আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:২৯ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২৯, ২০২২

যুক্তরাষ্ট্র–ইউক্রেনের কট্টর মনোভাব বন্ধ করেছে মীমাংসার পথ

২৩ আগস্ট গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা গেল যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সামরিক ও বেসামরিক খাতে আরও কয়েক শ কোটি ডলারের সহযোগিতা দেবে। এর মধ্যে ৩০০ কোটি ডলার দেওয়া হবে ‘নিরাপত্তাসহায়তা’ হিসেবে। ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য অগ্রসর প্রযুক্তির ৬টি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা, লেজারনিয়ন্ত্রিত রকেট–ব্যবস্থা, ২ লাখ ৪৫ হাজার রাউন্ড ১৫৫ মিলিমিটার আর্টিলারি গোলা ও ৬৫ হাজার রাউন্ড ১২০ মিলিমিটার মর্টারের গোলা সহায়তা হিসেবে ইউক্রেনকে দেওয়া হবে।গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর প্রাণঘাতী অস্ত্র ও মানবিক কাজে কিয়েভকে মোট ৫ হাজার ৭০০ কোটি ডলার সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর অর্থ হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের অনমনীয় মানসিকতার যুদ্ধে শর্তহীনভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। ইউক্রেন চায় ক্রিমিয়া ও দনবাস অঞ্চল পুনর্দখল ও পুনরেকত্রীকরণ করতে। যুদ্ধে পশ্চিমাদের যে লক্ষ্য, তা থেকে কিয়েভের এ অবস্থান অনেকটাই ভিন্ন। কেননা, পশ্চিমা নেতারা চান মস্কোর শর্তহীন আত্মসমর্পণ। আর ওয়াশিংটনের পরিপ্রেক্ষিত থেকে সেটা পুতিনের জমানার বদল। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে দেওয়া অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি বিবেচনা করলে যে কেউই এর সত্যতা পাবে। রাশিয়ার অর্থনীতি গুঁড়িয়ে দেওয়া এবং রাশিয়ার মুদ্রা রুবলের বাজার ধসিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে আরোপ করা হয়েছে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা। প্রকৃতপক্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো জোটের মিত্রদেশগুলো রাশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমের প্রক্সি যুদ্ধকে সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে চাইছে।
কিয়েভের অনমনীয় মনোভাবের এই যুদ্ধ খুব সহজেই যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পেয়েছে। কেননা, দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে এ ধরনের অনমনীয় বা কট্টর নীতির চর্চা করে আসছে। ১৯৯০-এর দশকে কলামিস্ট উইলিয়াম পাফ তাঁর একটি লেখায় উল্লেখ করেন, আধুনিক কালে মার্কিনদের পররাষ্ট্রনীতির সবটাই একটি প্রোটেস্ট্যান্ট ধারণা থেকে উদ্ভূত হয়েছে। সেটা হলো ঈশ্বরিক পরিত্রাণমূলক ধারণার ইহজাগতিক কর্মকাণ্ড। সূত্র: প্রথম আলো

তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ, সতর্ক চীন

তাইওয়ান প্রণালিতে চীনের বড় সামরিক মহড়ার পর প্রথমবারের মতো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ ওই জলপথ অতিক্রম করল। ওই প্রণালিতে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজের তৎপরতার কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে চীন। বেইজিং বলছে, ওই প্রণালিতে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের এ ধরনের চলাচল উসকানিমূলক। এ ঘটনায় চীনের সামরিক বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।এ মাসের শুরুতে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফরের পর প্রণালিজুড়ে গত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া চালায় চীন। এর সপ্তাহখানেক পর পাঁচজন মার্কিন আইন প্রণেতা তাইওয়ান সফর করলে মহড়ার পরিসর আরো বাড়ায় বেইজিং। এ নিয়ে মাসজুড়ে চীনের সঙ্গে পশ্চিমাদের উত্তেজনা চলছিল।
মার্কিন নৌবাহিনী জানায়, ইউএসএস অ্যান্টিটাম ও ইউএসএস চ্যান্সেলসভাইল তাইওয়ান প্রণালির আন্তর্জাতিক জলপথ ধরে অগ্রসর হয়েছে।গতকাল রবিবার চীনা কর্তৃপক্ষ জানায়, সামরিক বাহিনীকে উচ্চ সতর্কতায় রাখা হয়েছে এবং যেকোনো প্ররোচনা প্রতিহত করতে প্রস্তুত রয়েছে সেনাবাহিনী। চীনা কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, প্রণালিতে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের এ ধরনের চলাচল উসকানিমূলক। সূত্র: কালের কণ্ঠ

চাঁদের উদ্দেশে উড়াল দিতে প্রস্তুত নাসার রকেট

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে ব্যস্ত সময় পার করেছেন নাসার রকেট উৎক্ষেপণের জন্য কাজ করা সংশ্লিষ্ট দলগুলো। সবকিছু ঠিক থাকলে নাসার পরবর্তী-প্রজন্মের আর্তেমিস রকেটটি চাঁদের উদ্দেশে উড়াল দেবে সোমবার। এটি হতে যাচ্ছে অ্যাপোলো চন্দ্রাভিযানের ৫০ বছর পর। খবর রয়টার্সের। নাসা রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়, উড্ডয়নের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সোমবার স্থানীয় সময় ৮টা ৩৩ মিনিটে উড্ডয়নের কার্যক্রম শুরু হবে।যদি ক্ষণগণনার ঘড়ি কোনো কারণে থেমে যায় সেজন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ২ সেপ্টেম্বর ও ৫ সেপ্টেম্বর সম্ভাব্য বিকল্প উড্ডয়নের তারিখ ঠিক করে রেখেছে নাসা।ঐতিহাসিক আর্তেমিস-১-এর পরীক্ষামূলক অভিযানের পরিচালক জেফ স্পাউলডিং বলেন, আমরা খুবই উত্তেজিত, যানটি উড়ার জন্য প্রস্তুত এবং এটি খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। সূত্র: সমকাল

Nagad

ভারতের টুইন টাওয়ারের মহাপতন
৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ ৩২ তলা যমজ অট্টালিকা

ঠিক এক মিনিট আগেই ভোঁ করে বেজে উঠল সাইরেন। তার পরপরই চোখের পলকে ধুলোয় মিশে গেল ভারতের জোড়া টুইন টাওয়ার। কেউ কেউ আবার বলতেন ‘যমজ অট্টালিকা’। প্রায় ৯ বছরের দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর এক ‘ঐতিহাসিক মহাপতন’ দেখল পুরো ভারত। সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশে রোববার দুপুর ২:৩০ (স্থানীয় সময়) নাগাদ বিশেষ বিস্ফোরকের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো দিল্লির কুতুব মিনারের থেকেও লম্বা উত্তর প্রদেশের নয়ডা শহরের এ সুপারটেক টুইন টাওয়ার। দীর্ঘ ১০ বছর ধরে একটু একটু করে তৈরি হওয়া ভারতের সেই গগনচুম্বী যমজ অট্টালিকা এখন অতীত। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ও আনন্দবাজার পত্রিকা। ২০১৩ সালে দেশটির প্রচলিত আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে অবৈধভাবে নির্মাণ হয় এই বিশেষ টাওয়ার। প্রয়োজনীয় অনুমতি না নিয়েই তৈরি হয় এই সুপার টেক টুইন টাওয়ার। এর পরই স্থানীয় এমারেল্ড কোর্ট সোসাইটির বাসিন্দারা দ্বারস্থ হন সুপ্রিমকোর্টের। সুপ্রিমকোর্টের রায়ে রোববার দুপুর ২.৩০টা নাগাদ ভেঙে ফেলা হলো বেআইনিভাবে তৈরি এই ৩২ ও ২৯ তলাবিশিষ্ট নয়ডার টুইন টাওয়ার। টুইন টাওয়ার ভেঙে ফেলার পরিপ্রেক্ষিতে, নয়ডার এমারেল্ড কোর্ট এবং এটিএস ভিলেজের কাছাকাছি দুটি সোসাইটির প্রায় পাঁচ হাজার-সূত্র: যুগান্তর

গ্যাসের দাম না কমলে ইউরোপে শীত হবে ভয়াবহ
রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের প্রেক্ষিতে ইউরোপে ক্রমশ বেড়ে চলেছে জ্বালানি ও বিদ্যুতের দাম। বিশেষ করে প্রাকৃতিক গ্যাসের দামের উল্লেখ করে বেলজিয়ামের জ্বালানি মন্ত্রী বলেছেন, এখনই ব্যবস্থা না নিলে সামনের পাঁচ থেকে দশটি শীত মৌসুম হবে ভয়াবহ। খবর বিবিসি।এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে অবিলম্বে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম সংস্কারের জন্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মন্ত্রী ভ্যান ডের স্ট্রেটেন।এ অঞ্চলের প্রধান গ্যাস সরবরাহকারী দেশ রাশিয়া। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন হামলার পর অবস্থা পাল্টাতে থাকে। মস্কোর সঙ্গে পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞার কারণে এখন সংকটে পড়েছে দেশগুলো। তবে ইইউ’র অন্যতম দেশ জার্মানি জানিয়েছে, তারা প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুত গ্যাস মজুদ পূরণ করছে।রাশিয়ার গ্যাস ও তেল আমদানি বন্ধ করে পশ্চিমা দেশগুলো ইউক্রেনকে সমর্থন জানিয়েছিল। যদিও রাশিয়া একাই ইইউ’তে ৪০ শতাংশ গ্যাসের জোগান দিত এতদিন। গতকাল রোববার বেলজিয়ামের জ্বালানিমন্ত্রী ভ্যান ডের স্ট্রেটেন টুইটারে লেখেন, ইউরোপে গ্যাসের দাম জরুরিভাবে স্থির করা দরকার। গ্যাস ও বিদ্যুতের দামের সংযোগটি কৃত্রিম ও এর সংস্কার করা দরকার। আমরা এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে পরবর্তী পাঁচ অথবা দশটি শীতের ভয়াবহ হবে। আমাদের অবশ্যই উৎস খুঁজতে হবে, এ নিয়ে কাজ করতে হবে। সূত্র: বণিক বার্তা

ভারতের টুইন টাওয়ার ভাঙায় ক্ষতি ৫০০ কোটি রূপি, দাবি নির্মাণকারী সংস্থার
রোববার দুপুরে বিস্ফোরক দিয়ে মাত্র ৯ সেকেন্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের নয়ডা শহরে বিধিবহির্ভূতভাবে নির্মিত ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’। জোড়া ভবন ধ্বংসে প্রায় ৫০০ কোটি রূপির লোকসান হয়েছে। এমনটাই দাবি করলেন নির্মাণকারী সংস্থা সুপারটেকের চেয়ারম্যান আরকে অরোরা। পিটিআইকে অরোরা বলেছেন, ”জমি, নির্মাণ, একাধিক অনুমোদন, ব্যাংকে সুদের হার, সেই সঙ্গে জোড়া টাওয়ারের ক্রেতাদের ১২ শতাংশ সুদের হারে টাকা ফেরত ও অন্যান্য খরচ- এই সব মিলিয়ে আমাদের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটির।” টাওয়ার ধ্বংসের খরচ প্রসঙ্গে তিনি আরও জানিয়েছেন যে, ‘এডিফিস ইঞ্জিনিয়ারিং’ নামে যে সংস্থা টুইন টাওয়ার ভাঙার দায়িত্ব নিয়েছিল, তাদের ১৭.৫ কোটি রূপি দিয়েছে সুপারটেক। কুতুব মিনারের চাইতেও থেকেও উঁচু নয়ডার এই টাওয়ার দুটি বেআইনিভাবে নির্মাণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। যা নিয়ে পরবর্তী সময়ে মামলা গড়ায় আদালতে। শেষমেশ এই ইমারত ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয় ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।রবিবার দুপুরে ভারতের শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মেনে ভেঙেই ফেলা হয় এই প্রাসাদোপম ভবন দুটি। ৩,৭০০ কেজিরও বেশি বিস্ফোরক ব্যবহার করে নিরাপদে ধ্বংস করা হয়েছে এই বহুতল। বেআইনি নির্মাণ প্রসঙ্গে অরোরা দাবি করেছেন, ”নয়ডা উন্নয়ন পরিষদের ছাড়পত্র নিয়েই আমরা ওই দু’টি টাওয়ার তৈরি করেছিলাম।” সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

একজন প্রধানমন্ত্রী কতটা নাচলে বাড়াবাড়ি হয়?

কয়েক সপ্তাহ আগে গ্রীষ্মের এক রাতে বন্ধু আর পরিচিতজনদের সঙ্গে এক পার্টিতে অংশ নেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সানা মারিন; ব্যক্তিগত ওই আয়োজনে অ্যালকোহল পানের পাশাপাশি নেচে-গেয়ে আনন্দে মাতেন ৩৬ বছর বয়সী এই রাষ্ট্রনেতা। রাজধানী হেলসিঙ্কির কোথাও ওই পার্টিতে কেউ একজন ফোন বের করে ভিডিও করতে শুরু করেন। ক্যামেরার সামনেই বাদ্যের তালে তালে নাচের সঙ্গে হাসাহাসি আর আলিঙ্গন চলে।বিবিসি লিখেছে, ফিনল্যান্ডের সমাজে ত্রিশোর্ধ্ব কোনো সাধারণ নারীর জন্য খুবই সাধারণ একটি রাতের চিত্র এটা। কিন্তু ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সানা মারিন কোনো সাধারণ নারী নন।পার্টির সেই ভিডিও সামাজিক ‍যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হলে প্রথমে দেশের ভেতরে, তারপর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শোরগোল পড়ে যায়। রাজনৈতিক চাপে সানা মারিন বাধ্য হন ড্রাগ টেস্ট করাতে হয়, যদিও ফলাফল আসে ‘নেগেটিভ’। সূত্র: বিডি নিউজ

ইমরান খানের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থানের অভিযোগে সাংবাদিক গ্রেফতার

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থানের অভিযোগে পাকিস্তানে একজন সাংবাদিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইর প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাওয়ালপিন্ডির আরএ বাজার থানায় সাংবাদিক ওয়াকার সাত্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। পাকিস্তানের ক্যাবল অপারেটর চৌধুরী নাসির কাইয়ুমের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়।অভিযোগে বলা হয়, অভিযোগকারী ওই ব্যক্তি গত ২৪ আগস্ট ওয়াকার সাত্তি নামের একজনের টুইট দেখতে পান। যেখানে ওয়াকার সাত্তি জানান, কেন তিনি ইমরান খানকে ঘৃণা করেন। অভিযোগকারীর মতে, ওই ব্যক্তি ইসলামকে অসম্মান করেছেন।ভিযোগে আরও বলা হয়, ওয়াকার সাত্তির টুইটে যে সব শব্দ উল্লেখ করেছে ইমরান খান তার কোনো বক্তৃতায় এ সব শব্দ উল্লেখ করেননি। এমন টুইটে হাজার হাজার মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়েছে। এদিকে পাকিস্তানে শনিবার এক জ্যেষ্ঠ সাংবাদিককে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। সুত্র: বাংলানিউজ

মিয়ানমার অভ্যুত্থান: সেনা নির্যাতন থেকে পালাতে ভারতের মিজোরামে শরণার্থীর ঢল

মিয়ানমারের সঙ্গে ভারতের মিজোরাম রাজ্যের আন্তর্জাতিক সীমান্ত বলতে একটা পাহাড়ি নদী, টিয়াউ। এখন ভরা বর্ষায় জলে টইটম্বুর, তবে বছরের অন্য সময় পায়ে হেঁটেই পেরোনো যায় এই ছোট্ট তিরতিরে জলধারাটি।দুদেশের মধ্যে এখানে সীমান্ত স্বাভাবিক অবস্থায় একেবারেই শিথিল। দুপারের মানুষের মধ্যে এমনিতে যাতায়াতও বেশ অবাধ – মিয়ানমারের সফট ড্রিঙ্ক বা বিয়ার খুব সহজেই মেলে ভারতের দিকে বাজারে। এমনকী মিয়ানমারে তৈরি মোটরবাইকও সীমান্তের অন্য পারে খুব জনপ্রিয়।কিন্তু গত দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে এই সীমান্তে রীতিমতো কড়াকড়ি চলছে – বর্ডার চেকপোস্ট পেরিয়ে দুদেশের মধ্যে যাতায়াত কাগজে-কলমে অন্তত বন্ধই বলা চলে। তবে তার পরেও হাজারে হাজারে মিয়ানমারের নাগরিক ভারতে ঢুকেই চলেছেন। আসলে গত বছরের পয়লা ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে সামরিক বাহিনীর ফের ক্ষমতা দখলের পর থেকেই দলে দলে আতঙ্কিত মানুষজন টিয়াউ নদী পেরিয়েই গোপনে মিজোরামে চলে আসছেন, আর সেই আসায় এখনও কোনও বিরাম নেই! সূত্র: বিবিসি বাংলা।

মাঝআকাশে দুই পাইলটের মারামারি

মাঝআকাশে প্লেনের ককপিটে বসেই মারামারিতে জড়িয়েছেন এয়ার ফ্রান্সের দুই পাইলট। গত জুন মাসে জেনেভা থেকে প্যারিসগামী একটি ফ্লাইটে ঘটেছে এ ঘটনা। এর জেরে তাদের দুজনকেই সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।সুইস লা ট্রিবিউনা ডেইলির খবর অনুসারে, প্লেনটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরেই তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন এর পাইলট ও কো-পাইলট। একপর্যায়ে একে অপরের শার্টের কলার ধরেন এবং মারামারিও শুরু করেন তারা।কেবিন ক্রুদের হস্তক্ষেপে শেষপর্যন্ত মারামারি থামে। তবে ফের ঝামেলা যেন না হয়, তার জন্য একজন কেবিন ক্রু বাকি পুরোটা পথ পাইলটদের সঙ্গে ককপিটেই ছিলেন। গত রোববার (১৮ আগস্ট) এয়ার ফ্রান্সের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পাইলটদের মারামারি সত্ত্বেও ফ্লাইটটি নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছায়। সূত্র: জাগো নিউজ