আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:২০ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৩

শাজাহানপুরে গ্রামীণ জনপদে আতঙ্কের নাম ‘সাগর বাহিনী’

গোলাম মোস্তফা তালুকদারের নাম পুলিশের খাতায় আছে মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে। মাদকের মামলায় দফায় দফায় জেল খাটার পরও তিনি গড়ে তুলেছেন অর্থবিত্ত। তাঁকে অনুসরণ করেছেন তাঁর ছেলে সাগর হোসেন তালুকদার (৩৩)। খুন, হত্যা, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা, অস্ত্রবাজিসহ মোটামুটি সব ধরনের অপরাধে জড়িয়ে সাগর হয়ে উঠেছেন বগুড়ার শাজাহানপুর, কাহালু ও নন্দীগ্রাম উপজেলার সীমান্তবর্তী সাবরুল বাজার এলাকার অপরাধ জগতের ‘ডন’। পুলিশের হিসাবে, সাগর তালুকদার দুটি হত্যা, চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজিসহ এক ডজন মামলার আসামি। নিজেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী পরিচয় দিয়ে হেন কোনো অপকর্ম নেই, যা তিনি করেন না। স্থানীয় ২৫-৩০ তরুণ-যুবককে নিয়ে গড়ে তুলেছেন ‘সাগর বাহিনী’। প্রকাশ্যে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে রীতিমতো ‘মূর্তিমান আতঙ্ক’ হয়ে উঠেছে এই বাহিনী। ২ সেপ্টেম্বর সকালে শাজাহানপুর উপজেলার মাথাইলচাপড় এলাকায় কলেজশিক্ষক ও আওয়ামী লীগ নেতা শাহজালাল তালুকদার ওরফে পারভেজকে (৪৫) কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাগর বাহিনীর কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করেছেন নিহত শাহজালালের স্ত্রী সামছুন নাহার। সূত্র: প্রথম আলো

জনগণের আস্থা ছাড়া কর, রাজস্ব বৃদ্ধি কঠিন

জনগণের আস্থা না থাকলে কর ও রাজস্ব আদায় করা কঠিন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন দপ্তরের (এফসিডিও) প্রধান অর্থনীতিবিদ আদনান খান। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘রাষ্ট্রের কার্যকারিতা ও উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক বক্তৃতা অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। এফসিডিও, ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশন ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) যৌথভাবে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে। অধ্যাপক আদনান খান বলেন, বাংলাদেশ এক অভূতপূর্ব সাফল্যের গল্প।তবে বাংলাদেশের এ সাফল্য নিয়ে যেভাবে আলোচনা ও গবেষণা হওয়া উচিত, বিশ্বে সেভাবে হয় না। শিক্ষক হিসেবে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ও লন্ডনের স্কুল অব ইকোনমিকসে (এলএসই) বাংলাদেশের সাফল্যের গল্প শিক্ষার্থীদের পড়িয়েছেন।প্রধান অর্থনীতিবিদ হিসেবে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরে যোগ দেওয়া আদনান খান বলেন, বাংলাদেশের সাফল্যের পাশাপাশি সামনে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের পরপরই বাংলাদেশ নতুন করে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জে পড়বে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

পাসপোর্ট ও টিকিটবিহীন ‘যাত্রী’
১৪ স্তর পেরিয়ে কুয়েত বিমানে এক শিশু

হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ১৪ স্তরের নিরাপত্তা ডিঙিয়ে পাসপোর্ট, টিকিট, বোর্ডিং পাশ ছাড়া এক শিশু নির্বিঘ্নে কুয়েত এয়ারওয়েজের এক ফ্লাইটে উঠেছে। এ ঘটনায় হতভম্ব ওই ফ্লাইটের পাইলট, ক্রুসহ সব যাত্রী। পুরো ফ্লাইটটির ৩৩০ আসনে যাত্রী পূর্ণ থাকায় কেবিন ক্রুরা ওই শিশুটিকে কোনো সিট দিতে পারছিলেন না। একপর্যায়ে আসন ছাড়া কীভাবে শিশুটি ফ্লাইটে উঠল এ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর পর বিমানবন্দরের বিভিন্ন স্তরের নিরাপত্তাকর্মীরা ছুটে আসেন ফ্লাইটে। এরপর বেরিয়ে আসে শাহজালালের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভয়াবহ চিত্র। এ ঘটনায় কুয়েত এয়ারওয়েজের কেইউ-২৮৪ ফ্লাইটটি প্রায় আধা ঘণ্টা দেরিতে ঢাকা ত্যাগ করেছে। বিমানটিতে ৩৩০ জন প্যাসেঞ্জার ছিলেন। মঙ্গলবার রাত আনুমানিক ৪টা ১০ মিনিটে এ ঘটনাটি ঘটে। এদিন দুপুরে বিমানবন্দরের ডিউটি সিকিউরিটি অফিসার (ডিএসও) খুরশিদা খাতুন বিমানবন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। এরপর শিশুটির অভিভাবকদের থানায় ডেকে পাঠানো হয়। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিমানবন্দরের সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে দেখছেন কীভাবে শিশুটি বিমানবন্দরে প্রবেশ করেছিল এবং ফ্লাইটে উঠেছিল। সূত্র; যুগান্তর

Nagad

মতিঝিল আইডিয়ালের শিক্ষক মাকসুদা আক্তার সাময়িক বরখাস্ত
প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ

প্রশ্নফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাকসুদা আক্তারকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির রুটিন দায়িত্বে থাকা অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান সাক্ষরিত এক চিঠিতে তাঁকে সাময়িক বরখাস্তের কথা বলা হয়েছে। মাকসুদা আক্তার মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা মাধ্যম প্রভাতির সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের সহকারী শিক্ষক ও গভর্নিং বডির শিক্ষক প্রতিনিধি। সাময়িক বরখাস্তের চিঠিতে জানানো হয়েছে, মাকসুদা আক্তারের বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মিরপুর মডেল থানায় মামলাটি রয়েছে। সূত্র: সমকাল

মরছে পদ্মা মেঘনা
♦ রাজনৈতিক বিরোধ-আমলাতন্ত্রে আটকা বালু উত্তোলন ♦ ড্রেজিং বন্ধে দুই নদীর অসংখ্য স্থানে জেগে উঠেছে চর ♦ ডুবোচরে আটকে যাচ্ছে নৌযান ♦ বালু উত্তোলন বন্ধে বিঘ্নিত উন্নয়নকাজ

অসংখ্য চর ও ডুবোচরে মরতে বসেছে দেশের প্রধান দুই নদী পদ্মা ও মেঘনা। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের জেরে ড্রেজিং ও বালু উত্তোলন বন্ধ থাকায় প্রতিদিনই পলি জমে ভরাট হচ্ছে নদী দুটির বুক। জেগে উঠছে নতুন নতুন চর। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে জাতীয় মাছ ইলিশের প্রজনন। কমে গেছে পদ্মা-মেঘনার চাঁদপুর এলাকায় ইলিশের বিচরণ। অসংখ্য ডুবোচরে আটকে যাচ্ছে নৌযান। এতে অনেক সময় নৌযানের তলা ফেটে ঘটছে দুর্ঘটনা। মূল নদীতে স্রোত কমে যাওয়ায় বিপন্ন নদী দুটির শাখা নদীগুলো। সেচ ঝুঁকিতে পড়েছে পদ্মা-মেঘনা অববাহিকায় থাকা দেশের বৃহৎ অঞ্চলের কৃষি। একই সঙ্গে বালু উত্তোলন বন্ধ থাকায় গত দেড় বছরে দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে বালুর দাম। এতে থমকে গেছে সরকারি-বেসরকারি উন্নয়নকাজ। বাড়ছে নির্মাণব্যয়। সরেজমিনে দেখা গেছে, চাঁদপুরের সদর, মতলব উত্তর ও হাইমচর উপজেলার মেঘনায় জেগে উঠেছে শত শত ডুবোচর। চাঁদপুরে পদ্মা-মেঘনার মোহনায় বাঁশগাড়ী মৌজার কিনারা থেকে ১ কিলোমিটার নদীর ভিতরেও বৈঠা দিয়ে পাওয়া যাচ্ছে নদীর তলদেশ। অনেক ডুবোচর পূর্ণাঙ্গ চরে রূপ নিয়ে পেয়েছে নাম। জন্ম নিয়েছে চিরাচর, শিলার চর, ঘোড়ামারা চর, জাহাজমারা চর, লক্ষ্মীমারা চর, বঙ্গাশিয়া চর, চরমুকেশ, চরজগন্নাথ, চরনন্দনাল, চরপ্রকাশ, দক্ষিণ পৌয়ার চর, নিলার চরের মতো অসংখ্য চর। শুষ্ক মৌসুমে এসব চরে হচ্ছে আবাদ। অনেক চরে বাড়িঘরও উঠে গেছে। সূত্র; বিডি প্রতিদিন।

চাপের মুখে ড্যাপ সংশোধন

আবাসন খাত ও ভূমি ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে অবশেষে ‘বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায় (ড্যাপ)’ সংশোধনী আনল সরকার। সংশোধিত ড্যাপে এরই মধ্যে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এখন বাকি শুধু তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা। সংশোধিত ড্যাপে ভবন নির্মাণে বেশ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে পরিবর্তন আনা হয়েছে, তা হলো ফ্লোর এরিয়া রেশিও (ফার) পুনর্বিন্যাস। ফার বৃদ্ধির ফলে আগের চেয়ে ভবনের উচ্চতা ও প্রশস্ততা বাড়াতে পারবেন জমির মালিক।জানতে চাইলে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী মো. শরীফ আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ড্যাপ নিয়ে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে কথা বলে তা সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। ফার কিছুটা বাড়ানো হয়েছে। আশা করছি, ভবন নির্মাণে উচ্চতার প্রশ্নে যে আপত্তি ছিল, তা আর থাকবে না। সংশোধিত ড্যাপ এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন। এখন কিছু দাপ্তরিক কাজকর্ম চলছে। খুব দ্রুত তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা যাবে।’ সূত্র; আজকের পত্রিকা।

‘রাজনৈতিক গুরুত্বে’ বিচারে তাড়া

সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। রাজনীতি এখন অনেকাংশে আদালতকেন্দ্রিক। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সরকার চলছে। সরকারের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল বিএনপির শীর্ষ নেতাদের নামে মামলার বিচার শুরুর আদেশ আসছে আদালতের কর্মদিবসগুলোতে। দুর্নীতি, নাশকতার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে বিএনপির অনেক শীর্ষ নেতার সাজা হতে পারে। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে করা মামলার শিগগির নিষ্পত্তি হতে পারে। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় রায় হতে যাচ্ছে মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের দুই শীর্ষ ব্যক্তির। আগামী দুই মাস গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও সরকারবিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মামলা, শুনানি ও রায় নিয়ে গরম থাকবে আদালতপাড়া।বিএনপির শীর্ষ আইনজীবীদের ভাষ্য, আগামী দুই মাস তাদের জন্য কঠিন সময়। সরকার আদালতকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক গুরুত্বের মামলার বিচারে তাড়াহুড়া করছে। নেতাদের সাজা হয়ে গেলে স্বল্পতম সময়ে এগুলোর বিষয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করা এবং আইনি ও সাংবিধানিক ব্যবস্থা গ্রহণ সময়সাপেক্ষ ও জটিল হবে। সূত্র; দেশ রুপান্তর

বন্ধের পথে গণপরিবহন সেবা

অব্যবস্থাপনা আর কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা করতে না পেরে ধুঁকছে সিলেট নগরের একমাত্র গণপরিবহন সার্ভিস ‘নগর এক্সপ্রেস’। প্রায় বন্ধের উপক্রম সিলেট সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এই সার্ভিসের। যাত্রীরাও নগর এক্সপ্রেস থেকে আশানুরূপ সেবা না পাওয়ার অভিযোগ করছেন।
জানা যায়, সিলেট নগরে কোনো গণপরিবহন সার্ভিস ছিল না। ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হয় নগরের যাত্রীদের। রিকশা-অটোরিকশাচালকদের সঙ্গে ভাড়া নিয়ে দেনদরবার নগরের নিত্যদিনকার চিত্র। সবচেয়ে সমস্যায় পড়তে হয় নারী যাত্রীদের। অটোরিকশায় করে যাতায়াতে অনেক ক্ষেত্রে হয়রানির শিকারও হতে হয় তাদের। এই সংকট দূর করতে ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর সিলেট সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে ২১টি বাস নিয়ে চালু হয় ‘নগর এক্সপ্রেস’।শুরুতে সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, প্রতিটি বাসে থাকবে ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবস্থা। বাসের ভেতরে থাকবে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা ও ই-টিকিটের ব্যবস্থা। আর নারীদের জন্য আলাদা একটি বাস থাকবে যার চালক এবং সহযোগীও হবেন নারী। এ ছাড়া স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা তিনটি বাস থাকবে। তবে তিন বছর পেরিয়ে গেলেও এসবের কোনোটিই বাস্তবে দেখা মেলেনি। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

শুধু আওয়ামী লীগের সাথেই ভারতের সম্পর্ক, বিএনপি নয় কেন?

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিশেষ আমন্ত্রণে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার বিকেলেই বাংলাদেশে ফিরে গেছেন। গত শুক্রবার দিল্লিতে পা রাখার কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদীর ‘ফলপ্রসূ’ দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও হয়েছে।নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে এনিয়ে গত ন’বছরে দিল্লি, ঢাকা বা শান্তিনিকেতনে দু’জনের মধ্যে অন্তত ন’বার মুখোমুখি দেখা হল। এছাড়া ভার্চুয়ালি তাঁদের মধ্যে কতবার বৈঠক হয়েছে, তার কোনও ইয়ত্তা নেই। লক্ষ্যণীয় হল, এই পুরো সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের যারা প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি (পার্লামেন্টে না-হলেও), সেই বিএনপি’র সঙ্গে ভারতীয় নেতৃত্বর প্রকাশ্যে অন্তত কোনও বৈঠকই হয়নি। না বাংলাদেশে, না ভারতে।প্রধানমন্ত্রী মোদী তো দূরের কথা, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বা সিনিয়র ক্যাবিনেট মন্ত্রীরাও যখন বাংলাদেশ সফর করেছেন, তাঁরাও কেউ বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া বা ওই দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করেননি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশের অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়েছিল

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি-জামায়াতের পাঁচ বছর এবং সামরিক সরকারের পরবর্তী বছরগুলোতে বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্পূর্ণ মন্দার কবলে পড়েছিল। আজ (বুধবার) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কমনওয়েলথ ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ট্রেড ফোরাম ২০২৩’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ও কমনওয়েলথ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গ্রিন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‌’৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। সুচিন্তিত এবং পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকি। বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতার আসার পর সকল উন্নয়নের কাজ থমকে যায়। সূত্র: ঢাকা পোস্ট