আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
অর্থনীতির সব সূচক নিম্নমুখী
দেশের অর্থনীতিতে তেমন কোনো সুখবর নেই। কমেছে রিজার্ভ, রপ্তানি আয়, প্রবাস আয় ও বৈদেশিক সহায়তা। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, এখন সরকারের সামনে প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে রিজার্ভ রক্ষা করা। পাশাপাশি প্রয়োজন বৈধ পথে প্রবাস আয় বাড়ানো।চলতি অর্থবছরে সরকার সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) মঙ্গলবার তাদের প্রতিবেদনে প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে ৬ শতাংশ হবে বলে প্রক্ষেপণ করেছে। এর আগে বিশ্বব্যাংক বলেছে, চলতি অর্থবছর জিডিপির প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৬ শতাংশ। বিশ্বব্যাংক তাদের প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতি বাড়ার চারটি কারণ দেখিয়েছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতারা আইনের ফাঁদে বন্দি


জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বিরোধী দলের চূড়ান্ত আন্দোলন সামনে রেখে বাড়ছে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে করা নতুন ও পুরোনো মামলার গতি। একের পর এক মামলার রায়ে সাজা ঘোষণা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে চলছে গ্রেপ্তারও। দীর্ঘদিনের পুরোনো মামলাগুলোর বিচার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে হঠাৎ সরকার তোড়জোড় শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি।এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার গভীর রাতে দলের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সরকার পতনের দাবিতে চলমান এক দফার চূড়ান্ত আন্দোলন দমন করতে এবং নেতাকর্মীর মনোবল ভেঙে দিতে সরকার এ কৌশল নিয়েছে বলে অভিযোগ বিএনপির। অন্যদিকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকলে আওয়ামী লীগের নেতা হলেও বিচারের আওতায় আনার কথা বলছে সরকার। বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেন, সরকারের এমন পরিকল্পনায় গভীর রাতে দরজা ভেঙে এ্যানীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ২৩ মে বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে ধানমন্ডি সিটি কলেজের সামনে সংঘর্ষের ঘটনায় ধানমন্ডি থানার একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে চার দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। অথচ ওই মামলার পর তিনি রাজনীতিতে প্রকাশ্যে সক্রিয় ছিলেন; ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেছেন। তখন কোনো অসুবিধা হয়নি। এখন যে প্রক্রিয়ায় তাঁকে আটক করা হয়েছে, যেভাবে থানাহাজতে নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন তাতে বিএনপির নেতারা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। সূত্র: সমকাল
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
১৭০০ কোটির ভোট প্রস্তুতি শেষ
► প্রশিক্ষণ ব্যয় ১২৬ কোটি টাকা ► ব্যয় বাড়ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ► দুই দিনের ভাতা ভোট কর্মকর্তাদের ► আগামী সপ্তাহে চূড়ান্ত ভোটের ব্যয়
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রাথমিক ব্যয় ১ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা ধরা হলেও তা আরও বাড়ছে। এবারের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের দুই দিন ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সব মিলে নির্বাচন পরিচালনা ও আইনশৃঙ্খলা ব্যয় প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি হতে পারে বলে জানিয়েছে ইসি। এর বাইরে নির্বাচনী প্রশিক্ষণে ব্যয় হবে ১২৬ কোটি টাকা। সব মিলে নির্বাচনী ব্যয় ১৭০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। আগামী সপ্তাহে নির্বাচনী ব্যয় চূড়ান্ত করবে কমিশন। বিগত একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৭০০ কোটি টাকার বেশি ব্যয় হলেও এবারের ব্যয় দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই হিসেবে চলতি অর্থবছরে ইসির সংসদ নির্বাচনের জন্য দ্বিগুণ ব্যয় রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের বড় অংশ ব্যয় হবে নির্বাচনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য ব্যয় বেশি (প্রায় ৬৫ শতাংশ) আর পরিচালনা ব্যয় হবে তার চেয়ে কম (প্রায় ৩৫ শতাংশ)। চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ অথবা ২০২৪ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করার পরিকল্পনা নিয়েছে কমিশন। এক্ষেত্রে নভেম্বরের শুরুতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। তবে এবারে সব দলকে নির্বাচনে আনতে ভোটের একাধিক তারিখও রাখা হতে পারে। এবারে ৫০ থেকে ৬০ দিন হাতে রেখেই নির্বাচনের তফসিল দেবে নির্বাচন কমিশন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির শুরুতেই সেশনজটে শিক্ষার্থীরা, অভিযোগ গাফিলতির
চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন আল আমিন ও সুমন হোসাইন। আল আমিন ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগে। আর সুমন হোসাইন ভর্তি হয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে। আল আমিন এরই মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত ক্লাস-পরীক্ষা দিচ্ছেন, সহপাঠীদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় পার করছেন। আর সুমন হোসাইনের অলস সময় কাটছে গ্রামের বাড়িতে। কারণ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো ক্লাস শুরু হয়নি। আসলে ক্লাস শুরুর তারিখও নির্ধারণ হয়নি। সুমন জানেনও না কবে ক্লাস শুরু হবে। এমনকি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও ক্লাস শুরুর বিষয়ে নির্দিষ্ট করে জানাতে পারেনি। এ কারণে ভর্তির শুরুতেই সেশনজটে পড়তে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। সূত্র: প্রথম আলো
পণ্য আমদানিতে জাহাজ ভাড়া
কনটেইনারে কমেছে ৭০-৮০ শতাংশ, বাল্কে কমেছে ২০-৪২%
দেশে পণ্য আমদানিতে সবচেয়ে বড় উৎস দেশ চীন। দেশটি থেকে ৪০ ফুট কনটেইনারে সরাসরি পণ্য আনায় ভাড়া কমেছে ৭১-৭৫ শতাংশ, ট্রান্সশিপমেন্টের ক্ষেত্রে ভাড়া কমেছে ৭০ থেকে প্রায় ৭৩ শতাংশ। চীন থেকে ২০ ফুটের কনটেইনারে সরাসরি পণ্য আমদানিতে গত এক বছরে জাহাজ ভাড়া কমেছে ৭২-৭৩ শতাংশ। ৮০ শতাংশ কমেছে ট্রান্সশিপমেন্টের ক্ষেত্রে। গত এক বছরে কনটেইনারের মতো বাল্কেও পণ্য আমদানিতে জাহাজ ভাড়া কমেছে ব্যাপক হারে। এ সময় কৃষ্ণ সাগরীয় দেশগুলো (রাশিয়া-ইউক্রেন) থেকে বাল্কে গম আমদানিতে জাহাজ ভাড়া কমেছে ২০-৩০ শতাংশ। ইন্দোনেশিয়া-ভিয়েতনাম থেকে সিমেন্ট ক্লিংকার আমদানিতে ভাড়া কমেছে ৩০-৩৩ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র থেকে চট্টগ্রামে বাল্কে স্ক্র্যাপ আমদানিতে ভাড়া কমেছে ৪০ থেকে প্রায় ৪২ শতাংশ। সূত্র: বনিক বার্তা।
‘সংলাপে অনীহা, কোন পথে রাজনীতি‘
রাজনীতিতে বড় দুই দলের বিরোধ নিয়ে নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘সংলাপে অনীহা, কোন পথে রাজনীতি’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র চার মাসের মতো বাকি। এই সময়ে দেশে নির্বাচনী হাওয়া থাকার কথা থাকলেও পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিলেও বিরোধী দলগুলো নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে চূড়ান্ত পর্যায়ের আন্দোলনের দিকে এগোচ্ছে।
এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক মহল ও দেশীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা সংলাপের ওপর গুরুত্বারোপ করলেও সরকারি দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, নিরপেক্ষ সরকারের প্রশ্নে কোনো সংলাপ হবে না।এভাবে নির্বাচন সামনে রেখে সংলাপ-সমঝোতা প্রশ্নে ক্ষমতাসীন এবং ক্ষমতার বাইরে থাকা দলগুলোর অনড় অবস্থানে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বড় ধরনের সংঘাত ও সহিসংতার দিকে এগোচ্ছে বলেই আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
নতুন হবে পুরান ঢাকা
বুড়িগঙ্গা তীরের জনাকীর্ণ জনপদ পুরান ঢাকাকে নতুন রূপ দিতে চায় সরকার। এলাকাটি বাসযোগ্যতা হারিয়েছে বেশ আগেই। যানজট, জলাবদ্ধতা, সরু সড়ক, জনঘনত্ব, অগ্নিকান্ড, আলো-বাতাসের স্বল্পতা, পানি ও গ্যাসের সংকট, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনজনিত সমস্যায় জর্জরিত এ জনপদ। এসবের সমাধান করে বাসযোগ্য পরিবেশ সৃষ্টি করতে ‘নগর পুনঃউন্নয়ন’ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। পুরান ঢাকার বাসযোগ্যতা না থাকায় ওই এলাকা ছেড়ে গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরা, মিরপুর, বসুন্ধরা প্রভৃতি এলাকায় চলে যাচ্ছে সেখানকার বাসিন্দারা। এতে পুরান ঢাকার নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। ১৬১০ সালে রাজধানীর স্বীকৃতি পাওয়া ৪১৩ বছরের পুরাতন এ শহরের মানববসতির ইতিহাস হাজার বছরের। এর জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং এর উন্নয়ন ও উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিপ্রায়ে সংস্থাটি পুরান ঢাকাকে বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুরান ঢাকার সাতটি জায়গা চিহ্নিত করে সমীক্ষাকাজ শুরু হয়েছে। এলাকাগুলো হচ্ছে মৌলভীবাজার, সোয়ারীঘাট, লালবাগ, ইসলামবাগ, কামরাঙ্গীরচর, বংশাল ও হাজারীবাগ। পাইলট প্রকল্পের স্থান হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে হাজারীবাগ ও লালবাগ এলাকাকে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এ দুই এলাকায় নগর পুনঃউন্নয়ন কার্যক্রম শুরু হবে। ‘আদি ঢাকা’র পুরো অংশই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) আওতাভুক্ত। রাজউকের তথ্যমতে, ডিএসসিসির ২৪, ২৫, ২৭, ২৮, ২৯, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৫, ৩৬, ৩৭, ৩৮, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৬, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ড আদি ঢাকার অংশ। এসব এলাকার আয়তন প্রায় ৮ বর্গকিলোমিটার। পরবর্তী সময়ের নগরায়ণে পুরান ঢাকাসংলগ্ন ডিএসসিসির কিছু এলাকাও ঘিঞ্জি জনপদে পরিণত হয়েছে। এসব এলাকা নতুন করে গড়ে তুলবে রাজউক। কামরাঙ্গীরচর এসব এলাকার প্রথম পর্বের তালিকায় রয়েছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর
রিসোর্টের জন্য বন কেটে রাস্তা করে দিলেন এমপি
রিসোর্টে যাওয়ার জন্য সংরক্ষিত বনের গাছ কেটে রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছিল প্রভাবশালীরা। তবে বাধা দেয় বন বিভাগ, বাঁশের খুঁটি গেড়ে বন্ধ করে দেয় অবৈধ রাস্তা। এবার সেই রাস্তা উদ্ধারে এগিয়ে এলেন স্বয়ং স্থানীয় সংসদ সদস্য। তাঁর উপস্থিতিতেই রাস্তা গড়ে গেল বনখেকোর দল। গতকাল বুধবার গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর রেঞ্জের পূর্ব বিটের অধীন টেকপাড়া এলাকায় সংরক্ষিত বনভূমির সরকারি বাগানে এ ঘটনা ঘটে। এতে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ ওঠা এমপির নাম ইকবাল হোসেন সবুজ। স্থানীয় সূত্র ও বন বিভাগ জানায়, রাজেন্দ্রপুর-ফাউগান রোডের টেকপাড়া নামক স্থানে টেকপাড়া পাকা রাস্তা থেকে সুফল রিসোর্ট (গ্রেডি স্টুডিও) পর্যন্ত যাওয়ার জন্য প্রায় এক মাস আগে সংরক্ষিত বনের গাছ কেটে মাটি ও বালু ভরাট শুরু করে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। সুত্র: আজকের পত্রিকা।
চামড়াপণ্য রপ্তানিতে ৫০০ কোটি ডলারের মাইলফলকে পৌঁছানোর লক্ষ্য
কোভিড-১৯ মহামারী ও অন্যান্য কারণে মাঝে তিন বছর বিরতি দিয়ে আবারও শুরু হচ্ছে চামড়া শিল্পের আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী বাংলাদেশ লেদার ফুটওয়্যার অ্যান্ড লেদারগুডস ইন্টারন্যাশনাল সোর্সিং শো বা ব্লিস-২০২৩।
বাংলাদেশে ২০০৭ সালে চামড়াজাত পণ্য উৎপাদন শুরু করে গোল্ডেন চ্যাঙ সুজ। এই দেশে প্রতিষ্ঠানটির বিনিয়োগ ১৩ কোটি ডলার। প্রতিষ্ঠানটি গত অর্থবছরে ৩০ কোটি ডলারের চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করেছে। কুমিল্লা ইপিজেড ও চট্টগ্রামে গোল্ডেন চ্যাংঙ সুজের রয়েছে চারটি কারখানা; পঞ্চম কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে ব্যবসা বড় করার কাজও শুরু হয়েছে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশে চামড়াজাত পণ্যের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জেমস হো।“শুরুতে বিদেশি ক্রেতারা বলেছিল, বাংলাদেশে এ ধরনের কারখানা সম্ভব না। কিন্তু আমি মনে করি, ভালো পরিকল্পনা ও সদিচ্ছা থাকলে বাংলাদেশই এ ধরনের বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত স্থান। আমি বিশ্বাস করি, আমরা যদি সাহস করে স্বপ্ন দেখতে পারি, তাহলে সেটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।” সূত্র: বিডি নিউজ
সতর্ক থেকে আন্দোলন সফলে কেন্দ্রের নির্দেশ
গ্রেফতার ও সাজার চাপে বিএনপি নেতাকর্মীরা
চিন্তিত হলেও দাবি আদায়ে আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল
সরকার পতনের একদফা দাবিতে টানা কর্মসূচি নিয়ে রাজপথে বিএনপি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফশিল ঘোষণার আগেই চূড়ান্ত ফয়সালা চায় দলটি। তবে হঠাৎ করে নেতাকর্মীদের নামে ‘গায়েবি’ মামলা, গ্রেফতার ও দণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা বেড়ে গেছে। কাজটিকে নির্বাচনের আগে দলকে চাপে রাখার কৌশল ভাবছেন নীতিনির্ধারকরা। এ নিয়ে কেন্দ্র ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা নতুন করে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। তারা সাজা ও গ্রেফতারের চাপে রয়েছেন।বিশেষ করে দুর্নীতি, জ্বালাও-পোড়াও, সন্ত্রাসবিরোধী ও নাশকতার শতাধিক মামলার বিচারে গতি এসেছে। যাকে ‘রাজনৈতিক মামলা’ বলছে বিএনপি। ইতোমধ্যে অনেক নেতার সাজাও হয়েছে। এসব মামলায় আসামিদের তালিকায় বিএনপি মহাসচিবসহ অনেক শীর্ষ নেতাও রয়েছেন। তবে এ নিয়ে চিন্তিত হলেও দাবি আদায়ে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি। চলতি মাসকে ‘টার্নিং পয়েন্ট’ ধরে এই সময়ে সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সতর্ক থেকে আন্দোলন সফল করাসহ প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্র। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি আইন মন্ত্রণালয়ে একটি বিশেষ শাখা খোলা হয়েছে। যাদের কাজ হলো বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা ও গায়েবি মামলার তালিকা করা। সেখান থেকে নির্দিষ্ট কিছু মামলা দ্রুত বিচার করে সাজা দেওয়ার জন্য আদালতগুলোকে নির্দেশ দেওয়া। সূত্র: যুগান্তর