আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৩৯ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৮, ২০২২

জন্মদিনে অদ্ভুত সব উপহার পেলেন পুতিন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল শুক্রবার ৭০ বছরে পা রেখেছেন। জন্মদিনে পুতিন অদ্ভুত একটি উপহার পেয়েছেন। আর সেটি হলো একটি ট্রাক্টর। খবর বিবিসির। পুতিনকে এমন উপহার দিয়েছেন বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্দার লুকাশেঙ্কো। বেলারুশের ট্রাক্টর বেশ বিখ্যাত। সেন্ট পিটার্সবার্গ সফরে গিয়ে লুকাশেঙ্কো উপহারের বিষয়টি জানিয়েছিলেন। সেখানে পুতিন সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত দেশের নেতাদের সঙ্গে আলোচনার আয়োজন করেছিলেন। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর সমালোচনার জেরেই এমন কর্মসূচি নিয়েছিলেন পুতিন।এ সপ্তাহে রাশিয়ার দখলকৃত অঞ্চলগুলোতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুতিন এসব অঞ্চলের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল হিসেবে অভিহিত করেছেন। দুই দশকের বেশি সময় ধরে রাশিয়ার ক্ষমতায় থাকা পুতিনের জন্মদিনে মিত্ররা তাঁকে উপহার দেন ও প্রশংসিত করেন। সূত্র :প্রথম আলো

পরমাণু যুদ্ধের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে বিশ্ব : বাইডেন

১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ঝুঁকি বর্তমানে সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।ইউক্রেনে বিপর্যয়ের মুখে পড়ার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন স্বল্পদূরত্বের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা বলেছিলেন। এ হুমকি ‘তামাশা নয়’ বলেও মন্তব্য করেছেন বাইডেন। তিনি বলেন, পুতিন কিভাবে যুদ্ধ থেকে বের হতে চান, বিষয়টি ‘আবিষ্কার করার চেষ্টা করছে’ যুক্তরাষ্ট্র।এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং যুক্তরাষ্ট্র পুতিনের পারমাণবিক শক্তি প্রদর্শনের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত বলে মত দেয়। কারণ পুতিন হুমকি দিয়েছিলেন, যেকোনো মূল্যে রাশিয়া তার ভূখণ্ড রক্ষা করবে।গতকাল শুক্রবার ডেমোক্র্যাটদের উদ্দেশে বাইডেন বলেন, ‘বর্তমান অবস্থা যেদিকে এগোচ্ছে, পরিস্থিতি এমন থাকলে কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর প্রথমবারের মতো পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের সরাসরি হুমকিতে রয়েছি আমরা। ’ সূত্র; কালের কণ্ঠ

মহারাষ্ট্রে ডিজেলবাহী লরিতে ধাক্কায় বাসে আগুন, নিহত ১১

ভারতের মহারাষ্ট্রের নাশিক এলাকায় একটি বাসে আগুন ধরে অন্তত ১১ জন নিহত এবং ৩৮ জন আহত হয়েছেন। শনিবার ভোরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, নাশিকের আওরঙ্গবাদ সড়কে ডিজেলবাহী একটি লরিকে ধাক্কা দিলে বাসটিতে আগুন ধরে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গত রাত আনুমানিক ৫টা ১৫ মিনিটে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। দুর্ঘটনার পর পরই তারা পুলিশ ও অ্যাম্বুলেন্স ডাকেন। এদিকে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, পুরো বাসটিতে আগুন জ্বলছে। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন। সূত্র: সমকাল

Nagad

৭১-এ পুতিন, যা জানা জরুরি

যিনি এককেন্দ্রিক বিশ্বকে বদলে দিতে চান। আবার সোভিয়েত ইউনিয়নের স্বপ্ন দেখেন। আর এ কারণে যুদ্ধ বাঁধাতে কোনো চিন্তা করেন না। সেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন গতকাল ৭১ বছরে পা রেখেছেন। তার এই দীর্ঘ জীবনের সাতটি মোড় ঘোরানো ঘটনা রয়েছে, যা তার আজকের দিনের চিন্তাধারা এবং পশ্চিমা বিশ্ব থেকে তার বিচ্ছিন্নতার বিষয়টি ব্যাখ্যা করে। জুডো খেলা দিয়ে শুরু : ৭ অক্টোবর ১৯৫২ সালে লেলিনগ্রাদে জন্ম নেন ভøাদিমির পুতিন। ১২ বছর বয়সে শুরুতে সে রাশিয়ান মার্শাল আর্ট ‘সাম্বো’ শেখা শুরু করে এবং তারপর শেখে জুডো। ওই সময় থেকেই তিনি ছিলেন দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ এবং সুশৃঙ্খল স্বভাবের। ১৮ বছর বয়সের মধ্যেই তিনি পেয়ে যান জুডো ব্যাক বেল্ট এবং জাতীয় জুনিয়র প্রতিযোগিতায় তিনি তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। তার এই খেলোয়াড়ি মানসিকতা তাকে এই উপলব্ধিতে পৌঁছাতে সাহায্য করে যে কোন লড়াই যখন অবধারিত তখন ‘প্রতিপক্ষকে আগে আঘাত করতে হবে, এমন শক্ত আঘাত হানতে হবে যাতে সে যেন আর কোনোদিন উঠে দাঁড়াতে না পারে।’গোয়েন্দা বিভাগে চাকরি : মানুষজন সাধারণভাবে লেনিনগ্রাদের ৪ লিটেনি প্রসপেক্টে অবস্থিত সোভিয়েত ইউনিয়নের গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির রাজনৈতিক পুলিশের সদর দফতর এড়িয়ে চলত। স্ট্যালিনের যুগে এত মানুষকে এর জিজ্ঞাসাবাদ সেল পার হয়ে গুলাগের শ্রম শিবিরে যেতে হয়েছে যে এ নিয়ে রীতিমতো তিক্ত রসিকতা দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। ১৬ বছর বয়সে লালগালিচা পাতা সেই ভবনটিতে প্রবেশ করেছিলেন পুতিন। আর আইনে স্নাতক করার পর তিনি চাকরি পান কেজিবিতে।কেজিবি ত্যাগ : সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার পর পুতিন কেজিবি ত্যাগ করেন। কিন্তু দ্রুতই আজ যেটি সেন্ট পিটার্সবার্গ সেই শহরের সংস্কারপন্থি নতুন মেয়রের একজন সহায়তাকারী হিসেবে একটি কাজ জুটিয়ে ফেলেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

নোবেল শান্তি পুরস্কার: গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের পক্ষে লড়াই করায় যারা এবার পুরস্কার পেলেন

মানবাধিকারের জন্য লড়াই করা বেলারুসের এক অধিকার কর্মী এবং রাশিয়া ও ইউক্রেনের দুটি মানবাধিকার সংগঠনকে যৌথভাবে এবছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়া হয়েছে। পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন: বেলারুসের অ্যালেস বিয়ালিটস্কি, রাশিয়ার নিষিদ্ধ মানবাধিকার সংগঠন মেমোরিয়াল এবং ইউক্রেনের সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিজ।অ্যালেস বিয়ালিটস্কি এখন বেলারুসে বন্দী অবস্থায় আছেন, তিনি সেখানকার মানবাধিকার সংগঠন ভিয়াসনার সঙ্গে কাজ করেন। তার স্ত্রী বলেছেন, তিনি এই খবরে আবেগে আপ্লুত।ইউক্রেনের সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিজ সেদেশে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের ঘটনা উদঘাটন করে সেগুলোর তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করছে। তারা বলেছে, এই পুরস্কারপ্রাপ্তিতে তারা গর্বিত। আর নিষিদ্ধ রুশ গোষ্ঠী মেমোরিয়ালের জার্মান শাখা বলেছে, তারা তাদের রুশ সহকর্মীদের পাশে আছে।নরওয়ের নোবেল কমিটি বলেছে, পুরস্কার দেয়ার জন্য এই ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলোকে তারা বেছে নিয়েছে যেভাবে তারা গণতন্ত্র রক্ষার জন্য দাঁড়িয়েছিল সেজন্যে। নোবেল কমিটি আরও বলেছে, এরা মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পক্ষে অসাধারণ ভূমিকা নিয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

আঙ্কটাডের প্রতিবেদন
ভয়াবহ মন্দার মুখে বিশ্ব

করোনা এবং চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মধ্য দিয়ে এগোচ্ছে। আগামী বছর বিশ্বব্যাপী এ মন্দা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। মন্দার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড হ্রাস পাবে, বিনিয়োগ কমে যাবে। এর প্রভাবে কর্মসংস্থানের গতিও কমবে, বাড়বে বেকারত্ব। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাবে। বিশ্ব বাণিজ্য হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মানে অস্থিরতা অব্যাহত থাকবে। জ্বালানি সংকটের কারণে কৃষি উপকরণের দাম বাড়বে। এতে কৃষি উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়ে বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় হুমকি হবে। ফলে খাদ্য নিরাপত্তাহীন মানুষের সংখ্যা বাড়বে।
সব মিলে বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ায় সার্বিকভাবে জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার কমে যাবে। জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আঙ্কটাডের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। শুক্রবার আঙ্কটাডের ওয়েবসাইটে এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর।

আরেকটি কৌশলগত রাশিয়ান পিঠটান, সামনে খেরসনে লম্বা লড়াইয়ের ইঙ্গিত

ইউক্রেনীয় ড্রোন অপারেটরের চোখ সামনের কম্পিউটারের পর্দায় অনেকক্ষণ ধরে আটকে আছে। এখান থেকে মোটামুটি মাইল তিনেক দূরে মার্কিন এম৭৭৭ হাউটজার কামান থেকে রাশিয়ান বাহিনীর ওপর নিরবচ্ছিন্ন গোলাবর্ষণের আওয়াজ আসছে।ইউক্রেনের এ বিশেষ বাহিনীর ইউনিট কমান্ডার কর্নেল রোমান কস্তেঙ্কো। এর আগে ইউক্রেনীয় বাহিনী দক্ষিণ খেরসন ও মিকোলাইভ অঞ্চলের আরও কিছু অংশ পুনর্দখল করেছে। বে উত্তর-পূর্ব খারকিভে যেভাবে সফলতার সঙ্গে রাশিয়ান বাহিনীকে পিছু হটিয়েছে ইউক্রেন, খেরসনে তাদের প্রতিহত করতে বেশ বেগ পেতে হবে বলেই মনে করছে দক্ষিণাঞ্চলীয় রণক্ষেত্রে অবস্থান করা ইউক্রেনীয় বাহিনী। কারণ, রাজনৈতিক ও সামরিক; উভয় দিক থেকেই খেরসন রাশিয়ানদের কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।কস্তেঙ্কো বলেন, ‘এটা খারকিভ নয়। সেখানে রাশিয়ান বাহিনী তাদের সব গোলাবারুদ ও সামরিক যান ফেলে পালিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখানে নিজেদের অবস্থান থেকে সরে যাওয়ার সময় তারা সবকিছু সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছে এবং নতুন করে পরিখা খনন করতে শুরু করেছে।’ সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

পারমাণবিক যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া: জেলেনস্কি

রাশিয়ার কর্মকর্তারা পারমাণবিক অস্ত্রের সম্ভাব্য ব্যবহারের জন্য তাদের সমাজকে প্রস্তুত করতে শুরু করেছেন। পুরো বিশ্বের এখনই সময় তাদের পারমাণবিক হুমকি বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। শুক্রবার (৭ অক্টোবর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এসব কথা বলেছেন। যদিও রাশিয়া এ অস্ত্র ব্যবহার করতে প্রস্তুত বলে বিশ্বাস করেন না তিনি।জেলেনস্কি বলেন, তারা (রাশিয়া) তাদের সমাজকে প্রস্তুত করতে শুরু করেছে। এটি খুবই বিপজ্জনক। তারা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে প্রস্তুত নয়, তবুও এ প্রচারণা ছড়িয়ে দিতে শুরু করেছে। আমি মনে করি, পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে কথা বলাটাও বিপজ্জনক।রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র কিংবা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের পথে যেতে পারেন বলে উল্লেখ করে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট বলেন, পুতিনের কাছে ইউক্রেনের জনগণের জীবন মূল্যহীন। সেকারণে তিনি এমন পদক্ষেপ নিতেও পারেন। জেলেনস্কি আরও বলেন, রাশিয়ার হুমকি পুরো বিশ্বের জন্যই ঝুঁকি হয়ে উঠেছে। এখনই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকির মুখে বিশ্বের প্রতিটি দেশেরই প্রস্তুত থাকা উচিত।তিনি বলেন, রাশিয়া এরই মধ্যে ইউক্রেইর জাপোরিঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র দখল করেছে। ইউরোপের সবচেয়ে বড় এ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রকে মস্কো নিজেদের সম্পত্তি বানাতে চাইছে।জেলেনস্কি বলেন, বিশ্ব জরুরি ভিত্তিতে রুশ দখলদারদের এসব কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে পারে। এক্ষেত্রে বিশ্ব রাশিয়ার ওপর একাধিক নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করতে ও তাদের বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ছেড়ে যেতে বাধ্য করতে পারে। সূত্র: জাগো নিউজ

থাইল্যান্ডে ডে কেয়ারে হত্যাযজ্ঞ: খেলনা আঁকড়ে কাঁদছে স্বজন
নিহত বেশিরভাগ শিশুরই মৃত্যু হয়েছে ছুরিকাঘাতে, প্রাপ্তবয়স্করা মরেছে গুলিতে।

থাইল্যান্ডকে স্তব্ধ করে দেওয়া ছুরি ও বন্দুক হামলার পরদিন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার তাণ্ডবের সাক্ষী হওয়া সেই ডে কেয়ার সেন্টারেই নিহত শিশুদের খেলনা নিয়ে হাজির হন ক্রন্দনরত, হতভম্ব স্বজনরা। বৃহস্পতিবার ব্যাংককের ৫০০ কিলোমিটার উত্তরপূর্বে অবস্থিত উথাই সাওয়ান শহরের এ ডে কেয়ার সেন্টারে স্মরণকালের অন্যতম ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ ২৩ শিশুসহ ৩৭ জনের প্রাণ কেড়ে নেয়।নির্মম এই ঘটনায় শোক জানাতে শুক্রবার থাইল্যান্ডের স রকারি ভবনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত হয়ে আছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থ রয়টার্স। ডে কেয়ার সেন্টারটির এক তলা গোলাপী রঙের ভবনের চারপাশে বাগান আর ছোট ছোট পাম গাছ। সূত্র: বিডি নিউজ

 

অভিবাসী সংকট মোকাবেলায় নিউইয়র্কে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

অভিবাসী সংকট মোকাবেলায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের মেয়র এরিক অ্যাডামস। আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিলের আবেদনও করেছেন তিনি। খবর বিবিসি। তিবেদনে বলা হয়, টেক্সাস, অ্যারিজোনা ও ফ্লোরিডার মতো রিপাবলিকান শাসিত রাজ্যগুলো সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ডেমোক্র্যাট এলাকায় অভিবাসীদের পাঠাচ্ছে। দক্ষিণ সীমান্ত হয়ে গত এপ্রিল থেকে নিউইয়র্কে ১৭ হাজারের বেশি আশ্রয়প্রার্থী এসেছে।তকাল শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে মেয়র অ্যাডামস বলেন, সেপ্টেম্বর থেকে প্রতিদিন গড়ে ৫-৬টি বাস শহরে আসছে। এখন আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন অভিবাসনপ্রার্থী।তিনি আরো জানান, আগত পরিবারগুলোর মধ্যে অনেক স্কুল-বয়সী শিশু রয়েছে। যাদের চিকিৎসা ও যত্নের প্রয়োজন।চলতি অর্থ বছরে এই খাতে নিউইয়র্কের খরচ হবে প্রায় ১০০ কোটি ডলার। এর জন্য ফেডারেল ও রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে অর্থ চেয়েছেন মেয়র অ্যাডামস।