে। রওশন এরশাদের পক্ষ থেকে পরে নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণার কথা অস্বীকার করা হলেও বিষয়টিকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন পার্টির সব পর্যায়ের নেতা। তারা মনে করেন, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ক্ষমতাসীন দলের ইন্ধনে রওশনপন্থিরা দলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন। পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের ভারতে অবস্থানের সময় রওশন এরশাদের নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণার খবর শোনার পর থেকেই দলটির বনানী কার্যালয়ে ভিড় জমান দলীয় নেতা-কর্মীরা। তারা গতকাল ও আগের দিন মঙ্গলবার রাজধানীর বনানী কার্যালয়ে রওশন এরশাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ করেন। এ ছাড়া দলের সিংহভাগ সিনিয়র নেতা ফেসবুকে জি এম কাদেরের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে পোস্ট দেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন্

Nagad

১৩ বছরে শেষ হচ্ছে ১১ কিলোমিটার

দেশে প্রথমবারের মতো নির্মিত হচ্ছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বা উড়াল মহাসড়ক। উদ্দেশ্য, ওপর দিয়ে ঢাকা শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যাওয়া। কিন্তু সহজ যাতায়াত ব্যবস্থা গড়ে তোলার এই প্রকল্প সহজে বাস্তবায়িত হচ্ছে না। উল্টো এটি অপরিকল্পিত উন্নয়নের একটি উদাহরণ হয়ে গেল। ১৩ বছরে শেষ হচ্ছে ১১ কিলোমিটারদেশে অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পগুলোর মধ্যে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি অন্যতম ধীরগতির প্রকল্প। ২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি এর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু জমি বুঝে না পাওয়া, নকশায় জটিলতা ও অর্থায়নের অভাবে কাজ এগোয়নি। তবে শেষ পর্যন্ত আগামী ২ সেপ্টেম্বর প্রকল্পের আংশিক পথ চালু করতে যাচ্ছে সরকার। সূত্র: কালের কণ্ঠ

দ্বিগুণ হবে কর্মসংস্থান ও উৎপাদন

দক্ষিণ-পশ্চিম এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মধ্যে একটি অর্থনৈতিক করিডোর হলে তা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধরনের সম্ভাবনা তৈরি করবে। এর মাধ্যমে ২০৫০ সাল নাগাদ উৎপাদিত শিল্পপণ্যের মূল্য দাঁড়াতে পারে ২৮৬ বিলিয়ন ডলার। স্থানীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৩১ লাখ ৪৬ হাজার কোটি টাকা। উৎপাদন কর্মকাণ্ডের সুবিধায় কর্মসংস্থান হতে পারে ৭ কোটি ১৮ লাখ মানুষের।এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য। বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ ইকোনমিক করিডোর ডেভেলপমেন্ট হাইলাইটস’ শিরোনামের প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ধরনের কোনো করিডোর না হলে উৎপাদন ও কর্মসংস্থান দুটিই অনেক কম হারে এগোবে। করিডোরহীন অবস্থায় ২০৫০ সাল নাগাদ উৎপাদিত শিল্পপণ্যের মূল্য দাঁড়াতে পারে ১০৮ বিলিয়ন ডলারে। আর কর্মসংস্থান মাত্র ৩ কোটি ১১ লাখ, অর্থাৎ করিডোর হলে শিল্প উৎপাদন ও কর্মসংস্থান দ্বিগুণের বেশি হবে।অনুষ্ঠানে এডিবির পক্ষে প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সংস্থার সিনিয়র কান্ট্রি স্পেশালিস্ট সুন চ্যাং হোং। তিনি বলেন, প্রস্তাবনা অনুসারে এই করিডোর হলে দেশের মোট জনসংখ্যার ৩৪ শতাংশ এর আওতায় আসবে। এই করিডোর বাংলাদেশের সামনে অনেক বড় সুযোগ। স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছাতে সহায়ক হতে পারে এই করিডোর। সূত্র: সমকাল

নতুন মাদক: মাঙ্কি ডাস্ট নিয়ে চিন্তায় মাদকের কর্মকর্তারা

ভয়ংকর মাদক মাঙ্কি ডাস্ট নিয়ে চিন্তিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) কর্মকর্তারাই। তাঁদের আশঙ্কা, যুক্তরাজ্যে ল্যাবরেটরিতে তৈরি সিনথেটিক এই মাদক প্রবাসীদের মাধ্যমে দেশে ঢুকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ জন্য বিমান বন্দরসহ সারা দেশে ডিএনসি ও পুলিশের সব ইউনিটকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। যুক্তরাজ্য থেকে আসা সব ফ্লাইট ও যাত্রীদের, বিশেষ করে ঘন ঘন যুক্তরাজ্যে যাতায়াতকারী তরুণদের ওপর নজরদারি করতে বলা হয়েছে। ডিএনসির পরিচালক (অপারেশন ও ইন্টেলিজেন্স) তানভীর মমতাজের সই করা এক স্মারকে গত সোমবার এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, এই সিনথেটিক মাদকটি দেশের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হতে পারে। জানতে চাইলে তানভীর মমতাজ গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন এই মাদকের বিষয়ে আমরা সতর্ক রয়েছি। মাদকের ধরন, সম্ভাব্য সেবনকারী, মাদকটি আসার রুট বিশ্লেষণ করে গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ইউনিটকে জানানো হয়েছে।’ সূত্র: আজকের পত্রিকা।

মেয়রের নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনা

আপিল বিভাগের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বিচারপতির বেঞ্চে হাজির হয়ে তিনি আইনজীবীর মাধ্যমে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন।তবে মেয়রকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেননি আদালত। তার বিরুদ্ধে জারি করা আদালত অবমাননার রুল শুনানির জন্য আগামী ১২ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়। ওই দিনও মেয়রকে আদালতে হাজির থাকতে হবে।বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রায় প্রসঙ্গে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করায় গত বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমকে তলব করেন আপিল বিভাগ। সূত্র; দেশরুপান্তর

‘শিগগির যুক্তরাষ্ট্রের চাপ কমবে, আশা আওয়ামী লীগের’

বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের বিষয়ে সমকালের প্রধান শিরোনাম, “শিগগির যুক্তরাষ্ট্রের চাপ কমবে, আশা আ’লীগের”। বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ভারত যে বার্তা দিয়েছে তাতে আওয়ামী লীগে বেশ স্বস্তি এসেছে । সেই সঙ্গে বিরাজমান নেতিবাচক পরিস্থিতি সামনের সেপ্টেম্বর থেকে দূর হওয়ার আশাও দেখা যাচ্ছে সরকারি দলে।প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক নেতাদের দৃষ্টিতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেপ্টেম্বরে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে নরেন্দ্র মোদি ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে বৈঠক করতে পারেন।বৈঠকের পর আগামী নির্বাচন নিয়ে সরকারের ওপর চাপ আরও কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর পর থেকে পুরোদমে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক কর্মকাণ্ড শুরু করা হবে বলে সরকারি দলের বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতা জানিয়েছেন।বাজারদর নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, “সস্তা আমিষও এখন নাগালের বাইরে”। প্রতিবেদনে মূলত বাজারে আমিষ জাতীয় খাবারের দাম হু হু করে বেড়ে যাওয়ার খবরটি উঠে এসেছে।
সূত্র; বিবিসি বাংলা।

নবজাতকও আক্রান্ত হচ্ছে ডেঙ্গুতে, ক্যানোলায় অসহ্য যন্ত্রণা

দেশের সব জেলাতেই ছড়িয়েছে ডেঙ্গু। আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে লাখ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, পূর্বের তুলনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা কমেছে। তবে ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুরোগী বাড়ছে আশঙ্কাজনক হারে। অন্যদিকে, আনুপাতিক হারে বেড়েছে মৃত্যু। এরই মধ্যে মৃত্যু ছাড়িয়েছে ৫০০। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর যে সংখ্যা, তা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।মন পরিস্থিতিতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই হাসপাতালগুলোতে। বাড়তি চাপের কারণে ডেঙ্গুরোগীরা যেমন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন হাসপাতালে, তেমন সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।বুধবার (২৩ আগস্ট) শিশু হাসপাতালে সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল থেকেই জরুরি বিভাগে রোগীদের ভিড়। এখানে আসা প্রায় সব শিশুরই রয়েছে জ্বর। ডেঙ্গু ডেডিকেটেড ওয়ার্ডগুলোতে দেখা গেছে, কোনো বেড ফাঁকা নেই। হঠাৎ কোনো বেড খালি হলে মুহূর্তের মধ্যেই সেগুলো পূরণ হচ্ছে অপেক্ষমাণ রোগীদের দিয়ে। সূত্র; জাগো নিউজ

ভবন ভেঙে ৫ বছরেও শুরু হয়নি কাজ
‘মেঘ করলে স্যারো কয় ছুটি’

‘এখানে ভর্তি হয়ে খালি মাঠে ক্লাস করছি। প্রাইমারি স্কুলে যেদিন জায়গা হয় না, সেদিন মাঠে ক্লাস করতে হয়। মাঠে ক্লাসের দিন আকাশে মেঘ করলে স্যারেরা কয়, যাও আজ তোমাদের ছুটি। তখন আর ক্লাস হয় না।’
কথাগুলো বলছিল রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার উদয় নারায়ণ মাছহাড়ী উচ্চবিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী আব্দুল কাদের। প্রয়োজনীয় পরিমাণে ভবন না থাকায় এই বিদ্যায়লটিতে পাঠদান বন্ধ থাকার ঘটনাটি নিয়মিত। অথচ পাঁচ বছর আগে বিদ্যালয়ের জন্য নতুন ভবনের বরাদ্দ পেলেও সেই ভবন নির্মাণের কাজ শুরুই হয়নি। সূত্র; দৈনিক বাংলা।