স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ-হত্যা মামলায় আসামির মৃত্যুদণ্ড

মুন্সিগঞ্জ সংবাদদাতামুন্সিগঞ্জ সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ৩:৪৪ অপরাহ্ণ, আগস্ট ২৪, ২০২৩

ছবি- সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জে স্কুলছাত্রী লায়লা আক্তার লিমুকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় অভিযুক্ত খোকনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সাথে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকার অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) দুপুরে মুন্সিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ফাইজুনন্নেছা এই রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত খোকন সিরাজদিখান উপজেলার পাউশার এলাকার মো: বাবুলের ছেলে।

কোর্ট পুলিশের ইনচার্জ জামাল হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ২৮ আগস্ট শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী এলাকায় কেনাকাটার জন্য বের হন কিশোরী লায়লা আক্তার লিমু। পরে ৩০ আগস্ট স্থানীয় বাড়ৈখালী বাজারে চান মার্কেট সংলগ্ন ইছামতী নদীর পাড় থেকে তার বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করা হয়।

এই ঘটনায় অভিযুক্ত খোকনকে আসামি করে শ্রীনগর থানায় হত্যা মামলা করেন নিহতের বাবা আব্দুল মতিন। মামলার তদন্তে লিমুকে ধর্ষণের পর ধামাচাপা দিতে হত্যার চাঞ্চল্যকর ঘটনা উঠে আসে।

Nagad

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট লাবলু মোল্লা গণমাধ্যমকে জানান, পাঁচ বছর পর রায় ঘোষণা করেছেন আদালত। অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ৩০২ ধারায় আসামির মৃত্যুদণ্ড এবং ২০১ ধারায় মরদেহ গুম করার সাত বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন বিচারক।

সারাদিন/২৪ আগস্ট/এমবি