আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০:১০ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৩

ছাত্র-শ্রমিকদের মোর্চা গড়ার চেষ্টা করছে বিএনপি

এক দফার আন্দোলনে ছাত্র-শ্রমিক ও পেশাজীবীদের পৃথক মোর্চা গড়ার চেষ্টা করছে বিএনপি। সামনে সরকার হটানোর চূড়ান্ত আন্দোলনে এই তিন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ আরও দৃশ্যমান করাই এর লক্ষ্য। দলটির নেতারা মনে করছেন, সরকারবিরোধী সব ছাত্র-শ্রমিক সংগঠন এবং পেশাজীবীকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামানো না গেলে গণ-অভ্যুত্থান পরিস্থিতি তৈরি করা যাবে না। গণতন্ত্র মঞ্চের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ (টুকু) এ লক্ষ্যে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে ‘সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য’ নামে একটি আলাদা মোর্চা গঠনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে গত রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছাত্রদলসহ ১৯টি ছাত্রসংগঠনের মতবিনিময় বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে ‘গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার’সহ জাতীয় স্বার্থে তারা একত্রে কাজ করতে সম্মত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ছাত্রসংগঠনগুলোর একাধিক দায়িত্বশীল নেতা জানিয়েছেন, চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে তাঁদের পরবর্তী বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ওই বৈঠকে ছাত্র ঐক্যের ভিত্তি নির্ধারণ করাসহ এর ভবিষ্যৎ পথচলার বিষয়ে একটি যৌথ ঘোষণা আসতে পারে। তবে ওই বৈঠকের সময় এবং সাংগঠনিক কর্মকৌশল কী হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানা গেছে। সূত্র: প্রথম আলো

শিক্ষা খাতে এখন দরকার উন্নত প্রযুক্তি

বিশ্বের বহু দেশ শিক্ষা খাতে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে গেছে। তাই আমাদের দেশের শিক্ষা খাতে এখন দরকার উন্নত প্রযুক্তি। যদিও অনেক সময় আমরা কম খরচের প্রযুক্তি দিয়ে অনেক কিছু করতে পারি। তার পরও এগুলো পর্যাপ্ত নয়। তাই শিক্ষা খাতে ব্যয় বাড়াতে হবে। গতকাল শনিবার দুপুরে অর্থনৈতিক সাংবাদিকদের সংগঠন ইআরএফ আয়োজিত মতবিনিময়সভায় অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এসব কথা বলেছেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন শেষে সমাবেশে শেখ হাসিনা
ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই
আমার স্পষ্ট কথা-এই মাটি আমাদের, জাতির পিতার নেতৃত্বে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি

আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মাঝেমধ্যে আন্দোলন-সংগ্রাম দেখে অনেকেই একটু ঘাবড়ে যান। তারপর স্যাংশন, ভিসানীতি ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার স্পষ্ট কথা-এই মাটি আমাদের, জাতির পিতার নেতৃত্বে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। তাই এসব ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। ভয়কে জয় করেই বাংলাদেশের জনগণ উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাবে। নৌকা সারা জীবন উজান ঠেলেই এগিয়ে গেছে। ঝড়ঝঞ্ঝা পাড়ি দিয়েই নৌকা আজ তীরে থেকে জনগণের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। উজান ঠেলেই এগিয়ে যাবে। নৌকা মার্কা স্বাধীনতা দিয়েছে, নৌকা মার্কা অর্থনৈতিক উন্নতি দিয়েছে। নৌকা মার্কা ডিজিটাল বাংলাদেশ দিয়েছে। এই নৌকাই স্মার্ট বাংলাদেশ দেবে।শনিবার ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন শেষে রাজধানীর পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত বিশাল সুধী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, অনেকেই নাকি চোখে গণতন্ত্র দেখে না, গণতন্ত্র উদ্ধার করবেন! যাদের জন্মই হয়েছে অগণতান্ত্রিকভাবে, সংবিধান লঙ্ঘন করে, উচ্চ আদালত যাদের ক্ষমতা অবৈধ ঘোষণা করেছে, তাদের হাতে গড়া দল কীভাবে গণতন্ত্র দেবে? তারা তো গণতন্ত্র দিতে জানে না, বিশ্বাসও করে না। তারপরও তারা আন্দোলনের নামে অনেক সময় অনেক কথা বলে। বাংলাদেশের মানুষ জানে অধিকার আদায় করতে, ওইসব ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই। মেঘের ঘনঘটা আমরা দেখি, তারপর তো সূর্য ওঠে : প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। ছয় ঋতুর দেশে আমরা তো দেখি কখনো বর্ষা, কখনো ঝড়, কখনো জলোচ্ছ্বাস, কখনো রৌদ্রোজ্জ্বল-বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জিনিস দেখে আমাদের অভিজ্ঞতা আছে। সূত্র: যুগান্তর

Nagad

উড়ালসড়ক যুগে রাজধানী
বিমানবন্দর-তেজগাঁও ১১ কিমি যাওয়া যাবে ১০ মিনিটে

দেশে প্রথমবারের মতো দ্রুতগতির উড়ালসড়কের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যার মাধ্যমে সাড়ে ১১ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়া যাবে মাত্র ১০ মিনিটেই। এর মধ্য দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপেসওয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ বিমানবন্দর-বনানী-তেজগাঁও সাধারণের যান চলাচল শুরু হচ্ছে আজ ভোর ৬টা থেকে। নির্দিষ্ট পরিমাণ টোল দিয়ে ব্যবহার করা যাবে এই উড়ালপথ। এতে যানজট থেকে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে রাজধানীবাসীর। প্রকল্পের পুরো অংশ কুতুবখালী পর্যন্ত চালু হবে আগামী বছরের জুনে। সেটি হলে দেশের যোগাযোগ খাতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে বলে মনে করে সরকার। অবশ্য প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ খুলে দেওয়া দেশবাসীর জন্য একটি নির্বাচনী উপহার বলে মনে করেন সরকার-সংশ্লিষ্টরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বেলা সাড়ে ৩টার দিকে দ্রুতগতির প্রথম উড়ালসড়ক (ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে) উদ্বোধন করেছেন। রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে কাওলা থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত অংশে ভ্রমণও করেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

বিমান সংস্থাগুলোর লাইসেন্সে অনীহা

বিমানবন্দরের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ পেতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মরিয়া হয়ে উঠেছে। তারা নানা উপায়ে লবিং করছে; বিশেষ করে তৃতীয় টার্মিনালের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর কে কাজ পাবে তা নিয়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা। বিমানও চাইছে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজটি ধরে রাখতে। আবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিষ্ঠান ডানাটাও চাইছে কাজ করতে। তবে কর্তৃপক্ষ চাইছে জাপানকে দিতে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ সব কটি বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ করছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ইতিমধ্যে ১ হাজার কোটি টাকার সরঞ্জাম আনা হয়েছে। আরও ৭০০ কোটি টাকার সরঞ্জাম কেনার পরিকল্পনা করেছে সংস্থাটি। কিন্তু গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ পেতে হলে এয়ার নেভিগেশন অর্ডার (এএনও) সার্টিফিকেট করার কথা থাকলেও বিমান তা করেনি বলে অভিযোগ করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ। এতে বছরে সংস্থাটির অন্তত ১০০ কোটি টাকা গচ্চা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে লাইসেন্স করতে বিমানকে চিঠি দিয়েছে বেবিচক। এরপরও লাইসেন্স করার আগ্রহ না দেখালে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ দেওয়া হবে অন্য কোনো সংস্থাকে। বিমানের পাশাপাশি বেসরকারি এয়ারলাইনসকেও বাধ্যতামূলক লাইসেন্স নিতে বলা হয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে দেশ রূপান্তরকে। সংশ্লিষ্টরা দেশ রূপান্তরকে জানায়, ১৯৭২ সাল থেকে দেশের সব কটি বিমানবন্দরে এককভাবে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ করে আসছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। নিজেদের ফ্লাইটের পাশাপাশি ৩২টি ফ্লাইটের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের সেবা দিচ্ছে রাষ্ট্রের এ সংস্থাটি। তবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসসহ বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলো নিজস্বভাবে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং করে আসছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

বিদেশে উচ্চশিক্ষা: সহশিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্ব আছে
২০১৫ সাল। আমি তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বিজ্ঞান বিষয়ে ভালোবাসা ছিল ছোটবেলা থেকেই। সবাই যখন পরীক্ষায় ‘জীবনের লক্ষ্য’ রচনায় চিকিৎসক বা প্রকৌশলী হতে চাওয়ার ইচ্ছা লিখত, আমার খাতা ভরে উঠত বিজ্ঞানী হওয়ার এক স্বপ্নের গল্পে। তবে একাডেমিক জগৎ থেকে প্রতিযোগিতামূলক দুনিয়ায় টিকে থাকার লড়াইয়ে ছিলাম শূন্য। থচলা শুরু -একদিন উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় শ্রেণিশিক্ষক আমার নাম দিয়ে দেন। মাথায় যা ছিল, সেই অনুষ্ঠানে সব বলে দিয়েছিলাম। সেই প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছিলাম। তারপর থেকেই আমার সহশিক্ষা কার্যক্রমের পথচলা শুরু। আমেরিকায় বৃত্তি পাওয়ার পেছনে সহশিক্ষা কার্যক্রমগুলো খুব সহায়তা করেছে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

জোরালো হচ্ছে গুঞ্জন
রাজনীতির মোড়কে ইউনূস

আইনি পদক্ষেপ, আন্তর্জাতিক মহলের প্রকাশ্য তৎপরতা এবং রাজনৈতিক বিতর্ক—সবমিলিয়ে জাতীয় নির্বাচনের আগে আবারও আলোচনায় নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মাসখানেক ধরেই দেশে ও বিদেশে তাকে নিয়ে একের পর এক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া চলছে। ফলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি অবস্থান, মার্কিন ভিসা নীতি, মানবাধিকার, দুর্নীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির মতো ইস্যু ছাপিয়ে ড. ইউনূসকে ঘিরে জনমনে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। এসবের মধ্যে বিএনপির আন্দোলনও অনেকটা চাপা পড়ে গেছে। ভোটের আগে ড. ইউনূসের এমন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠাকে অনেকেই স্বাভাবিক ঘটনা মনে করছেন না। এর পেছনে কোনো রহস্য আছে বলে তাদের ধারণা। সবমিলিয়ে দেশের রাজনীতিতে এখন ভেতরে ভেতরে ‘ইউনূস আতঙ্ক’ বিরাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্লেষকরা। ঘটনার সূত্রপাত ড. ইউনূস পরিচালিত একাধিক প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের মামলা করার মধ্য দিয়ে। অভিযোগ, নোবেলজয়ী ইউনূস তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করেছেন। তবে এসব মামলার পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য দেখছেন তার দেশ-বিদেশের ‘শুভাকাঙ্ক্ষীরা’। এ কারণেই একের পর এক বিবৃতি দিয়ে এসব মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া বন্ধের দাবি জানিয়েছেন তারা। সূত্র; কালবেলা

সংসদ নির্বাচন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার আলোচনায় নেই

জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ আগামী সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় বলে ঘোষণা করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। জানিয়েছেন, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। তবে আমরা এখনো ভোটগ্রহণের কোনো তারিখ চূড়ান্ত করিনি। গতকাল শনিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রথম ধাপের প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ (টিওটি) কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। তবে এ সময় নির্বাচনকালীন বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কোনো কথা বলেননি তিনি। এদিকে, আন্তর্জাতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে যত আলোচনা ছিল, তার কোথাও ছিল না তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যু। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে যে কথা বলেছে, তা ছিল বর্তমান সরকারের অধীনে শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকেন্দ্রিক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতোই একই ভাষায় কথা বলেছেন যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার। সূত্র; দৈনিক বাংলা।

‘বড় শক্তিগুলোর কূটনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্র এখন বাংলাদেশ’

বড় শক্তিগুলোর কূটনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্র এখন বাংলাদেশ – কালের কন্ঠের শিরোনাম। এ খবরে বলা হচ্ছে বাংলাদেশ এখন একটি বা দুটি নয়, তিনটি পরাশক্তির কূটনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্র। এখানে এক পরাশক্তির কাছ থেকে সুবিধা পেতে গিয়ে অন্য পরাশক্তিগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের বড় ঝুঁকি আছে।
তবে এটি বাংলাদেশের জন্য কোনো কিছু না পাওয়ার লড়াই নয়। বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক রূপরেখা নিয়ে আলোচনায় ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের এমন অবস্থান তুলে ধরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান।এই সেমিনার ঘিরে পত্রিকাটির আরেকটি শিরোনাম হল ইন্দো-প্যাসিফিকে ঢাকার বড় ভূমিকা চায় নয়াদিল্লি। এই খবরে বলা হয় ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতায় বাংলাদেশের জোরালো ভূমিকা চায় ভারত। কারণ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ ও গতিশীল বাংলাদেশ একটি সাফল্যের গল্প। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।

জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীদের অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু

জ্বালানি বিক্রির ওপর কমিশন বাড়ানোসহ তিন দফা দাবিতে জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ডিপো থেকে তেল উত্তোলন ও পরিবহন বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছেন।রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে এ ধর্মঘট শুরু হয়।এর ফলে খুলনায় পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েল ডিপো থেকে তেল উত্তোলন ও সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশ ট্যাংকলরি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ জ্বালানি তেল পরিবেশক সমিতি, খুলনা বিভাগীয় ট্যাংকলরি শ্রমিক ইউনিয়ন এবং পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা ট্যাংকলরি শ্রমিক কল্যাণ সমিতি এ ধর্মঘট পালন করছে। জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীদের তিন দফা দাবি হচ্ছে- জ্বালানি তেল পরিবহনকারী ট্যাংকলরির অর্থনৈতিক জীবনকাল ৫০ বছর করা, জ্বালানি তেল বিক্রির ওপর প্রচলিত কমিশন কমপক্ষে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা, জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা কমিশন এজেন্ট বিধায় প্রতিশ্রুতি মোতাবেক সুস্পষ্ট গেজেট প্রকাশ করা। সূত্র: বাংলানিউজ