জাতীয় আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৮:৪০ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ৫, ২০২৩

সবার জন্য স্বাস্থ্য কার্ড আসছে

স্বাস্থ্যসেবা সহজতর করতে আসছে নতুন বছরে শুরু হতে যাচ্ছে স্বাস্থ্য কার্ড কার্যক্রম। জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা ব্যক্তিগত তথ্যের মতো এই কার্ডে থাকবে নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবার সব তথ্য। প্রথম ধাপে ঢাকা, গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জের মোট আট প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষামূলকভাবে এই কার্যক্রম চলবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবার সব তথ্য সংরক্ষিত থাকবে এই কার্ডে।এ ছাড়া সব পরীক্ষা-নিরীক্ষার রিপোর্ট যাবে ই-মেইলে। ঘরে বসেই রোগীরা হাসপাতালে এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারবে।কেন এই স্বাস্থ্য কার্ড-স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই কার্ডের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানকে অটোমেশনের আওতায় আনা। শেয়ারড হেলথ রেকর্ডের মাধ্যমে সব প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয়ভাবে সংযুক্ত করা। সূত্র: কালের কণ্ঠ

আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে অপেক্ষায় শরিকেরা
১৪ দলের শরিকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের আসন–সমঝোতার মাধ্যমেই ভোট করার সিদ্ধান্ত। কোন আসনে ছাড়—সিদ্ধান্ত হয়নি এখনো।

অবশেষে ১৪-দলীয় জোটের শরিকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের আসন–সমঝোতার মাধ্যমেই ভোট করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত রাতে জোটনেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জোটের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কোন কোন আসনে ছাড় দেবে ক্ষমতাসীন দল, সে ব্যাপারে জানানো হয়নি। সমঝোতার সুনির্দিষ্ট সময়ও বলা হয়নি। অপেক্ষায় রাখা হলো শরিকদের।গতকাল সোমবার রাতে গণভবনে ১৪–দলীয় জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের শুরুতে ‘এশিয়া ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড’ জেতায় আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ১৪ দলের নেতারা। বৈঠক শেষে নৈশভোজে অংশ নেন নেতারা। এ সময়ও অনানুষ্ঠানিক নানা আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী ও শরিক দলের নেতারা। বৈঠকে অংশ নেওয়া সূত্রগুলো বলছে, আসন নিয়ে সমঝোতা হলে শরিক দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবেন। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে। তবে যেসব আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন, তাঁদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করানোর ব্যাপারে কোনো চেষ্টা চালাবে না আওয়ামী লীগ। জোটের শরিক দলের একজন নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়টি তোলেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি স্বতন্ত্র কাউকে বসে যেতে বলবেন না। কারণ, ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য তিনি ইতিমধ্যে স্বতন্ত্র দাঁড়াতে বলেছেন। ভোট উৎসবমুখর করার জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী দরকার আছে। সূত্র: প্রথম আলো

আলোচনায় আসন বণ্টন
ঝুলেই থাকল ১৪-দলীয় জোট শরিকরা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আসন সমঝোতা নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট শরিকদের নিয়ে বৈঠক হলেও কোন কোন আসনে ছাড় দেওয়া হচ্ছে- তা জানানো হয়নি। ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম শরিক দলের নেতাদের নিয়ে আলাদা বৈঠক করবেন। তাদের জানিয়ে দেবেন কাকে কোন আসন ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়াও বৈঠকের বিষয়বস্তু নিয়ে আজ দুপুরে সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল রাতে গণভবনে জোট প্রধান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত আসে। শরিকরা দলের নেতারা নৌকা নিয়ে ভোট করবেন নাকি তাদের দলের নিজস্ব প্রতীকে করবেন সে বিষয়ে পরিষ্কার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টার পর বৈঠক শুরু হয়ে রাত প্রায় দশটা পর্যন্ত চলে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও জোট প্রধান শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টি-জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, জেপির মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

ঋণখেলাপির দায়ে নির্বাচনে অযোগ্য ১১৮ প্রার্থী
ময়মনসিংহের ৯ আসনে নৌকার প্রার্থীর মনোনয়নের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন

ঋণখেলাপির দায়ে কক্সবাজার-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সালাহ উদ্দিন আহমদের মনোনয়ন বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এই আসনে আলোচিত প্রার্থী বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। ঋণখেলাপির দায়ে এবারে ১১৮ জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। সব মিলিয়ে এবার ২ হাজার ৭১৬ জন মনোনয়নপ্রাত্যাশীর মধ্যে ৭৩১ জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে বলে জানা গেছে। ঋণখেলাপির দায়ে মনোনয়নপত্র বাতিলের তালিকায় হেভিওয়েটদের মধ্যে আরও আছেন– নোয়াখালী-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মামুনুর রশীদ কিরন এমপি, লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান এমপি, মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের বিকল্পধারার যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী এমপি, পাবনা-২ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী সংগীতশিল্পী ডলি সায়ন্তনীসহ অনেকে। সূত্র: সমকাল

নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে ৯.৪৯ শতাংশ, সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন

নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে ৯.৪৯ শতাংশে নেমে এসেছে, যা গত সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সোমবার (৪ ডিসেম্বর) প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, নভেম্বরে দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতিও কমে ১০.৭৬ শতাংশে নেমে এসেছে।অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১২.৫৬ শতাংশে উঠে গিয়েছিল, যা এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল। এতে দরিদ্র ও নিম্ন-আয়ের মানুষের ওপর ব্যাপক আর্থিক চাপ তৈরি হয়েছিল। ২০২২ সালের নভেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৮.৮৪ শতাংশ, আর খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৮.১৪ শতাংশ।।চলতি বছরের অক্টোবরে সার্বিক মূল্যস্ফীতিও বেড়ে ৯.৯৩ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছিল। সেপ্টেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৬৩ শতাংশ। মার্চ থেকে মূল্যস্ফীতি ধারাবাহিকভাবে ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে। মে মাস থেকে মূল্যস্ফীতির হার ৯.৫ শতাংশের নিচে নামেনি। লতি বছরের এপ্রিলে সর্বনিম্ন ৯.২৫ শতাংশ মূল্যস্ফীতি ছিল।অক্টোবরে খাদ্য-বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি সেপ্টেম্বরের ৭.৮২ শতাংশ থেকে অনেকটাই বেড়ে ৮.৩০ শতাংশ হয়ে যায়। তবে নভেম্বরে খাদ্য-বহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮.১৬ শতাংশ, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯.৯৮ শতাংশ। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

কক্সবাজারে চার এমপির আয় ও সম্পদ বেড়েছে
হলফনামা বিশ্লেষণ : পিছিয়ে নেই স্ত্রীরাও

গত পাঁচ বছরে কক্সবাজারের চারটি আসনের সংসদ-সদস্যদের (এমপি) আয় ও সম্পদ কয়েকগুণ বেড়েছে। কক্সবাজার-১ আসনের বর্তমান সংসদ-সদস্য ও আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত জাফর আলমের সম্পদ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা পর্যালোচনায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। বাকি তিনটি আসনে বর্তমান সংসদ-সদস্যরা দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। আর মনোনয়নবঞ্চিত জাফর আলম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করছেন।কক্সবাজার-১ আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাফর আলমের বার্ষিক আয়ের পরিমাণ ছিল ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৬ টাকা। আর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামার তথ্যমতে, তার বার্ষিক আয়ের পরিমাণ ১ কোটি ৫৪ লাখ ৬ হাজার ৪৭৬ টাকা। বর্তমানে তার নগদ টাকা, ব্যাংক জমাসহ অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৬৮ লাখ ৩০ হাজার ২৪৮ টাকা। কৃষি ও অকৃষি জমিসহ তার বর্তমান স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৮৭ টাকা। পাঁচ বছরে তার সম্পদ ১ কোটি ৭১ লাখ ৯৫ হাজার ১৫৯ টাকা বেড়েছে। জাফর আলমের স্ত্রীর আয়ের পরিমাণ ১৭ লাখ ১৩ হাজার ১৩৩ টাকা। অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৭৮ লাখ ৯৫ হাজার ৫০১ টাকা এবং স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৬৮ লাখ ৩৫ হাজার ৭৫৩ টাকা। পাঁচ বছরে স্ত্রীর নিট সম্পদ দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৬৪ লাখ ৪৪ হাজার ৩৮৭ টাকা। এবারের হলফনামায় যৌথ মালিকানাধীন সম্পদ দেখানো হয়েছে ১ কোটি ৩৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার। সূত্র: যুগান্তর

মাধ্যমিকে প্রশিক্ষিত ভালো শিক্ষকের হার কমছে

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির পূর্বশর্ত ও শিক্ষা খাতের অন্যতম অপরিহার্য অনুষঙ্গ হিসেবে দেখা হয় পর্যাপ্ত সংখ্যক প্রশিক্ষিত ভালো শিক্ষকের উপস্থিতিকে। যদিও বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে দক্ষ ও যথাযথভাবে প্রশিক্ষিত শিক্ষকের হার কমে আসছে বলে বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে। এক যুগ আগে ২০১১ সালেও দেশের মাধ্যমিক শিক্ষা খাতে নিয়োজিত শিক্ষকদের মধ্যে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ শিক্ষকের হার ছিল ৭৫ শতাংশের কিছু বেশি। এখন তা নেমে এসেছে প্রায় ৬৮ শতাংশে। প্রশিক্ষিত ভালো শিক্ষক বলতে প্রধানত বিভিন্ন শিক্ষক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট বা কলেজ থেকে প্রশিক্ষণ নেয়া শিক্ষকদের বোঝানো হয়ে থাকে। প্রশিক্ষণ শেষে এসব শিক্ষকের যোগ্যতার স্বীকৃতি হিসেবে সনদ দেয়া হয়ে থাকে। ব্যানবেইসের প্রতিবেদনেও প্রশিক্ষিত শিক্ষক হিসেবে মূলত ব্যাচেলর অব এডুকেশন (বিএড), ব্যাচেলর অব ফিজিক্যাল এডুকেশন (বিপিএড), ব্যাচেলর অব এগ্রিকালচার এডুকেশন (বিএজিএড), মাস্টার্স অব এডুকেশন (এমএড) অথবা ডিপ্লোমা ইন এডুকেশন ডিগ্রিধারীদেরই বিবেচনা করা হয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা ্

পুষ্টিবঞ্চিত শিশুরা কীভাবে দেশের ভবিষ্যৎ গড়বে

শিশু বয়সে পর্যাপ্ত পরিমাণে মানসম্মত পুষ্টিকর খাবার না পাওয়ার কারণে যে মানুষটি বড় হয়ে কাঙ্ক্ষিত মানের শারীরিক সামর্থ্যের অভাবে সর্বোচ্চ মানের খেলোয়াড় বা ক্রীড়াবিদ হয়ে উঠতে পারছেন না, সেই একই কারণে এ দেশের অন্য মানুষেরাও তেমনি সেরা বিজ্ঞানী, গবেষক, উদ্ভাবক, শিক্ষক, আমলা কিংবা রাজনীতিক হয়ে উঠতে পারছেন না। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (নিপোর্ট) কর্তৃক পরিচালিত এবং অতিসম্প্রতি প্রকাশিত ‘জাতীয় জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপ ২০২২ ’-এর তথ্য জানাচ্ছে, দেশের ২৮ দশমিক ৭ শতাংশ শিশুই গ্রহণযোগ্য মানের পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছে না। দেশের ৬ থেকে ২৩ মাস বয়সী শিশুদের ওপর পরিচালিত এ জরিপ থেকে বেরিয়ে আসা সবচেয়ে উদ্বেগজনক তথ্যটি হচ্ছে এই, গ্রহণযোগ্য মানের পুষ্টিকর খাবারপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সূত্র: আজকের পত্রিকা।

ক্ষমতার আজ্ঞাবহ শিক্ষক সমিতি

শিক্ষকদের পেশাগত অধিকার, আত্মমর্যাদা রক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক মান উন্নয়নে সরকার ও নিজস্ব প্রশাসনের সঙ্গে ‘দর-কষাকষির পর্ষদ’ হিসেবে খ্যাতি পাওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতি সময়ের পরিক্রমায় হারাচ্ছে তার স্বকীয়তা ও ঐতিহ্য। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষকদের স্বার্থের চেয়ে ‘রাজনৈতিক কর্মসূচিতে’ বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে সংগঠনটি। যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে, সে দলের হয়ে কাজ করে। ফলে দলীয় রাজনীতির বাইরে থাকা সাধারণ শিক্ষকরা এখন আর স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না সংগঠনটিতে। তারা বলছেন, ঢাবি শিক্ষক সমিতি এখনো ক্ষমতাসীনদের আজ্ঞাবহ সংগঠনে পরিণত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার কারণে একচেটিয়াভাবে নীল দলের আধিপত্য রয়েছে। শিক্ষকদের স্বার্থের চেয়ে প্রাধান্য পাচ্ছে দলীয় স্বার্থ। এটি রাজনৈতিক সংগঠনে রূপ নিয়েছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

বর্জনের ভোটে সব আসনেই এবার প্রতিদ্বন্দ্বী পাচ্ছে নৌকা

বিএনপি-জামায়াত ও সমমনাদের বর্জনের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের চাওয়া ছিল কোনো আসনে যেন একক প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকে। যাচাই বাছাইয়ে প্রতি তিন জনের মধ্যে প্রায় একজনের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে গেলেও এমন কোনো আসন নেই যেখানে বৈধ প্রার্থী একজন। শেরপুর-২ আসনে সবচেয়ে কম দুই জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাতিল ঘোষিত হয়েছে আরও দুই জনের নাম। ২০টি আসনে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা তিন জন করে। সবচেয়ে বেশি ১৩ জন করে বৈধ প্রার্থী আছেন চারটি আসনে। ১৩ জন প্রার্থী আছেন, এমন একটি আসনে আবার সর্বোচ্চ ১২ জনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।আগামী ৭ জানুয়ারির ভোট সামনে রেখে মনোনয়ন যাচাইবাছাইয়ের এই প্রক্রিয়া চলেছে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। সূত্র: বিডি নিউজ