আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৮:০৯ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ১৪, ২০২৪

শীতের তীব্রতা বেড়েছে তিন কারণে

ঘন কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস, কোথাও কোথাও সূর্যের দেখা নেই—দেশের উত্তরাঞ্চলের বেশির ভাগ এলাকার অবস্থা এখন এমনই। উত্তরের পাশাপাশি দেশের অন্য অঞ্চলেও শীতের তীব্রতা আগের চেয়ে বেড়েছে। আবহাওয়ার এমন পরিস্থিতি আজ রোববারও অব্যাহত থাকতে পারে। আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন গতকাল শনিবার রাতে মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, দেশে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পার্থক্য গত দু–তিন দিনে কমে গেছে। বাতাসের গতিবেগও বেড়েছে। সেই সঙ্গে ওপরের ঠান্ডা বাতাস ভূমির দিকে নেমে এসেছে—মূলত এই তিন কারণে শীতের অনুভূতি তীব্র হয়েছে। তীব্র শীতের কারণে উত্তরের জেলাগুলোতে বেশি সমস্যায় পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। আবহাওয়ার এমন আচরণ বয়স্ক ও শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করেছে। অনেকেই জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। গতকাল দুপুরে দিনাজপুর শহরের গণেশতলা এলাকায় শীতবস্ত্রের দোকানে এসেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা আবু বক্কর সিদ্দিক। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘এমন ঠান্ডা, মনে হচ্ছে বিছানায় কেউ পানি ঢেলে দিয়েছে। ঠান্ডায় মোটরসাইকেল চালানো মুশকিল হয়ে পড়েছে।’ সূত্র: প্রথম আলো

সংরক্ষিত নারী আসনে ১০ জন নির্বাচিত হবেন স্বতন্ত্রদের ভোটে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচনী তফসিল চলতি মাসেই ঘোষণা করা হবে। সংসদের প্রথম অধিবেশনে ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দেশের ইতিহাসে এবারই প্রথম সর্বোচ্চসংখ্যক ১০ জন সংরক্ষিত নারী এমপি স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হবেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে স্বতন্ত্র জোটের মনোনয়ন পেতেও জোর তদবিরে নেমেছেন আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের পদধারী, ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী, আইনজীবী, উদ্যোক্তা, উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর্তা, শিক্ষক, অভিনেত্রীসহ বিভিন্ন মাধ্যমের তারকারা। সূত্র: কালের কণ্ঠ

জাতীয় পার্টিই হচ্ছে বিরোধী দল
প্রয়োজনে স্বতন্ত্ররা আলাদা জোট করে সাপোর্ট দিতে পারে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৬২টি আসন পেয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা। এদের কারও কারও বিরোধী দলের নেতা হওয়ার ইচ্ছে থাকলেও তা হচ্ছে না। একাদশ সংসদের বিরোধী দল হচ্ছে জাতীয় পার্টি। ১১টি আসন পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে থাকলেও সে দলটিই বসতে যাচ্ছেন দ্বাদশ সংসদের বিরোধী দলের আসনে। গতকাল দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় অনানুষ্ঠানিক মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে প্রসঙ্গক্রমে বিরোধী দলের বিষয়টি ওঠে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টিই হবে। আমাদের শক্তিশালী বিরোধী দলের প্রয়োজন আছে। কিন্তু জাতীয় পার্টি পেয়েছে মাত্র ১১টি আসন। আমরা চাই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা যেমন সংসদ নির্বাচনকে জমিয়ে রেখেছিল, আগামী পাঁচ বছর সংসদকেও জমিয়ে রাখবে। সে কারণে তারা আলাদা জোট করতে পারে বা জাতীয় পার্টিকে সাপোর্ট দিয়ে শক্তিশালী হতে পারে। বিরোধী দল হচ্ছে আয়নার মতো। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

স্বতন্ত্র এমপিদের নিয়ে কী চিন্তা আ’লীগের

নতুন সরকার দায়িত্ব নিলেও বিরোধী দল কারা হবে, তা নিশ্চিত নয়। নির্বাচনে জয়ী ৬২ স্বতন্ত্র এমপি সংসদে কোন ভূমিকায় থাকবেন, সেটি এখনও স্পষ্ট হয়নি। অধিকাংশ স্বতন্ত্র এমপি সরকারে থাকতে চান। যারা জোট গঠন করে বিরোধী দল হওয়ার আভাস দিয়েছেন, তারাও রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। তবে স্বতন্ত্র এমপিদের নিয়ে আওয়ামী লীগের পরিকল্পনা কী– তা অজানা। এদিকে জাতীয় পার্টিও (জাপা) ফের বিরোধী দলে বসতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।৭ জানুয়ারির নির্বাচনে স্বতন্ত্রদের এক-পঞ্চমাংশের কম মাত্র ১১ আসন পেয়ে ভরাডুবি হয়েছে জাপার। তবে দলটি আশায় আছে, স্বতন্ত্র জোট নয়, গত দুইবারের মতো তাদেরই বিরোধী দলের আসনে বসাবে সরকার। দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে বিরোধী দলের নেতা এবং জাপাকে প্রধান বিরোধী দল করার আশ্বাসে বিএনপিহীন নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল দলটি। এতে বন্ধুপ্রতিম একটি দেশের সম্পৃক্ততা রয়েছে; যারা আওয়ামী লীগকেও সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে। জাপার নবনির্বাচিত এক এমপি এ তথ্য জানিয়ে সমকালকে বলেন, এ কারণে হলেও জি এম কাদের বিরোধী দলের নেতা হবেন। জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, স্বতন্ত্ররা সংখ্যায় বেশি হলেও দল নয়। জাতীয় পার্টি দল হওয়ায় বিরোধী দল হবে। সূত্র: সমকাল

নতুন সরকারের কার্যক্রম শুরু
চাপে থাকবেন চার মন্ত্রী
আর্থিক শৃঙ্খলা: অস্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে * পশ্চিমা স্বীকৃতি: পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সৃষ্ট দূরত্ব কমিয়ে আনাই প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের * নতুন কারিকুলাম: শিক্ষার নতুন কারিকুলাম নিয়ে ভাবতে হবে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে * দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ: দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজ শুরু করতে হবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুকে

দাপ্তরিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আজ শুরু হচ্ছে নতুন সরকারের মন্ত্রিসভার যাত্রা। তবে কয়েকটি কারণে চার মন্ত্রী সবচেয়ে বেশি চাপে থাকবেন এমন ধারণা সংশ্লিষ্টদের।বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে পণ্যের অস্থিতিশীল বাজার, নির্বাচনকে ঘিরে সৃষ্ট কূটনৈতিক মেরুকরণের মতো সংকট মোকাবিলা করতে হবে নতুন সরকারকে।এর মধ্যে একটি হলো অস্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে। পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সৃষ্ট দূরত্ব কমিয়ে আনাই প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের।শিক্ষার নতুন কারিকুলাম নিয়ে ভাবতে হবে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে। আর দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজ শুরু করতে হবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলামকে (টিটু)।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ডলার সংকট দূর ও রিজার্ভ বাড়ানোই প্রধান চ্যালেঞ্জ : কোভিড-১৯ মহামারি কেটে অর্থনীতিতে গতি ফিরবে এমন প্রত্যাশাকে মাটি চাপা দিয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ।এর প্রভাবে বিশ্ব অর্থনীতির পরিস্থিতি টালমাটাল হয়ে পড়ে। দেশের মূল্যস্ফীতি রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি। দেখা দেয় ডলার সংকট। কমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। সূত্র: যুগান্তর

বকেয়ার বিপদে বিদ্যুৎ জ্বালানি

বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হবে গ্রীষ্মে। তখন দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পর্যাপ্ত সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জ্বালানিসংকটের কারণে নিরন্তর বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘœ ঘটতে পারে। ডলারসংকটের কারণে সেচ মৌসুমে প্রয়োজনীয় ডিজেল সরবরাহ করা নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। সরকার যদিও বলছে, জ্বালানির সংকট হবে না। সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞ ও খাতসংশ্লিষ্টরা ভরসা পাচ্ছেন না। ইতিমধ্যে এখনই দেশের বিভিন্ন স্থানে চরম গ্যাসসংকটের পাশাপাশি কোথাও কোথাও বিদ্যুতের লোডশেডিংও হচ্ছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) হিসাবে এখন দেশে বিদ্যুতের চাহিদা গড়ে ১০ হাজার মেগাওয়াটের মধ্যে। শীতকাল হওয়ায় চাহিদা এখন কম। গরমে চাহিদা বাড়বে। জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত সেচ মৌসুম। এ সময়ে সেচের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে। এ বছর সেচ মৌসুমেই শুরু হবে রোজা।গত সেচ মৌসুমে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল প্রায় ১৬ হাজার মেগাওয়াট। এ বছর তা ১৮ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াবে বলে ধারণা। গত বছর বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াট কম থাকার পরও বিপুল পরিমাণ লোডশেডিং হয়েছে। ঘোষণা দিয়েই শুরু হয় লোডশেডিং। অর্থের অভাবে জ্বালানির ব্যবস্থা না হওয়ায় তীব্র বিদ্যুৎ চাহিদার মৌসুমেও গ্যাস, তেল ও কয়লাচালিত অনেক বিদ্যুৎকেন্দ্র বসিয়ে রাখতে হয়। এবারও অর্থের পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার সংকট থাকছে, তাই সংকট আরও গভীর হওয়ার শঙ্কা করছেন জ্বালানিসংশ্লিষ্টরা। সূত্র: দেশ রুপান্তর

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
বিভিন্ন বিভাগে রক্তের একই পরীক্ষার দাম ভিন্ন

চিকিৎসার জন্য রক্ত অতীব গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এর জন্য রয়েছে আইন, বিধি ও সুনির্দিষ্ট নিয়ম। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় করা হয়ে থাকে। দেশের চিকিৎসা শিক্ষার সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়েও রয়েছে বহু পরীক্ষা। বিশ্ববিদ্যালয়টির অন্তত সাতটি বিভাগ রক্তের এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রোগ নির্ণয় করে। তবে রক্তের একই পরীক্ষার জন্য সেবাগ্রহীতার কাছ থেকে নেয়া ফির ভিন্নতা রয়েছে। উপরন্তু সরকার নির্ধারিত ফির তুলনায় রাখা হচ্ছে কয়েক গুণ বেশি। কর্তৃপক্ষের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়টি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হওয়ায় সরকারের নির্ধারিত ফি মানতে বাধ্য নয়। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বরাদ্দ আসে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন থেকে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটির ট্রান্সফিউশন মেডিসিন, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি, ভাইরোলজি, ল্যাবরেটরি মেডিসিন, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড ইমিউনোলজি, হেমাটোলজি ও প্যাথলজি বিভাগ মোটা দাগে রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষা করে। রক্তের একই পরীক্ষার সেবামূল্য বিভাগভেদে আলাদা। এতে রোগীদের মাঝে রয়েছে অসন্তোষ। পরীক্ষার জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তি ও পদ্ধতি ভিন্ন হওয়ায় দামের ভিন্নতা রয়েছে বলে দাবি বিভাগগুলোর। সূত্র: বণিক বার্তা ।

প্রিন্ট অন ডিমান্ড: বই প্রকাশে, প্রকাশনায় হয়ে উঠতে পারে নতুনদের অবলম্বন
প্রিন্ট অন ডিমান্ডে তুলনামূলক কম খরচে অল্প বই ছাপানোর সু্যোগ ব্যক্তিপর্যায়ে ‘সেলফ পাবলিশিং’ বাড়িয়ে দিচ্ছে। ব্যতিক্রমধর্মী চিন্তাধারা নিয়ে কাজ করা লিটল ম্যাগও উপকৃত হয় প্রিন্ট অন ডিমান্ডের মাধ্যমে।

দিনের আলো নিভুনিভু, সারাদিনের কর্মযজ্ঞ শেষে বাড়ি ফেরার পালা। কিন্তু ঢাকা শহরের যান্ত্রিকতা থামে না। ভিড় ঠেলে কেউ কেউ হঠাৎ থেমে যায়, যান্ত্রিকতার টানকে উপেক্ষা করে দু’দণ্ড দম নেয় সযত্নে মোড়ানো বই দেখে, বইয়ের মলাটে পরম যত্নে হাত বোলায়। হয়তো মাসের শেষের ফাঁকা পকেট আর একটু দীর্ঘশ্বাস সঙ্গী করেই প্রিয় বই সাথে নিয়ে আবার ছুটে চলে। রাজধানীর নীলক্ষেতে এমন চিত্র বেশ নিয়মিত। এখানে ফুটপাতের পাশে কোথাও আছে মুরাকামি, কোথাও কাফকার মেটামরফোসিস, কোথাও আছে শরতের শ্রীকান্ত। অ্যাকাডেমিক থেকে সাহিত্য — আপনি যে বিষয়ে যে বই-ই পড়তে চাইছেন, পৃথিবী এখন যেন ‘সব পেয়েছির দেশ’। নীলক্ষেতে সকাল থেকে রাতের দীর্ঘ কর্মযজ্ঞে কাঠখোট্টা পিডিএফও পেতে পারে নতুন বইয়ের মোড়ক নামমাত্র খরচেই। আপনি নিজেই ইচ্ছেমতো বই ছাপিয়ে নিতে পারেন এখানে।বই ছাপার অক্ষরে জমিয়ে রাখে জীবন্ত অনুভূতি। বইয়ের ইতিহাস পেরিয়ে এসেছে বহু চড়াই-উৎরাই, অভিযোজিত হয়েছে নানা গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সাথে। এসব পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে চাহিদা ও সক্ষমতার সমন্বয়ের মাধ্যমে। মুদ্রণ শিল্প বলতে চোখের সামনে যে চিত্র ভেসে ওঠে, সেটিও তৈরি হয়েছে নানা পরিবর্তনকে সাথে নিয়েই। বৃহৎ পরিসরে মুদ্রণ শিল্পের যে গতানুগতিক চিত্র, তাতে চাহিদা অনু্যায়ী পরিবর্তন এনে ভিন্নভাবে মুদ্রণকে নিয়ে কী ভাবা যেতে পারে? এক্ষেত্রেই প্রিন্ট অন ডিমান্ডের ধারণা প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এবং দেশের নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কেমন হলো মন্ত্রিসভা

বাংলাদেশে এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রধান শ্লোগান ছিল ‘স্মার্ট বাংলাদেশে’ নির্মাণ।
বিজয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন তাতে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ আর অর্থনীতিসহ বিভিন্ন খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার চেষ্টা কতটা প্রতিফলিত হয়েছে তা নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা হচ্ছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। নতুন মন্ত্রিসভার শপথের পরদিন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নিজেও বলেছেন যে রাজনৈতিক, কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক- এই তিনটি চ্যালেঞ্জই শেখ হাসিনার নতুন সরকারকে আগামীতে মোকাবিলা করতে হবে।তবে এটি যে খুব একটা সহজ হবে না সেটি উল্লেখ করে এর কারণ হিসেবে তিনি বৈশ্বিক বাস্তবতার কথা তুলে ধরেছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

ঠান্ডার অসুখ নিয়ে হাসপাতালে ভিড়
ভালো থাকতে সব সময় শরীর গরম রাখা, গরম খাবার খাওয়া ও গরম পানি পান করার পরামর্শ চিকিৎসকদের।

শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বায়ুদূষণ; যা ভোগাচ্ছে সবাইকে। ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুসহ নানা বয়সীদের ভিড় বেড়েছে হাসপাতালে। পৌষের শেষ দিকে শীতের প্রকোপ গত কয়েকদিনে বেড়ে যাওয়ায় ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা দুই থেকে তিনগুণ বৃদ্ধির তথ্য দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। ঢাকার বিভিন্ন এলাকার পাশাপাশি বাইরের জেলাগুলো থেকে অনেক অসুস্থতা নিয়ে রোগী আসছে। হাসপাতালগুলো ঘুরেও দেখা গেছে রোগীদের ভিড়।আবহাওয়া অফিস জানাচ্ছে, ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গত ২৪ ঘণ্টায় নেমেছে ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রিতে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে দিনাজপুরে। নওগাঁর বদলগাছীতে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি, সৈয়দপুরে ৯ ডিগ্রি, রাজশাহীতে ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি এবং পাবনার ঈশ্বরদীতে ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। সূত্র: বিডি নিউজ