আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
টাইটানে কী ঘটেছিল, জানতে যেসব প্রশ্নের জবাব পেতে হবে
আটলান্টিকের তলদেশে সাবমেরিন টাইটান কী কারণে ধ্বংস হলো, তা জানতে খতিয়ে দেখা হবে এর ধ্বংসাবশেষগুলো। মেলানোর চেষ্টা করা হবে অনেক হিসাব। বৃহস্পতিবার টাইটানের দুটি অংশের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া যায়। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের কাছে পড়ে ছিল সেগুলো। এগুলো যাচাই–বাছাই করে যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড টাইটান ধ্বংসের কারণ নিয়ে একটি ধারণা করছে। বাহিনীটি বলছে, সাগরের তলদেশে সাবমেরিনটিতে বিস্ফোরণ হতে পারে। টাইটানে বিস্ফোরণ হয়েছিল কেন-টাইটানের ধ্বংসাবশেষ দেখে মনে হয়েছে, সাগরের তলদেশের উদ্দেশে যাত্রা শুরুর পর কোনো এক সময় সাবমেরিনটিতে ছিদ্র বা ফাটল দেখা দিয়েছিল। সাবমেরিনটি তখন পানির এতটাই গভীরে ছিল যে এর ওপরের পানির ওজন ছিল কয়েক হাজার টন। বলা চলে পুরো আইফেল টাওয়ারের ওজনের সমান। টাইটানের বাইরের আবরণের ভেতরে সুরক্ষিত ছিলেন অভিযাত্রীরা। তবে এতে কোনো ফাটল দেখা দিলে তা বাইরের পানির চাপে দুমড়েমুচড়ে যাওয়ার কথা।কীভাবে তদন্ত করা হবে-কীভাবে টাইটানে বিস্ফোরণ হলো, আর তা ঠেকাতে কী পদক্ষেপ নেওয়া যেত, তা বের করতে তদন্তকারীরা সাবমেরিনটির ধ্বংসাবশেষগুলো একসঙ্গে করবেন বলে মনে করেন যুক্তরাজ্যের নৌবাহিনীর সাবেক সাবমেরিন চালক রেয়ান রামসে। সূত্র: প্রথম আলো


ফিলিস্তিনে ভারী অস্ত্র ব্যবহার
ইসরায়েলি অভিযানের নিন্দা জানাল জাতিসংঘ
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা গতকাল শুক্রবার ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছে। সংস্থাটি ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি সেনাদের ভারী অস্ত্র ব্যবহারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রধান ভলকার টার্ক জেনিন শরণার্থী শিবিরে অভিযানের সময় ইসরায়েলি সেনাদের প্রাণঘাতী শক্তি প্রয়োগে শিশুসহ সাত ফিলিস্তিনি নিহতের ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন।সন্দেহভাজন দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করতে গত সোমবার জেনিন শরণার্থী শিবিরে অভিযান চালায় ইসরায়েলি বাহিনী।গতকাল ভলকার টার্ক বলেন, অভিযানে ভারী অস্ত্র ব্যবহারের ফলে পরিস্থিতির চরম অবনতি হচ্ছে। ইসরায়েলকে তিনি সহিংসতা বন্ধ করার আহ্বান জানান। এক বিবৃতিতে মানবাধিকার সংস্থার প্রধান বলেন, সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে ইসরায়েল উন্নত সামরিক অস্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধি করেছে। তিনি দেশটিকে আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার আহ্বান জানান। সূত্র: কালের কণ্ঠ
উহানের ল্যাব থেকে কভিড ছড়ানোর প্রমাণ পায়নি মার্কিন গোয়েন্দারা
চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি (ডব্লিউআইভি) থেকে কভিড-১৯ ছড়ানোর সরাসরি কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গতকাল শুক্রবার (২৩ জুন) উন্মুক্ত হওয়া এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়। যেখানে মার্কিন গোয়েন্দাগুলোর অনুসন্ধান নথিবদ্ধ করা হয়ছে। খবর দ্য গার্ডিয়ান ও বিবিসি। অফিস অব দ্য ডিরেক্টর অব ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সের (ওডিএনআই) ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভাইরাসটি পরীক্ষাগার থেকে এসেছে সেই আশঙ্কা এখনো উড়িয়ে দিতে পারেননি গোয়েন্দারা। তবে এর উৎস আবিষ্কারে সক্ষম হয়নি তারা।তবে এও বলা হয়েছে, বেশির ভাগ মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা একমত যে ভাইরাসটি জিনগতভাবে প্রকৌশল বা গবেষণাগারে অভিযোজিত ছিল না।ওডিএনআইয়ের দশ পৃষ্টার প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রাকৃতিক ও গবেষণাগার ভাইরাসের এই দুই উৎস নিয়ে পরস্পরবিরোধী তথ্য রয়েছে। যা সিদ্ধান্ত নিতে তাদের চ্যালেঞ্জে ফেলেছিল। উহানের গবেষণাগারের ওপর বিস্তৃত কাজ করলেও প্রাদুর্ভাবে অভিযুক্ত করার মতো সুনির্দিষ্ট ঘটনার প্রমাণ পায়নি।চারটি সংস্থার অনুমান, প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে স্থানান্তরিত হয়েছিল কভিড-১৯। তবে এফবিআই ও অন্য একটি সংস্থার অনুমান, ভাইরাস একটি ল্যাব থেকে ফাঁস হয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা।
আমেরিকায় দক্ষিণ এশীয় শিক্ষার্থীদের ‘মক ওয়েডিং’! বাংলাদেশিরাও আছে…
দ্য নিউ ইয়র্ক ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির ‘বেঙ্গলি স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন’ কর্তৃক আয়োজিত এমনই একটি মক ওয়েডিং তথা নকল বিয়েতে অংশ নিয়েছিলেন ২২ বছর বয়সী শিক্ষার্থী সুমাইয়াহ মুহিত। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সুমাইয়াহর অংশ নেওয়া মক বিয়েতে প্রায় ৫০০ জন অতিথি উপস্থিত হয়েছিলেন। সুমাইয়াহ জানান, মক বিয়ের পুরো ইভেন্টজুড়েই ক্লাবটির সদস্যরা অতিথিদের উদ্দেশে বাঙালি বিয়ের রীতিনীতি উল্লেখ করেন। যেমন, বরের জন্য গেইট ধরা কিংবা বিয়ের পরের দিন সিলেটের রীতি অনুসারে কনের নিজের বাড়িতে ফিরে এসে মাছ কাটা ইত্যাদি। বিলাল নাসির ও সামার ইকবাল।৩ মার্চ, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি। গায়ে চকচকে সোনালি রঙের শেরোয়ানি পরে, নিজের বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে নিয়ে, ঢোল ও ড্রামের শব্দে নাচতে নাচতে সাদা ঘোড়ায় চড়ে বিয়ে করতে এসেছেন বর বিলাল নাসির।অন্যদিকে একই উদ্দেশ্যে সাদা ঘাগরা, মাথায় ওড়না, হাতে ও কপালে চাকচিক্যময় গহনায় সজ্জিত হয়ে লেহেঙ্গা পরা একদল বান্ধবীর সঙ্গে হাজির হয়েছেন কনে সামার ইকবাল। কয়েকজন হাত দিয়ে কনের মাথার ওপর ধরে রেখেছেন নীল রঙের একটি ছাউনি। সূত্র: বিজনেস স্ট্যন্ডার্ড।
কঠিন চ্যালেঞ্জ পুতিনের সামনে
রাশিয়ার ভাড়াটে হিসেবে ইউক্রেনে যুদ্ধরত বেসরকারি সামরিক বাহিনী ভাগনার গ্রুপ হঠাৎ বেকে বসেছে। ভাগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিন জানিয়েছেন, তার বাহিনীর ওপর রুশ সামরিক বাহিনী হামলা চালিয়েছে এবং তিনি প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ফলে ইউক্রেন যুদ্ধের পরিস্থিতি নতুন মোড় নিয়েছে। ভাগনার বাহিনীর গতিপ্রকৃতিতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যেমন সার্বক্ষণিক নজর রাখছেন। একই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে সবার চোখ এখন মস্কোর দিকে। হোয়াইট হাউসও এ ঘটনা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক উপসহকারী প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সিআইএ কর্মকর্তা মাইক মুলরয় বিবিসিকে বলেছেন, ‘ভাগনার প্রধান প্রিগোজিন প্রেসিডেন্ট পুতিনের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছেন।’মাইক মুলরয় বলছেন, ‘পরিস্থিতি বলছে, ইউক্রেনে ধ্বংসাত্মক আক্রমণ চালাতে রাশিয়াকে ভাড়াটে বাহিনীর ওপর নির্ভর করতে হয়েছে। প্রিগোজিন এও স্বীকার করেছেন যে, এ হামলা উস্কানিমূলক ছিল না। আর রাশিয়ার জনগণকে শুরু থেকেই মিথ্যার মধ্যে রাখা হয়েছে।’ সূত্র: সমকাল
ভারতের অখণ্ডতা নিয়ে ওবামার চিন্তা
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাষ্ট্রে, তখন দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় ইস্যু ছাড়িয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে মোদি ও তার দলের হিন্দুত্ববাদী, অর্থাৎ সাম্প্রদায়িক রাজনীতি। জোরেশোরে প্রশ্ন উঠেছে ভারতে সংখ্যালঘু ও মানবাধিকার প্রসঙ্গ। মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের আগে ভারতে মানবাধিকার প্রসঙ্গ তুলে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে একটি চিঠি দিয়েছিলেন ৭৫ জন কংগ্রেসম্যান। কিন্তু রাষ্ট্রীয় স্বার্থে এ বিষয়টি বাইডেন প্রশাসন এড়িয়ে গেলেও ভারতে মোদি শাসনামলে সংখ্যালঘু ও মানবাধিকার প্রসঙ্গ ধামাচাপা দেওয়া গেল না। সংখ্যালঘুদের অধিকার ও বহুত্ববাদী ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওবামা বলেন, ‘ভারতীয় মুসলিমদের অধিকারকে সম্মান দেওয়া না হলে ভেঙে যেতে পারে ভারত।’ গতকাল শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
মোদিকে যখন বাইডেন উপহার-ভোজে সাদরে আপ্যায়ন করছেন, তখন বিস্ফোরক মন্তব্য করে বসলেন ডেমোক্র্যাটদের অন্যতম সফল নেতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তিনি সিএনএনকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদিকে আমি ভালো করেই জানি। আমি যদি এখন তার সঙ্গে দেখা করতাম তাহলে তাকে বলতাম, আপনি যদি ভারতে জাতিগত সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষা না করতে পারেন, তাহলে ভারত টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’ সূত্র: দেশ রুপান্তর
বাইডেন-মোদি বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বন্ধুত্বের জয়গান
যুক্তরাষ্ট্র সফরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মধ্যে বৈঠকে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিবিসি জানায়, এই সফরে ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা, মহাকাশ গবেষণা, সেমিকন্ডাক্টর এবং খনিজ সম্পদ নিয়ে বিভিন্ন চুক্তি ও সমঝোতা স্বাক্ষর করা হয়।দুই নেতার বৈঠকের পর এক যৌথ ঘোষণায় এসব বিষয় জানানো হয়েছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে দুই ঘণ্টা একান্ত বৈঠকের পর যৌথ ঘোষণা প্রকাশ করা হয়।বৈঠক শেষে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।বাইডেন বলেন, আমেরিকা এবং ভারতের ‘ডিএনএর’ মধ্যে গণতন্ত্র রয়েছে। তিনি ভারতের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রশংসা করেছেন। সূত্র: দৈনিক বাংলা।
বিক্রি হচ্ছে সুস্বাদু পাথর ভাজি
চীনে ভাজি করে বিক্রি করা হচ্ছে নুড়ি পাথর। মূলত পাথরের সঙ্গে মজাদার মসলা মিশিয়ে ভাজি করে এটি তৈরি করা হয়। এটি চীনের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী এক খাবার। খবর সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের। নুড়ি পাথরগুলো ভাজার পর তা চুষে এর ভেতরকার মসলাদার স্বাদটি উপভোগ করা হয়।নুড়ি পাথরের খাবারটি আঞ্চলিকভাবে ‘সুওডিউ’ নামে পরিচিত, যার অর্থ ‘চোষা ও ফেলে দেওয়া’। মূলত এটি চীনের হুবেই প্রদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার।
সম্প্রতি চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই পাথর ভাজা নামক খাবারের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে।ভিডিওতে দেখা যায়, রাঁধুনি নুড়ি পাথর ফ্রাই প্যানে নিয়ে তাতে মরিচ তেল ঢেলে দেন। পরবর্তী ধাপে পাথরগুলোর ওপর রসুনের সস ছিটিয়ে দেওয়া হয়। তারপর এতে রসুন, লবঙ্গ এবং কুচি করা মরিচ মিশিয়ে ভাজতে থাকেন। সূত্র: কাল বেলা
টাইটানিকের ধ্বংসস্থল এখনও কেন এতটা বিপজ্জনক জায়গা?
সাগরতলে টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে ডুবোজাহাজ টাইটানের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে, গভীর সমুদ্রে এমন একটি অভিযানে কী ধরনের ঝুঁকি রয়েছে।
উনিশশো এগারো সালের শরতের কোন এক সময়ে গ্রিনল্যান্ডের বিশাল বরফ স্তরের দক্ষিণ-পশ্চিমের একটি হিমবাহ থেকে বরফের একটি বিশাল খণ্ড বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরের ক’মাস ধরে এটি ধীরে ধীরে দক্ষিণ দিকে ভেসে যায়। ভাসতে থাকার সময় সমুদ্রের স্রোত আর বাতাসের ধাক্কায় হিমশৈলটি ধীরে ধীরে গলতে শুরু করে।এরপর ১৯১২ সালের ১৪ই এপ্রিলের শীতল আর চাঁদ-হীন এক রাতে ১২৫ মিটার (৪১০ ফুট) দীর্ঘ ঐ আইসবার্গটির সাথে যাত্রীবাহী জাহাজ আরএমএস টাইটানিকের ধাক্কা লাগে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ইংল্যান্ডের সাদাম্পটন থেকে ছেড়ে জাহাজটির সেটি ছিল প্রথম সমুদ্র যাত্রা। সংঘর্ষের তিন ঘণ্টার মধ্যে জাহাজটি ডুবে যায়। ১৫০০’রও বেশি যাত্রী এবং জাহাজের ক্রু ঐ ঘটনায় প্রাণ হারায়। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ এখন ক্যানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে প্রায় ৪০০ মাইল (৬৪০ কিলোমিটার) দক্ষিণ-পূর্বে এক জায়গায় রয়েছে। এখানে সাগরের গভীরতা প্রায় ৩.৮ কিলোমিটার (১২,৫০০ ফুট)। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
সু চিকে ছেড়ে দিতে সেনাবাহিনীর প্রতি আহ্বান ছেলের
অং সান সু চিকে মুক্তি দিতে সেনাবাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত এ নেত্রীর ছোট ছেলে কিম আরিস। “মাকে জেলে নিঃশেষ হয়ে যেতে দিতে পারি না আমি,” লন্ডনে বিবিসি বার্মিজকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। সু চিকে সহায়তায় আরও পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন আরিস।২০২১ সালে সেনা অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর একের পর এক অভিযোগের বিচার শেষে সু চিকে মোট ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।ওই অভ্যুত্থানের পর মিয়ানমারজুড়ে গৃহযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ে, যা এরই মধ্যে হাজারো মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।ব্রিটিশ নাগরিক আরিস বলেছেন, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী তাকে তার মা বা তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কোনো তথ্যই দেয়নি। তথ্যের জন্য তিনি মিয়ানমারের দূতাবাস, যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর এবং আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কেউই তাকে সাহায্য করেনি। সূত্র: বিডি নিউজ